Category: DM

  • केके पैड सिंडिकेट ने रंगदारी के लिए रोके बालू‌ लदे ट्रक ? पुलिस अधिकारी चुप

    केके पैड सिंडिकेट ने रंगदारी के लिए रोके बालू‌ लदे ट्रक ? पुलिस अधिकारी चुप

    आसनसोल पब्लिक न्यूज :– केके पैड सिंडिकेट ने रंगदारी के लिए रोके बालू‌ लदे ट्रक ? । कुल्टी थाना अंतर्गत डिबूडीह चेक पोस्ट के निकट रंगदारी सिंडिकेट हावी है। झारखंड से बालू लदे 10 ट्रकों को सिंडिकेट के गुर्गों ने रोक दिया और प्रत्येक ट्रक से ₹10000 पैड के लिए मांगे। हालांकि समाचार लिखे जाना तक इस सबंध में कोई शिकायत दर्ज नहीं हुई थी। इस कारोबार से जुड़े लोग शिकायत करने की बात कह रहे हैं। कोई शिकायत न होने के करण पुलिस भी कार्रवाई में तत्परता नहीं दिखा रही है।
    एक ट्रक चालक ने दावा किया कि वह लोग झारखंड से बालू लेकर आ रहे हैं सभी वैध दस्तावेज उनके पास है। बालू का चालान से लेकर गाड़ी‌ के कागजात सब कुछ है। इसके बावजूद शशि का नाम लेकर कुछ लोग आए और कहा कि ट्रैकों पर पैड लगेगा। प्रत्येक पैड के लिए 10-10 हजार रूपए देने होंगे। जबकि इन लोगों का कहना है सब कुछ कागज होने के बावजूद वह लोग रंगदारी क्यों दें ?
    फिलहाल इस विवाद ने हलचल तेज कर दी है एक और विरोधी दल इसे लेकर सरकार और प्रशासन पर हमलावर हो रहे हैं। दूसरी ओर सिंडिकेट माफिया खुलेआम प्रशासन को चुनौती देकर इस तरह रंगदारी वसूल रहे हैं। बताया जाता है कि के के इस सिंडिकेट का मुख्य सरगना है। एस यादव, आर मिश्रा आदि उसके गुर्गे हैं।

  • ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্প / ৫ যক্ষা রোগীকে ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দিলেন পশ্চিম বর্ধমানের ডিএম ও এডিএম

    ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্প / ৫ যক্ষা রোগীকে ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দিলেন পশ্চিম বর্ধমানের ডিএম ও এডিএম

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল, ২২ সেপ্টেম্বরঃ পশ্চিম বর্ধমান সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান দপ্তরের জাতীয় যক্ষা নির্মূলীকরণ কর্মসূচির একটি প্রকল্প হলো ” নিক্ষয় মিত্র “। এই প্রকল্পে যে কেউ একজন টিবি বা যক্ষা রোগীর ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারেন।
    সোমবার সেই প্রকল্পে ৫ জন টিবি আক্রান্ত রোগীকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিলেন পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক বা ডিএম এস পোন্নাবলম ও অতিরিক্ত জেলাশাসক বা এডিএম ( উন্নয়ন) সঞ্জয় পাল। এদিন আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক বা ডিএম কার্যালয়ে সেই ৫ জন টিবি বা যক্ষা আক্রান্ত রোগীর হাতে পুষ্টিকর খাদ্য তুলে দেওয়া হয়। ছিলেন জেলাশাসক ও এডিএম ছাড়াও পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউরি, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ শেখ ইউনুস, আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ নিখিল চন্দ্র দাস সহ অন্যান্যরা।

    এই প্রসঙ্গে জেলার সিএমওএইচ বলেন, ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্পে যে কেউ একজন টিবি বা যক্ষা আক্রান্ত রোগীর ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারেন। প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০০ টাকার খাবার দিতে হবে। জেলার ডিএম ও এডিএম ৫ জনের খাবারের দায়িত্ব নিয়েছেন। এদিন তাদের হাতে ৬ মাসের খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১ কিলো করে তিন রকমের ডাল, ছোলার ছাতু ও সোয়াবিন।

