সাঁতার না জানার কারণে পুকুরে ডুবে মৃত কিশোরের।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী:–রবিবার বিকালে জামুড়ীয়া থানার নিউ সাতগ্রাম কোলিয়ারীর দেবচাঁদ নগরের বাসিন্দা ভীম মন্ডলের ১৭ বছরের ছেলে ইন্দ্রজিৎ মন্ডল পুকুরে ডুবে গেলে এলাকাবাসীরা তাকে উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ সূত্রে জানা যায় মৃত কিশোর ছট ঘাট তৈরী করতে গিয়ে ডুবে যায় সাঁতার না জানার কারণে জল থেকে উঠতে পারে নি এলাকাবাসীরা তাকে উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

পেট্রোল পাম্পে দুস্কৃতির হামলা, কর্মীদের মারধোর।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– রবিবার রাত্রে পুরনো রামকৃষ্ণ মিশনের কাছে কয়েকজন দুস্কৃতি হামলা চালায় তারা পেট্রোল পাম্পের কর্মীদের মারধোর করে বলে জানা যায়। তৃণমূল কংগ্রেসের শ্রমিক নেতা রাজু ওয়ালিয়া অভিযোগ করেন কয়েকজন যুবক প্রত্যেকদিন রাত্রে পেট্রোল পাম্পে গিয়ে কর্মীদের বিভিন্ন ভাবে উক্তত করে এবং রবিবার তারা কর্মীদের মারধোর করে।তিনি জানান দুস্কৃতিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে এইভাবে অত্যাচার করা যাবে না। পুলিশ প্রশাসন সিসি ফুটেজ দেখে অপরাধীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন।

ছট পূজার আগে পাম্পু তলাবের পরিস্কার ও সুরক্ষা নিয়ে ডিআরএম দপ্তরে বিজেপির কুলটি শাখার সদস্য।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– সোমবার সকালে পূর্ব রেলওয়ে আসানসোল শাখার ডিআরএম দপ্তরে সীতারামপুর স্টেশন লাগোয়া পাম্পু তলাবের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য ডিআরএমের সাথে দেখা করতে আসলেন কুলটির বিজেপির সক্রিয় সদস্য টিঙ্কু ভার্মা। তিনি জানান সবথেকে পবিত্র উৎসব ছট পূজা এই পূজা উপলক্ষে ব্রতীরা পুজোর জন্য পুকুরের ঘাটে জড়ো হয় সীতারামপুরের পাম্পু তলাবে অনেক ব্রতী উপস্থিত হয়ে থাকেন, প্রত্যেক বছর রেলওয়ে কতৃর্পক্ষ সীতারামপুর স্টেশন লাগোয়া পাম্পু তলাব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করেন কিন্তু এই বছর রেলওয়ে কতৃর্পক্ষ পুকুর ঘাটের সংস্কার করেন নি আসানসোল পৌরনিগমের থেকে পরিস্কারের কাজ শুরু হলেও রেলওয়ে কতৃর্পক্ষ থেকে কোন কাজ শুরু হয় নি তিনি ডিআরএমের অনুপস্থিতিতে সিনিয়র ডিআরএমের কাছে তাদের দাবিপত্র তুলে দিলেন। তাদের দাবি পাম্পু তলাবের মধ্যে এলাকার বিভিন্ন নালার জল পুকুরে এসে পড়ে তারজন্য নালাটা পথ ঘুরিয়ে দিতে, পুকুরের ঘাট পরিস্কার করা এবং ছটপূজার দিন মহিলা ব্রতীরা গয়ণা পড়ে আসে তাদের সুরক্ষার জন্য আর পি এফ নিয়োগ করতে।

