Tag: Health

  • ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্প / ৫ যক্ষা রোগীকে ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দিলেন পশ্চিম বর্ধমানের ডিএম ও এডিএম

    ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্প / ৫ যক্ষা রোগীকে ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দিলেন পশ্চিম বর্ধমানের ডিএম ও এডিএম

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল, ২২ সেপ্টেম্বরঃ পশ্চিম বর্ধমান সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান দপ্তরের জাতীয় যক্ষা নির্মূলীকরণ কর্মসূচির একটি প্রকল্প হলো ” নিক্ষয় মিত্র “। এই প্রকল্পে যে কেউ একজন টিবি বা যক্ষা রোগীর ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারেন।
    সোমবার সেই প্রকল্পে ৫ জন টিবি আক্রান্ত রোগীকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিলেন পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক বা ডিএম এস পোন্নাবলম ও অতিরিক্ত জেলাশাসক বা এডিএম ( উন্নয়ন) সঞ্জয় পাল। এদিন আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক বা ডিএম কার্যালয়ে সেই ৫ জন টিবি বা যক্ষা আক্রান্ত রোগীর হাতে পুষ্টিকর খাদ্য তুলে দেওয়া হয়। ছিলেন জেলাশাসক ও এডিএম ছাড়াও পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউরি, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ শেখ ইউনুস, আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ নিখিল চন্দ্র দাস সহ অন্যান্যরা।

    এই প্রসঙ্গে জেলার সিএমওএইচ বলেন, ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্পে যে কেউ একজন টিবি বা যক্ষা আক্রান্ত রোগীর ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারেন। প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০০ টাকার খাবার দিতে হবে। জেলার ডিএম ও এডিএম ৫ জনের খাবারের দায়িত্ব নিয়েছেন। এদিন তাদের হাতে ৬ মাসের খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১ কিলো করে তিন রকমের ডাল, ছোলার ছাতু ও সোয়াবিন।

  • हेल्थ वर्ल्ड अस्पताल में धूमधाम से स्वतंत्रता दिवस मनाया गया

    हेल्थ वर्ल्ड अस्पताल में धूमधाम से स्वतंत्रता दिवस मनाया गया

    Public newz आसनसोल।आसनसोल के सृष्टि नगर स्थित हेल्थवर्ल्ड अस्पताल में स्वतंत्रता दिवस पर कार्यक्रम का आयोजन किया गया। अस्पताल के प्रमुख डॉक्टर अरुणांशु गांगुली ने यहां ध्वजारोहण किया। इस अवसर पर अस्पताल के अन्य अधिकारी एवं कर्मचारी उपस्थित थे।


    स्वतंत्रता दिवस पर डाक्टर अरुणांगशु गांगुली ने कहा कि आज बहुत गर्व का विषय है कि आज हमारे देश को आजादी मिली उन्होंने सभी से इस दिन को मनाने का आह्वान किया और कहां की आज का दिन बहुत मुश्किलों से हमें मिला है इसलिए हमें इस दिन के महत्व को समझना चाहिए उन्होंने सभी के प्रयासों और प्रतिबद्धता के लिए उन्हें बधाई दी और कहा कि इसी तरह से आगे भी सम्मिलित रूप से प्रयास करते रहना होगा

  • आसनसोल गैलेक्सी मॉल के एसिस्टेंट वाइस प्रेसिडेंट (AVP) संजय चटर्जी अब नहीं रहे इस दुनिया में। उनके आकस्मिक निधन की खबर सुन के लोगों  में शोक की मोहाल। ये खबर से मॉल के कर्मचारियों से लेकर उनके घनिष्ठ दोस्तों तक शोक की छाया छा गई है।

    आसनसोल गैलेक्सी मॉल के एसिस्टेंट वाइस प्रेसिडेंट (AVP) संजय चटर्जी अब नहीं रहे इस दुनिया में। उनके आकस्मिक निधन की खबर सुन के लोगों  में शोक की मोहाल। ये खबर से मॉल के कर्मचारियों से लेकर उनके घनिष्ठ दोस्तों तक शोक की छाया छा गई है।