  • কুলটিতে জমিতে ” সরকারি ” বোর্ড লাগানো নিয়ে উত্তেজনা / আধিকারিকদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ

    কুলটিতে জমিতে ” সরকারি ” বোর্ড লাগানো নিয়ে উত্তেজনা / আধিকারিকদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল:– আসানসোলের কুলটির নিয়ামতপুরে একটি জমিতে সরকারি বোর্ড লাগানোকে কেন্দ্র করে সোমবার সকালে উত্তেজনা ছড়ালো। এই ঘটনায় আইনজীবীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় সরকারি অধিকারিক ও পুলিশকে।
    জানা গেছে, আসানসোলের কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়ি অন্তর্গত নিয়ামতপুর পেট্রোল পাম্পের কাছে কুমারডিহা মৌজার দাগ নং ১৭৭ এ ভেস্টেড বা সরকারি জমি রয়েছে ৪২শতক বা ২৪ কাঠা। সে জমির মালিকানা নিয়ে এর আগে বেশ কয়েকবার দুপক্ষের মধ্যে হয়েছে। এর আগে কুলটি বিএলআরও ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখিয়ে ছিলেন নিয়ামতপুর পেট্রোল পাম্প এলাকার বাসিন্দারা । এলাকাবাসীদের দাবি, এই জমি সরকারি জমি। কিন্ত এদিন দেখা গেলো অন্য ছবি। আসানসোল জেলা আদালতের আইনজীবী মহঃ ইজায়ুল হক আনসারি দাবি করেন, এই জমি তার তিন ভাই এবং এক বোনের নামে রয়েছে। এটি সরকারি জমি নয়।


    সোমবার দুপুরে কুলটির বিএলআরও সুশান্ত চক্রবর্তী,আসানসোলের এসডিএলএন্ডআরও উৎপল সাহা আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের এসিপি (ডিডি) সুমন জয়সওয়াল, এসিপি (কুলটি) শেখ জাভেদ হুসেন সহ কুলটি থানা এবং নিয়ামতপুর ফাঁড়ির বিশাল পুলিশকে নিয়ে ঐ জমিতে ” সরকারি জমি’ লেখা বোর্ড লাগাতে আসেন। তখন আইনজীবি এজায়ুল হক আনসারি ও তার সাথে থাকা আসানসোল জেলা আদালতের আরো দুই আইনজীবী পুলিশ অফিসার এবং বিএলআরও এবং এসডিএলএন্ডআরওকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। স্বাভাবিক ভাবেই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দুপক্ষের মধ্যে দীর্ঘক্ষন ধরে বাদানুবাদ হয়। দীর্ঘক্ষনের চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত ঐ জমিতে সরকারি বোর্ড লাগাতে সক্ষম হন পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকরা । অপরদিকে আইনজীবী এজায়ুল হক আনসারি বলেন , সম্পূর্ণ জমিটি আমাদের। প্রশাসনের আধিকারিকরা জোর করে এই বোর্ড লাগানো হয়েছে।
    বিএলআরও বলেন, কি কারণে ঐ আইনজীবীরা এসেছিলেন তা বলতে পারবো না। এটা সরকারি জমি। তাই বোর্ড লাগানো হয়েছে।

