Tag: ADPC

  • দুর্গাপুর স্টিল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক নির্বাচন , ৪২ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী জোটের প্রার্থীরা, শাসক “ সন্ত্রাস ” র অভিযোগ সিটুর

    দুর্গাপুর স্টিল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক নির্বাচন , ৪২ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী জোটের প্রার্থীরা, শাসক “ সন্ত্রাস ” র অভিযোগ সিটুর

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী দূর্গাপুর :– পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর স্টিল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক নির্বাচনে  আইএনটিইউসি ও এইচএমএসকে সঙ্গে নিয়ে জোট বাঁধলো আইএনটিটিইউসি ! আর তাদের মনোনয়ন দাখিলকে ঘিরেই হাতাহাতি থেকে উত্তেজনা, সবকিছুই হলো। শেষ পর্যন্ত অবশ্য বিরোধিতারা মনোনয়ন পত্র জমা না দেওয়ায় শুক্রবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হলো জোটের প্রার্থীরা। এদিকে, তৃণমূলের সন্ত্রাসেই দুর্গাপুর স্টিল পিপলস কো-অপারেটিভ নির্বাচনকে একতরফা বলে অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ বিএমএস ও সিটু নেতৃত্বর। কোন সন্ত্রাস হয়নি পাল্টা জবাব রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের। ৯ মার্চ এই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিলো।


    দীর্ঘ ৮ বছর পরে দুর্গাপুর স্টিল পিপলস কো-অপারেটিভ ব্যাংকের নির্বাচন হচ্ছে । এই ব্যাঙ্কে রয়েছেন ১২ হাজার গ্রাহক। সবমিলিয়ে রয়েছে ৪২টি আসন। ২০১২ সালে এই ব্যাঙ্কের নির্বাচনে জয়লাভ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। ২০১৭ সালে তার মেয়াদ শেষ হয়। তার পর থেকে ৮ বছর ধরে হয়নি নির্বাচন। রাজ্যের মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারের হস্তক্ষেপে ২০২৫ সালে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত হয়। তারই মধ্যে হিন্দুস্তান মজদুর সংঘ ( এইচএমএস), কংগ্রেস শ্রমিক সংগঠন আইএনটিইউসি অনুমোদিত হিন্দুস্তান স্টিল ওয়ার্কার্স ইউনিয়ানকে সঙ্গে নিয়ে অলিখিতভাবে জোট বাঁধে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি অনুমোদিত হিন্দুস্থান স্টিল প্ল্যান্ট মজদুর ইউনিয়ন। হিন্দুস্তান স্টিল ওয়ার্কার্স ইউনিয়নকে ৬টি আসন, হিন্দুস্থান মজদুর সংঘকে ৩টি আসন দিয়ে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের হিন্দুস্তান স্টিল প্ল্যান্ট মজদুর ইউনিয়নের ৩৩টি আসনে প্রার্থী দেওয়ার কথা হয়েছিল। কিন্তু হিন্দুস্তান স্টিল প্ল্যান্ট মজদুর ইউনিয়ন শেষ পর্যন্ত ৩৫টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা করে। দুটি বেশি মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া ঘিরেই শুরু হয় নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও হাতাহাতি। উত্তেজনা পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় দুর্গাপুর থানা পুলিশকে।
    মনোনয়নপত্র দাখিলের প্রথম দিন থেকেই ব্যাংকের ত্রি সীমানায় দেখা যায়নি ভারতীয় মজদুর সংঘ ও সিটুর কোন প্রতিনিধিকে। তারা কার্যত দলীয় কার্যালয় থেকেই তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের বিরুদ্ধে সরব হয়।

    সিটুর সভাপতি বিশ্বরূপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিল করার প্রথম দিন থেকেই বহিরাগতদের দিয়ে গোটা এলাকা সন্ত্রস্ত করে রেখেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। সেই জন্যই আমাদের কেউ মনোনয়নপত্র দাখিল করতে যেতে পারেনি। আমরা প্রশ্ন করতে চাই, ব্যাংককে রক্ষা করার মত পরিস্থিতি কি ছিল না? সেই জন্যই কি মনোনয়নপত্র দাখিল আটকাতে বহিরাগতদের নিয়ে আসা হলো? সবাইকে অংশগ্রহণ করতেও দেওয়া হলো না। এভাবেই ওরা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। পাল্টা হিন্দুস্তান স্টিল প্ল্যান্ট মজদুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক স্নেহাশীষ ঘোষ বলেন, শিল্প নগরীর আবহাওয়াকে সুষ্ঠ রাখার জন্য দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের আমরা আহ্বান করেছিলাম। আমাদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে এইচএএইচএমএস ও আইএনটিইউসি। সিটু আর বিএমএসের কর্মীরা বলেছিল আমরা লড়তে চাই। আমরাও ওদের সমর্থন করেছিলাম। কিন্তু তাদের কেউ মনোনয়নপত্র দাখিল করতে আসেননি ও কেউ জমাও দেননি। সন্ত্রাসের কোন আবহই তৈরি হয়নি। ভিত্তিহীন অভিযোগ করছে বিরোধীরা।