    संजय

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– आसनसोल गैलेक्सी मॉल के एसिस्टेंट वाइस प्रेसिडेंट (AVP) संजय चटर्जी अब नहीं रहे इस दुनिया में। उनके आकस्मिक निधन की खबर सुन के लोगों  में शोक की मोहाल। ये खबर से मॉल के कर्मचारियों से लेकर उनके घनिष्ठ दोस्तों तक शोक की छाया छा गई है।

    जानकारी के अनुसार, शनिवार सुबह अचानक उन्हें सीने में तेज दर्द महसूस हुआ। दर्द के दौरान ही वह अचानक गिर पड़े घर में । तभी आनन-फानन में उन्हें आसनसोल के एक निजी अस्पताल ले जाया गया, जहाँ डॉक्टरों ने जांच करने के बाद उन्हें मृत घोषित कर दिया।

    समाचार फैलते ही सहकर्मी, मित्र और परिजनों और परिचितों के बीच शोक की लहर दौड़ गई। उल्लेखनीय है कि संजय चट्टोपाध्याय 2015 से आसनसोल गैलेक्सी मॉल में जनरल मैनेजर (GM) पद की जिम्मेदारी संभाल रहे थे। बाद में 2023 में उन्हें पदोन्नति देकर एसिस्टेंट वाइस प्रेसिडेंट बनाया गया। कोलकाता निवासी संजय चट्टोपाध्याय अपने कम में कौशल और सौहार्द्र के लिए सभी के बीच प्रिय थे। आज उनकी कमी सभी को खले गी।

  • হোমআসানসোলের খবরচলে গেলেন আসানসোল গ্যালাক্সি মলের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চ্যাটার্জি, শোকের ছায়াচলে গেলেন আসানসোল গ্যালাক্সি মলের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চ্যাটার্জি, শোকের ছায়া

    হোমআসানসোলের খবরচলে গেলেন আসানসোল গ্যালাক্সি মলের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চ্যাটার্জি, শোকের ছায়াচলে গেলেন আসানসোল গ্যালাক্সি মলের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চ্যাটার্জি, শোকের ছায়া

    সঞ্জয়

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আসানসোল গ্যালাক্সি এরি AVP সঞ্জয় চ্যাটার্জী হলো ওঘটান মৃত্যু এলাকায় শোকের ছায়া,না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন আসানসোল গ্যালাক্সি মলের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (AVP) সঞ্জয় চ্যাটার্জি। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে মলের কর্মচারী থেকে শুরু করে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে।
    জানা গেছে, শনিবার সকালে তিনি হঠাৎ করে বুকে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন। ব্যথার সময় তিনি আচমকাই পড়ে যান। তড়িঘড়ি করে তাঁকে আসানসোলের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
    সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই সহকর্মী, বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতদের মধ্যে নেমে আসে শোকের ছায়া। উল্লেখ্য, সঞ্জয় চ্যাটার্জি ২০১৫ সাল থেকে আসানসোল গ্যালাক্সি মলে জেনারেল ম্যানেজারের (GM) পদ সামলেছেন। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে তিনি পদোন্নতি পেয়ে অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট হন। কলকাতার বাসিন্দা সঞ্জয় চ্যাটার্জি তাঁর পেশাদারিত্ব ও সৌহার্দ্যের জন্য সকলের কাছেই প্রিয় ছিলেন।

  • हैदराबाद के प्रख्यात हॉस्पिटल यशोदा हॉस्पिटल की तरफ से आज आसनसोल में आसनसोल दुर्गापुर यहां तक की वर्धमान तक भी रोगियों को सेवा उपलब्ध कराई

    हैदराबाद के प्रख्यात हॉस्पिटल यशोदा हॉस्पिटल की तरफ से आज आसनसोल में आसनसोल दुर्गापुर यहां तक की वर्धमान तक भी रोगियों को सेवा उपलब्ध कराई