  • আসানসোলে স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক / একাধিক বিষয়ে আলোচনা………… আসানসোল, ২২ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোলে স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক / একাধিক বিষয়ে আলোচনা………… আসানসোল, ২২ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :– আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমান জেলাশাসক বা ডিএম কার্যালয়ে সোমবার জেলাশাসক বা ডিএম এস পোন্নাবলম সভাপতিত্বে একটি বৈঠক হয়। পশ্চিম বর্ধমান জেলার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক বিষয় নিয়ে এই বৈঠকে আলোচনা হয়। এই বৈঠক পশ্চিম বর্ধমানের এডিএম বা অতিরিক্ত জেলাশাসক ( উন্নয়ন) সঞ্জয় পাল, পশ্চিম বর্ধমান জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ ডাঃ শেখ ইউনুস, আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ নিখিল চন্দ্র দাস, এসিএমওএইচ ও বিভিন্ন ব্লকের বিএমওএইচরা উপস্থিত ছিলেন।

    বৈঠক সম্পর্কে পরে জেলাশাসক বলেন, খাদ্য সুরক্ষা বা ফুড সেফটি , টিকাকরণ, কুষ্ঠ প্রতিরোধ এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধের মতো বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, যক্ষ্মা এবং সিলিকোসিসের মতো রোগ প্রতিরোধের বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে। জেলাশাসক বলেন, চাইল্ড ম্যারেজ বা বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে একটি বৃহৎ পরিসরে সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হবে। কন্যাশ্রী ক্লাবগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে। তিনি বারাবানি, জামুদিয়া এবং সালানপুরের মতো এলাকায় বিশেষ মনোযোগ দিয়ে সিলিকোসিস প্রতিরোধে বিশেষ প্রচার চালানোর আহ্বান জানান। তিনি সিলিকোসিস প্রতিরোধে কারখানার ভূমিকার উপর জোর দিয়ে বলেন যে কারখানা কতৃপক্ষ এবং মালিকদের এগিয়ে আসতে হবে। গোটা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।