    বহিরাগতদের দিয়ে ব্যাংকের চতুর্দিক ঘিরে রাখা হয়েছে বলে তৃণমূলকে আক্রমণ করেন বিএমএস অনুমোদিত দুর্গাপুর ইস্পাত কর্মচারী সংঘের কার্যকরী সদস্য মানস চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ব্যাংকে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে গেলে শুধু প্রাণ সংশয়ই নয়, অনেক কিছুই হতে পারতো। অযোগ্যদের হাতে ব্যাংক এলে কি পরিস্থিতি হতে পারে সবাই বুঝতে পারছেন। পুলিশের কাছে আমরা
    অভিযোগ করতে গেলেও কোন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। আমরা অরাজনৈতিক দল। আমাদের ভয় পাচ্ছে সে জন্যই আমাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করতে দেওয়া হয়নি।

    তৃণমূল কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি অভিজিৎ ঘটক বলেন, আইএনটিটিইউসি ছাড়াও আইএনটিইউ সি ও এইচএমএস মনোনয়নপত্র জমা  করেছে। সিটুর এই মুহূর্তে কোন জনসংযোগ নেই। সেই জন্য ওদের হয়ে কেউ দাঁড়াতে চাইছে না। ওরা কোন প্রার্থী খুঁজে না পেয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেনি। বিএমএসএরও প্রার্থী পেতে দুর্বলতা রয়েছে। তাই সেই দুর্বলতাকে ঢাকার জন্য তাদের তরফে নানা ধরনের কথা বলা হচ্ছে।

  • জামুড়িয়ায় উত্তেজনা / অবৈজ্ঞানিক ভাবে বালি তোলা দেখতে গিয়ে অজয়ের পাড়ে বিক্ষোভের মুখে জিতেন্দ্র তেওয়ারি, সংঘর্ষের পরিস্থিতি, সামলানো পুলিশ

    জামুড়িয়ায় উত্তেজনা / অবৈজ্ঞানিক ভাবে বালি তোলা দেখতে গিয়ে অজয়ের পাড়ে বিক্ষোভের মুখে জিতেন্দ্র তেওয়ারি, সংঘর্ষের পরিস্থিতি, সামলানো পুলিশ

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী অ্যাসানসোল :–জল প্রকল্প লাগোয়া অজয় নদী থেকে অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বালি তোলা হচ্ছে। এমনই অভিযোগ পেয়ে সরজমিনে এলাকা পরিদর্শনে এসে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বিজেপি নেতা আসানসোল পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র ও পাণ্ডবেশ্বরের প্রাক্তন বিধায়ক জিতেন্দ্র তেওয়ারি। বালি চোরাকারবারিদের দল-বল আক্রমণ ও হামলা চালানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। জিতেন্দ্র তেওয়ারির সঙ্গে বিজেপির পতাকা নিয়ে যাওয়া দলের নেতা ও কর্মীদেরকে উদ্দেশ্য করে হামলাকারীরা বড় বড় পাথর ও বোল্ডার নিয়ে তেড়ে যায় বলে দাবি করা হয়েছে। জিতেন্দ্র তেওয়ারির নিরাপত্তা রক্ষী হিসেবে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকায় বড় কিছু হয়নি। তবে দু’পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। সংঘর্ষ হওয়ার পরিস্থিতি হয়। খবর পেয়ে জামুড়িয়া থানার পুলিশ এলাকায় গিয়ে দু’পক্ষকে সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। শুক্রবার সকালের এই ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায় পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের জামুড়িয়া থানার দরবারডাঙ্গা ঘাটের কাছে।
    জানা গেছে, শুক্রবার সকাল প্রায় এগারোটা নাগাদ জামুরিয়ায় অজয় নদী লাগোয়া দরবারডাঙ্গা ঘাট পরিদর্শনে যান বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তেওয়ারি। তার সঙ্গে বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতা ও কর্মী দলের পতাকা নিয়ে ছিলেন। সেই সময় বেশ কয়েকজন যুবক তাদেরকে ঘিরে ধরে। হাতে বড় বড় পাথর ও বোল্ডার নিয়ে তাদের উপর চড়াও হয়ে হামলা চালানোর চেষ্টা করা হয়। এরফলে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়। ঐ যুবকেরা জিতেন্দ্র তেওয়ারিকে উদ্দেশ্য করে ” গো ব্যাক” স্লোগান দিতে থাক। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় জামুরিয়া থানার পুলিশ। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ দুপক্ষকেই এলাকা থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর জিতেন্দ্র তেওয়ারি ঘটনাস্থল ছেড়ে নন্ডী এলাকায় বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে চলে আসেন।
    পরে জিতেন্দ্র তেওয়ারি বলেন, ঐ এলাকার দলের মন্ডল কমিটির সদস্যদের কাছ থেকে খবর পেয়েছিলাম যে, দরবারডাঙ্গায় অজয় নদী থেকে অবৈজ্ঞানিক ভাবে বালি তোলা হচ্ছে। এদিন গিয়ে দেখি মেশিন দিয়ে নদী থেকে বালি তোলা হচ্ছে। দরবারডাঙ্গায় যে জল প্রকল্প আছে, তার খুব তা চলে এসেছে। সেই সময় কয়েকজন সেখানে আসে ও আমার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করানোর জন্য পাঠানো হয়। তারা স্লোগান দেয়। ধাক্কাধাক্কিও করে। তিনি দাবি করেন যে, অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বালি উত্তোলনের কারণে জামুড়িয়া এলাকায় জল সমস্যা তীব্রতর হতে পারে। সেটা দেখতেই নদী ঘাটে যাই। তবে তিনি এসবের জন্য কারোর বিরুদ্ধে কোন সরাসরি অভিযোগ জানাতে চাননি। তারা বালি কারবারিদের পাঠানো লোক হতে পারে।
    তিনি বলেন, এইসব লোকের জন্য শাসক দল তৃনমুল কংগ্রেস কিছু বলে কিনা দেখি। তাহলে বুঝতে পারবো, তারা কি চায়। জল সমস্যা হলে, তাতে যে বিজেপির লোকেরা ভুগবে এমনটা নয়। তৃনমূল কংগ্রেসের পরিবারের লোকেরাও তো জল পাবেনা।
    শাসক দল তৃনমুল কংগ্রেসের তরফে এই ঘটনা নিয়ে কোন প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয় নি।
    জামুড়িয়া থানার পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, একটি রাজনৈতিক দলের পতাকা নিয়ে কয়েকজন ঐ এলাকায় আসেন। তখন স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের কাছে জানতে চান, কি কারণে তারা এসেছেন। তখন একটু গন্ডগোল হয়। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। কোন অভিযোগ দায়ের হয়নি।

