पब्लिक न्यूज़ बीनू श्रीवास्तव रानीगंज:– रानीगंज के महावीर कोलियरी के यादव पाड़ा निवासी भीष्म रॉय नाम का 38 वर्षीय एक व्यक्ति कुनुस्तोरिया क्षेत्र में नॉर्थ सीयरसोल ओसीपी के पास एक 120 फीट गहरे परित्यक्त अवैध कोयला खदान के मुहाने में भागते समय गिर गया। शुक्रवार सुबह करीब 4:30 बजे जमुरिया के इस क्षेत्र के निवासियों ने इस घटना को देखा। इस घटना की खबर पाकर जमुरिया थाना और रानीगंज थाना के पंजाबी मोड़ चौकी की पुलिस प्रशासन के साथ रानीगंज फायर ब्रिगेड की विशेष टीम मौके पर पहुंची. चूंकि इलाका बेहद खतरनाक और गहरा है, इसलिए अग्निशमन विभाग से लेकर स्थानीय पुलिस प्रशासन और बचाव दल इस बचाव के लिए कोई उपाय नहीं कर पा रहे हैं. ज्ञात हो कि यह परित्यक्त अवैध कुआं करीब 120 130 फीट गहरा है। और चूंकि यह अवैध खदान लंबे समय से बंद है, इसलिए कई लोग यह अनुमान लगा रहे हैं कि वहां जानलेवा गैस हो सकती है. इस समय इलाके के कई लोगों ने शख्स को जल्द से जल्द बचाए जाने की मांग की है. रानीगंज के वार्ड नंबर 37 के वार्ड पार्षद और रानीगंज के तृणमूल ब्लॉक अध्यक्ष रूपेश यादव, कोयला खदान श्रमिक तृणमूल ट्रेड यूनियन के स्थानीय नेता लालू माजी और कई अन्य लोग घटनास्थल पर पहुंचे. सभी ने मांग की कि लापता व्यक्ति को शीघ्र खोजा जाए। साथ ही ईसीएल अधिकारियों से यह भी सवाल किया है कि इस अवैध खदान के मुंह को अब तक क्यों नहीं भरा गया।
পাবলিক নিউজঃ আসানসোল রানীগঞ্জ:– ইসিএলের বালি নিয়ে যাওয়ার ডাম্পার এবার ধাক্কা মারলো এক প্রবীণ বৃদ্ধাকে । এদিন দামোদর নদ থেকে ইসিএল সাইডিংয়ে এ বালি নিয়ে যাওয়ার সময়, অমৃতনগর কোলিয়ারির কাছেই বেহাল রাস্তার মধ্যে এক বৃদ্ধা মহিলা বছর ৫৭ র চিন্তা দেবী গেনেরি, নাতির সঙ্গে স্কুটিতে করে পুজো করতে গিয়ে বালি বোঝায় দাম্পারের নিচে চাপা পড়ে। এই ঘটনায় ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় তার। এ মুহূর্তে পথ অবরোধ করে ক্ষতিপূরণের দাবি ও সেই রাস্তা দিয়ে বালি চলাচল করা যাবে না ও অন্য ভারী পণ্যবাহী যা চলাচল করা যাবে না ও রাস্তাটিকে মেরামত করতে হবে, এই দাবি করে চলছে দেহ ফেলে রেখেই পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ। এদিন বালি বোঝায় পাঁচটি ডাম্পারে ও ঘাতক ডাম্পার এর মধ্যে ব্যাপকভাবে ভাঙচুরও চালিয়েছে স্থানীয় এলাকার বিক্ষুব্ধ মানুষজন। ঘটনা স্থলে পুলিশের বিশাল বাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দিতে হাজির হয়েছেন। এলাকার বাসিন্দাদের দাবি বারংবার তারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়ে রাস্তা মেরামতির দাবি করলেও রাস্তা মেরামত করা হয়নি, উল্টে ভারী যানবাহন চলাচল করছে বেপরোয়া ভাবে। এদিন বেশ কয়েকজন ব্যক্তি ও মৃতের পরিজন দাবি করে যে ডাম্পারচালক এই ডাম্পারটি চালাচ্ছিলেন তিনি মধ্যপ অবস্থায় ছিলেন পাশাপাশি সঙ্গে ছিল না কোন ডাম্পারের খালাসি। আর যেখানে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে সেই অংশটিও বেহাল রাস্তা হয়ে রয়েছে, যে কারণে ওই বৃদ্ধা মহিলা সেখান দিয়ে গেলেও যান নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি, বেহাল রাস্তায়ও অনেকটা এই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী বলেই দাবি করেছেন তারা।