  • আসানসোলের ১৩ কেন্দ্রে প্রথম দিনের পরীক্ষা নির্বিঘ্নে / বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে বাংলায় এসএসসি দিতে চাকরিপ্রার্থীরা………… আসানসোল,৭ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোলের ১৩ কেন্দ্রে প্রথম দিনের পরীক্ষা নির্বিঘ্নে / বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে বাংলায় এসএসসি দিতে চাকরিপ্রার্থীরা………… আসানসোল,৭ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :- সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতো রবিবার গোটা বাংলার পাশাপাশি পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে প্রথম দিনের এসএসসি পরীক্ষা নির্বিঘ্নে শেষ হলো। এদিন আসানসোলের ১৩ টি কেন্দ্রে ৮ হাজার ১৯৭ জন পরীক্ষা দিয়েছেন। এদিন ছিলো নবম ও দশম শ্রেণির নিয়োগ পরীক্ষা।
    এদিন অনেকে পরীক্ষার্থী ছিলেন যারা নতুন পরীক্ষা দিচ্ছেন। অনেকেই রয়েছেন, যারা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ চাকরি হারিয়ে আবার এদিন পরীক্ষা দিচ্ছেন।
    এদিন দেখা গেলো, বিহার, উত্তরপ্রদেশের মতো বিজেপিশাসিত রাজ্য থেকে বাংলায় এসএসসি বা স্কুল সার্ভিস কমিশনের চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা দিতে চাকরিপ্রার্থীরা এসেছেন।
    স্বাভাবিকভাবে যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে চাপানওতোর।
    রবিবার সকাল থেকে আসানসোলের একাধিক পরীক্ষাকেন্দ্রে বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে চাকরিপ্রার্থীরা ভিড় জমান। সেখানেই দেখা মিললো ভিনরাজ্যের বাসিন্দা চাকরিপ্রার্থীদেরও। এদের কেউ এসেছেন উত্তরপ্রদেশের গান্ধীনগর বা আবার কেউ এসেছেন প্রয়াগরাজ থেকে। আবার কেউ ঝাড়খণ্ডের দেওঘর থেকে আসানসোলে পরীক্ষা দিতে এসেছেন। এক মহিলা চাকরি প্রার্থীকে দেখা গেলো তার ৮ মাসের সন্তানকে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে আসতে। সবারই লক্ষ্য সরকারি চাকরি পাওয়া। বিজেপি শাসিত রাজ্য থেকে আসা চাকরিপ্রার্থীদের কথায় , তাদের রাজ্যে চাকরি এখনো মেলেনি। বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের উপর আস্থা রয়েছে তাদের। তাই এখানে পরীক্ষা দিতে আসা। ‘স্বচ্ছ’ নিয়োগ এখানে হবে। তাই চাকরি পেতে তাদের কোন সমস্যা হবে না বলেই আশা করেন তার।
    উত্তরপ্রদেশ থেকে আসা এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, আমি প্রথম বার বাংলায় চাকরির পরীক্ষা দিতে আসা। তাও আবার এসএসসির মতো পরীক্ষা দিতে । তার বিষয় হিন্দি। ওখানেও পরীক্ষা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছ। তার মধ্যে এখানে পরীক্ষা দিতে এসেছি। যেখানে সুযোগ পাবো, সেখানেই চাকরি করবো।
    সন্দীপকুমার যাদব নামে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা আরো এক চাকরিপ্রার্থীর কথায়, আমাদের রাজ্যের চাকরির অবস্থা খুব খারাপ। কোন পরীক্ষাই বলতে গেলে হয় না। তাই চাকরি নেই। সেজন্যই তো বাংলায় এসেছি পরীক্ষা দিতে। ওখানে পেলে কি আর এখানে আসতাম? যোগীরাজ্যের বাসিন্দা আরো এক যুবক বলে বলেন, ২০২২ সালে টিজিটি বা ট্রেনড গ্র্যাজুয়েট টিচার পরীক্ষার আবেদন করেছিলাম। এখনও চাকরি পাইনি। উত্তরপ্রদেশে কোন চাকরি নেই। বাংলার সরকারের উপর ভরসা আছে। তাই এখানে এসএসসি পরীক্ষা দিতে এসেছি। সন্তানকোলে বাংলায় পরীক্ষা দিতে আসা পূজা দেবীর বাংলার সরকারের উপর ভরসা রয়েছে। পরীক্ষা ঠিকমতো দিলে, চাকরি পাবেন বলেই আশা তার।
    এদিন বিকেলে, আসানসোলের মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য বলেন, আসানসোলের ১৩ টি কেন্দ্রেই এদিন নির্বিঘ্নে পরীক্ষা শেষ হয়েছে। কোথাও কোন সমস্যা হয়নি।
    জানা গেছে, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর রবিবার একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি নিয়োগ পরীক্ষা হবে আসানসোলের ৬ টি কেন্দ্রে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৮৪৯ জন।


    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভিনরাজ্যে বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিক হেনস্তা ইস্যুতে দেশ জুড়ে শোরগোল পড়েছে। বিশেষ করে বিজেপি শাসিত সব রাজ্যেই এই ঘটনা ঘটেছে। ঐসব বাঙালি শ্রমিকদের অনুপ্রবেশকারী সন্দেহ বাংলাদেশে পুশ ব্যাক করা হয়েছে। পরে, চাপে পড়ে অনেককে আবার ফিরিয়ে আনতে হয়েছে। এইসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গেরুয়া শিবিরের দাবি,ছিলো , বাংলায় কর্মসংস্থান নেই। তাই পেটের দায়ে ভিনরাজ্যে বাংলার শ্রমিকদের যেতে হচ্ছে। অথচ এদিনের এসএসসির পরীক্ষা দিতে আসা ভিনরাজ্যের পরীক্ষার্থীদের কথা অন্য তথ্য তুলে ধরছে বলেই দাবি বিভিন্ন মহলের। এই প্রসঙ্গে, এদিন নিজের সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স হ্যান্ডেলে বিরোধীদল বিশেষ করে বিজেপির উদ্দেশ্যে তৃণমূলের অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ পোস্ট করে বলেন, বাংলায় এসএসসির পরীক্ষা দিতে এদিন যোগীরাজ্য সহ ভিন রাজ্য থেকে ছেলেমেয়েরা এসেছেন। তারা ডবল ইঞ্জিন সরকার চলা রাজ্যের চাকরিপ্রার্থীরা। তাদের মধ্যে অনেকে বলছেন সেখানে চাকরি নেই। ঠিকমত পরীক্ষা হয় না। বারবার পরীক্ষা স্থগিত হয়েছে। ইত্যাদি। তারা এখানে পরীক্ষা দিতে এসেছেন। কিছু বুঝলেন? প্রসঙ্গত, এখানে কেউ বলেনি বাংলার চাকরির পরীক্ষা শুধু বঙ্গবাসী দিতে পারবে। কেউ হয়রান করেনি। অপমান করেনি। বাধা দেয়নি। কিছু বুঝলেন? জয় বাংলা।
    এর পাল্টা গেরুয়া শিবিরের তরফে বলা হয়েছে, আগে তো নিয়োগ হোক। তখন দেখা যাবে।