  • বার্নপুরে গভীর রাতে আগুন / পুড়ে ছাই পাঁচটি দোকান

    বার্নপুরে গভীর রাতে আগুন / পুড়ে ছাই পাঁচটি দোকান

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :– আসানসোলের হিরাপুর থানার বার্নপুরের নিমতলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে হওয়া এই ঘটনায় পাঁচটি দোকানে আগুন লাগে। আগুনে দোকানগুলি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুন লাগার ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। দোকানগুলিতে আগুন লাগার খবর পেয়ে এলাকার মানুষের প্রথমে আগুন নেভানোর চেষ্টা শুরু করেন। একই সাথে হিরাপুর থানাকে খবর দেওয়া হয়। দমকল বিভাগকেও বিষয়টি জানানো হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দুটি দমকলের ইঞ্জিন পৌঁছায়। আসে হিরাপুর থানার পুলিশ। দমকলকর্মীরা আগুন নেভাতে শুরু করে। দমকল কর্মীরা যখন আগুন নেভাতে সক্ষম হন , ততক্ষণে পাঁচটি দোকানই পুড়ে ছাই হয়ে যায়। জানা গেছে, এই অগ্নিকাণ্ডে একটি চায়ের দোকান, হোটেল, লোহার দোকান, গ্যারেজ, মুরগির দোকান পুড়ে গেছে। তবে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মুরগির দোকানে রাখা মুরগির কোনও ক্ষতি হয়নি। সব মুরগি বেঁচে যায়। আগুন লাগার এই ঘটনায় দোকানদাররা ভেঙে পড়েছেন । শুক্রবার সকালে এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, দোকানদাররা আগুনে পুড়ে যাওয়া ধ্বংসস্তূপ কিছু অক্ষত আছে কিনা, তা খুঁজে বার করার কাজে ব্যস্ত আছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও ততক্ষণে সব দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া দোকানদাররা খুবই হতাশ হয়ে পড়েন। সবকিছু খুইয়ে, তারা এখন কি করবেন, তা বুঝে উঠতে পারছেন না।
    দমকলকর্মীদের অনুমান, কোনভাবে শট সার্কিট বা কোন দোকানের ভেতরে জলন্ত কিছু থেকে প্রথমে একটি দোকানে আগুন লাগে। তারপর সবকিছু দাহ্য বস্তু থাকায় সেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

  • हीरापुर थाना अंतर्गत बर्नपुर रोड के नीमताल स्थित आधे दर्जन दुकानों में गुरुवार देर रात को आग लगने से अफरा तफरी मच गई

    हीरापुर थाना अंतर्गत बर्नपुर रोड के नीमताल स्थित आधे दर्जन दुकानों में गुरुवार देर रात को आग लगने से अफरा तफरी मच गई

