Tag: TMC

  • পশ্চিম বর্ধমানে ” বাংলার ভোট রক্ষা ” অভিযান শুরু তৃণমূলের / ভুয়ো ভোটার চিহ্নিত করতে অ্যাপ ‘ দিদির দূত ‘……….. আসানসোল, ১৬ এপ্রিল:

    পশ্চিম বর্ধমানে ” বাংলার ভোট রক্ষা ” অভিযান শুরু তৃণমূলের / ভুয়ো ভোটার চিহ্নিত করতে অ্যাপ ‘ দিদির দূত ‘……….. আসানসোল, ১৬ এপ্রিল:

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব ভুয়ো বা ভুতুড়ে ভোটারদের চিহ্নিত করতে বা ধরতে ‘ বাংলার ভোট রক্ষা অভিযান’ শুরু করলো। বুধবার সন্ধ্যায় আসানসোলের জিটি রোডের রাহা লেন মোড় সংলগ্ন তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা কার্যালয়ে জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে হওয়া এক সাংবাদিক সম্মেলনে ” বাংলার ভোট রক্ষা ” অভিযান এবং ‘ দিদির দূত ’ অ্যাপ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের সেক্রেটারি তথা পশ্চিম বর্ধমান জেলা বিএলএ-১ ভি শিবদাসন ওরফে দাসু, জামুড়িয়ার বিধায়ক হরেরাম সিং, আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র তথা জেলা আইএনটিটিইউসির সভাপতি অভিজিৎ ঘটক, মেয়র পারিষদ দিব্যেন্দু ভগত ও ছাত্র সংগঠনের জেলা সভাপতি অভিনব মুখোপাধ্যায়।
    সাংবাদিক সম্মেলনে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ভুয়ো বা ভুতুড়ে ভোটারদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছে। দিল্লি সহ একাধিক রাজ্যে যার ফলে তারা জয়লাভ করেছে। ২০২৬ এর বিধানসভা সামনে রেখে বাংলায় বিজেপি একই জিনিস করতে চাইছে। শাসক দলের জেলা সভাপতি সতর্ক করে বলেন, বাংলায় এই ধরনের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া হবে না। এই লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘ভোট রক্ষা অভিযান’ শুরু করেছেন। যার উদ্দেশ্য হলো প্রকৃত ভোটারদের চিহ্নিত করা এবং নকল ভোটারদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে না দেওয়া। বুধবার থেকে পশ্চিম বর্ধমান জেলায় এই কর্মসূচি আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হলো।
    তিনি বলেন , এই অভিযানের আওতায় তৃণমূল কর্মীরা টাউন, ব্লক এবং পঞ্চায়েত স্তরে কাজ করবেন। দলটি জেলা ও বিধানসভা স্তরে বিএলও-১ এবং বুথ স্তরে বিএলও-২ নিয়োগ করেছে। এছাড়াও দুটি নতুন স্তর যুক্ত করা হয়েছে। সেগুলি হলো একটি ব্লক ও টাউন স্তরে, অপরটি পঞ্চায়েত ও ওয়ার্ড স্তরে। এই কর্মীরা নিজ নিজ এলাকায় প্রকৃত ভোটারদের চিহ্নিত করবেন এবং ভুয়ো ভোটারদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে ও তা বাদ দিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।
    তিনি আরো বলেন, জেলা থেকে বুথ স্তর পর্যন্ত প্রায় এক লক্ষ তৃণমূল কর্মীকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হয়েছে। তাদেরকে এই কাজের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। দলের এইসব কর্মীদের আধুনিক সরঞ্জাম দেওয়া হয়েছে এবং ‘দিদির দূত’ অ্যাপ তাদের সহায়তা করবে। এই অ্যাপ ভুয়ো ভোটার চিহ্নিত করতে এবং ভোটার তালিকা যাচাইয়ে সহায়ক হবে।
    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে শাসক দলের জেলা সভাপতি অভিযোগ করেন, বিজেপি রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি বলেন, বিজেপি বাংলায় সাম্প্রদায়িক আগুন লাগানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু বিজেপি ভুলে যায় না যে, এই আগুনে তাদেরও হাত পুড়বে। বিজেপির নেতারা উসকানিমূলক বক্তৃতা দিয়ে শান্ত বাংলাকে অশান্ত করতে চাইছে বলে দাবি জেলা সভাপতির।