  • पश्चिम बर्धमान के आसनसोल दुर्गापूजा कार्निवल की तैयारी को लेकर प्रशासन की ओर से ली गई जायजा

    पश्चिम बर्धमान के आसनसोल दुर्गापूजा कार्निवल की तैयारी को लेकर प्रशासन की ओर से ली गई जायजा

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :–पश्चिम बर्धमान के आसनसोल दुर्गापूजा के बाद राज्य सरकार की तरफ से कार्निवाल का आयोजन किया जाता है आज आसनसोल नगर निगम जिला प्रशासन और पुलिस प्रशासन द्वारा संयुक्त रूप से भगत सिंह मोड़ से लेकर पुलिस लाइन तक इलाके का दौरा किया गया और कार्निवल को किस तरह से संपन्न किया जाएगा। इसकी रूपरेखा तैयार की गई। इस संदर्भ में पत्रकारों को जानकारी देते हुए आसनसोल नगर निगम के उपमेयर अभिजीत घटक ने बताया कि गुरुवार कार्निवल को लेकर एक दौरा किया गया। मौके पर जिला प्रशासन, पुलिस तथा आसनसोल नगर निगम के वरिष्ठ अधिकारी उपस्थित थे। मौके पर यह देखा गया कि किस तरह से कार्निवल को सुचारू ढंग से संपन्न किया जाएगा। इसकी रूपरेखा तैयार की गई। उन्होंने कहा कि यह देखा गया था कि बीते साल आगामी साल के मुकाबले ज्यादा भीड़ हुई थी। इसलिए इस साल उम्मीद की जा रही है कि पिछले साल की तुलना में और ज्यादा भीड़ होगी इसलिए तैयारी को उसे हिसाब से किया जा रहा है हालांकि उन्होंने यह नहीं बताया कि इस साल कौन से कलाकार कार्निवाल का हिस्सा बनेंगे। उन्होंने कहा कि इसके बारे में फैसला बाद में लिया जाएगा। लेकिन उन्होंने यह जरूर बताया की उम्मीद की जा रही है कि इस बार पिछले साल की तुलना में ज्यादा पूजा कमेटी कार्निवाल का हिस्सा बनेगी। इसके अलावा डिप्टी मेयर ने कहा कि इस बार कार्निवल को समय पर समाप्त करने के लिए प्रशासन पूरी तैयारी कर रहा है। हर कमेटी को उनके तय समय के अंदर ही अपने कार्यक्रम समाप्त करने होंगे।