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– हीरापुर थाना अंतर्गत बर्नपुर रोड के नीमताल स्थित आधे दर्जन दुकानों में गुरुवार देर रात को आग लगने से अफरा तफरी मच गई दुकानों में आग लगने से स्थानीय लोगों में भाई का माहौल जैसे ही इलाके के लोगों को खबर मिले की दुकानों में आग लगी है आग बुझाने की प्रयास शुरू किया साथ ही साथ इसकी सूचना हीरापुर थाना को दी गई और दमकल विभाग को इसकी जानकारी दी गई घटनास्थल पर दमकल के दो इंजन पहुंचकर आग बुझाने की कार्य शुरू किया जब तक दमकल कर्मी लोग आग बुझाते पूरे दुकान राख में तब्दील हो चुकी प्रत्येक दृश्य के अनुसार इस अग्नि घटना में एक सालों चाय की दुकान होटल लोहार की दुकान गैरेज चिकन शॉप जलने की खबर है हालांकि अग्नि की घटना में किसी तरह के चिकन शॉप में रखी मुर्गियों को हनी नहीं पहुंची उसे बचा लिया गया दुकानदार इस घटना से काफी दुखी है शुक्रवार की सुबह दुकानदार राज के ढेर को समेटने में जुटी थी। घंटा मस्कत के बाद आज पर काबू पाई गई तब तक सारी दुकानें जलकर खाक दुकानदारों की माथे पर हाथ।

  • भाजपा नेता जितेंद्र तिवारी की अगुवाई में जब जमुरिया के स्थानीय कुछ भाजपा नेता और कार्यकर्ता आज जमुरिया के दरबारडांगा इलाके में वाटर प्रोजेक्ट में पहुंचे तो वहां पर स्थानीय कुछ शरारती तत्वों द्वारा विरोध प्रदर्शन किया गया

    भाजपा नेता जितेंद्र तिवारी की अगुवाई में जब जमुरिया के स्थानीय कुछ भाजपा नेता और कार्यकर्ता आज जमुरिया के दरबारडांगा इलाके में वाटर प्रोजेक्ट में पहुंचे तो वहां पर स्थानीय कुछ शरारती तत्वों द्वारा विरोध प्रदर्शन किया गया

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :— भाजपा नेता जितेंद्र तिवारी की अगुवाई में जब जमुरिया के स्थानीय कुछ भाजपा नेता और कार्यकर्ता आज जमुरिया के दरबारडांगा इलाके में वाटर प्रोजेक्ट में पहुंचे तो वहां पर स्थानीय कुछ शरारती तत्वों द्वारा विरोध प्रदर्शन किया गया और गो बैक के नारे लगाए गए आरोप है कि वहां पर पत्थर बाजी भी हुई इस बारे में जब हमने जितेंद्र तिवारी से बात की तो उन्होंने कहा कि पिछले कुछ समय से स्थानीय भाजपा कार्यकर्ताओं से उनको खबर मिल रही थी कि दरबारडांगा में जो वाटर प्रोजेक्ट है उसके नजदीक तक खतरनाक तरीके से अवैध रूप से बालू निकाला जा रहा है जिससे वाटर प्रोजेक्ट को नुकसान पहुंच सकता है इसे लेकर कुछ दिनों पहले स्थानीय महिलाओं ने विरोध प्रदर्शन भी किया था यह जानकारी मिलने के बाद आज वह स्थानीय भाजपा नेतृत्व को साथ लेकर दरबारडांगा वाटर प्रोजेक्ट पहुंचे तब कुछ 20 से 25 की संख्या में शरारती तत्व वहां पहुंच गए और उन्होंने गो बैक के नारे लगाए जब जितेंद्र तिवारी से पूछा गया कि क्या वहां पर पत्थर बाजी भी हुई तो जितेंद्र तिवारी ने कहा कि अब जिनको जो चलाना आता है वह वही चलाएगा जितेंद्र तिवारी यह नहीं बता पाए की शरारती तत्व किसी राजनीतिक दल से जुड़े हुए थे या नहीं उन्होंने कहा कि अगर राज्य की वर्तमान सत्ताधारी पार्टी यह स्वीकार करती है कि वहां पर हंगामा करने वाले लोग उनकी पार्टी के ही थे तो यह मान लेना होगा कि सत्ता पक्ष का संरक्षण इन्हें प्राप्त है जितेंद्र तिवारी ने कहा कि अगर दरबारडांगा वाटर प्रोजेक्ट को नुकसान पहुंचता है तो ऐसा नहीं है कि सिर्फ भाजपा कार्यकर्ता के घर तक पानी नहीं पहुंचेगा सभी को असुविधा होगी इसलिए यह बहुत जरूरी हो जाता है कि उसे वाटर प्रोजेक्ट की रक्षा की जाए

  • आसनसोल के कुलटी मे चल रही अवैध कोयले के खदान मे धंसान एक की मौत कई कई अन्य लोगों की दबे होने की आशंका…

    आसनसोल के कुलटी मे चल रही अवैध कोयले के खदान मे धंसान एक की मौत कई कई अन्य लोगों की दबे होने की आशंका…