হিন্দু মুসলিমের মিলনক্ষেত্র কোটা গ্রামের ভেলা ভাসান, আজও জনপ্রিয়

পাবলিক নিউজঃ বুদবুদ:-চিরাচরিত রীতি মেনে প্রতিবছরের মত এ বছরও মহা ধুমধামে বুদবুদের কোটা গ্রামে ভেলা ভাসান অনুষ্ঠিত হয়।প্রতিবছরের মত এ বছরও কালীপুজোর শেষে ভাইফোঁটার দিন বিকালে শুরু হয় এই ভেলা ভাসান অনুষ্ঠান। বিকাল পাঁচটা থেকে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠান চলে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। মাত্র কয়েক ঘণ্টার এই অনুষ্ঠানের জন্য বসে মেলা। যা সাত দিন ধরে চলে। ভেলা ভাসান অনুষ্ঠানকে ঘিরে কোটা গ্রামে মেলার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও বিচিত্রা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কোটা গ্রামের বাসিন্দা শেখ শাহাদাদ জানিয়েছেন, ছোট থেকে তারা এই অনুষ্ঠান দেখে আসছেন। এই অনুষ্ঠান তাদের বাবা ঠাকুরদার আগের আমল থেকে চলে আসছে। হিন্দু মুসলিম সহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষেরা এই মেলায় যোগদান করেন।এই অনুষ্ঠান দেখতে মানুষের চরম উৎসাহ থাকে। বুদবুদের কোটা গ্রামের মানুষের পাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই অনুষ্ঠান দেখতে কোটা গ্রামে ছুটে আসেন অনেক দর্শনার্থী। কোটা গ্রামের বাসিন্দা বাসুদেব আঁকুরে জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার দুর্গাপুজো উপলক্ষে যে কার্নিভালের আয়োজন করে। কোটা গ্রামের কালী পুজো উপলক্ষে এটাও এক ধরনের কার্নিভাল যা কোটা গ্রামের ঐতিহ্য। এই পরম্পরা দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে।আগামী দিনে আরও চলতে থাকবে। মূলত কালীপুজোর সময় কোটা গ্রামে একটি শিবের, একটি হরগৌরি ও বেশ কয়েকটি কালীপুজোর আয়োজন করা হয়।গ্রামের প্রবীণদের কাছে জানতে পাওয়া গেছে কোন এক সময় গ্রামের বাসিন্দারা ঠিক করেন গ্রামের প্রতিমা নিরঞ্জন করতে যা খরচা তাতে গ্রামের মানুষের পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠতো না।আবার গ্রামের মানুষ প্রতিমা দর্শনের জন্য অপেক্ষায় থাকতো।তাই তারা ঠিক করেন।তারা যে পুকুরে ঠাকুর বিসর্জন দেন সেই পুকুরে ভেলায় ঠাকুর ভাসিয়ে গ্রামের মানুষকে এক জায়গায় জড়ো করে প্রতিমা দর্শনের সুযোগ করে দেবেন। সেই মত গাড়ির টিউবের উপর বাঁশ ও খড় দিয়ে ভেলা তৈরি করে সেই ভেলার উপর গ্রামের সমস্ত দেব-দেবীদের নিয়ে গোটা পুকুর জুড়ে পরিক্রমা করে সন্ধ্যার পর প্রতিমা নিরঞ্জন করা হয়। ভেলা ভাসান অনুষ্ঠান ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠায়। দূরদূরান্তের মানুষের কাছে খবর পৌঁছে যাওয়ার পর রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীরা এই ভেলা ভাসান অনুষ্ঠান দেখতে ভিড় করেন কোটা গ্রামে।যা প্রতি বছর একই ভাবে চলে আসছে।

বুদবুদের সালডাঙ্গা ও রণডিহা এলাকায় রমরমিয়ে চলছে বেআইনিভাবে বালি পাচারের কারবার।

পাবলিক নিউজঃ বুদবুদ:-বুদবুদের সালডাঙ্গা ও রণডিহা এলাকায় রমরমিয়ে চলছে বেআইনিভাবে বালি পাচারের কারবার।এই মুহূর্তে দামোদর নদে জল থাকায় সমস্ত বালি ঘাট বন্ধ থাকার কারণে বৈধ ভাবে বালি তোলার কাজ বন্ধ থাকলেও।রাতের অন্ধকারে দামদরের পাড় থেকে ট্রাক্টরে করে বালি তুলে সেই বালি পানাগড় থেকে রণডিহা যাওয়ার রাস্তার ধারে জমা করা হোচ্ছে।সেই বালি শ্রমিক দিয়ে কিংবা জেসিবি দিয়ে দিনের বেলায় লরি করে বাইরে পাচার করা হোচ্ছে বলে অভিযোগ।এক দল বালি মাফিয়া প্রশাসনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এই কাজ করছে বলে অভিযোগ।শনিবার একটি লরিতে বালি বোঝাই করার সময় স্থানীয় গ্রামবাসীরা লোরিটিকে আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে লরির চালক এই বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারে নি।কোনো রকম বৈধ চালান ছাড়াই বেআইনিভাবে বালি পাচার করা হোচ্ছে বলে অভিযোগ।স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসন এই বিষয়ে সমস্ত কিছু জানে।এমনকি তৃণমূল পরিচালিত চাকতেঁতুল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সহ শাসক দলের মদতে এই বালি পাচার চলছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।যদিও এই বিষয়ে স্থানীয় প্রধান ও উপপ্রধান কে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে।তাদের সাথে কোনো রকম ভাবে যোগাযোগ করা যায় নি।