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :– हैदराबाद के प्रख्यात हॉस्पिटल यशोदा हॉस्पिटल की तरफ से आज आसनसोल में आसनसोल दुर्गापुर यहां तक की वर्धमान तक भी रोगियों को सेवा उपलब्ध कराई जाएगी इस बारे में यशोदा हॉस्पिटल के अधिकारियों ने बताया कि फिलहाल पांच चिकित्सा इन क्षेत्रों में मरीज को सेवा उपलब्ध करा रहे हैं इनमें गाइनेकोलॉजिस्ट ऑर्थोपेडिक न्यूरोसर्जन सर्जिकल गैस्ट्रोएंटरोलॉजी मेडिकल गैस्ट्रोएंटरोलॉजी है यहां पर एक नंबर जारी किया गया जिस नंबर के जरिए डॉक्टरों की बुकिंग की जा सकती है डॉक्टर की फीस ₹900 है लेकिन मोबाइल के जरिए डॉक्टर की बुकिंग करने पर फीस देने की आवश्यकता नहीं है जब कोई मरीज डॉक्टर को दिखाने जाएगा तब वह फीस जमा कर सकता है इतना ही नहीं अगर कोई मरीज हैदराबाद के यशोदा हॉस्पिटल में जाकर ऑपरेशन करवाता है और बाद में आसनसोल दुर्गापुर में यशोदा हॉस्पिटल के किसी चिकित्सक को दिखाता है तो उसकी पहले कंसल्टेशन फीस माफ कर दी जाएगी

  • বার্নপুরে মর্মান্তিক ঘটনা / বন্ধুদের সঙ্গে স্নান গিয়ে দামোদরে ডুবে মৃত্যু দুই কিশোরের মৃত্যু………… বার্নপুর ও আসানসোল, ২১ এপ্রিলঃ

    বার্নপুরে মর্মান্তিক ঘটনা / বন্ধুদের সঙ্গে স্নান গিয়ে দামোদরে ডুবে মৃত্যু দুই কিশোরের মৃত্যু………… বার্নপুর ও আসানসোল, ২১ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– পশ্চিম বর্ধমান জেলায় রানিগঞ্জের পরে এবার বার্নপুরের মর্মান্তিক ঘটনা। বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে গিয়ে দামোদর নদীতে ডুবে মৃত্যু হলো দুই কিশোরের। আরো চারজন অল্পের জন্যে প্রাণে বেঁচে যায়। সোমবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে হিরাপুর থানার বার্নপুরে ভুতনাথ মন্দিরের কাছে। মৃত দুই কিশোরের নাম হলো বার্নপুরের নরসিংবাঁধ সাউ রোডের রমনদ্বীপ মালোধারা (২০) ও নরসিংবাঁধ মিঠাই গলির অমিত দাস (২১)। মৃতদের মধ্যে একজন এই বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলো। এদিন বিকেলে আসানসোল জেলা হাসপাতালে দুজনের মৃতদেহর ময়নাতদন্ত হয়। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় নরসিংবাঁধ এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এদিন সকালের দিকে আসানসোল পুরনিগমের ৭৭ নং ওয়ার্ডের বার্নপুরের নরসিংবাঁধ এলাকার জনা ছয়েক কিশোর বার্নপুরে ভুতনাথ মন্দিরের কাছে দামোদর নদীতে স্নান করতে যায়। তারা সবাই দুপুরের দিকে দামোদর নদীতে স্নান করছিলো। আচমকাই তাদের মধ্যে রমনদ্বীপ মালোধারা ও অমিত দাস দামোদর নদীতে তলিয়ে যায়। বাকি চারজন কোনমতে নদী থেকে উঠে আসে। তাদের চিৎকারে আশপাশের এলাকার বাসিন্দা যারা স্নান করছিলেন তারা দৌড়ে আসেন। খবর পেয়ে হিরাপুর থানার পুলিশ এলাকায় আসে। পাশাপাশি আসেন কিশোরদের পরিবারের সদস্যরা। বেশ কিছুক্ষনের চেষ্টা দুপুর তিনটে নাগাদ দুজনকে দামোদর নদী থেকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে তাদের আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
    এই প্রসঙ্গে ৭৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর গুরমিত সিং বলেন, এদিন সকালে নরসিংবাঁধ এলাকার বাসিন্দা ৬ জন কিশোর দামোদর নদীতে স্নান করতে যায়। তারা সবাই বন্ধু। তারা স্নান করতে নদীতে নামার পরে জলে ডুবে যায় দুজন। বাকিরা বেঁচে যায়।
    পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, ৬ বন্ধু এদিন দামোদর নদীতে স্নান করতে গেছিলো। তার মধ্যে দুজন ডুবে মারা গেছে।
    প্রসঙ্গতঃ, দিন চারেক আগে একইভাবে জামুড়িয়ার বাসিন্দা এক খনি কর্মী রানিগঞ্জে বন্ধুদের সঙ্গে দামোদর নদীতে স্নান করতে গিয়ে ডুবে যায়। দুদিন পরে তার দেহ উদ্ধার করা হয়।