পাবলিক নিউজঃ রাণীগঞ্জ:– ইসিএল কর্তৃপক্ষ গ্রামবাসীদের জমি অধিগ্রহণ করেনি। অথচ সেই জমিতে কয়লাখনির জল জমিয়ে রাখছে। যে কারণে বিস্তীর্ণ এলাকার বিঘা বিঘা জমি জলমগ্ন হয়েছে। সেই জমি ইসিএল অধিগ্রহণ করুক, সেই দাবিতে বারবার বিক্ষোভ আন্দোলন হয়েছে। তাতেও ইসিএলের আধিকারিকদের ঘুম ভাঙ্গেনি বা টনক নড়েনি। যে কারণে শেষ পর্যন্ত বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ইসিএলের রানিগঞ্জের কুনুস্তোড়িয়া এরিয়ার বাঁশরা সি পিট কোলিয়ারি বন্ধ করে জমির মালিক গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু করেন।বন্ধ করে দেওয়া হয় কয়লাখনির উৎপাদন। এই আন্দোলনের জেরে ঐ কয়লা খনির কর্মী কয়লা খনিতে নামতে না পেরে খনির উপরেই বসে থাকেন। কেবলমাত্র খনির ভেতরে পাম্প খালাসীদের নামতে দেওয়া হয়। গ্রামবাসীদের দাবি ছিল, যতক্ষণ না তাদের দাবি পূরণ করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত চলবে তাদের এই বিক্ষোভ আন্দোলন। গ্রামবাসীদের পক্ষে বিশ্বজিৎ মন্ডল বলেন, গত কয়েক বছর ধরে এখানকার গ্রামের মানুষের ৬০টি পরিবারের প্রায় ২৫০ বিঘার মতো জমি আছে। সেইসব জমিতে ১০/১২ ফুট উঁচু করে কয়লাখনির ভেতরে থেকে জল তুলে তা ফেলে দিচ্ছে। কয়লাখনির জল ফেলে জমি নষ্ট করেছে ইসিএল । আগে এইসব জমিতে চাষ হত। তিনি আরো বলেন, গ্রামের ভৈরব স্থানের মন্দিরেও ঐ জলে ডুবছে। বারবার বলেও ইসিএল কতৃপক্ষ কিছু করেনি। কোন কিছু করায় বাধ্য হয়ে কয়লাখনিতে উৎপাদন বন্ধ করিয়েছি। এর আগে ইসিএল কতৃপক্ষ বলেছিল দুর্গাপুজোর পরেই সমস্যা মিটে যাবে। আমাদের দাবি, ঐসব জমি ইসিএল অধিগ্রহন করে নিক। সেই জমির পরিবর্তে ক্ষতিপূরণ বা নিয়মমাফিক চাকরির ব্যবস্থা করুক ইসিএল। অন্যদিকে, ইসিএলের ঐ কয়লাখনির দায়িত্বে থাকা এজেন্ট লিখিতভাবে জমির মালিকদের কাছে বৃহস্পতিবার দুপুরে আবেদন করে বলেন, তারা আন্দোলন তুলে নিন। ইতিমধ্যেই তাদের যে আবেদন পত্র তা সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় ইসিএল কর্তৃপক্ষ এই বিষয় দ্রুত ইতিবাচক ব্যবস্থা নেবে। এই লিখিত প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পরে জমির মালিক তথা আন্দোলনকারী গ্রামবাসীরা এরপর এদিনের মতো আন্দোলন তুলে নেন। গ্রামবাসীরা এরপরে বলেন, ইসিএল কতৃপক্ষ এবার কি করেন, তার দিকে আমরা নজর রাখছি। পরিস্থিতি বুঝে আগামী দিনে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
पब्लिक न्यूज़ रानीगंज :– इन दिनों रानीगंज के बल्लभपुर घाट पर जमकर बालू की तस्करी हो रही है। सूत्रों की मानें तो हर दिन 40 से 50 ट्रैक्टर बालू रानीगंज व आसपास के इलाकों में खपाया जा रहा वह भी पड़ोस के जिले पूर्व बर्द्धमान के चालान पर। दरअसल, यहां एक कंपनी को बालू उठाव की जिम्मेदारी मिली है वह भी बांकुड़ा जिले के लिए। अब अहम बात यह है कि बल्लभपुर में दामोदर नदी का लगभग हिस्सा बांकुड़ा के क्षेत्र में आता है। यहां दिन रात बड़ा डाला वाला ट्रैक्टर लेकर पहंचते हैं और ओवरलोड बालू लादकर पूर्व वर्द्धमान का चालान दिखाकर निकल लेत हैं। पूर्व बर्द्धमान जिले के जिस चालान पर रानीगंज में बालू की