Category: BANGLA

  • সালানপুর বিডিও অফিসে সারা ভারত কৃষক সভার গণ অবস্থান / মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিক্ষোভ

    সালানপুর বিডিও অফিসে সারা ভারত কৃষক সভার গণ অবস্থান / মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিক্ষোভ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আসানসোলে সালানপুর ব্লকের বিডিও অফিসে মঙ্গলবার সারা ভারত কৃষক সভার সালানপুর ব্লক কমিটির পক্ষ থেকে গণ অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। পরে সালানপুরের বিডিও দেবাঞ্জন বিশ্বাসকে ১৩ দফা দাবির সমর্থনে একটি স্মারকলিপিও দেওয়া হয়। এই বিক্ষোভ সিপিএমের রাজ্য নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় সহ এই সংগঠনের নেতা ও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তারা ব্লক অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি, নিজেদের দাবির সমর্থনে আওয়াজ তোলেন।

    এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় বলেন, গরীব ও দুঃস্থ মানুষের সমস্যা সরকারের কানে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বামপন্থী সংগঠনগুলি সমগ্র রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি অফিসের সামনে এই কর্মসূচির আয়োজন করছে। তিনি বলেন, গরীব মানুষরা সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পান না। তারা সরকারি অফিসে যাতায়াত করতে থাকেন। কিন্তু তারা কোনও সুবিধা পান না। এই সমস্ত সমস্যা নিয়ে সমগ্র রাজ্যের বামপন্থী সংগঠনগুলি এই বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে। এরপরের যদি সরকারের হুঁশ না ফেরে, তাহলে বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে।

    এই প্রসঙ্গে সালানপুরের বিডিও দেবাঞ্জন বিশ্বাস বলেন, এদিন আমার কাছে সারা ভারত কৃষক সভার তরফে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। ১৩ দফা দাবির সমর্থনে এই স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, তাদের দাবির এমন অনেক কিছু রয়েছে যার কাজ শুরু হয়েছে। অনেক রাস্তার জরাজীর্ণ অবস্থা নিয়ে একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। তার অনেক রাস্তার মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু বৃষ্টির কারণে কাজ বন্ধ রয়েছে। দুর্গাপূজার পরে সেই কাজও সম্পন্ন হবে। এ ছাড়াও, তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে রেশনের সমস্যা। তিনি বলেন, রেশন সামগ্রীর মান উন্নত করা হয়েছে । আর যে সব দাবির কথা বলা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে ও আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে ।

  • আসানসোল নর্থ পয়েন্ট স্কুলে শিক্ষক দিবস উদযাপন….………… আসানসোল, ৬ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোল নর্থ পয়েন্ট স্কুলে শিক্ষক দিবস উদযাপন….………… আসানসোল, ৬ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল:– আসানসোলের ১৯ নং জাতীয় সড়কের জামুড়িয়ার চাঁদায় আসানসোল নর্থ পয়েন্ট স্কুলে শিক্ষকদের অমূল্য অবদানকে সম্মান দিতে এবং স্বীকৃতি জানাতে শনিবার শিক্ষক দিবস উপলক্ষে একটি জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
    এই অনুষ্ঠানে স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান শচীন্দ্র নাথ রায় এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মিতা রায় সকল শিক্ষককে স্বীকৃতি স্বরূপ বিশেষ স্মারক প্রদান করেন। তারা বলেন, এই পদক্ষেপ শিক্ষকদের নিষ্ঠা এবং শিক্ষার্থীদের লালন-পালনে নিরলস প্রচেষ্টার প্রতি স্কুল কর্তৃপক্ষের ছোট্ট একটা কৃতজ্ঞতা মাত্র।

    এই উপলক্ষে, স্কুলের অধ্যক্ষ রাজীব সাউ, চমৎকার শিক্ষাগত ফলাফল অর্জনে তাদের অঙ্গীকার এবং অবদানের জন্য সমস্ত শিক্ষকদের আন্তরিক অভিনন্দন জানান। তিনি কেবল শিক্ষাক্ষেত্রেই নয়, শিক্ষার্থীদের চরিত্র ও ভবিষ্যত গঠনেও তাদের ভূমিকা তুলে ধরেন।