  • দুর্গাপূজো কার্নিভাল / আসানসোলে এলাকা পরিদর্শনে পুরনিগম, পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকরা………আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    দুর্গাপূজো কার্নিভাল / আসানসোলে এলাকা পরিদর্শনে পুরনিগম, পুলিশ ও প্রশাসনের আধিকারিকরা………আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল:– দুর্গাপূজোর পরে বিগত কয়েক বছর ধরে রাজ্য সরকার কার্নিভালের আয়োজন করে আসছে। কলকাতার পাশাপাশি জেলাতেও এই দুর্গাপূজো কার্নিভাল হয়।বৃহস্পতিবার সেই কার্নিভালের আয়োজনে আসানসোল পুরনিগম, পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন ও আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের একটি দল যৌথভাবে আসানসোলের জিটি রোডে ভগত সিং মোড় থেকে পুলিশ লাইন পর্যন্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। কার্নিভাল কিভাবে হবে ও তার জন্য কি কি করতে হবে, তা নিয়ে এদিন একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়। ছিলেন আসানসোল মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য, আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক, আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসিপি ( সেন্ট্রাল) ধ্রুব দাস, মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্যরা।

    পরে সাংবাদিকদের এ বিষয়ে আসানসোল ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক বলেন, এদিন কার্নিভাল নিয়ে এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ এবং আসানসোল পুরনিগমের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। এখানে কার্নিভাল কিভাবে সুষ্ঠুভাবে করা হবে হবে তা দেখা হয়েছে। একটি ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, গত বছর প্রথম বছরের তুলনায় বেশি ভিড় দেখা গেছিলো। তাই এ বছর গত বছরের তুলনায় বেশি ভিড় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তবে, এই বছর কার্নিভালে কোন শিল্পীরা অংশ নেবেন, তা তিনি এদিন বলতে পারেননি । তিনি বলেন, এ বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আশা করা হচ্ছে যে গত বছরের তুলনায় এবার আরও বেশি পূজো কমিটি কার্নিভালে অংশ নেবে। এবারের কার্নিভাল যথাসময়ে শেষ করার জন্য অনেক চেষ্টা করা হবে। এরজন্য প্রশাসন প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রতিটি পুজো কমিটিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে।উল্লেখ্য, সরকারি ভাবে এখনো পর্যন্ত জানানো না হলেও, প্রশাসনের একটা সূত্র থেকে জানা গেছে, আগামী ৪ অক্টোবর এই পুজো কার্নিভাল হবে।

  • আসানসোলে সিএমওএইচ অফিসে স্মারকলিপি / প্ল্যাকার্ড হাতে কমিটিনিটি হেল্থ অফিসারদের বিক্ষোভ…আসানসোল,৪

    আসানসোলে সিএমওএইচ অফিসে স্মারকলিপি / প্ল্যাকার্ড হাতে কমিটিনিটি হেল্থ অফিসারদের বিক্ষোভ…আসানসোল,৪

    আসানসোল পাবলিক নিউজ ডেস্ক :– সেপ্টেম্বরঃ পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন এলাকার কমিউনিটি হেলথ অফিসার বা সিএইচওরা বৃহস্পতিবার আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ অফিসে প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখান। পরে তারা বিভিন্ন দাবি সম্বলিত একটি স্মারক লিপি সিএমওএইচের কাছে জমা দেন।
    এই বিষয়ে অন্ডালের কমিউনিটি হেলথ অফিসার চৈতালি রায় বলেন, পাঁশকুড়ার স্বাস্থ্য অফিসার সুস্মিতা সামন্ত মানসিক চাপের কারণে মারা গেছেন। তাকে এত কাজের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিলো যে তিনি তা সামলাতে পারেননি। যে কারণে তিনি মারা যান। তিনি আরো বলেন, আজ আমরা তার মৃত্যুর বিচার চাইতে এখানে এসেছি।