तस्करी हो रही है वह इंटरनेट द्वारा निकाला जाता है। चालान में ऊपर बालू व नदी के मेटेरियल के ट्रांसपोर्टिंग के लिए जारी करने वाले का विवरण है। उसके ठीक नीचे चालान का नंबर, जारी तिथि, वेलिड डेट, मात्रा व गाड़ी का नंबर अंकित होता है। इन सबके बगल में ई चालान का क्यूआरकोड भी होता है। इसके बाद चालान के बड़े से बाक्स में बालू व नदी के मेटेरियल के खरीदार व बेचने वाले का पूरा विवरण होता है। इस विवरण में साफ तौर पर लिखा गया है बालू दामोदर नदी के गोपालगंज, मेजिया व तेलंगरिया से उठाव किया गया है, यह तीनों मौजा क्षेत्र बांकुड़Þा जिले के अंतर्गत आते हैं। बालू उठाव करने वाली कंपनी का भी नाम इस चालान में साफ शब्दों में अंकित है। इतना ही नहीं जिस ट्रैक्टर ने बालू का उठाव किया है उसका पता भातार पूर्व बर्द्धमान का बताया गया है जबकि बालू पश्चिम बर्द्धमान के रानीगंज इलाके में खप रहा है। एक अखबार के साथ बातचीत के दौरान तृणमूल ब्लाक अध्यक्ष, देवनारायण दास ने कहा है कि बालू उठाव के लिए दामोदर नदी में टेंडर दिया गया है इसकी जानकारी है लेकिन बांकुड़ा के चालान पर रानीगंज बल्लभपुर इलाके से बालू ले जाया जा रहा इसकी कोई जानकारी नहीं है। इसकी जानकारी लेंगे। ट्रैक्टरों के पास कौन सा चालान है इसकी जानकारी ली जाएगी। किसी भी कीमत पर इलाके में गलत कार्य नहीं होने दिया जाएगा।
পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি কড়া হুঁশিয়ারীর সঙ্গে বার্তা দিয়ে বলেছেন বেআইনি জমি দখল বন্ধ করতে হবে। জমি মাফিয়াদের দৌরাত্মে লাগাম টানারও নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও জমি দখলদার বা মাফিয়াদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বিশেষ করে পশ্চিম বর্ধমান জেলায় আসানসোলে। আবারও আসানসোলের আপার হিলভিউ এলাকায় জমি মাফিয়াদের হামলা সামনে এলো। দিন কয়েক আগে এই ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযোগ, লাঠি ও আগ্নেয়াস্ত্র হাতে ৪০/৫০ জনের একদল দুষ্কৃতি হামলা চালিয়েছে জমি মালিকদের উপরে। গত ১ ডিসেম্বর হওয়া সেই হামলার ঘটনার সিসিটিভির ফুটেজ ভাইরাল হওয়ার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল হওয়া সেই সিসিটিভির ফুটেজে দেখা যাচ্ছে , ৪০/৫০ জনের দল এলাকায় ঢুকে লাঠি হাতে নিয়ে হামলা চালাচ্ছে। কয়েকজনকে বেধড়ক মারধর করার পাশাপাশি জমি দখলের চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পর আপার হিলভিউ এলাকার বাসিন্দারা গোটা বিষয়টি জানিয়ে হিরাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাদের দাবি, জমি মাফিয়ারা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। সবকিছু জানার পরেও পুলিশ ও প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নেয়নি। পুলিশ প্রশাসনের এই ভূমিকার কারণে এই ধরনের ঘটনা বারবার ঘটছে। এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ দায়ের করার পরেও, পুলিশ কাউকে গ্রেফতার না, করায়, এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে গোটা বিষয়টি নিয়ে অবহিত করা হয় রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটককে। এই ঘটনার কথা জানার পরে