প্রায় ৩০ ঘন্টা পর আজ সকাল ৮টা নাগাদ উদ্ধার হলো কাঁকসার সিলামপুরে জলে তলিয়ে যাওয়া যুবকের দেহ।

পাবলিক নিউজঃ কাঁকসা-:প্রায় ৩০ ঘন্টা পর আজ সকাল ৮টা নাগাদ উদ্ধার হলো কাঁকসার সিলামপুরে জলে তলিয়ে যাওয়া যুবকের দেহ।কাঁকসার সিলামপুরে কালি পুজোর রাতে একটি সায়রে তলিয়ে গিয়েছিল ওই যুবক।গতকাল তাকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হলেও তাকে উদ্ধার করা যায় নি।আজ সকালে স্থানীয়রা দেহ ভেসে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দিলে কাঁকসা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।মৃতের নাম প্রদ্যুৎ বাগদি।তার বাড়ি কাঁকসার আড়া এলাকায়।মামার বাড়ি বেড়াতে এসে ওই যুবক জলে তলিয়ে গিয়েছিল বলে জানা গেছে।

হীরাপুরে আদিবাসী গ্রামের বাসিন্দাদের ভাইফোঁটা দিলেন বিধায়িকা।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– প্রত্যেক বছরের মতো এই বছর আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়িকা অগ্নিমিত্র পাল আদিবাসী গ্রামের বাসিন্দাদের গণভাইফোঁটা দিয়ে তাদের মিষ্টিমুখ করানোর সাথে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মহিলাদের সাথে নাচলেন। অগ্নিমিত্র পাল জানান তিনি প্রত্যেক বছর এই গ্রামের দাদা ভাইদের ভাইফোঁটা দিতে আসেন। তিনি জানান আদিবাসী গ্রামের বাসিন্দাদের মাটির ঘর সুন্দর কারুকার্য করে সাজানো এবং এদের আন্তরিকতা ও ব্যাবহার তাকে অভিভূত করে দেয় সেইজন্যই এই টানে প্রত্যেক বছর আসেন। গ্রামের মহিলা বাসিন্দারা অগ্নিমিত্র পালের গ্রামে আসাতে খুশী তাদের বক্তব্য অগ্নিমিত্র পাল গ্রাম এসে ভাইফোঁটার এক আলাদা আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ করে দিয়েছেন।

ভাইফোঁটা নিলেন রাজ্যের আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– রবিবার ভাতৃদ্বিতীয়া বাঙালীদের কাছে এক আনন্দ মূখর দিন চলতি ভাষায় আমরা ভাইফোঁটা বলে থাকি, এই দিনটার জন্য সব বোনেরা অপেক্ষা করে থাকে প্রিয় ভাইদের মঙ্গল কামনায় ফোঁটা দেবার জন্য অন্যদিকে ভাইয়েরা একত্রিত হয় দিদিদের কাছ থেকে ফোঁটা নেবার জন্য এবং তাদের স্নেহাশিস পেতে। সত ব্যাস্ততার মধ্যে রাজ্যের আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক তাদের পৈতৃক ভিটাতে সব ভাইদের সাথে একত্রিত হয়ে ছিলেন ভাই ফোঁটা নেবার জন্য। মলয় ঘটক তার দুই ভাই অরুন ঘটক এবং অভিজিৎ ঘটক চেলিডাঙ্গার পৈতৃক ভিটাতে একত্রিত হয়েছিলেন ফোঁটা নেবার জন্য এবং দিদি স্বাতী মুখার্জি, শ্রীমতী বন্দোপাধ্যায়, ব্রততী ব্যানার্জী ও মুনমুন চক্রবর্তী উপস্থিত হয়েছিলেন ভাইকে ফোঁটা দিতে। দিদি শ্রীমতী বন্দোপাধ্যায় জানান ভাইফোঁটা দিনটা তাদের খুব আনন্দের দিন এই দিনে ভাইরা শত ব্যাস্ততার মধ্যে ফোঁটা নেবার জন্য জড়ো হয় সব দিদিরা ভাইদের মঙ্গল কামনায় ভগবানের কাছে প্রার্থনা করেন এবং ভাইরা সুস্থ থাকার আশীর্বাদ করেন। অন্যদিকে আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক জানান আজকের দিনটা বাঙ্গালীদের কাছে আনন্দের দিন ভাইরা ব্যাস্ততার মধ্যে ফোঁটা নেবার জন্য জড়ো হয়, বোনেরা ফোঁটা দেবার জন্য দূরদূরান্ত থেকে উপস্থিত হয়। মন্ত্রীভাই ফোঁটা নেবে আর ভূরিভোজন হবে না এটা ভাবা যায় না দিদি শ্রীমতী বন্দোপাধ্যায় জানান চিরাচরিত রীতি অনুযায়ী পায়েস খাইয়ে মিষ্টিমুখ করানো হয় তারপর বিভিন্ন ধরনের পদ রান্না করা হয়।