  • আসানসোলে পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের জেলা সম্মেলন………….আসানসোল, ২০ এপ্রিলঃ

    আসানসোলে পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের জেলা সম্মেলন………….আসানসোল, ২০ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– এআইইউটিইউসি অনুমোদিত পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের পশ্চিম বর্ধমান জেলা সম্মেলন রবিবার আসানসোলের বার অ্যাসোসিয়েশন ভবনে হয়।
    এই প্রসঙ্গে সংগঠনের পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভানেত্রী উষা আচার্য বলেন, আশা কর্মীদের অধিকার নিয়ে এদিন পশ্চিম বর্ধমান জেলা সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে । পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা আশা কর্মীরা এখানে উপস্থিতবছিলেন। তিনি আরো বলেন, আশা কর্মীদের শুধুমাত্র মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কাজের জন্য নিয়োগ করা হয়েছিলো। কিন্তু এখন তাদেরকে দিয়ে বিভিন্ন ধরণের কাজ করানো হচ্ছে। যা তাদের কাজ নয়। এছাড়াও, আশা কর্মীদের রাজ্য সরকার পরিচালিত কর্মসূচি বা অন্যান্য কর্মসূচিতেও ব্যবহার করা হয়। কিন্তু তারা তারজন্য কোন অতিরিক্ত অর্থ পান না। তাদের ন্যূনতম ৫০০০ টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু তাদের ২৪ ঘন্টা কাজ করতে বাধ্য করা হয়। এ ছাড়া তাদের কোনও সামাজিক নিরাপত্তা নেই। যদি কোনও আশা কর্মী কাজ করার সময় মারা যান, তাহলে তার পরিবার কোনও ক্ষতিপূরণ পায় না। আমাদের দাবি ছিল, যদি কোনও আশা কর্মী কাজ করার সময় মারা যান, তাহলে তার পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত। তিনি সরকারের কাছে আশা কর্মীদের সরকারী কর্মী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, সংগঠনের তরফে প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে আবেদন করবো, স্থানীয় বিধায়কদের কাছে চিঠি লিখবো, যাতে আশা কর্মীদের জন্য বেতন বৃদ্ধির দাবি জানাবেো। এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও চিঠিও লেখা হবে। যদি তাদের দাবি পূরণ হয়, তাহলে ভালো। অন্যথায়, আগামী ২২ আগস্ট কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন ঘেরাও করা হবে বলে এদিন সংগঠনের জেলা সভানেত্রী জানিয়েছেন।

  • নিয়োগ মামলার রায়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আসানসোলে বিজেপির মিছিল / ডিআই অফিস গেটে তালা, বিক্ষোভ

    নিয়োগ মামলার রায়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আসানসোলে বিজেপির মিছিল / ডিআই অফিস গেটে তালা, বিক্ষোভ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– দেশের সুপ্রিম কোর্ট বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের এসএসসি নিয়োগ মামলার রায় দিতে গিয়ে ২০১৬ সালের পুরো প্যানেলকেই বাতিল করেছে। এর ফলে প্রায় ২৬০০০ শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে সামনে রেখে বিজেপি গোটা রাজ্য জুড়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে রাস্তায় আন্দোলনে নেমেছে।
    সেই একই দাবিতে শুক্রবার সকালে বিজেপির আসানসোল সাংগঠনিক জেলা পক্ষ থেকে ডিআই অফিস অভিযানের ডাক দেওয়া হয়। আসানসোলের জিটি রোডের পুরনো রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম মোড় থেকে এই উপলক্ষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বেরোয়। সেই মিছিল মূর্গাশোল ও রামবন্ধু তলাও মোড় হয়ে আসানসোলের এসবি গরাই রোডের সুকান্ত ময়দান সংলগ্ন আসানসোল পুরনিগমের ৪ নং বোরো অফিসে থাকা ডিআই অফিসে আসে। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন আসানসোল সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি দেবতনু ভট্টাচার্য। এছাড়াও ছিলেন প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ দে, অভিজিৎ রায়, সুদীপ চৌধুরী, অরিজিৎ রায় সহ অন্যান্যরা।