    Public newz आसनसोल :– पश्चिम बंगाल आसनसोल के कुलटी थाना अंतर्गत बोडरा इलाके मे चल रही अवैध कोयले की खदान मे धंसान होने की खबर सामने आई है, जिस धंसान मे कोयले की खान मे अवैध रूप से कोयला काट रहे कई मजदूर दब गए हैं, जबकि एक मजदूर का शव कोयला चोर खदान से बाहर निकालकर भागने मे सफल हो गए हैं, जिसकी पहचान बिक्रम ठठेरा के रूप मे हुई है, वहीं रोहित, जब्बार और मोहमद समीम गंभीर रूप से घायल थे जिनको कोयला चोरों ने आनन -फानन मे इलाज के लिये कुलटी के रेजा नर्सिंग होम मे भर्ती करवाया था, सूत्रों की अगर माने तो बोड़रा इलाके मे बिसीसीएल का ओपेन कास्ट माइंस चल रहा है, जिस माइंस मे अक्सर सीआईएसएफ और इसीएल के सुरक्षा बलों का पहरा रहता है बावजूद उसके कोयला चोरों का एक बड़ा दल उस इलाके मे अवैध कोयला का कटिंग और उसकी तस्करी का कार्य धड़ल्ले से कर रहे हैं, उसी तस्करी और कटिंग के बिच अचानक से गुरुवार को देर रात अचानक से चाल धंस गई और कोयला खदान मे अवैध रूप से कोयला काट रहे करीब 15 लोग दब गए 15 लोगों मे से तीन घायल लोगों व एक मृत को तो जैसे -तैसे कोयला तस्करों ने बाहर निकाल लिया बाकि के करीब 6 लोगों की अंदर ही दबे होने की आशंका जताई जा रही है, घटना के बाद अभी फिलहाल मौके पर सिआईएसएफ की टीम को तैनात कर दिया गया है और सिआईएसएफ टीम की उसी तैनाती के बिच कोयला तस्कर लगातार घटना स्थल का बारी -बारी गस्त लगा रहे हैं, बताया जा रहा है की घटना मे मारे गए घायलों और मृतकों के परिजनों से लेकर इलाके के तमाम जन प्रतिनिधियों व पुलिस को मैनेज करने की कोसिस मे कोई संजय नाम का एक सक्स लगा हुआ है,

    कोयला माफियाओं ने कोयला खदान से बाहर निकाल कर शव को ठेकाने लगाने के लिये कहीं रफू चक्कर हो गए, वहीं बताया जा रहा है की घटना के बाद से कुछ मजदूर खदान के अंदर दबे अन्य मजदूरों को बाहर निकालने के लिये लगातार इलाके का दौरा कर रहे हैं, इसके अलावा कुलटी केंदुआ बाजार इलाके के रहने वाले विक्रम के घर मे आज पुरे दिन मातम का माहौल रहा, विक्रम के माता और पिता का रो -रो कर बुरा हाल रहा विक्रम के पिता सड़कों पर इधर -उधर चीखते और चिलाते रहे बेटे को वापस लौटाने की बात कहकर वह आंसू बहाते रहे वहीं विक्रम की माँ अपने बेटे के खोने के गम मे अपना सुध बुद्ध खो चुकी है, इलाके के लोगों की अगर माने तो यह घटना कोई नई बात नही है इससे पहले भी इस तरह का घटना हो चूका है, बावजूद उसके इस तरह के गोरख धंधे को इलाके मे चलाने वाले इलाके के रहने वाले पिंटा, मुमताज़, बॉबी, नविन, खोखन, कन्हाई, बिनोद, शिव संकर, असरफ के कई अवैध कोयले के खदान चल रहे हैं, जिन खदानों से कोयला काटकर स्कूटर, मोटर साईकल, ट्रेक्टर, टेम्पू, साईकल के सहारे इलाके के कई फैक्ट्रीयों के साथ जामुड़िया और मैथन मे स्थित फैक्ट्रीयों मे रात के अंधेरे मे डिस्को पेपर के माध्यम से ट्रकों पर लोड कर सफलाई की जा रही है, इलाके मे घटी इस इस घटना को लेकर पुरे इलाके मे ह्ड़कंप का माहौल है साथ ही मामले को रफा -दफा करने की हर तरह की कोसिस की जा रही है, वहीं इलाके मे घटी इस घटना को लेकर आसनसोल नगर निगम के वार्ड संख्या 65 के तृणमूल पूर्व पार्षद अख्तर हुसैन ने अपने ही पार्टी के नेताओं गंभीर आरोप लगाते हुए यह कहा है की इलाके मे चल रही अवैध कोयला और बालू सहित लोहा तस्करी के धंधे मे पश्चिम बर्धमान जिला के चेयरमेन उज्वज चटर्जी व तृणमूल के राज्य सचिव शिव दासन दासु के मिली भगत और उनके इसारे पर चल रहा है, उन्होने कहा एक तरफ उनकी नेत्री मुख्यमंत्री ममता बैनर्जी ऐसे धंधे पर लगाम लगाने की बात कर रही हैं तो वहीं दूसरी ओर यह दोनों नेता ऐसे धंधे को अंजाम देकर पार्टी को बदनाम करने मे लगे हैं, उन्होने यह भी कहा वह इलाके मे इस तरह के धंधे पर लगाम लगाने के लिये जब वह आवाज उठाते हैं तो वह लोग मिलकर उल्टा उनको ही झूठा केस मे फंसाकार जेल भिजवा दे रहे हैं, उन्होंने कहा वह शांत नही बैठेंगे वह लगातार उनके खिलाफ आवाज उठाते रहेंगे, उज्वल चटर्जी अगर पार्टी की तरफ से चुनाव मे खड़े होंगे तो वह उनका बहिस्कार करते हुए उनके खिलाफ चुनावी मैदान मे उतरेंगे