  • আসানসোল ও হাওড়ায় “অপারেশন নানহে ফরিস্তে”/ পাঁচ নাবালককে উদ্ধার আরপিএফের……….. আসানসোল, ৬ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোল ও হাওড়ায় “অপারেশন নানহে ফরিস্তে”/ পাঁচ নাবালককে উদ্ধার আরপিএফের……….. আসানসোল, ৬ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোল পাবলিক নিউজ ডেস্ক পূর্ব:– রেল “অপারেশন নানহে ফারিস্তে”-এর মাধ্যমে যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যা রেল স্টেশন এবং ট্রেনে শিশুদের সুরক্ষার লক্ষ্যে একটি বিশেষ উদ্যোগ।
    শুক্রবার পূর্ব রেলের হাওড়া এবং আসানসোল ডিভিশনের আরপিএফের অফিসারেরা হাওড়া, মধুপুর ও দুমকা রেল স্টেশন থেকে পাঁচ নাবালককে উদ্ধার করেন। তাদের মধ্যে দুজন ভুল করে ভুল ট্রেনে উঠে পড়েছিলো। অন্য তিনজন তাদের বাবার বকুনি খাওয়ার পরে বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছিল।
    উদ্ধার করার পরে পাঁচ নাবালককে যথাযথ আইনি মতে পরবর্তী ব্যবস্থা এবং পুনর্বাসনের জন্য চাইল্ডলাইনের প্রতিনিধিদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

  • ডিসেরগড়ে দামোদর নদীতে ট্র্যাজেডি: দুই বালক তলিয়ে গেল, উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত,পশ্চিম বর্ধমানের ডিসেরগড় মাজার সংলগ্ন

    ডিসেরগড়ে দামোদর নদীতে ট্র্যাজেডি: দুই বালক তলিয়ে গেল, উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত,পশ্চিম বর্ধমানের ডিসেরগড় মাজার সংলগ্ন

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :– দামোদর নদীতে স্নান করতে গিয়ে দুই বালক তলিয়ে গেছে। তীব্র জলপ্রবাহের কবলে পড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। কুলটি থানার পুলিশ ও উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তল্লাশি শুরু করেছে।শনিবার দুপুরে আসানসোল থেকে সাতজন বন্ধু ডিসেরগড় মাজারে বেড়াতে যায়। মাজার ঘুরে তারা দামোদর নদীতে স্নানের জন্য নামে। সাম্প্রতিক বৃষ্টিপাতে নদীর জলস্তর বেড়ে যাওয়ায় দুই বালক হঠাৎ তলিয়ে যায়। বন্ধুদের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসে এবং পুলিশকে খবর দেয়। কুলটি থানার পুলিশ তৎক্ষণাৎ উদ্ধারকারী দল নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।


    তলিয়ে যাওয়া বালকদের পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি, তবে তারা আসানসোলের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। কুলটি থানার ওসি জানান, “জলের প্রবল স্রোত ও গভীরতার কারণে উদ্ধার কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। তবু আমরা পূর্ণ চেষ্টা চালাচ্ছি।” পরিবারগুলো ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, বর্ষাকালে দামোদর নদীতে জলের প্রবাহ বাড়লে এমন দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। বিশেষজ্ঞরা নদীর তীরে সতর্কতা চিহ্ন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের পরামর্শ দিয়েছেন। দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশনের বাঁধ থাকলেও, স্থানীয় স্তরে সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে। উদ্ধার অভিযান চলমান, তবে এখনও বালকদের দেহ উদ্ধার করা যায়নি। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমেছে।

  • ডিসেরগড় ব্রিজের রক্তাক্ত রাত, ড্রাইভারের মাথা ফাটানোর অভিযোগে বিক্ষোভ, কিন্তু দোষী কে—স্থানীয় গুন্ডা না পুলিশের ‘কালেকশন’ হাত?

    ডিসেরগড় ব্রিজের রক্তাক্ত রাত, ড্রাইভারের মাথা ফাটানোর অভিযোগে বিক্ষোভ, কিন্তু দোষী কে—স্থানীয় গুন্ডা না পুলিশের ‘কালেকশন’ হাত?

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :– আসানসোল থেকে পুরুলিয়া যাওয়ার পথে ডিসেরগড় ব্রিজ—এই নামটাই এখন রক্তের দাগে রাঙা হয়েছে।গতকাল রাত্রে এক বাহন চালকের মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার ভয়াবহ ঘটনা শুধু একটা আক্রমণ নয়, বরং পশ্চিমবঙ্গের সড়কপথের অরাজকতার এক চিহ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অভিযোগ, চালককে টাকা দাবি করা হয়, টাকা না দেওয়ায় তাকে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যাতে আঘাতের মুহূর্ত স্পষ্ট—কিন্তু এর পিছনে কার হাত? স্থানীয় গুন্ডা, সিভিক ভলান্টিয়ার নাকি পুলিশেরই কোনো ‘অদৃশ্য’ দল? প্রশ্নগুলো উঠছে, কিন্তু উত্তর? অদৃশ্যই থেকে যাচ্ছে, যেন এই অঞ্চলের সড়কগুলো ‘ফ্রি ফর অল’—সবাই লুট করতে পারে, কিন্তু ন্যায়বিচার?সেটা তো দূরের কথা!
    ঘটনার পর আজ ভোর ছয়টায় পুরুলিয়া জেলার ড্রাইভার সংগঠনের সদস্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। ডিসেরগড় ব্রিজে পথ অবরোধ,বিক্ষোভ যেন এই অবরোধ গুলো এখন রুটিন হয়ে গেছে। দুপুর বারোটা পর্যন্ত চললো এই ‘জন-আন্দোলন’, পুলিশের আশ্বাস পেয়ে তবেই তুলে নেওয়া হয়েছে বিক্ষোভ। কুলটি থানার সাকতোড়িয়া ফাঁড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে, কিন্তু কী করল?শুধু আশ্বাস?আসল দোষী ধরা পড়লো? না, সংগঠনই বলছে, ‘জড়িত কে—স্থানীয় কেউ না সিভিক ভলান্টিয়ার—সেটা স্পষ্ট নয়।’ অর্থাৎ, তদন্ত? সেটা তো শুরুই হয়নি, বা হয়তো হয়েছে কিন্তু ‘ঢেকেও’ রাখা হয়েছে। এই অঞ্চলে তো পুলিশের ‘কালেকশন’ কারুর অজানা নয়—গাড়ি থেকে টাকা আদায়, চালানের নামে লুটরাজ। স্থানীয়রা বলছেন, “পুলিশ বা সিভিক জড়িত নয়—তা জোর করে বলা যায় না।” কেন যায় না? কারণ প্রমাণ তো সবাই লুকিয়ে রাখে,যেন এই সড়কপথ গুলো ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’!
    ভাইরাল ভিডিও দেখলে মনে হয়, এটা শুধু একটা আক্রমণ নয়, বরং সিস্টেমের ব্যর্থতার প্রতীক। কিন্তু স্থানীয়রা দাবি তুলেছেন সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে সত্য উদঘাটিত হবে। ডিসেরগড় ব্রিজে সিসিটিভি আছে কি? তাহলে কাছাকাছি রাস্তায় কোথাও না কোথাও তো আছে—সেই ফুটেজ থেকে পুলিশ ছিল কি না, সেটা তো স্পষ্ট হবে। কিন্তু হবে কি? পুলিশ তো নিজেরাই তদন্ত করবে, আর ফুটেজ? হয়তো ‘হারিয়ে’ যাবে,যেমন অনেক ঘটনায় হয়।

    এই অঞ্চলে তো ব্রিজগুলোই অস্থির আগে অ্যাক্সিডেন্ট, এখন আক্রমণ। ড্রাইভাররা বলছেন, “আমরা তো প্রতিদিন এই ভয়ে চালাই।” প্রশ্ন উঠছে এই ‘টাকা চাওয়া’র পিছনে কি বড় কোনো চক্রান্ত? স্থানীয় রাজনীতির হাত আছে কি? পুলিশের ‘অফিসিয়াল’ কালেকশনের সাথে এর যোগাযোগ কতটা? আর সিভিক ভলান্টিয়াররা তারা তো ‘ভলান্টিয়ার’, কিন্তু লুটের অংশীদার কি না?এই ঘটনা শুধু একটা চালকের আঘাত নয়, বরং পুরো সড়ক ব্যবস্থার কটাক্ষ। সরকার তো বলে ‘সেফ রোডস’, কিন্তু এখানে তো ‘সেফ’ মানে লুটের নিরাপত্তা! তদন্ত কবে শুরু হবে? আসল দোষীরা ধরা পড়বে কি? সিসিটিভি দেখানো হবে কি? প্রশ্নগুলো বাড়ছে, কিন্তু উত্তর? হয়তো কখনো না। এই অঞ্চলের মানুষ তো অভ্যস্ত—বিক্ষোভ করে, অবরোধ করে, তারপর ভুলে যায়। কিন্তু এবার? হয়তো এই ভাইরাল ভিডিওই চাপ সৃষ্টি করবে। নাকি আবারও ‘আশ্বাস’ দিয়ে শেষ? দেখা যাক, এই রক্তাক্ত ব্রিজের সত্য কতদিন লুকিয়ে থাকতে পারে।