    বিজেপি নেতা ও কর্মীরা যাতে ডিআই অফিসের ভেতরে কোনভাবেই যেতে না পারেন, তারজন্য পুলিশের কথায় মুল গেটে তালা লাগানো হয়েছিলো। আগে থেকেই পুলিশ বাহিনী ডিআই অফিস চত্বরে মোতায়েন করা হয়েছিলো। গেটে তালা লাগানো থাকায় ভেতরে ঢুকতে না পেরে বিজেপির নেতা ও কর্মীরা গেট ধরে ঝাঁকানো শুরু করেন। কেউ কেউ পাঁচিল টপকে অফিস চত্বরে ঢুকে স্লোগান দিতে থাকেন। গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় আধঘন্টা ধরে এমন পরিস্থিতি থাকে। শেষ পর্যন্ত ডিআই অফিসে যেতে না পারায়, বিজেপির জেলা সভাপতি বাইরে থেকে ঐ গেটে আরো একটা তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়।

    আন্দোলন শেষে বিজেপির জেলা সভাপতি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২৬০০০ শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। এটি শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি খুব বড় ধাক্কা। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা এর জন্য দায়ী, কারণ তারা শিক্ষক নিয়োগে একটি বড় কেলেঙ্কারি করেছেন। তিনি আরো বলেন, যেসব শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন তাদেরও টাকা ফেরত দিতে হবে। তিনি স্পষ্টভাবে অভিযোগ করেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে এখন রাজ্যের কারও কোনও আশা নেই। কারণ তিনি তার দুর্নীতিবাজ নেতা ও মন্ত্রীদের বাঁচাতে ২৬ হাজার শিক্ষককে উৎসর্গ করেছেন। আমরা তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করছি।

    এদিকে, বিজেপির বাইরে থেকে গেটে তালা লাগানোয় আন্দোলন শেষ হওয়ার পরে বোরো অফিসে থাকা পুরনিগমের স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা বেরোতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। সেই সময় সেখানে থাকা আসানসোল দক্ষিণ থানার এক পুলিশ অফিসারের সাথে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বাদানুবাদ হয়। শেষ পর্যন্ত ঐ পুলিশ অফিসার বিজেপির লাগানো তালার চাবি বেশ কিছুক্ষন পরে খুঁজে পান। তারপর সেই তালা খুলে দেন ঐ পুলিশ অফিসার। তারপর স্বাস্থ্য আধিকারিকরা বাইরে বেরোন।

  • আসানসোলে বেসরকারি হাসপাতালে উত্তেজনা / রোগীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত নিয়ে চাপানওতোর, পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশ

    আসানসোলে বেসরকারি হাসপাতালে উত্তেজনা / রোগীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত নিয়ে চাপানওতোর, পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশ

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল বাড়িতে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হওয়া এক রোগীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করা নিয়ে শনিবার উত্তেজনা ছড়ালো আসানসোলের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। ৫০ উর্ধ্বের মৃত রোগীর নাম মহঃ ওবায়েদ আলম। আসানসোল উত্তর থানর পুলিশ খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে ঘন্টা কয়েকের চেষ্টায় পরিস্থিতি সামাল দেয়।
    জানা গেছে, গত ২৬ মার্চ আসানসোলের ইসমাইল এলাকার বাসিন্দা মহঃ ওবায়েদ আলম ঘরে পড়ে মাথায় আঘাত পান। যে কারণে তাকে আসানসোলের সেনরেল রোডের সৃষ্টিনগরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
    ঘটনা সম্পর্কে মৃত ব্যাক্তির ছেলে মহঃ শাদাব আলম বলেন, গত ২৬ মার্চ আমার বাবা মাথায় আঘাতের কারণে এই হাসপাতালে ভর্তি হন। এদিন সকালে হাসপাতাল থেকে তার বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে ফোন আসে। সেই খবর পেয়ে আমি পরিবারের সাথে হাসপাতালে পৌঁছাই৷ তখন হাসপাতাল থেকে আমাকে জানানো হয় যে তার বাবার দেহের ময়নাতদন্ত করা হবে। মহঃ শাদাব আলম আরো বলেন, আমি, আমার ভাই বা পরিবারের কোনও সদস্যের তার বাবার মৃত্যু সম্পর্কে কোনও সন্দেহ নেই। তাই তারা চান না যে তার বাবার ময়নাতদন্ত করা হোক। কিন্তু হাসপাতাল ময়নাতদন্ত করানোর ব্যাপারে অনড় রয়েছে । তিনি বলেন, যখন আমার পরিবারের কোনও আপত্তি নেই, তাহলে হাসপাতাল কতৃপক্ষ কেন ময়নাতদন্তের উপর অনড় থাকবে ? তিনি স্পষ্ট করে বলেন, আমার পরিবারের সদস্যরা চান না বাবার মৃতদেহর ময়নাতদন্ত হোক। হাসপাতালের চাপে জোর করে বাবার মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করতে দেবো না।
    এই হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাঃ অরিত্র ভট্টাচার্য বলেন, ২৬ মার্চ মহঃ ওয়াবেদ আলমকে মাথায় আঘাতের কারণে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কারণ তার বাইরের দিকে আঘাত ছিলো। তাই নিয়ম অনুসারে, আমি কন্যাপুর ফাঁড়ির পুলিশকে এই বিষয়ে অবহিত করেছিলাম। তিনি আরো বলেন, এখানে মহঃ ওয়াবেদ আলমের চিকিৎসা করা হয়। তার অস্ত্রোপচারও করা হয়েছিলো। কিন্তু, এদিন তিনি মারা যান। এটি একটি মেডিকেল ক্ষেত্রে আইনগত মামলা। তাই সরকারি নিয়ম অনুসারে ময়নাতদন্ত বা পোস্টমর্টেম প্রয়োজনীয়।
    পরে ঘটনার খবর পেয়ে ও মৃত পরিবারের সদস্যদের অনুরোধে, আসানসোলের সমাজকর্মী ফিরোজ খান এফকে হাসপাতালে পৌঁছান। তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জানতে চান কেন তারা ময়নাতদন্ত করতে চান। হাসপাতাল কতৃপক্ষ ও পুলিশ তাকে মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করার আইনগত দিকটি বলে। এরপর তিনি বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে পরিবারকে বলেন।
    ফিরোজ খান এফকে বলেন, আমি পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে খবর পেয়ে হাসপাতালে আসি। তখন জানতে পারি, গত ২৬ মার্চ মহঃ ওবায়েদ আলমকে মাথায় আঘাতের কারণে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। এদিন তিনি মারা গেছেন। হাসপাতাল থেকে তার ছেলেদেরকে ফোনে এই বিষয়টি জানানো হয়। তার ছেলেরা সঙ্গে সঙ্গে তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে হাসপাতালে পৌঁছান। অন্যদিকে, মহঃ ওবায়েদ আলমকে দাফনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে, তবে হেলথ ওয়ার্ল্ড হাসপাতাল বলছে যে তার ময়নাতদন্ত করা হবে। তিনি বলেন, দেশের আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। মহঃ ওবায়েদ আলমের পরিবারও নয়। এই হাসপাতালও নয়। ফিরোজ খান এফকে বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে মহঃ ওবায়েদ আলমের মৃত্যুর কারণ তার পরিবারকে না দেওয়া পর্যন্ত তারা ময়নাতদন্তের অনুমতি দেবেন না। রোগী সকালে মারা গেছেন। সেই ঘটনার পরে ৪ ঘণ্টারও বেশি সময় কেটে গেছে। এই রকম একটা বড় হাসপাতালের রোগীর মৃত্যুর ডিটেইলস দিতে ৪ ঘন্টা সময় লাগছে। এটা খুবই অবাক করার মতো ব্যাপার। তিনি বলেন, এই প্রথমবার নয় যে এই হাসপাতালে রোগী বা তার পরিবারের সদস্যদের হয়রানির অভিযোগ আনা হচ্ছে। যখনই এই হাসপাতালে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে কোনও রোগী এখানে ভর্তি হতে চান, তখনই হাসপাতাল কতৃপক্ষ তাকে ভর্তি করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে । তার দাবি, একটি হাসপাতাল তার ব্যবস্থাপনার মধ্যে যদি রোগীদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে ভালো আচরণ করতে না পারে ও তাদের চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করতে না পারে, তাহলে এমন হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
    যদিও, হাসপাতালের তরফে এই ঘটনা নিয়ে বলা হয়েছে, কোন রোগীর পড়ে গিয়ে মৃত্যু হলে, সেটিকে দুর্ঘটনা বলে ধরে নেওয়া হয়। তা আনন্যাচারাল বা অস্বাভাবিক। আইন মেনে স্থানীয় থানাকে তা লিখিত ভাবে জানানো হয়। এই ক্ষেত্রেও তা করা হয়েছে। বাকিটা পুলিশের দায়িত্ব। পুলিশ ও মৃত রোগীর পরিবারের সদস্যদেরকে মৃত্যু সংক্রান্ত যা নথি দেওয়ার তা দেওয়া হয়েছে। আর, স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের অভিযোগ নিয়ে হাসপাতাল কতৃপক্ষের দাবি, সরকারি গাইড লাইনে যা বলা আছে, তা করা হয়ে থাকে। তার বাইরে কোন রোগীর ক্ষেত্রে কোনকিছু করা হয় না।
    এদিকে, আসানসোল উত্তর থানার পুলিশ জানায়, হাসপাতাল কতৃপক্ষের তরফে এদিন সকালে ঐ রোগীর মৃত্যুর কথা লিখিত ভাবে জানানো হয়েছিলো। রোগীর পরিবারের সদস্যদেরকে বুঝিয়ে এদিন দুপুরে আসানসোল জেলা হাসপাতালে মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। পরিবার জানিয়েছে, ঐ ব্যক্তি বাড়িতে পড়ে গিয়ে গত চারদিন আগে আঘাত পান। এই হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিলো। শনিবার সকালে চিকিৎসারত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।