  • बांग्ला नवंबर वर्ष के उपलक्ष पर आज आसनसोल के गिरजा मोड इलाके से आसनसोल सांस्कृतिक मंच के बैनर चल एक प्रभात फेरी निकाली गई यहां आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के मंत्री मलय घटक

    बांग्ला नवंबर वर्ष के उपलक्ष पर आज आसनसोल के गिरजा मोड इलाके से आसनसोल सांस्कृतिक मंच के बैनर चल एक प्रभात फेरी निकाली गई यहां आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के मंत्री मलय घटक

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– बांग्ला नवंबर वर्ष के उपलक्ष पर आज आसनसोल के गिरजा मोड इलाके से आसनसोल सांस्कृतिक मंच के बैनर चल एक प्रभात फेरी निकाली गई यहां आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के मंत्री मलय घटक आसनसोल नगर निगम के चेयरमैन अमरनाथ चटर्जी डिप्टी मेयर वसीम उल हक अभिजीत घटक पश्चिम बर्धमान जिला टीएमसी अध्यक्ष और पांडवेश्वर के विधायक नरेंद्रनाथ चक्रवर्ती एमएमआईसी गुरदास चटर्जी बोरो चेयरमैन राजेश तिवारी के अलावा आसनसोल के संस्कृति जगत के तमाम बड़े नाम और स्थानीय निवासी उपस्थित थे गिरजा मोड़ से यह प्रभात फेरी निकाली और जीटी रोड के रास्ते आसनसोल म्युनिसिपल पार्क तक गई इस मौके पर सभी को नव वर्ष की शुभकामनाएं देते हुए बैनर बनाया गया था जिसे महिलाओं ने हाथों में थाम रखा था इस मौके पर का कमोबेश सभी ने पारंपरिक बांग्ला परिधान पहना हुआ था विभिन्न जगहों पर विभिन्न संस्थाओं द्वारा प्रभात फेरी में शामिल लोगों के लिए शीतल पेय का इंतजाम किया गया था। इस मौके पर उपस्थित थे सभी विशिष्ट व्यक्तियों ने आसनसोल वासियों को बांग्ला नए वर्ष की बधाई दी। इस मौके पर विभिन्न सांस्कृतिक कार्यक्रम भी हुए।

  • আসানসোলে হরিনাম সংকীর্তনকারী দলকে বাদ্য যন্ত্র বিলি মন্ত্রী মলয় ঘটকের………. বন্দোপাধ্যায়, আসানসোল, ১৪ এপ্রিলঃ

    আসানসোলে হরিনাম সংকীর্তনকারী দলকে বাদ্য যন্ত্র বিলি মন্ত্রী মলয় ঘটকের………. বন্দোপাধ্যায়, আসানসোল, ১৪ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক সোমবার আসানসোল উত্তর বিধানসভা এলাকার গোপালপুরে হরিনাম সংকীর্তনকারী দলক ঢোল এবং মঞ্জিরা বিলি করেন। এই প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে আসানসোল উত্তর বিধানসভা এলাকার অধীনে যতগুলি হরিনাম সংকীর্তনকারী দল রয়েছে, তাদের সকলকে ঢোল এবং মঞ্জীরা দেওয়া হবে। সেই মতো এদিন এখানে ঢোল ও মঞ্জীরা বিলি করা হলো। তিনি আরো বলেন, সংকীর্তন বাংলার একটি প্রাচীন ঐতিহ্য। কিন্তু আমরা যতই আধুনিকতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, ততই আমরা আমাদের ঐতিহ্য থেকে কোন না কোন ভাবে দূরে সরে যাচ্ছি। তাই সেই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। যাতে আমরা আমাদের বাংলার সংস্কৃতির শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারি। এই উপলক্ষে হওয়া এই অনুষ্ঠানে আসানসোল পুরনিগমের বোরো চেয়ারম্যান অনিমেষ দাস, পার্ষদ অর্জুন মাঝি ছাড়াও অন্যান্য স্থানীয় বাসিন্দারা উপস্থিত ছিলেন।

  • आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के कानून तथा श्रम मंत्री मलय घटक आज अपने उत्तर विधानसभा क्षेत्र के गोपालपुर इलाके में पहुंचे यहां पर उन्होंने हरि नाम संकीर्तन करने वाले मंडली को ढोलक और मंजीरा प्रदान किया

    आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के कानून तथा श्रम मंत्री मलय घटक आज अपने उत्तर विधानसभा क्षेत्र के गोपालपुर इलाके में पहुंचे यहां पर उन्होंने हरि नाम संकीर्तन करने वाले मंडली को ढोलक और मंजीरा प्रदान किया

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :– आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के कानून तथा श्रम मंत्री मलय घटक आज अपने उत्तर विधानसभा क्षेत्र के गोपालपुर इलाके में पहुंचे यहां पर उन्होंने हरि नाम संकीर्तन करने वाले मंडली को ढोलक और मंजीरा प्रदान किया इस मौके पर अपना वक्तव्य रखते हुए मंत्री ने कहा कि यह फैसला लिया गया था कि आसनसोल उत्तर विधानसभा क्षेत्र अंतर्गत जितने भी हरिराम संकीर्तन मंडली है उनको ढोलक और मंजीरा प्रदान किया जाएगा आज इसी क्रम में वह यहां पर आए हैं और यह ढोलक पर मंजीरा प्रदान कर रहे हैं उन्होंने कहा कि नगर संकीर्तन बंगाल की बहुत पुरानी परंपरा है लेकिन जैसे-जैसे हम आधुनिकता की तरफ बढ़ रहे हैं हम कहीं ना कहीं अपनी परंपराओं से दूर हटते जा रहे हैं इसे देखते हुए यह कार्यक्रम किया जा रहा है ताकि हम अपने जड़ों से जुड़े और इसी सोच को ध्यान में रखते हुए यह कार्यक्रम किया जा रहा है इस मौके पर यहां बोरो चेयरमैन अनिमेष दास पार्षद अर्जुन मांझी के अलावा अन्य स्थानीय निवासी उपस्थित थे

  • ভোটার তালিকার কাজে শাসক দলের জেলা স্তরে বিএলএ নিয়োগ / পশ্চিম বর্ধমানের দায়িত্বে ভি শিবদাসন…………. আসানসোল, ১০

    ভোটার তালিকার কাজে শাসক দলের জেলা স্তরে বিএলএ নিয়োগ / পশ্চিম বর্ধমানের দায়িত্বে ভি শিবদাসন…………. আসানসোল, ১০

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– এপ্রিলঃ রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস জেলায় জেলায় ভোটার তালিকার কাজের জন্য দায়িত্ব বণ্টন করলো। তাদের বলা হচ্ছে বুথ লেভেল এজেন্ট বা বিএলএ-১। পশ্চিম বর্ধমান জেলাও তার মধ্যে রয়েছে।
    রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস ভোটার তালিকা সংক্রান্ত কাজে গতি আনতে প্রতিটি জেলায় নেতৃত্বের হাতে এই দায়িত্ব তুলে দিয়েছে। তাতে পশ্চিম বর্ধমান জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলের রাজ্য সম্পাদক ভি শিবদাসন ওরফে দাসুকে। তাকে পশ্চিম বর্ধমানের জেলা স্তরের বুথ লেভেল এজেন্ট (বিএলএ-১) হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে।
    রাজ্যের অন্যান্য জেলায় স্থানীয় বিধায়ক ও মন্ত্রীদের এই দায়িত্ব দেওয়া হলেও, পশ্চিম বর্ধমানে দল একজন সিনিয়র নেতার উপর ভরসা রেখেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
    এই নিয়োগ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ভি শিবদাসন দাসু বলেন, আমি নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে কৃতজ্ঞ। তাদের দুজনকে আমি ধন্যবাদ জানাই যে তারা আমাকে এই দায়িত্বের যোগ্য মনে করেছেন। অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিএলএ-১ হিসেবে নিযুক্ত করেছেন।
    তিনি আরও বলেন, সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আসুন, আমরা সবাই একসঙ্গে মাঠে নেমে দলকে আরও শক্তিশালী করি। এই নিয়োগের মাধ্যমে তৃণমূল কংগ্রেস তৃণমূল স্তরে তাদের সাংগঠনিক শক্তিকে আরও মজবুত করার দিকে আরেকটি পদক্ষেপ নিয়েছে। আগামী নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে দলের এই উদ্যোগকে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার কৌশলের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মত।

