পাবলিক নিউজ আসানসোল :–চলতি গ্রীষ্ম বা গরমকালে পানীয়জলের সমস্যা মেটাতে বেশকিছু জায়গায় জলের ট্যাঙ্কার করে জল সরবরাহ করা হয়। আসানসোল সাব ডিভিশন বা মহকুমায় বিভিন্ন ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সকল এলাকার জল ট্যাঙ্কার করে পানীয়জল সরবরাহের সুবন্দোবস্ত করতে বুধবার আসানসোলের মহকুমাশাসকের (সদর) কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে একটি প্রশাসনিক বৈঠক হয়। মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্যের পৌরহিত্যে হওয়া এই বৈঠকে ইসিএলের সমস্ত এরিয়ার জিএম , পিএইচই বা জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার , বিডিও, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এবং সহ-সভাপতিরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পরে মহকুমাশাসক (সদর) বলেন, পিএইচই ও ইসিএল সমস্ত এলাকায় পানীয়জল সরবরাহ করবে যেখানে জলের প্রয়োজন হবে। এই ব্যাপারে কাদের কি করনীয় তা এদিনের বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে।
পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :– আসানসোল পুরনিগমের কুলটির ৫৯ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ামতপুরের রেশন ডিলার রোহিত ভালোটিয়ার উপর চারদিন আগে হামলার ঘটনা ঘটেছিলো। সেই ঘটনার প্রতিবাদে কুলটি পুর এলাকার ৪৭ জন রেশন ডিলার বুধবার থেকে ৫ দিনের জন্য ধর্মঘট শুরু করলেন। ধর্মঘটে নামা রেশন ডিলারদের দাবি, ঐ ওয়ার্ডের তৃনমুল কংগ্রেসের কাউন্সিলর জাকির হোসেনের ভাই সাগির হোসেনের নেতৃত্বে দিন চারেক আগে গত শনিবার রেশন ডিলার রোহিত ভালোটিয়াকে হেনস্থা ও মারধর করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থার দাবিতে, বুধবার থেকে শুরু হওয়া ধর্মঘট রবিবার পর্যন্ত চলবে। এদিকে, রেশন ডিলারকে মারধরের ভিডিও ভাইরালের পরে এবার বুধবার আরেকটি অডিও ভাইরাল হয়। সেই অডিওতে শোনা যাচ্ছে রেশন ডিলারের সাথে তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলরের টাকা চাওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে ( এই দুটি ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা হয়নি)। ভাইরাল হওয়া এই অডিওর কন্ঠ যে রেশন ডিলার রোহিত ভালোটিয়ার সে কথা তিনি এদিন স্বীকার করেন। যদিও ভাইরাল হওয়া অডিওর উল্টো দিকের কন্ঠ স্বরটি কাউন্সিলর বা তার ভাইয়ের নয় বলে দুজনেই দাবি করেছেন। জাকির হোসেনের ভাই সাগির হোসেন মারধোরের কথাও অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, স্থানীয় গ্রাহকদের সাথে ধাক্কাধাক্কি হয়ে থাকতে পারে ডিলারের। এই বিষয়ে আমার বিশেষ কিছু জানা নেই। রেশন ডিলার রোহিত ভালোটিয়া বলেন, গত শনিবার এক গ্রাহক সহ কয়েকজন আমার রেশন দোকানে এসে বলেন তারা বাড়িতে গিয়ে দেখেছেন তাদের রেশনে দেওয়া জিনিসের ওজন কম আছে। যা সম্পূর্ণ অবাস্তব। এখন জিনিসে প্রকৃত ওজন যতক্ষণ না ঠিক হয় ততক্ষণ গ্রাহকের স্লিপ বেরোবে না। এরপরেই আমার উপরে হামলা চালিয়ে মারধর করা হয়। যা করা হয়েছে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের ভাই সাগির হোসেনের নেতৃত্বে। রোহিত আরো বলেন, রেশন ডিলার হিসেবে মাত্র ২৫ হাজার টাকা আমরা কমিশন পাই। তার মধ্যে আমার পরিবারে শারীরিক ভাবে অক্ষম এক সন্তান আছে। খাদ্য দপ্তর বা প্রশাসন তদন্ত করে যদি কোন অন্যায় পান তাহলে আমাকে সাসপেন্ড করুক। কিন্তু মারধোর করা হবে কেন? এর আগেও বারবার আমাকে হেনস্থা করা হয়েছে। এমনকি এর আগে বেশ কয়েকবার আমার কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়েছে। কুলটি এলাকার রেশন ডিলার সংগঠনের সভাপতি শ্রবণ কুমার গোয়েল বলেন, কোন রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের কোন অভিযোগ থাকতেই পারে। তাহলে প্রশাসনিকভাবে সেই অভিযোগ জানানোর জায়গা আছে। তা না করে তাকে মারধর করা আক্রমণ করার আমরা প্রতিবাদ করেছি। এই বিষয়টি ইতিমধ্যেই আমরা সংগঠনের তরফে ডিস্ট্রিক্ট কন্ট্রোলার, আসানসোলের মেয়র, কুলটি থানা সব জায়গায় লিখিতভাবে জানিয়েছি । এই ঘটনার প্রতিবাদে কুলটির ৪৭ জন রেশন ডিলার বুধবার থেকে ধর্মঘট শুরু করেছেন । যদি প্রশাসন কোন ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আগামী দিনে আমরা রেশনের কোন জিনিস তুলবো না। এছাড়াও আসানসোল মহকুমার সংগঠনের নেতৃত্বের সাথে কথা বলে মহকুমা জুড়ে আন্দোলনের ভাবনা চিন্তা করা হবে। আমাদের উদ্দেশ্য প্রশাসনের কাছে আমাদের প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর পৌঁছে দেওয়া। এদিকে খাদ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিশ জানায়, ঘটনা নিয়ে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ দায়ের করা হলে, আইন মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– রাজ্যের মুখমন্ত্রীর হুশিয়ারীর পরে বালির দাম দ্বিগুনের বেশি তাই হাত জোড় করে মুখমন্ত্রী কে আবারো হুশিয়ারী না দেওয়ার অনুরোধ CPIM নেতার তাঁদের দাবি বালিচোর কালোবাজারি করছে!রাজমিস্ত্রি লেবার কাজ হারাচ্ছে!এই কর্মসূচি নিয়ে CPIM এর কুলটি এরিয়া কমিটি ১নেতৃত্বে ও কর্মী সমর্থকেরা নিয়ামতপুরে যেখানে মাথায় ধামাতে করে বালি নিয়ে প্রতিবাদ মিছিল করেন!মিছিলে উপস্থিত ছিলেন কুলটি এরিয়া ১ কমিটির সম্পাদক দেবানন্দ প্রসাদ!তিনি বলেন গরিবমানুষের পেটে লাথ পড়েছে রাজমিস্ত্রি শ্রমিক কাজ হারাচ্ছে বালির অসামান্য দাম বাড়িয়েদিয়েছে আজকে চার হাজার সাড়ে চার হাজার বালি জে বালি আগে ১২০০ থেকে ১৫০০টাকা বিক্রি হতো আজ তা চার সাড়েচার হাজার দামে বিক্রি হচ্ছে তাই মুখমন্ত্রী কে হাত জোড় করে আবেদন করছি আর আপনি হুশিয়ারী দেবেন না আপনার হুশিয়ারীতে জে বালির দাম দ্বিগুনের বেশি হয়েগেছে আবার দ্বিতীয় বার হুশিয়ারী দিলে ঐ দাম কোথায় যাবে আমরা জানিনা আর এই হুশিয়ারীর মানে পসিচমবঙ্গের মানুষ বুঝে গেছে এটা ২৫ শতাংশ আর ৭৫ শতাংশর ভাগেরই ব্যাপার !
পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– মদের দোকানের জন্য এলাকায় মদ্যপদের দৌরাত্ব বেড়েই চলেছে। চরমে পৌঁছেছে। এই অভিযোগ তুলে জনবসতি এলাকা থেকে মদের দোকান বন্ধ করে অন্যত্র সরানোর দাবিতে সরব হয়ে বিক্ষোভ দেখালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রবিবার সকালে আসানসোলের কুলটি থানার সাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির ডায়মন্ড ক্লাব সংলগ্ন একটি মদের দোকানের সামনে এই বিক্ষোভ দেখান পুরুষ সহ এলাকার মহিলারাও। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারী এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই দোকানটি আগে থেকেই এই এলাকায় আছে। পুরনো দোকান হলেও বর্তমানে ওই এলাকায় মদ্যপদের উপদ্রোপ বাড়ছে। রাতের বেলায় শুধু নয়, দিনে দুপুরেও মাতালদের মাতলামি চলে।
তারা সবসময় গালিগালাজ করে। এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সবকিছুই অসহ্য হয়ে উঠেছে। এসবের জন্য এলাকার স্কুল কলেজের পড়ুয়া ও কম বয়সীদের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলে অভিযোগ করেন নীলিমা মাহাতো, বদলি বাউরি সহ এলাকার বাসিন্দারা। অবিলম্বে ওই মদের দোকান এই এলাকা থেকে বন্ধ করে অন্যত্র সরানোর দাবিতেও সরব হন তারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন কুলটি থানার পুলিশ।পুলিশের তরফে আশ্বাস পেয়ে এদিনের মতো বিক্ষোভ তুলে নেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে, তারা বলেন, এরপরেও পুলিশ প্রশাসনের তরফে কোন পদক্ষেপ নেওয়া না হলে, বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে।
পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– বাংলা – ঝাড়খন্ড সীমানা রামপুর চেকপোষ্টে রাজ্য সরকারের এমভিআই বা মোটর ভেহিকেলস দপ্তরের আধিকারিক ও কর্মীদের বিরুদ্ধে ইন্টারস্টেট বা আন্তঃরাজ্য যাত্রী বাসে চেকিং বা পরীক্ষার নামে হয়রানির অভিযোগ উঠলো। ঝাড়খণ্ডের রাঁচি থেকে আসা দুর্গাপুরগামী একটি বাসকে ঐ চেকপোস্টে রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চেকিংয়ের নামে যাত্রীদের হয়রানি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ঐ বাসের চালও ও কন্ডাক্টার অভিযোগ করেছেন তাদের মোবাইল ফোন নিয়ে নেওয়া হয়েছে। রবিবার সকালে এই ঘটনাটি ঘটেছে। যাত্রীদের দাবি, তাদের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত প্রায় ৪৫ মিনিট পর বাসটি সেখান থেকে ছাড়া হয়। পরে আসানসোলের জিটি রোডের সিটি বাসস্ট্যান্ডে বাসটি এলে বাস যাত্রী থেকে বাস কর্মীরা বিক্ষোভ দেখান। সেই খবর পেয়ে বাসস্ট্যান্ডে আসেন তৃণমূল কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির নেতা রাজু আলুওয়ালিয়া। তিনি বলেন, এভাবে মাঝ রাস্তায় বাস থামিয়ে চেকিংয়ের নামে যাত্রীদের হয়রানি, বাস কর্মীদের ধাক্কাধাক্কি ও তাদের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়া অন্যায়। এটা সরকার বিরোধী কাজ।