  • आसनसोल बाजार में एक दुकान को लेकर विवाद पैदा हो गया है आपका बता दें कि इस दुकान को कुछ सालों पहले संयुक्त रूप से संजय गुप्ता और मिस्टर खान द्वारा खरीदा गया था।दुकान को लेकर विवाद के बारे में जानकारी नहीं है और ना ही उन्हें अदालत के इस तरह के किसी स्थगन आदेश की ही जानकारी है

    आसनसोल बाजार में एक दुकान को लेकर विवाद पैदा हो गया है आपका बता दें कि इस दुकान को कुछ सालों पहले संयुक्त रूप से संजय गुप्ता और मिस्टर खान द्वारा खरीदा गया था।दुकान को लेकर विवाद के बारे में जानकारी नहीं है और ना ही उन्हें अदालत के इस तरह के किसी स्थगन आदेश की ही जानकारी है

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :– आसनसोल बाजार में एक दुकान को लेकर विवाद पैदा हो गया है आपका बता दें कि इस दुकान को कुछ सालों पहले संयुक्त रूप से संजय गुप्ता और मिस्टर खान द्वारा खरीदा गया था। लेकिन बाद में दोनों पार्टनरों में विवाद खड़ा हो गया और यह मामला अदालत तक पहुंच गया अदालत में इस मामले की अगली सुनवाई 25 फरवरी को रखी गई है लेकिन मिस्टर खान के प्रतिनिधियों का आरोप है कि संजय गुप्ता की तरफ से कोर्ट के आदेश की अवहेलना करते हुए और आसनसोल साउथ थाने की पुलिस की मदद से उसे दुकान में काम करवाया जा रहा है घटना की जानकारी पाकर जब मीडिया कर्मी वहां पर पहुंचे तो देखा की पुलिस वहां पर मौजूद है और उनकी आंखों के सामने उसे दुकान में काम करवाया जा रहा है अपने व्यक्तिगत कारण से मिस्टर खान आसनसोल से बाहर है उनके स्थान पर उनके प्रतिनिधि घटनास्थल पर मौजूद थे उन्होंने आरोप लगाया कि आसनसोल साउथ थाना पुलिस की मदद से संजय गुप्ता द्वारा कोर्ट के आदेश की अवहेलना करते हुए गुप्ता ड्रेसेज नमक उसे दुकान में काम करवाया जा रहा है इनका कहना था कि मामला अदालत में लंबित है और 25 फरवरी को इसकी सुनवाई है लेकिन उससे पहले ही संजय गुप्ता की तरफ से पुलिस की मदद से वहां पर काम करवाया जा रहा है जब मिस्टर खान के प्रतिनिधियों ने वहां पर मौजूद पुलिस अधिकारियों को अदालत के आदेश की प्रति दिखाई तो उन्होंने उसे पर गौर नहीं किया। वह इस बारे में जब आसनसोल साउथ थाना प्रभारी कौशिक कुंडू से बात की गई तो उन्होंने कहा कि उनको इस तरह के किसी दुकान को लेकर विवाद के बारे में जानकारी नहीं है और ना ही उन्हें अदालत के इस तरह के किसी स्थगन आदेश की ही जानकारी है

  • রানিগঞ্জ শিল্প তালুকে নামী কোম্পানির গোডাউনে দূর্ঘটনা / রডের বান্ডিল চাপা পড়ে কর্মীর মৃত্যুতে উত্তেজনা, কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ, ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ…

    রানিগঞ্জ শিল্প তালুকে নামী কোম্পানির গোডাউনে দূর্ঘটনা / রডের বান্ডিল চাপা পড়ে কর্মীর মৃত্যুতে উত্তেজনা, কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ, ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ…