  • জামুড়িয়ায় পরিশ্রুত পানীয়জলের দাবিতে বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে বচসা, ধস্তাধস্তি……. জামুড়িয়া এপ্রিলঃ

    জামুড়িয়ায় পরিশ্রুত পানীয়জলের দাবিতে বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে বচসা, ধস্তাধস্তি……. জামুড়িয়া এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ জামুড়িয়া:– হাতে নোংরা জলের পাত্র নিয়ে ও পরিশ্রুত পানীয়জল দেওয়ার দাবি তুলে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন এলাকার মহিলারা। বৃহস্পতিবার সকালের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আসানসোলের জামুড়িয়ার বটতলা মোড় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মহিলারা এদিন বাঁশ দিয়ে ও পুলিশের ব্যারিকেড রাস্তার মধ্যে রেখে অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। অবরোধ ও বিক্ষোভের কারণে জামুড়িয়ার প্রধান রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, দীর্ঘ প্রায় ৬ মাস ধরে নোংরা জল আসছে কল দিয়ে। যা অপরিশ্রুত ও পান করার অযোগ্য। বারবার এই নিয়ে অভিযোগ করার পরও কোন সমাধান হয়নি। এবার তাই এদিন বাধ্য হয়েই সেই নোংরা জল পাত্রে নিয়ে বটতলা মোড়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন আসানসোল পুরনিগমের জামুড়িয়ার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। খবর পেয়ে জামুড়িয়া থানার পুলিশ এলাকায় আসে। পুলিশ এই বিক্ষোভ সরিয়ে দিতে গেলেও পুলিশের সঙ্গে তাদের বচসা ও ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। পরে পুলিশের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয় যে, চার দিনের মধ্যে পানযোগ্য পরিশ্রুত পানীয়জল দেওয়া হবে। এই পুলিশের এই আশ্বাসের ঘন্টা খানেক পরে এলাকার বাসিন্দারা রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ তুলে নেন ও স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি।

  • নিয়োগে সুপ্রিম রায় / পশ্চিম বর্ধমানে চাকরি খোয়ালেন পাঁচ শতাধিক শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মী / চরম দুর্ভোগে একাধিক স্কুল……….. আসানসোল, এপ্রিলঃ