আমরা উপযুক্ত জায়গায় সেখানে থাকা এমভিআইয়ের আধিকারিক ও কর্মীদের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবী জানিয়েছি। এই ঘটনার প্রতিবাদে অসানসোলের সিটি বাসস্ট্যান্ডে রাঁচি থেকে দুর্গাপুরগামী ঐ বাসের যাত্রীরা বিক্ষোভ দেখান। বিদ্যুৎ গুপ্ত নামে এক যাত্রী বলেন, আমি আমার পরিবার নিয়ে যাচ্ছিলাম ।আগেও ঐ বাসে গেছি। হঠাৎ একটি আরটিও লেখা গাড়ি বাসের সামনে আসে। সেই গাড়ি থেকে তিনজন নেমে বাসের মধ্যে উঠেন। তারা চেকিংয়ের নামে চালকের থেকে যাবতীয় কাগজপত্র নিয়ে নেন। দুজন বাস কর্মীর মোবাইলও নিয়ে নেওয়া হয়। এমনকি একজনকে থাপ্পড়ও মারেন। তারা বলেন, তারপর বাসটা থানায় নিয়ে যাবেন। যাত্রীরা বলেন, আগে আমাদেরকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হোক। তারপর আপনাদের যা করার, তা করবেন। এই বাসে শিশু মহিলা প্রবীনরাও ছিলেন। তিনি আরো বলেন, এরপর সবাই মিলে বারবার বলার পরে প্রায় ঘন্টাখানেক পরে বাস ছাড়া হয়। চূড়ান্ত হয়রানি হয়েছে আজ আমাদের বলে, তার ও বাকি যাত্রীদের দাবি।বাস চালক নেপাল চন্দ্র নায়ক বলেন, আমার লাইসেন্স ও সব কাগজপত্র নিয়ে নিয়েছে ঐ তিনজন। আমার বাসের সামনের দিকে যানজট হওয়ায়, কোনমতে যখন বেরোনোর চেষ্টা করছিলাম ১৯ নং জাতীয় সড়ক ধরে তখনই ওরা বাসটাকে ধরে। চালকের পাশে কন্ডাক্টার ,খালাসি থেকে বাসের যাত্রীরা, এমভিআইয়ের অফিসারদের এই আচরণকে অমানবিক এবং অন্যায় বলে দাবি করেছেন।পশ্চিম বর্ধমান জেলার আরটিও বা আঞ্চলিক পরিবহন আধিকারিক মৃন্ময় মজুমদার অবশ্য হয়রানির অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, কারোর মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়া হয়নি বা মারধর করা হয়নি। ভিন রাজ্য থেকে আসা বাসে রুটিন চেকিং হচ্ছিল। খোঁজ নিয়ে জেনেছি ঝাড়খন্ড থেকে আসা ঐ বাসের মাথায় প্রচুর পরিমাণে মাল ছিল। সেখানে পরিবহন দপ্তরের আধিকারিকরা কাগজপত্র পরীক্ষা করার জন্য বাসটিকে আটকায়। তিনি আরো বলেন, চালকের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে কোন কিছুই আসল ছিল না। সবই জেরক্স ছিলো।
पब्लिक न्यूज़ आसनसोल:– बंगाल झारखंड सीमा पर डुबुरडीही चेक पोस्ट पर में आज एक अजीबोगरीब वाकया पेश आया रोज की तरह जब बस चालक और अन्य परिवहन कर्मी अपने-अपने काम में व्यस्त थे तब एक गाड़ी में तीन व्यक्ति आय उस गाड़ी पर आरटीओ लिखा हुआ था उन्होंने कुछ बस चालकों को रोक उनसे उनके परमिट मांगे बस चालकों का कहना है कि उन तीन व्यक्तियों ने उनसे उनके मोबाइल ले लिए और स्विच ऑफ कर दिया इसके बाद उन्होंने कहा कि बसों का परिचालन अवैध तरीके से हो रहा है और तकरीबन आधे घंटे तक उनसे पूछताछ करते रहे जब बस चालकों ने उन तीन व्यक्तियों से पूछा कि मामला क्या है तो उन लोगों ने कोई सीधा जवाब नहीं दिया जब एक बस चालक ने बस के मालिक से बात करने की बात कही तो आप है कि उन तीन व्यक्तियों में से एक व्यक्ति ने बस चालक को एक थप्पड़ भी मारा बस चालकों का कहना है कि उन तीन व्यक्तियों ने उनके मोबाइल और लाइसेंस ले लिए और लौटाए नहीं। आखिरकार जब देरी की वजह से बस के यात्री हंगामा करने लगे तो वह लोग चले गए। यह बसें जब आसनसोल बस स्टैंड पहुंची तो यात्रियों ने विरोध प्रदर्शन किया बस चालकों और परिवहन करवाने भी अपनी आप बीती सुनाई। वहीं घटना की सूचना पाकर श्रमिक नेता राजू अहलूवालिया भी आसनसोल बस स्टैंड पहुंचे और उन्होंने कहा कि इस बारे में वह मंत्री मलय घटक और आईएनटीटीयूसी जिला अध्यक्ष अभिजीत घटक से शिकायत करेंगे उन्होंने कहा कि अगर। ऐसी कोई बात है जहां पर बसों का अवैध परिचालन हो रहा है या जरूरी दस्तावेज नहीं है तो कानून के मुताबिक काम करना चाहिए कोई मोटर व्हीकल अधिकारी किसी परिवहन कर्मी पर हाथ नहीं उठा सकता और अगर कोई सामान जप्त किया भी गया है तो उसका सीजर लिस्ट देना होगा। उन्होंने कहा कि इस बारे में उन्होंने यहां के आरटीओ से बात की है।