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :— কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু হলো এক কর্মীর। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের রানিগঞ্জ থানার মঙ্গলপুর শিল্পতালুকের বাঁশড়া এলাকার একটি নামী কোম্পানির রডের গোডাউনে। ক্রেন থেকে আছড়ে নিচে পড়ে, প্রায় ২ টন লোহার রিংয়ের নিচে চাপা পড়ে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। পুরুলিয়ার হুড়া থানার কুমড়াবাদ গ্রামের বাসিন্দা মৃত কর্মীর নাম সত্যদেব পতি (৪২)। এই ঘটনার পরে ঐ গোডাউন মালিক উমেশ দোকানিয়ার বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ এনেছেন অন্য কর্মী ও রাজ্য শাসক দলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি নেতৃত্ব। এই ঘটনায় মৃত কর্মীর পরিবারকে আর্থিক ক্ষতি পূরণ দেওয়ার দাবি করে বিক্ষোভ দেখানো হয়। যা নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
    কোন রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ না করেই, সব কর্মীদেরকে ঐ গোডাউনে কাজ করানো হয় বলে দাবি করেন জয়ন্ত বাউরি সহ অন্য কর্মীরা। তাদের দাবি, কোনরূপ কোন সুযোগ-সুবিধা না দিয়ে, জোরপূর্বক কম বেতনে কাজ করানো হয় বলেই অভিযোগ করেন তারা। খবর পেয়ে রানিগঞ্জ থানার পাঞ্জাবি মোড় ফাঁড়ির পুলিশ আসে।
    তৃনমুল কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির রানিগঞ্জের সভাপতি রঞ্জিৎ সিং এই ঘটনায় মালিকের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ করেছেন । তার দাবি, বারংবার এখানে দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটলেও কোনরূপ কোন নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয় না গোডাউন কর্তৃপক্ষ। কয়েকবার শুধুমাত্র লোক দেখানো নিয়ম-কানুন দেখিয়ে, সমস্ত কিছু মেনে চলা হচ্ছে বলেই দাবি করে গোডাউন কর্তৃপক্ষ বলে অভিযোগ তার।
    দূর্ঘটনার পরে জখম অবস্থায় ঐ কর্মীকে রানিগঞ্জের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনার পরে গোডাউনের অন্য কর্মীরা কাজ বন্ধ করে, অবিলম্বে নিরাপত্তার দাবি ও মৃত কর্মীর পোষ্যকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবি তোলেন তারা।যদিও, ঘটনার পরে গোডাউনের মালিক উমেশ দোকানিয়া ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে আসেন। তিনি দাবি করেন সমস্ত রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা করে আছে। তবে কি কারনে এমন ঘটনা ঘটেছে, সেই সম্পর্কে তার কিছুই জানা নেই। তিনি বলেন, মৃত কর্মীর পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ যাতে দেওয়া হয় তার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হবে।
    প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশ জানায়, পুরুলিয়ার বাসিন্দা সত্যদেব পতি ঐ গোডাউনে ক্রেনের উপরে লোহার রিং তৈরির কাজ করছিলেন। সেই সময় কোনভাবে লোহার রডের বান্ডিল সহ তিনি নিচে পড়েন। সেই বান্ডিলের তলায় চাপা পড়ে মৃত্যু হয় ঐ কর্মীর। এই ঘটনার একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।

  • आसनसोल से प्रयागराज महाकुंभ जाने के लिए आज एक स्पेशल ट्रेन आसनसोल रेलवे स्टेशन से खुली पहले जिस समय पर इस ट्रेन के खुलने की बात थी उससे थोड़ी देर यानी 1:30 बजे के आसपास यह ट्रेन आसनसोल से दिल्ली के लिए रवाना हुई।

    आसनसोल से प्रयागराज महाकुंभ जाने के लिए आज एक स्पेशल ट्रेन आसनसोल रेलवे स्टेशन से खुली पहले जिस समय पर इस ट्रेन के खुलने की बात थी उससे थोड़ी देर यानी 1:30 बजे के आसपास यह ट्रेन आसनसोल से दिल्ली के लिए रवाना हुई।

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– आसनसोल से प्रयागराज महाकुंभ जाने के लिए आज एक स्पेशल ट्रेन आसनसोल रेलवे स्टेशन से खुली पहले जिस समय पर इस ट्रेन के खुलने की बात थी उससे थोड़ी देर यानी 1:30 बजे के आसपास यह ट्रेन आसनसोल से दिल्ली के लिए रवाना हुई। इस बारे में आसनसोल रेलवे डिवीजन के एडीआरएम प्रवीण कुमार प्रेम बताया कि बेंगलुरु से जो ट्रेन आ रही थी देरी से जसीडीही पहुंची इस वजह से आसनसोल रेलवे स्टेशन से ट्रेन के प्रयागराज के लिए रवाना होने में देरी हुई उन्होंने कहा कि आसनसोल रेलवे डिवीजन की तरफ से यात्रियों की सुरक्षा को देखते हुए सभी प्रकार के इंतजाम किए गए थे यात्रियों को चरणबद्ध तरीके से ट्रेन तक पहुंचाया गया और यात्रियों के लिए होल्डिंग एरिया बनाया गया था जहां पर कतार में यात्रियों को प्लेटफार्म तक ले जाया गया उन्होंने कहा कि इससे पहले भी आसनसोल रेलवे स्टेशन में कोई भगदड़ नहीं हुई थी लेकिन उस दिन की जो घटना हुई थी उससे शिक्षा लेते हुए आसनसोल रेलवे डिविजन द्वारा अतिरिक्त इंतजाम किए गए थे जीआरपीएफ आरपीएफ के अतिरिक्त जवानों की तैनाती की गई थी ताकि किसी भी यात्री को कोई परेशानी ना हो। इसमें आसनसोल दुर्गापुर पुलिस कमिश्नरेट के अधिकारियों ने भी सहयोग किया। वही जब हमने कुछ यात्रियों से बात की तो उन्होंने आसनसोल रेलवे डिविजन द्वारा जो इंतजाम किए गए थे उसे पर संतोष व्यक्त किया उन्होंने कहा कि इस तरह से आसनसोल रेलवे डिविजन द्वारा यात्रियों की सहूलियत का ख्याल रखा गया और बिना किसी समस्या के प्रयागराज जाने वाली ट्रेन पर चढ़ सके इसके लिए उन्होंने आसनसोल रेलवे डिवीजन के अधिकारियों को धन्यवाद दिया।