    কমিউনিটি হেলথ অফিসারদের উপর যেভাবে কাজের বোঝা চাপানো হচ্ছে, তাদের উপর টার্গেট দেওয়া হচ্ছে, একেবারেই ঠিক নয়। এর ফলে কমিউনিটি হেলথ অফিসাররা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না। যে কারণে তাদের দোষ দেওয়া হচ্ছে। তবে তারা রোগীর সেবা করুক বা ল্যাপটপে কাজ করুক, তাদের এই দুটি কাজের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এর সাথে তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা কমিউনিটি হেলথ অফিসারদের সাথে ঠিক ভাবে আচরণ করেন না। আমরা পরীক্ষা দেওয়ার পরে এই জায়গায় এসেছি। কারোর দয়া বা অনুগ্রহে এই চাকরি পাইনি। তবুও ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন। তিনি বলেন, সুস্মিতা যতক্ষণ না ন্যায়বিচার পাচ্ছেন এবং কমিউনিটি হেল্থ অফিসারদের অন্যান্য দাবি পূরণ না হয়, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

  • সালানপুরে পথ দুর্ঘটনায় বাইক চালকের মৃত্যু ঘিরে ধুন্ধুমার / ক্ষতিপূরণের দাবিতে বসা অবরোধ বিক্ষোভ তুলতে লাঠিচার্জ পুলিশের………….. সালানপুর ও আসানসোল, ৩ সেপ্টেম্বরঃ

    সালানপুরে পথ দুর্ঘটনায় বাইক চালকের মৃত্যু ঘিরে ধুন্ধুমার / ক্ষতিপূরণের দাবিতে বসা অবরোধ বিক্ষোভ তুলতে লাঠিচার্জ পুলিশের………….. সালানপুর ও আসানসোল, ৩ সেপ্টেম্বরঃ

    Public newz Asansol correspondent

    পশ্চিম বঙ্গের পাবলিক নিউজ :– পথ দুর্ঘটনায় মোটরবাইক চালকের মৃত্যু ও তারপরে ক্ষতি পূরণের দাবি করা রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ তুলতে পুলিশের লাঠিচার্জকে ঘিরে বুধবার দুপুরে ধুন্ধুমার কান্ড ঘটলো আসানসোলের সালানপুর থানার আসানসোল চিত্তরঞ্জন রোডের দেন্দুয়া মোড়ে। প্রায় ১৮ ঘন্টা ধরে চলে ক্ষতি পূরণ ও চাকরির দাবিতে চলে এই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ। মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ ঘটে একটি পথ দুর্ঘটনা। এই পথ দুর্ঘটনায় মোটরবাইক চালক আসানসোলের সালানপুর থানার শ্রীরামপুরের বাসিন্দা অশোক মাহাতো (৫০) মারা যান। এলাকার বাসিন্দা প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, আসানসোল কল্যানেশ্বরী রোড দিয়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ মোটরবাইক করে যাচ্ছিলেন এলআইসি এজেন্ট অশোক মাহাতো। সেই সময় লোহার রড বোঝাই দ্রুতগামী একটি ট্রাক অশোকবাবুর মোটরবাইকে সজোরে ধাক্কা মারে। ধাক্কায় তিনি রাস্তায় ছিটকে পড়েন এবং জখম হয়। তাকে উদ্ধার করে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, সেখানে তার মৃত্যু হয়।এই ঘটনার পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন মৃত বাইক চালকের পরিবারের সদস্য ও এলাকার বাসিন্দারা। তারা স্থানীয়দের সাহায্যে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন৷
    এই ঘটনার প্রতিবাদে রাত থেকেই মৃতের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় মানুষজনেরা দেন্দুয়া মোড়ে চিত্তরঞ্জন-আসানসোল রাজ্য সড়ক সম্পূর্ণ অবরোধ করেন। সারা রাতের পরে বুধবার সকাল থেকেও চলে এই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ । এর ফলে আসানসোল-চিত্তরঞ্জন রোডে বিশাল যানজট সৃষ্টি হয়। কয়েক কিলোমিটার লম্বা গাড়ির লাইন পড়ে এই রাস্তায়।পরিবারের সদস্য অবরোধকারীদের দাবি, মৃত মোটরবাইক চালকের পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণ এবং দুজনকে চাকরি দিতে হবে। ঘটনার খবর পেয়ে সালানপুর থানার বিশাল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। নামানো হয় রেফ ও কমব্যাট ফোর্স। প্রথমে পুলিশ অফিসাররা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলে শান্তিপূর্ণভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আন্দোলনকারীরা নিজেদের দাবিতে অনড় থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। শেষ পর্যন্ত দুপুর দেড়টা নাগাদ পুলিশ খানিকটা বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জ করে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে । এর পর ঐ রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। রয়েছে পুলিশ।পরিবারের সদস্য ও এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, পুলিশ এই ঘটনা নিয়ে প্রথম থেকেই নিষ্ক্রিয় ছিলো। কোন কিছু করেনি। তার উপর, ঐ পরিবারের পাশে না দাঁড়িয়ে পুলিশ নির্মম ভাবে লাঠিচার্জ করলো। তাদের দাবি, পুলিশের এই লাঠি চার্জে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।স্থানীয়দের অভিযোগ, এই রাস্তায় নিয়মিতভাবে ট্রাক ও বড় গাড়ি বেপরোয়াভাবে যাতায়াত করে। যে কারণে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন সবকিছু দেখেও কিছু করেনা।এদিকে, লাঠিচার্জের কথা পুলিশ অস্বীকার করেছে। পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারীরা কোন কথা শুনতে চাইছিলেন না। তাই বল প্রয়োগ করে লাঠি উঁচিয়ে তাদেরকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