    নিয়োগে সুপ্রিম রায় / পশ্চিম বর্ধমানে চাকরি খোয়ালেন পাঁচ শতাধিক শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মী / চরম দুর্ভোগে একাধিক স্কুল……….. আসানসোল, এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম রায়। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া গোটা প্যানেল বাতিল হওয়ায় চাকরি খোয়ালেন প্রায় ২৬ হাজার জন। শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের পাশাপাশি এই বাতিলের কোপে পড়েছেন অশিক্ষক কর্মী বা নন- টিচিং স্টাফ।
    বাংলার অন্য সব জেলার সঙ্গে পশ্চিম বর্ধমান জেলার একাধিক স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষিকা ও অশিক্ষক কর্মীরা আছেন। রাজ্যের শাসক দল তৃনমুল কংগ্রেসের শিক্ষা সেল, জেলা শিক্ষা দপ্তর ও জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, চাকরি যাওয়ার সংখ্যাটা কমবেশি ৫১৭ জন।
    পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল, রানিগঞ্জ, জামুড়িয়া , বারাবনি বিধানসভার সালানপুর, বারাবনি ও রেল শহর চিত্তরঞ্জনের বেশ কয়েকটি স্কুলের শিক্ষকদের নাম এই তালিকায় আছে।
    তবে, বাতিলের তালিকায় পশ্চিম বর্ধমান জেলার রানিগঞ্জের বাসন্তীদেবী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম সবার উপরে আছে বলে এখনো পর্যন্ত জানা গেছে। এই স্কুলের ২৭ জন শিক্ষক ও শিক্ষিকার মধ্যে ১২ জনের চাকরি গেছে। তার মধ্যে হিন্দি, বাংলা, ভৌত বিজ্ঞান ও জীবন বিঞ্জানের মতো বিষয় আছে। স্বাভাবিক ভাবেই মাথায় হাত স্কুল কতৃপক্ষে। এই স্কুলের পড়ুয়াদের সংখ্যা ১৪২৯ জন। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শ্রুতি গাঙ্গুলি বলেন, বুঝতে পারছি না কি করবো? ২৭ জনের মধ্যে যদি ১২ জন না থাকেন, তাহলে স্কুল চালাবো কি করে? এতো পড়ুয়া সংখ্যা। ঐ শিক্ষকদের জন্য খুবই খারাপ লাগছে। তিনি আরো বলেন, এই ১২ জনকে দেখে সত্যি আমাদের কারোরই মনে হয়নি, এরা অযোগ্য? সবাই সুন্দর ভাবে পড়াশোনা করান। কারোর নামে কোন অভিযোগ নেই। কেউ কেউ আবার নোডাল শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। বারাবনির গৌরান্ডি আর কে এস ইনস্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ জন,
    সালানপুর ব্লকের কস্তুরবা গান্ধী হিন্দি মিডিয়াম স্কুলের ১ জন, চিত্তরঞ্জন বিবেকানন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২ জন শিক্ষকের নাম বাতিলের তালিকায় আছে বলে জানা গেছে।
    আসানসোল শহরের এসবি গরাই রোডের চেলিডাঙ্গা হাইস্কুলের দুজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা ও এক অশিক্ষক কর্মীর নাম এই তালিকায় আছে। এদিন এই তিনজনই স্কুলে গরহাজির ছিলেন। এই স্কুলের টিচার ইনচার্জ পূর্ণচন্দ্র ঘোষ বলেন, স্কুল শিক্ষা দপ্তর ও জেলা প্রশাসন থেকে কিছু জানানো হয়নি। আমার স্কুলের তিনজন ছিলেন। একজন শিক্ষক তো একটা বিষয়ের ছিলেন। কি করবো বুঝতে পারছি না।
    আসানসোল শহরের উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান হাইস্কুলের দুই শিক্ষিকা ও একজন অশিক্ষক কর্মীর নাম এই তালিকায় আছে।
    স্বাভাবিক ভাবেই চাকরি হারিয়ে ভেঙ্গে পড়েছেন শিক্ষক ও শিক্ষিকারা। চাকরি হারানো গৌরান্ডি আর কে এস ইনস্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা
    অনামিকা চাকি বলেন, আমাদের ভুলটা কোথায় ছিল? সমস্ত কিছু যাচাই করে তবেই চাকরীতে আমাদের নিয়োগ করা হয়েছিল। আমাদের যে চাকরি চলে গেল এবার আমরা কি করবো?
    এই স্কুলেরই প্রধান শিক্ষক ডঃ তুষার বন্দোপাধ্যায় বলেন, মহামান্য উচ্চ আদালতের রায় নিয়ে আমি কিছু বলছি না। তবে আমার স্কুলের উপরে অনেকটা চাপ পড়ল। যেখানে ২৬০০ এর বেশি ছাত্র ছাত্রী রয়েছে, আর শিক্ষক শিক্ষিকা ছিলেন ৩৯ জন। এর মধ্যে চারজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা চলে গেলো। যার ফলে স্কুলের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। বিশেষ করে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক শিক্ষিকার একটা অভাব তৈরি হলো। অষ্টম পিরিয়ড পর্যন্ত ক্লাস চালানো অসম্ভব হয়ে পড়লো। এখন ইউনিট পরীক্ষা চলছে। এই পরীক্ষা চালানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়ালো। তিনি আরো বলেন, পরীক্ষার খাতা দেখার শিক্ষক পাবো না । প্রশ্ন তৈরি করার টিচার পাবোনা। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বায়োলজি নিউটিশন বিষয়ের থিয়োরি এবং প্রাকটিক্যাল ক্লাস করানো অসম্ভব হয়ে উঠবে। এমনিতেই ১৪ জন শিক্ষকের অভাব। তার ওপর আরো ৪ জন বাদ গেল। এখন সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়ালো মোট ১৮ জন। উচ্চ মাধ্যমিকের অনেকে খাতা দেখছেন। আমাদের মতো যারা এই হেড এক্সামিনার ছিলাম, তাদের খুব অসুবিধা হয়ে গেল। সর্বোপরি ছাত্রছাত্রীরা যাদেরকে এতদিন ধরে পেলো, তাদের ক্লাস করলো, আজ থেকে তারা আর নেই। এতো ছাত্র-ছাত্রীরা দারুণভাবে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলো।
    এই প্রসঙ্গে পশ্চিম বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক ( শিক্ষা) সঞ্জয় পাল বলেন, এখনো পুরো তালিকা পাইনি। আশা করছি, তাড়াতাড়ি তা পাবো। তার পরেই কিছু বলতে পারবো।

  • নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ / দুর্গাপুরে জেলা সভাপতির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল

    নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ / দুর্গাপুরে জেলা সভাপতির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল

    পাবলিক নিউজ দূর্গাপুর:– নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল তৃণমূল কংগ্রেসের। শুক্রবার দুর্গাপুরের শংকরপুর এলাকায় পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক তথা পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃনমুল কংগ্রেসের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে এই বিশাল বিক্ষোভ মিছিল হয়। দেশজুড়ে ৭৪৮ টি নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষধের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে দুই দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। পশ্চিমবঙ্গের সকল ব্লকে ব্লকে জেলায় জেলায় এই বিক্ষোভ মিছিল হচ্ছে। এই মিছিলে পায়ে পা মিলিয়েছিলেন প্রায় হাজার খানেক আবাল বৃদ্ধ বনিতা। বিক্ষোভ মিছিলটি শংকরপুর মোড় থেকে শুরু হয়ে শংকরপুর গ্রাম পর্যন্ত হয়।
    এই প্রসঙ্গে বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষধ সহ সকল প্রকার দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য । এখন এমন অবস্থা যে সাধারণ মানুষের এবার জ্বর হলে , তার জন্য নামমাত্র প্যারাসিটামল কেনার ক্ষমতা থাকবে না। আমরা এর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছি।