  • আসানসোলের ১৩ কেন্দ্রে প্রথম দিনের পরীক্ষা নির্বিঘ্নে / বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে বাংলায় এসএসসি দিতে চাকরিপ্রার্থীরা………… আসানসোল,৭ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোলের ১৩ কেন্দ্রে প্রথম দিনের পরীক্ষা নির্বিঘ্নে / বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে বাংলায় এসএসসি দিতে চাকরিপ্রার্থীরা………… আসানসোল,৭ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :- সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতো রবিবার গোটা বাংলার পাশাপাশি পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে প্রথম দিনের এসএসসি পরীক্ষা নির্বিঘ্নে শেষ হলো। এদিন আসানসোলের ১৩ টি কেন্দ্রে ৮ হাজার ১৯৭ জন পরীক্ষা দিয়েছেন। এদিন ছিলো নবম ও দশম শ্রেণির নিয়োগ পরীক্ষা।
    এদিন অনেকে পরীক্ষার্থী ছিলেন যারা নতুন পরীক্ষা দিচ্ছেন। অনেকেই রয়েছেন, যারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ চাকরি হারিয়ে আবার এদিন পরীক্ষা দিচ্ছেন।
    এদিন দেখা গেলো, বিহার, উত্তরপ্রদেশের মতো বিজেপিশাসিত রাজ্য থেকে বাংলায় এসএসসি বা স্কুল সার্ভিস কমিশনের চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা দিতে চাকরিপ্রার্থীরা এসেছেন।
    স্বাভাবিকভাবে যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে চাপানওতোর।
    রবিবার সকাল থেকে আসানসোলের একাধিক পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে চাকরিপ্রার্থীরা ভিড় জমান। সেখানেই দেখা মিললো ভিনরাজ্যের বাসিন্দা চাকরিপ্রার্থীদেরও। এদের কেউ এসেছেন উত্তরপ্রদেশের গান্ধীনগর বা আবার কেউ এসেছেন প্রয়াগরাজ থেকে। আবার কেউ ঝাড়খণ্ডের দেওঘর থেকে আসানসোলে পরীক্ষা দিতে এসেছেন। এক মহিলা চাকরি প্রার্থীকে দেখা গেলো তার ৮ মাসের সন্তানকে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে আসতে। সবারই লক্ষ্য সরকারি চাকরি পাওয়া। বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে আসা চাকরিপ্রার্থীদের কথায় , তাদের রাজ্যে চাকরি এখনো মেলেনি। বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের উপর আস্থা রয়েছে তাদের। তাই এখানে পরীক্ষা দিতে আসা। ‘স্বচ্ছ’ নিয়োগ এখানে হবে। তাই চাকরি পেতে তাদের কোন সমস্যা হবে না বলেই আশা করেন তার।
    উত্তরপ্রদেশ থেকে আসা এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, আমি প্রথম বার বাংলায় চাকরির পরীক্ষা দিতে আসা। তাও আবার এসএসসির মতো পরীক্ষা দিতে । তার বিষয় হিন্দি। ওখানেও পরীক্ষা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছ। তার মধ্যে এখানে পরীক্ষা দিতে এসেছি। যেখানে সুযোগ পাবো, সেখানেই চাকরি করবো।
    সন্দীপকুমার যাদব নামে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা আরো এক চাকরিপ্রার্থীর কথায়, আমাদের রাজ্যের চাকরির অবস্থা খুব খারাপ। কোন পরীক্ষাই বলতে গেলে হয় না। তাই চাকরি নেই। সেজন্যই তো বাংলায় এসেছি পরীক্ষা দিতে। ওখানে পেলে কি আর এখানে আসতাম? যোগীরাজ্যের বাসিন্দা আরো এক যুবক বলে বলেন, ২০২২ সালে টিজিটি বা ট্রেনড গ্র্যাজুয়েট টিচার পরীক্ষার আবেদন করেছিলাম। এখনও চাকরি পাইনি। উত্তরপ্রদেশে কোন চাকরি নেই। বাংলার সরকারের উপর ভরসা আছে। তাই এখানে এসএসসি পরীক্ষা দিতে এসেছি। সন্তানকোলে বাংলায় পরীক্ষা দিতে আসা পূজা দেবীর বাংলার সরকারের উপর ভরসা রয়েছে। পরীক্ষা ঠিকমতো দিলে, চাকরি পাবেন বলেই আশা তার।
    এদিন বিকেলে, আসানসোলের মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য বলেন, আসানসোলের ১৩ টি কেন্দ্রেই এদিন নির্বিঘ্নে পরীক্ষা শেষ হয়েছে। কোথাও কোন সমস্যা হয়নি।
    জানা গেছে, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর রবিবার একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি নিয়োগ পরীক্ষা হবে আসানসোলের ৬ টি কেন্দ্রে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৮৪৯ জন।