भाई दूज के अवसर पर आसनसोल दक्षिण की विधायक अग्निमित्रा पाल आज आसनसोल विधानसभा क्षेत्र अंतर्गत एक आदिवासी गांव में पहुंची

पब्लिक न्यूज आसनसोल :–भाई दूज के अवसर पर आसनसोल दक्षिण की विधायक अग्निमित्रा पाल आज आसनसोल विधानसभा क्षेत्र अंतर्गत एक आदिवासी गांव में पहुंची और उन्होंने वहां पर आदिवासी समाज के युवकों के माथे पर तिलक लगाकर भाई दूज का त्योहार मनाया इस मौके पर उन्होंने आदिवासी समाज की महिलाओं के साथ पारंपरिक आदिवासी नृत्य भी किया और वहां के लोगों का मुंह मीठा कराया इस संदर्भ में अग्निमित्रा पाल ने बताया कि हर साल भाई दूज के अवसर पर वह किसी न किसी आदिवासी गांव में जाती है और वहां के लोगों के साथ इस पवित्र दिन को मनाती हैं उन्होंने कहा कि आदिवासी समाज के लोगों ने बहुत पसंद है क्योंकि यह दिल के बहुत साफ होते हैं और भले ही यह लोग मिट्टी के घरों में रहे लेकिन जिस तरह के साफ सफाई और स्वच्छता बरतते हैं वह उन्हें बहुत अच्छा लगता है विधायक ने कहा कि आज शाम को विधायक कार्यालय में भी कार्यक्रम रखा गया है वहां पर वह भारतीय जनता पार्टी के कार्यकर्ताओं को तिलक लगाएंगी इसके साथ वहां पर कुछ सांस्कृतिक कार्यक्रम भी होंगे और इसके उपरांत वह या आज शाम या कल सुबह झारखंड के लिए रवाना हो जाएंगी क्योंकि वह झारखंड के धनबाद में चुनाव की प्रभारी हैं

भाई दूज के अवसर पर आज पूरे प्रदेश में बहनों ने भाइयों के माथे पर तिलक लगाया ,राज्य के मंत्री और आसनसोल उत्तर के विधायक मलय घटक को भी उसकी बहनों ने तिलक लगाया

पब्लिक न्यूज आसनसोल :– भाई दूज के अवसर पर आज पूरे प्रदेश में बहनों ने भाइयों के माथे पर तिलक लगाया राज्य के मंत्री और आसनसोल उत्तर के विधायक मलय घटक उनके भाई अभिजीत घटक और अरुण घटक के माथे पर उनकी बहनों प्रणति बनर्जी स्वाति मुखर्जी मुनमुन चक्रवर्ती ब्रतती बनर्जी ने तिलक लगाया। इस मौके पर मलय घटक ने कहा कि वह जितने भी व्यस्त क्यों ना रहे साल के इस दिन वह अपनी बहनों के पास खानदान के पैतृक निवास चेलीडंगाल में जरूर आते हैं और बहनों से तिलक लगवाते हैं उन्होंने कहा कि है हर एक भाई के लिए बेहद खास दिन है और इसीलिए वह हर साल यहां आते हैं वहीं उनकी बहन प्रणति बनर्जी ने कहा कि उनके भाई मंत्री हैं बहुत व्यस्त रहते हैं लेकिन इस दिन वह हर साल अपनी बहनों के पास आते हैं और उनसे तिलक लगाते हैं उन्होंने कहा कि आज का दिन हर एक बहन और भाई के लिए बेहद खास है और उन्हें बहुत खुशी है कि उनके भाई अपनी व्यवस्थाओं के बीच भी इस दिन को नहीं भुलते इसके साथ ही उन्होंने बताया कि आज अपने भाइयों के लिए उनके पसंद के खाने बनाए गए हैं और खीर भी बनाया गया है जो कि भाई दूज के दिन बहुत जरूरी होता है