  • নিয়োগে সুপ্রিম রায় / আসানসোলে শিক্ষক সংগঠন এবিটিএর বিক্ষোভ সভা

    নিয়োগে সুপ্রিম রায় / আসানসোলে শিক্ষক সংগঠন এবিটিএর বিক্ষোভ সভা

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– এসএসসি নিয়োগে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের ২৬০০০ শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। গোটা বিষয়টিকে সামনে রেখে রাজ্য সরকারের পদত্যাগের দাবিতে শুক্রবার সন্ধ্যায় আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনের সামনে বিএনআর মোড়ে নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতির ( এবিটিএ) আসানসোল মহকুমা শাখার পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। রাস্তা অবরোধ করে দেখানো হয় বিক্ষোভও।
    এই প্রতিবাদ সভায় অল বেঙ্গল টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের অমিতদ্যুতি ঘোষ, কালী শঙ্কর ভট্টাচার্য, অনিন্দ্য দাস, মৈত্রেয়ী দাস, ভিক্টর আচার্য ছাড়াও সংগঠনের আরো অনেক কর্মী উপস্থিত ছিলেন। এই প্রসঙ্গে অমিতদ্যুতি ঘোষ বলেন, বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে যে আদেশ দেওয়া হয়েছে তার জন্য রাজ্য সরকার এবং এসএসসি সম্পূর্ণরূপে দায়ী। তারা তাদের কেলেঙ্কারি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলো। যে কারণে তারা কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে অনেক সুযোগ পেয়েছিল যেখানে তারা যোগ্য এবং অযোগ্য শিক্ষকদের আলাদা করতে পারতো। কিন্তু তারা তা করেনি । কারণ তারা যদি তা করত, তাহলে তাদের কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসত। এর ফলে প্রায় ২৬০০০ শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। তাদের মধ্যে এমন শিক্ষকও আছেন যারা যোগ্য ছিলেন। যারা কোনও দুর্নীতি করেননি। তারা তাদের যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেয়েছেন। কিন্তু শুধুমাত্র রাজ্য সরকার এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের দুর্নীতির কারণে, আজ তারাও অস্তিত্বের সংকটের মুখোমুখি। তিনি আরো বলেন, আমাদের সংগঠন এটা হতে দেবে না। রাজ্য সরকারের সরানোর দাবিতে আগামী দিনে আরো বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে।

  • बर्नपुर कल्याण समिति के बांसती दुर्गापूजा का हुआ उद्घाटन, 44वे वर्ष हो रहा पूजा का आयोजन

    बर्नपुर कल्याण समिति के बांसती दुर्गापूजा का हुआ उद्घाटन, 44वे वर्ष हो रहा पूजा का आयोजन

    पब्लिक न्यूज बर्नपुर भरत पासवान। बर्नपुर के वार्ड संख्या 56 अंतर्गत वैगन कॉलोनी स्थित बर्नपुर कल्याण समिति की ओर से भव्य पूजा पंडाल का निर्माण कर बांसती दुर्गापूजा का आयोजन किया गया है। बुधवार की शाम आयोजित पूजा के उद्घाटन में मुख्य अतिथि के रूप में उपमेयर अभिजीत घटक के साथ पार्षद अशोक रुद्र, सोना गुप्ता, स्थानीय पार्षद श्रावणी विश्वास, उत्पल सेन, पवन गुटगुटिया आदि उपस्थित रहे। इस दौरान पूजा कमेटी के सदस्यों ने अतिथियों को बैज पहनाकर सम्मानित किया।  इस अवसर पर मुख्य अतिथि अभिजीत घटक ने पूजा पंडाल का फीता काटकर एवं सभी अतिथियों ने संयुक्त रूप से दीप जलाकर बांसती दुर्गापूजा का उद्घाटन किया। उद्घाटन समारोह के दौरान बच्चों द्वारा रंगारंग सांस्कृतिक कार्यक्रम भी प्रस्तुत किया गया। वहीं कार्यक्रम को संबोधित करते हुए उपमेयर अभिजीत घटक ने आयोजकों की सराहना करने के साथ अपनी सांस्कृतिक धरोहर को संजोए रखने के प्रयास की काफी सराहना की। इस दौरान बर्नपुर क्या समिति के उपाध्यक्ष सह पूर्व पार्षद मिलन मंडल, जितेंद्र कुमार श्रीवास्तव, महासचिव चाणक्य कुमार, मुखविंदर सिंह, कोषाध्यक्ष रूपक राय आदि की महत्वपूर्ण भूमिका रही। रूपक राय ने बताया कि 44वे वर्ष काफी धूमधाम के साथ बांसती दुर्गापूजा का आयोजन किया गया है। महानवमी को महाभोग का आयोजन किया जायेगा। जबकि 7 अप्रैल को प्रतिमा का विसर्जन होगा।