    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভিনরাজ্যে বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিক হেনস্তা ইস্যুতে দেশ জুড়ে শোরগোল পড়েছে। বিশেষ করে বিজেপি শাসিত সব রাজ্যেই এই ঘটনা ঘটেছে। ঐসব বাঙালি শ্রমিকদের অনুপ্রবেশকারী সন্দেহ বাংলাদেশে পুশ ব্যাক করা হয়েছে। পরে, চাপে পড়ে অনেককে আবার ফিরিয়ে আনতে হয়েছে। এইসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গেরুয়া শিবিরের দাবি,ছিলো , বাংলায় কর্মসংস্থান নেই। তাই পেটের দায়ে ভিনরাজ্যে বাংলার শ্রমিকদের যেতে হচ্ছে। অথচ এদিনের এসএসসির পরীক্ষা দিতে আসা ভিনরাজ্যের পরীক্ষার্থীদের কথা অন্য তথ্য তুলে ধরছে বলেই দাবি বিভিন্ন মহলের। এই প্রসঙ্গে, এদিন নিজের সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স হ্যান্ডেলে বিরোধীদল বিশেষ করে বিজেপির উদ্দেশ্যে তৃণমূলের অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ পোস্ট করে বলেন, বাংলায় এসএসসির পরীক্ষা দিতে এদিন যোগীরাজ্য সহ ভিন রাজ্য থেকে ছেলেমেয়েরা এসেছেন। তারা ডবল ইঞ্জিন সরকার চলা রাজ্যের চাকরিপ্রার্থীরা। তাদের মধ্যে অনেকে বলছেন সেখানে চাকরি নেই। ঠিকমত পরীক্ষা হয় না। বারবার পরীক্ষা স্থগিত হয়েছে। ইত্যাদি। তারা এখানে পরীক্ষা দিতে এসেছেন। কিছু বুঝলেন? প্রসঙ্গত, এখানে কেউ বলেনি বাংলার চাকরির পরীক্ষা শুধু বঙ্গবাসী দিতে পারবে। কেউ হয়রান করেনি। অপমান করেনি। বাধা দেয়নি। কিছু বুঝলেন? জয় বাংলা।
    এর পাল্টা গেরুয়া শিবিরের তরফে বলা হয়েছে, আগে তো নিয়োগ হোক। তখন দেখা যাবে।

  • দুর্গাপূজো কার্নিভাল / আসানসোলে এলাকা পরিদর্শনে পুরনিগম, পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকরা………আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    দুর্গাপূজো কার্নিভাল / আসানসোলে এলাকা পরিদর্শনে পুরনিগম, পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকরা………আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল:– দুর্গাপূজোর পরে বিগত কয়েক বছর ধরে রাজ্য সরকার কার্নিভালের আয়োজন করে আসছে। কলকাতার পাশাপাশি জেলাতেও এই দুর্গাপূজো কার্নিভাল হয়।বৃহস্পতিবার সেই কার্নিভালের আয়োজনে আসানসোল পুরনিগম, পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন ও আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের একটি দল যৌথভাবে আসানসোলের জিটি রোডে ভগত সিং মোড় থেকে পুলিশ লাইন পর্যন্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। কার্নিভাল কিভাবে হবে ও তার জন্য কি কি করতে হবে, তা নিয়ে এদিন একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়। ছিলেন আসানসোল মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক, আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসিপি ( সেন্ট্রাল) ধ্রুব দাস, মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্যরা।