  • रानीगंज के औद्योगिक क्षेत्र मंगलपुर में श्री राम मल्टी कम में एक हादसा हुआ । इस हादसे में सत्यजीत पति नामक पुरुलिया निवासी एक श्रमिक की मौत हो गई थी।

    रानीगंज के औद्योगिक क्षेत्र मंगलपुर में श्री राम मल्टी कम में एक हादसा हुआ । इस हादसे में सत्यजीत पति नामक पुरुलिया निवासी एक श्रमिक की मौत हो गई थी।

    पब्लिक न्यूज आसनसोल /रानीगंज :–रानीगंज के औद्योगिक क्षेत्र मंगलपुर में श्री राम मल्टी कम में एक हादसा हुआ । इस हादसे में सत्यजीत पति नामक पुरुलिया निवासी एक श्रमिक की मौत हो गई थी। सत्यजीत के परिजनों को उचित मुआवजा उपलब्ध कराने की मांग पर श्रमिको ने विरोध प्रदर्शन किया। इन्होंने आरोप लगाया कि यहां श्रमिकों के लिए कोई सुरक्षा व्यवस्था नहीं है। जब सत्यजीत ड्यूटी करते हुए नीचे गिर गया तब भी उसे तुरंत अस्पताल पहुंचाने के लिए भी प्रबंधन की तरफ से कोई नहीं था उन्होंने कहा कि यहां पर कर्मचारीयों के पास ना तो ईएसआई की सुविधा है ना ही प्रोविडेंट फंड की सुविधा। श्रमिको ने कहा कि अगर ईएसआई या प्रोविडेंट फंड होता तो आज सत्यजीत के परिवार को सहायता के लिए तरसना नहीं पड़ता। श्रमिकों का आरोप है कि श्री राम मल्टी कम के मालिक उमेश दुकनिया से कई बार श्रमिकों की सुरक्षा के लिए अनुरोध किया गया है लेकिन उन्होंने कभी इस पर गंभीरता से कोई कार्रवाई नहीं कि जिस वजह से श्रमिकों को असुरक्षित माहौल में काम करना पड़ता है। वही जब हमने इस बारे में औद्योगिक क्षेत्र मंगलपुर के टीएमसी श्रमिक संगठन आईएनटीटीयूसी के अध्यक्ष और पार्षद ज्योति सिंह से बात की तो उन्होंने भी कहा कि यहां पर श्रमिकों को बेहद असुरक्षित माहौल में काम करना पड़ता है। उन्होंने कहा कि अगर यहां पर श्रमिकों की सुरक्षा के होते तो सत्यजीत की जान बच सकती थी लेकिन श्रमिकों का कहना है कि जब दुर्घटना घटी तब यहां पर प्रबंधन की तरफ से कोई नहीं था यहां के श्रमिकों ने हीं उसे अस्पताल पहुंचाया। उन्होंने कहा कि यह मंगलपुर औद्योगिक क्षेत्र का नियम बन चुका है कि यहां पर जितने भी कारखाने या गोदाम या अन्य व्यापारिक संस्थान है वह सभी श्रमिकों को इस्तेमाल का सामान समझते हैं और जब श्रमिकों की जरूरत पूरी हो जाती है तो उसे दूध में पड़ी हुई मक्खी की तरफ फेंक दिया जाता है। इस बारे में जब हमने श्रीराम मल्टी कम के मालिक उमेश दुकनिया से बात की तो उन्होंने कहा कि ऐसा पहली बार हुआ है 25 वर्षों से जो व्यवसाय में है लेकिन कभी उनके गोदाम में कभी ऐसा नहीं हुआ और जिस तरह से वहां पर काम होता है वही काम करने का तरीका है लेकिन यह बेहद दुर्भाग्य जनक घटना है वही जूते और अन्य सुरक्षा उपकरण उपलब्ध नहीं कराए जाने के मुद्दे पर उमेश दुकनिया ने कहा कि ऐसा नहीं है सारे उपकरण उपलब्ध कराए जाते हैं लेकिन गर्मी की वजह से शायद श्रमिक जूते नहीं पहन रहे हैंवहीं प्रोविडेंट फंड ईएसआई को लेकर उन्होंने कहा कि बातचीत चल रही है पहले नहीं था लेकिन अब बहुत जल्द यह सुविधा भी श्रमिकों को दी जाएगी।