  • कवि गुरु रवींद्रनाथ टैगोर की जयंती के अवसर पर आज आसनसोल के पुलिस लाइन इलाके में स्थित यूथ हॉस्टल में जिला तथ्य और संस्कृति विभाग की तरफ से कार्यक्रम का आयोजन किया

    कवि गुरु रवींद्रनाथ टैगोर की जयंती के अवसर पर आज आसनसोल के पुलिस लाइन इलाके में स्थित यूथ हॉस्टल में जिला तथ्य और संस्कृति विभाग की तरफ से कार्यक्रम का आयोजन किया

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :– कवि गुरु रवींद्रनाथ टैगोर की जयंती के अवसर पर आज आसनसोल के पुलिस लाइन इलाके में स्थित यूथ हॉस्टल में जिला तथ्य और संस्कृति विभाग की तरफ से कार्यक्रम का आयोजन किया गया इस कार्यक्रम में पश्चिम बर्दवान जिले के जिला शासक एस पोन्नाबलम आसनसोल नगर निगमके चेयरमैन अमरनाथ चटर्जी रानीगंज के विधायक तापस बनर्जी एसडीओ के अलावा जिले के तमाम प्रशासनिक अधिकारी यहां उपस्थित थे इस मौके पर विभिन्न सांस्कृतिक कार्यक्रम किए गए यहां बच्चों ने रविंद्र संगीत पेश किया और रविंद्र नृत्य के कार्यक्रम भी हुए इस दौरान सभी वक्ताओं ने कविगुरु रवींद्रनाथ टैगोर के जीवन और उनके कार्यों पर प्रकाश डाला अमरनाथ चटर्जी ने कहा कि कवि गुरु रवींद्रनाथ टैगोर के बारे में जितना कहा जाए उतना कम है आज के इस दौर में उनकी प्रासंगिकता और बढ़ जाती है क्योंकि उन्होंने पूरे विश्व को एक सूत्र में भी पिरोने की बात कही थी जिसकी आज सबसे ज्यादा जरूरत है वहीं जिला शासक एस पोन्नाबलम ने कहां की पूरे प्रदेश के साथ-साथ पश्चिम बर्दवान जिले में भी जिला तथ्य और संस्कृति विभाग की तरफ से रविंद्र जयंती कार्यक्रम का आयोजन किया गया यहां पर विभिन्न सांस्कृतिक अनुष्ठान हुए उन्होंने कहा कि इसके जरिए रवींद्रनाथ टैगोर के जीवन उनके कार्य और विशेष कर आज के समाज में उनकी प्रासंगिकता को याद किया गया।