    পরে সাংবাদিকদের এ বিষয়ে আসানসোল ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক বলেন, এদিন কার্নিভাল নিয়ে এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ এবং আসানসোল পুরনিগমের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। এখানে কার্নিভাল কিভাবে সুষ্ঠুভাবে করা হবে হবে তা দেখা হয়েছে। একটি ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, গত বছর প্রথম বছরের তুলনায় বেশি ভিড় দেখা গেছিলো। তাই এ বছর গত বছরের তুলনায় বেশি ভিড় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তবে, এই বছর কার্নিভালে কোন শিল্পীরা অংশ নেবেন, তা তিনি এদিন বলতে পারেননি । তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আশা করা হচ্ছে যে গত বছরের তুলনায় এবার আরও বেশি পূজো কমিটি কার্নিভালে অংশ নেবে। এবারের কার্নিভাল যথাসময়ে শেষ করার জন্য অনেক চেষ্টা করা হবে। এরজন্য প্রশাসন প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রতিটি পুজো কমিটিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে।উল্লেখ্য, সরকারি ভাবে এখনো পর্যন্ত জানানো না হলেও, প্রশাসনের একটা সূত্র থেকে জানা গেছে, আগামী ৪ অক্টোবর এই পুজো কার্নিভাল হবে।

  • রেল ও বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকের তৎপরতা / আসানসোল স্টেশনে ট্রেনে প্রসূতির সন্তান প্রসব……… আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    রেল ও বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকের তৎপরতা / আসানসোল স্টেশনে ট্রেনে প্রসূতির সন্তান প্রসব……… আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :– পূর্ব রেলের আসানসোল ডিভিশনের আসানসোল স্টেশনে বুধবার ২২৬৪৩ এর্নাকুলাম – পাটনা এক্সপ্রেস ট্রেনে এক প্রসূতি সন্তান প্রসব করেন।
    জানা গেছে, বুধবার দুপুর ২:৫২ মিনিটে ২২৬৪৩ এর্নাকুলাম – পাটনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি আসানসোল স্টেশনে ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে পৌঁছায়। ঠিক সেই সময় এক মহিলা যাত্রীর প্রসব যন্ত্রনা শুরু হয়। ট্রেনে থাকা অন্য যাত্রীদের সাহায্যে ঐ মহিলার স্বামী ভারতীয় রেলের যাত্রী সহায়তা পোর্টাল, রেল মদতের মাধ্যমে বিষয়টিকে জানান। এরপরে রেলের তরফে আসানসোল ডিভিশনের কমার্শিয়াল কন্ট্রোল এবং আসানসোলের স্টেশন ম্যানেজারের সঙ্গে যোগাযোগ করে গোটা বিষয়টি বলা হয়। তারা একটি বেসরকারি হাসপাতালকে (আসানসোল স্টেশনে জরুরি স্টেশন কলের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত চুক্তিভিত্তিক চিকিৎসা সংস্থা) গোটা বিষয়টি বলেন। সেই মতো ঐ বেসরকারি হাসপাতালের একটি মেডিকেল টিম ডঃ পি. কে. চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে কোন রকম দেরি না করে কোচে উপস্থিত হন। সময়মতো চিকিৎসা পরিসেবার মাধ্যমে, ঐ মহিলা যাত্রী দুপুর ৩:০৮ মিনিটে একটি সুস্থ সন্তানের জন্ম দেন।

    এরপরে মা এবং শিশুকে সাবধানতার সঙ্গে ট্রেন থেকে নামিয়ে রেল অ্যাম্বুলেন্সে করে দুপুর ৩:১৫ মিনিটে আসানসোলের জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনী বা আরপিএফ এবং সরকারি রেল পুলিশ বা জিআরপির কর্মীদের পাহারায়।আসানসোল জেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, মা এবং শিশুর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল । তাদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