মন্ত্রী আপার হিলভিউ এলাকায় যান। তিনি গোটা বিষয়টি নিয়ে এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদেরকে আসানসোল উত্তর বিধান সভার বিধায়ক তথা মন্ত্রী মলয় ঘটক এই ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। মলয় ঘটক বলেন, সিসিটিভি ফুটেজে স্পষ্ট দেখা গেছে হামলাকারীদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। যত দ্রুত সম্ভব অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হবে। এই ব্যাপারে পুলিশকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, হামলাকারী জমি মাফিয়া ও তাদের সঙ্গীদেরকে দ্রুত গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে। এলাকার বাসিন্দাদের আরো অভিযোগ, জমি মাফিয়াদের দৌরাত্ম্যের কারণে এলাকায় শান্তি নষ্ট হচ্ছে। তারা পুলিশ, প্রশাসন ও মন্ত্রীর কাছে এই ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন। এদিকে, হিরাপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে হামলাকারীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের খোঁজ করা হচ্ছে। সবাই এলাকা ছাড়া রয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, হামলাকারীদের পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকে আনা হয়েছে। তাদের সঙ্গে স্থানীয় কয়েকজন যুবক ছিলো। প্রসঙ্গতঃ, গত চার মাসে আসানসোল পুরনিগমের তরফে আসানসোল দক্ষিণ, আসানসোল উত্তর ও রানিগঞ্জ থানায় বেআইনি ভাবে পুকুর ও সরকারি জমি দখলের ১১ টির মতো অভিযোগ দায়ের করা। কিন্তু পুলিশ প্রথমে সেইসব অভিযোগের ভিত্তিতে কোন পদক্ষেপ নেয়নি বলে অভিযোগ। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারির পরে গত নভেম্বর মাসের শেষে ও ডিসেম্বরের শুরুতে আসানসোল উত্তর ও দক্ষিণ থানার পুলিশ আসানসোল পুরনিগমের করা পৃথক তিনটি অভিযোগে ৫ জনকে পুকুর ভরাটের জন্য গ্রেফতার করে। যদিও দিন কয়েকের মধ্যেই তথ্য প্রমাণ পুলিশ পেশ করতে না পারায়, তারা আসানসোল আদালত থেকে জামিন পেয়ে যান। রানিগঞ্জ থানার পুলিশও চারজনকে গ্রেফতার করে।
পাবলিক নিউজঃ রানীগঞ্জ : এবার পড়ুয়াদের মাঝে জাতীয়তাবাদের পাঠ দিয়ে গেলেন উত্তরাখণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন রাজ্যপাল ভগত সিং কোশ্যারি। সোমবার তিনি পশ্চিম বর্ধমানের, রানীগঞ্জ গার্লস কলেজের এক সাত দিবসীয় জাতীয় সেবা প্রকল্পের ক্যাম্প এর উদ্বোধনী পর্বে এসে, বর্তমান প্রজন্মের যুব সদস্যরা কেন সামাজিক ভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষজনেদের সহায়তার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবেন। কিবা তাদের উদ্দেশ্য কেনই বা তারা ন্যাশনাল সার্ভিস কি স্কিমের মাধ্যমে, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষজনেদের শিক্ষা বিস্তার, স্বাস্থ্য সচেতন ও পরিচ্ছন্নতার পাঠ পড়াবেন, তা নিয়ে সবিস্তারে ব্যাখ্যা করেন। আর এ সকল বিষয়গুলি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি যেমন মহাত্মা গান্ধীর কথা স্মরণ করেন, একই রূপ ভাবেই পশ্চিমবঙ্গের কবি সাহিত্যিক থেকে শুরু করে সমাজের সেবায় ব্রতী থাকা যুবদের আইকন, স্বামী বিবেকানন্দের কথাও তুলে ধরেন, ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে। জানা গেছে সোমবার থেকে রানীগঞ্জের গার্লস কলেজে ৭ দিবসীয় এনএসএস ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে, গভর্নমেন্ট অফ ইন্ডিয়ার মিনিস্ট্রি অফ অ্যাফেয়ারেন্স এন্ড স্পোর্টস ডিপার্টমেন্ট এর পক্ষ থেকে। এবারে যার কলকাতার শাখার পক্ষ রানীগঞ্জের গার্লস কলেজে হচ্ছে। জানা গেছে এই ক্যাম্পে ১৬ই ডিসেম্বর থেকে ২২শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারতের ১৭ টি রাজ্যের ২১০ জন প্রতিনিধি অংশ নিয়ে ন্যাশনাল সার্ভিস স্কিম কি কি ভাবে সমাজসেবার মধ্যে দিয়ে মানুষজনদের সামাজিক উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব তা নিয়ে পাঠ গ্রহণ করবেন। বস্তিবাসী মানুষজন এদের মধ্যে বিভিন্ন কু-প্রথা কিভাবে দূর করা সম্ভব ও একই সাথে শিক্ষা স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে কিভাবে মানুষজনেদের সচেতন করা যাবে, সে সম্পর্কেই জানান দেওয়ার লক্ষ্যে এই ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। জানা গেছে মহাত্মা গান্ধীর জন্ম শত বর্ষ উদযাপনের সময়কালে ১৯৬৯ সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর এই জাতীয় সেবা প্রকল্প বা ন্যাশনাল সার্ভিস স্কিমের সূচনা করা হয় যার মাধ্যমে সমাজে পিছিয়ে পড়া মানুষজন এদের সহায়তার উদ্যোগ নেন কলেজে ও স্কুলে পাঠরত পড়ুয়ারা। জানা গেছে ইতিমধ্যে এই জাতীয় সেবা প্রকল্পে সমাজ সেবায় ব্রতী হওয়ার জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ পড়য়া অংশগ্রহণ করছে। এবার সেই সকল পড়ুয়াদের 210 জন প্রতিনিধি সোমবার থেকে শুরু এই ক্যাম্পের অনুশীলন গ্রহণ করতে এলেন। যেখানে এদিন উদ্বোধন পর্বে এসে জাতীয় সেবা প্রকল্পের একটি পত্রিকার উদ্বোধন করেন উত্তরাখণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কৈসরী। পড়ুয়াদের ও সকল বিশিষ্টজন এদের কাছে জাতীয়তাবাদের পাঠ করান ছাত্র-ছাত্রীদের। কিভাবে কেমন করে সমাজসেবায় নিজেদের নিয়োজিত করব, তা নিয়েও বিশদে জানান দিলেন তিনি। এদিনের এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বিশেষভাবে উপস্থিত ছিলেন রানীগঞ্জের বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়, বিবি কলেজের অধ্যক্ষ অমিতাভ বাসু, কলেজ অধ্যক্ষা ছবি দে, এনএসএস ক্যাম্পের মুখ্য আয়োজক তুষার কান্তি ব্যানার্জি, মালিয়া হেরিটেজ সোসাইটির সম্পাদিকা অনুরাধা মালিয়া সরাফ, সভাপতি সোনিয়া মালিয়া, বিঠল নাথ মালিয়া প্রমূখ।
পাবলিক নিউজঃ আসানসোল রাণীগঞ্জ:-বন্ধুদের সঙ্গে নেশা করতে বেরিয়ে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ বছর ২০ র এক যুবক। সেই যুবকের খোঁজে তল্লাশি করতে নিয়ে আসা হয় পুলিশ কুকুরও। এলাকার পুকুরের মধ্যে নেই তো নেশাগ্রস্ত ঐ যুবক? এই সন্দেহে তার খোঁজ তল্লাশির জন্য নিয়ে আসা হয় পশ্চিম বর্ধমান জেলার ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট ও সপ্তম বা সেভেন্থ ব্যাটেলিয়নের ১০ সদস্যের উদ্ধারকারী ডুবুরি দলকে। তারা পৌঁছে জঙ্গল সরিয়ে পুরনো জলাশয় ঘেঁটে নিখোঁজ যুবকের খোঁজে দীর্ঘক্ষণ তল্লাশি চালায়। এছাড়াও যুবকের খোঁজে নিয়ে আসা হয়েছিল ড্রোনও । সেই ড্রোন দিয়েও চারিদিকে তল্লাশি চালায় পুলিশ। এভাবেই সোমবার দিনভর এই অভিযান চালানোর পরেও কোন খোঁজ পাওয়া গেল না যুবকের। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের রানিগঞ্জ থানার বল্লভপুর ফাঁড়ির রঘুনাথচক এলাকা থেকে নিখোঁজ রয়েছে বছর ২০ র নওশাদ খান। গত ১৪ ডিসেম্বর অর্থাৎ শনিবার সকাল নটার সময় বাইরে যাচ্ছি বলে বেরিয়েছিলো নওশাদ খান। বিকেল পর্যন্ত সে বাড়ি ফেরেনা। এরপর তার বাড়ির লোকেরা ফোনে যোগাযোগ করে বাড়ি আসতে বলে। কিন্তু সে আসছি, আসবো বলে বাড়ির লোকেদের কাটিয়ে দেয়। এইভাবে সেদিন বিকেল চারটে পর্যন্ত তার সাথে ফোনে কথা হলেও তারপর থেকে আর তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা যায় না। এরপরই তার বাড়ির লোকেরা বিভিন্ন জায়গায় যুবকের খোঁজ করে। কিন্তু কোন খোঁজ খবর না পেয়ে তারা রবিবার ১৫ ডিসেম্বর গোটা বিষয়টি জানিয়ে বল্লভপুর ফাঁড়িতে একটি নিখোঁজ ডায়রি করেন। বল্লভপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ সৌমেন বন্দোপাধ্যায় দ্রুত রানিগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জ বিকাশ দত্তকে বিষয়টি বলেন। এরপর তার নির্দেশে নিখোঁজ যুবকের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। এরপরে ঐ যুবকের খোঁজে বল্লভপুর ফাঁড়ির মেজিয়া শ্মশানঘাট সংলগ্ন রঘুনাথচক এলাকার অন্য যুবকদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, এই জঙ্গলের মধ্যে তারা বিভিন্ন ধরনের নেশা করে। তারপর তারা চলে আসে। কিন্তু ঐ যুবক রহস্যময় ভাবে নিখোঁজ হয়ে যায়। রবিবার রাত পুলিশ ঐ যুবকের সঙ্গে থাকা অন্য ৫ যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। এরপর সোমবার সকাল থেকে রানিগঞ্জের বের এলাকার পুরনো জলাশয়ে ডুবুরি নামিয়ে যুবকের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। যদিও বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নামার আগে পর্যন্ত খোঁজ মেলেনি ঐ যুবকের। এখন পুলিশ ধন্ধে রয়েছে আদৌ কি ঐ যুবক জলে তলিয়ে গেছে না কি সে অন্য কোথাও পালিয়ে গেছে। পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, নিখোঁজ যুবকের খোঁজে সবরকম পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
पब्लिक न्यूज़ आसनसोल :– कोयलांचल में रानीगंज मास्टर प्लान के तहत भु धसान प्रभावित इलाकों के लोगों को पुनर्वास देने तथा पीएचई के पानी के पाइपलाइन से अवैध रूप से कनेक्शन लेने के मुद्दों को लेकर आज पश्चिम बर्धमान जिला शासक कार्यालय में एक उच्च स्तरीय प्रशासनिक बैठक हुई इस बैठक में पश्चिम वर्धमान जिला शासक एस पोन्नाबलम मंत्री मलय घटक आसनसोल दुर्गापुर विकास प्राधिकरण के चेयरमैन कवि दत्ता जमुरिया के विधायक हरे राम सिंह पश्चिम बर्धमान ज़िला परिषद सभाधिपति विश्वनाथ बावड़ी के अलावा जिले के तमाम वरिष्ठ अधिकारी उपस्थित थे यहां पर विभिन्न मुद्दों को लेकर चर्चा हुई विशेष कर धसान प्रभावित इलाके के लोगों को किस तरह से पुनर्वास दिया जा सके इसको लेकर चर्चा हुई इस बारे में पत्रकारों को जानकारी देते हुए पश्चिम बर्धमान जिला शासक एस पोन्नाबलम ने बताया कि आज रानीगंज मास्टर प्लान को लेकर बैठक हुई इस बैठक में धसान