  • আসানসোল টিবি হাসপাতালে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উদযাপন / বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির…………..আসানসোল,

    আসানসোল টিবি হাসপাতালে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উদযাপন / বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির…………..আসানসোল,

    বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস বা ওয়ার্ল্ড টিবি ( টিউবারকিউলোসিস) ডে সোমবার আসানসোলের এসবি গরাই রোডের সুকান্ত ময়দানের আসানসোল টিবি হাসপাতালে পালিত হলো। এই দিবস উপলক্ষে এদিন আসানসোল টিপু সুলতান মেমোরিয়াল সোসাইটি পরিচালিত টিবি হাসপাতালে একটি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিলো। এর পাশাপাশি কিছু রোগীকে ফল মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।
    উপস্থিত ছিলেন আসানসোল টিবি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার বা এমও ডাঃ অমিত কুমার দত্ত, লক্ষীকান্ত প্রামাণিক ও আসানসোল টিপু সুলতান মেমোরিয়াল সোসাইটি সদস্য সোহেল আনোয়ারুল।
    আসানসোল টিবি হাসপাতাল ও টিপু সুলতান মেমোরিয়াল সোসাইটির তরফে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের এপ্রিল মাস থেকে এখনো পর্যন্ত এই হাসপাতালে ২৫১২ জন রোগীর চিকিৎসা করা হয়েছে। নতুন করে ১৪ জন যক্ষ্মা রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। তাদের চিকিৎসা আসানসোল টিবি হাসপাতালে চলছে।