    রেল মদতের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ এবং আসানসোল ডিভিশনের রেল কর্মী, ডাক্তার এবং নিরাপত্তা কর্মীদের মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন সমন্বয়ে মহিলা যাত্রী এবং তার নবজাতকের আরাম এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। গোটা বিষয়টিতে রেলের অতি সক্রিয়তার জন্য, সমস্ত সহযাত্রীরা প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি, তারা রেলের মানবিক এবং যাত্রীবান্ধব প্রক্রিয়ার প্রশংসা করেন।

  • আসানসোলে সিএমওএইচ অফিসে স্মারকলিপি / প্ল্যাকার্ড হাতে কমিটিনিটি হেল্থ অফিসারদের বিক্ষোভ…আসানসোল,৪

    আসানসোলে সিএমওএইচ অফিসে স্মারকলিপি / প্ল্যাকার্ড হাতে কমিটিনিটি হেল্থ অফিসারদের বিক্ষোভ…আসানসোল,৪

    আসানসোল পাবলিক নিউজ ডেস্ক :– সেপ্টেম্বরঃ পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন এলাকার কমিউনিটি হেলথ অফিসার বা সিএইচওরা বৃহস্পতিবার আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ অফিসে প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখান। পরে তারা বিভিন্ন দাবি সম্বলিত একটি স্মারক লিপি সিএমওএইচের কাছে জমা দেন।
    এই বিষয়ে অন্ডালের কমিউনিটি হেলথ অফিসার চৈতালি রায় বলেন, পাঁশকুড়ার স্বাস্থ্য অফিসার সুস্মিতা সামন্ত মানসিক চাপের কারণে মারা গেছেন। তাকে এত কাজের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিলো যে তিনি তা সামলাতে পারেননি। যে কারণে তিনি মারা যান। তিনি আরো বলেন, আজ আমরা তার মৃত্যুর বিচার চাইতে এখানে এসেছি।

    কমিউনিটি হেলথ অফিসারদের উপর যেভাবে কাজের বোঝা চাপানো হচ্ছে, তাদের উপর টার্গেট দেওয়া হচ্ছে, একেবারেই ঠিক নয়। এর ফলে কমিউনিটি হেলথ অফিসাররা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না। যে কারণে তাদের দোষ দেওয়া হচ্ছে। তবে তারা রোগীর সেবা করুক বা ল্যাপটপে কাজ করুক, তাদের এই দুটি কাজের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এর সাথে তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা কমিউনিটি হেলথ অফিসারদের সাথে ঠিক ভাবে আচরণ করেন না। আমরা পরীক্ষা দেওয়ার পরে এই জায়গায় এসেছি। কারোর দয়া বা অনুগ্রহে এই চাকরি পাইনি। তবুও ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন। তিনি বলেন, সুস্মিতা যতক্ষণ না ন্যায়বিচার পাচ্ছেন এবং কমিউনিটি হেল্থ অফিসারদের অন্যান্য দাবি পূরণ না হয়, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

  • আসানসোলে বাড়ি থেকে যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার…….আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোলে বাড়ি থেকে যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার…….আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :- বাড়ি থেকে উদ্ধার হলো এক যুবকের গলায় দড়ি দেওয়া ঝুলন্ত দেহ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার এই ঘটনায় আসানসোল দক্ষিণ থানার আসানসোল পুরনিগমের ৪৩ নং ওয়ার্ডের তালপুকুরিয়া এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মৃত যুবকের নাম মহঃ শাহনওয়াজ আলম (৩৫)।
    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আসানসোলের তালপুকুরিয়ার বাসিন্দা মহঃ শাহনওয়াজ আলম বেশ কয়েক বছর ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলো। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সে বাড়িতে একাই ছিলো। পরে তাকে ঘরের মধ্যে গলায় দড়ি দেওয়া ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। এলাকার বাসিন্দারা খবর দিলে আসানসোল দক্ষিণ থানা থেকে পুলিশ এলাকায় আসে। পুলিশের উপস্থিতিতে তাকে উদ্ধার কর আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন।


    এই প্রসঙ্গে আসানসোল পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র পারিষদ রবিউল ইসলাম বলেন, এই যুবক বেশ কয়েক বছর ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলো। এদিন তাকে ঘরের মধ্যে গলায় দড়ি দেওয়া ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি আরো বলেন, এই যুবক এর আগে দু/একবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলো।
    প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, মানসিক অবসাদের কারণেই এই যুবক গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে। শুক্রবার আসানসোল জেলা হাসপাতালে যুবকের মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করা হবে।