प्रभावित क्षेत्र के लोगों को किस तरह से पुनर्वास दिया जाए इस पर चर्चा हुई उन्होंने कहा कि धसान प्रभावित इलाके के लोगों को पुनर्वास देने के लिए जो पैकेज बनाया गया था वह 2009 में बनाया गया था इसलिए वह काफी पुराना हो चुका है नए सिरे से फिर से उस पैकेज को बनाकर राज्य सरकार के संबंधित विभाग को भेजा जाएगा राज्य सरकार उसे कोल इंडिया के सामने पेश करेगा और उस पर अंतिम फैसला लिया जाएगा वहीं पीएचई के पाइप लाइन से अवैध कलेक्शन के मुद्दे पर भी चर्चा हुई उन्होंने बताया कि जो भी अवैध रूप से कनेक्शन लिए गए हैं उनको काटा जाएगा इसकी शुरुआत भी हो चुकी है और पीएचई को लंबित कार्यों को जल्द से जल्द पूरा करने के लिए भी कहा गया वहीं जमुरिया के विधायक हरे राम सिंह ने बताया कि पिछले कुछ समय से उनके विधानसभा क्षेत्र के विभिन्न इलाकों में पीएचई के अवैध कनेक्शन काटे जा रहे हैं यह प्रक्रिया आगे भी जारी रहेगी उन्होंने कहा कि राज्य के मुख्यमंत्री ममता बनर्जी ने कहा है कि किसी को भी अवैध रूप से पानी का पाइपलाइन लेने की अनुमति नहीं दी जाएगी वह नियम के मुताबिक पाइपलाइन से कनेक्शन ले जिसकी व्यवस्था सरकार कर देगी इसके साथ ही उन्होंने पुनर्वास के मुद्दे पर बताया कि धसान प्रभावित इलाकों के लोगों को पुनर्वास देने के मुद्दे पर भी बैठक में चर्चा हुई
पब्लिक न्यूज़ आसनसोल/रानीगंज : – पुलिस ने गुरुवार को रानीगंज के वार्ड 88 के हलदर बांध क्षेत्र से हलदर बांध तालाब भरने के आरोप में चार लोगों को गिरफ्तार किया. मालूम हो कि आसनसोल निगम नंबर 2 बोरो कार्यालय द्वारा तालाब भरने की शिकायत के बाद रानीगंज थाना पुलिस ने चार आरोपियों को गिरफ्तार किया था. जो लोग केला तालाब और इस हलदर बांध तालाब के आसपास के इलाके में गए थे, वे घर के टूटे हिस्सों से सामग्री फेंककर तालाब को भर रहे हैं। वहीं, इसकी शिकायत मिलते ही पुलिस प्रशासन ने कार्रवाई करते हुए तालाब के आसपास कौन सा सामान इकट्ठा कर रहा था, इसकी जानकारी जुटाकर चार लोगों को गिरफ्तार कर लिया. बाद में रानीगंज थाने की पुलिस ने गिरफ्तार को शुक्रवार को आसनसोल जिला अदालत में पेश किया।ज्ञात हो कि रानीगंज के बड़े हिस्से में तालाब भरने की यह पहली घटना नहीं है, इससे पहले भी कई हिस्सों में तालाब भरने की घटना देखी गयी है. उस समय कई तालाब भर गये थे, लेकिन नगर निगम प्रशासन ने उन तालाबों को भरने की प्रक्रिया रोक दी थी. हालाँकि, कुछ स्थानों पर तालाबों को भरने का मामला सामने आया है, लेकिन कई भू माफियाओं ने तालाब पर कब्जा किया हुआ है। अब देखते हैं कि क्या नगर निगम प्रशासन उन इलाकों में तालाब भरने से रोकने के लिए पहल करता है। जहां दूसरे तालाब भरने की बार-बार शिकायत की गई है। हालांकि, रानीगंज बोरो कार्यालय के अध्यक्ष मोजम्मिल शहजादा ने कहा कि जब भी किसी हिस्से में तालाब भरने की शिकायत मिलती है, तो तत्काल कार्रवाई की जाती है. उन्होंने दावा किया कि हम किसी भी तरह से दलदल भूमि को भरने नहीं देंगे और शिकायत मिलने पर कार्रवाई की जायेगी. अब देखना है कि रानीगंज के एक बड़े हिस्से में तालाब भरने की तमाम शिकायतों की जांच कर प्रशासन कितनी कार्रवाई करती है.
पब्लिक न्यूज रानीगंज :– ईसीएल के सातग्राम श्रीपुर एरिया अंतर्गत सातग्राम फाटक स्थित सेंट्रल डिपो से ट्रक से कोयला चोरी के मामले को 14 दिन बीत चुके हैं। परंतु अभी तक पुलिसिया जांच में कुछ खास प्रगति नहीं हुई है। मामले को दबाने के लिए अभी भी “किंग पिन” जी तोड़ कोशिश में लगे हैं। मामले का कथित मुख्य आरोपी कालीचरण अभी भी पुलिस की गिरफ्त के बाहर है या ऐसा कहा जा उसे जानबूझकर गिरफ्तार नहीं किया जा रहा है। क्यों कि इस कोयला चोरी के मामले में सूत्रों के अनुसार बड़े स्तर के के सफेदपोश शामिल हैं। इन लोगों की पहुंच उपर तक है इसलिए ये लोग पहुंच एवं पैसे के जोर पर जांच पर ब्रेक लगा रहे हैं एवं मामले को दबाने एवं कथित मुख्य आरोपी कालीचरण की अग्रिम जमानत की जी तोड़ कोशिश कर रहे हैं। इसी बीच जामुडिया थाना पुलिस इस मामले की सीसीटीवी फुटेज एवं अन्य सबूत ईसीएल के सातग्राम श्रीपुर एरिया के सुरक्षा अधिकारी से लेकर जांच को कछुवे की चाल के साथ आगे बढ़ा रही है। वहीं सूत्रों के अनुसार यह बात पता चला है कि 30 नवंबर की रात सातग्राम फाटक के सेंट्रल कोयला डिपो से कोयला चोरी से पहले कथित मुख्य आरोपी कालीचरण को कांटा घर में कांटा बाबू राजकुमार के साथ बैठ कर बातचीत करते हुए देखा गया था जिसके बाद ही यह कोयला चोरी की घटना हुई। इसके अलावे एक ऑडियो क्लिप भी सुनने को मिला है जिसमें कालीचरण को सिक्युरिटी से बात करते हुए सुना जा रहा है जिसमें कालीचरण कह रहा है कि राजू के आदेश पर एक डंपर लोड कर निकालना है जिसे एक अन्य सिक्योरिटी को कहने के लिए कहा जा रहा है। जिसके बाद सिक्योरिटी गार्ड पूछता है कि डंपर को कांटा करके निकालना है तो कालीचरण कहता है कि नहीं बिना कांटा किए निकालना है। जिसके बाद बात करने वाला सिक्योरिटी आने के बाद बात करने को कहता है। इस ऑडियो क्लिप में राजू का नाम लिया गया है। सूत्रों के अनुसार यह वही जेके नगर का कोयला व्यवसाई राजू है जिसके लिए कालीचरण काम करता है। मालूम हो कि बीते 30 नवंबर की देर रात ईसीएल के सातग्राम श्रीपुर एरिया स्थित सातग्राम स्थित सेंट्रल डिपो से कोयला चोरी हुई थी जिसमें कालीचरण आरोपी है। जिसे पुलिस तलाश कर रही है। सूत्रों के हवाले से खबर है कि ईसीएल के श्रीपुर सातग्राम एरिया के सेंट्रल डिपो से लंबे समय से कोयला चोरी चल रही है। जिसमें सातग्राम श्रीपुर एरिया के उच्च अधिकारी, सेंट्रल डिपो में कार्यरत कांटा बाबू, लोडिंग बाबू, सिक्योरिटी गार्ड्स, पे लोडर का ड्राइवर, कई छोटे बड़े नेता, जामुड़िया थाना एवं श्रीपुर फांड़ी की पुलिस की मिलीभगत की आशंका है। जबकि ईसीएल प्रबंधन ने कालीचरण को मुख्य आरोपी बनाया है एवं वहां मौजूद कुल आठ लोगों इनमें ईसीएल के सुरक्षा अधिकारी, कांटा बाबू, लोडिंग बाबू, पेलोडर का मालिक एवं ड्राइवर का नाम देकर उन्हें शक के दायरे में रखा है। वहीं सूत्रों से पता चला है कि “सातग्राम श्रीपुर एरिया के उच्च अधिकारी की कोयला माफियाओं के साथ उठक बैठक है।” बीते रविवार को रानीगंज में शादी समारोह में कोयला माफिया के साथ देखा गया था। यह वही कोयला माफिया है जिसके लिए कालीचरण काम करता है। जिससे यह आशंका का और बढ़ जाती है कि सातग्राम श्रीपुर एरिया के लोग सेंट्रल डिपो के कोयला चोरी में शामिल हो सकते हैं ? इस मामले में भाजपा विधायक अग्निमित्रा पाल ने पहले ही कहा है कि सातग्राम श्रीपुर एरिया के केंद्रीय डिपो से ईसीएल के सुरक्षा गार्ड रहने के बावजूद कोयला चोरी कैसे होता है ? उनका कहना है कि एक पंचायत का सदस्य उन्हें धमकी देकर ट्रक में कोयला लोड कर लेकर चला जाता है। उन्होंने ईसीएल की सिक्योरिटी की भूमिका पर सवाल उठाया है। उन्होंने कोयला चोरी में शामिल सुरक्षा गार्ड एवं अधिकारीयों बर्खास्त करने की मांग की है साथ ही उन्होंने तृणमूल नेताओं पर भी मिलीभगत कर चोरी का आरोप लगाया है।