Tag: SAIL ISP

  • বার্নপুর ইউনাইটেড ক্লাবের উদ্যোগে ইস্কো চ্যালেঞ্জ ফুটবল টুর্নামেন্ট / চ্যাম্পিয়ান পুলিশ এ্যাথলেটিক ক্লাব

    বার্নপুর ইউনাইটেড ক্লাবের উদ্যোগে ইস্কো চ্যালেঞ্জ ফুটবল টুর্নামেন্ট / চ্যাম্পিয়ান পুলিশ এ্যাথলেটিক ক্লাব

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী বার্ণপুর:— বার্নপুর ইউনাইটেড ক্লাবের উদ্যোগে হলো ৮১তম ইস্কো চ্যালেঞ্জ ফুটবল টুর্নামেন্ট। রবিবার দুপুরে বার্নপুর স্টেডিয়ামে এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। এদিনের ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক বাইচুং ভুটিয়া ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন জাতীয় ফুটবল খেলোয়াড় আলভিটো ডি’কুনহো । এছাড়াও এদিন পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক এস পোন্নাবলম, সেল আইএসপি বা ইস্কো কারখানার আধিকারিক ও বার্নপুর ইউনাইটেড ক্লাবের সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
    অতিথিরা এই ফুটবল প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য ক্লাবের প্রশংসা করেন ও তারা বলেন যে এই ধরনের অনুষ্ঠান স্থানীয় পর্যায়ে খেলোয়াড়দের উৎসাহিত করে। ভবিষ্যতে সে জাতীয় পর্যায়েও খেলতে পারবে। সে বলেছে যে এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল ম্যাচের অংশ হতে পেরে সে খুবই খুশি। বাইচুং ভুটিয়া আয়োজকদের কাছে আবেদন করেছেন যে পরের বার যখন এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হবে, তখন উত্তরবঙ্গের একটি দলকেও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

    এদিনরের ফাইনাল খেলায় পুলিশ অ্যাথলেটিক ক্লাব ইস্কো স্পোর্টসকে ২-১ গোলে হারিয়ে ইস্কো চ্যালেঞ্জ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ান হয়।

  • आज बर्नपुर में इस्को स्टील प्लांट के अधिकारी पुलिस प्रशासन को साथ लेकर कारखाने के आवास को अतिक्रमण मुक्त करने के लिए गए थे वहां पर जब जेसीबी के सहारे अतिक्रमण हटाने का काम किया

    आज बर्नपुर में इस्को स्टील प्लांट के अधिकारी पुलिस प्रशासन को साथ लेकर कारखाने के आवास को अतिक्रमण मुक्त करने के लिए गए थे वहां पर जब जेसीबी के सहारे अतिक्रमण हटाने का काम किया

    पब्लिक न्यूज आसनसोल रिकी बाल्मीकि :— आज बर्नपुर में इस्को स्टील प्लांट के अधिकारी पुलिस प्रशासन को साथ लेकर कारखाने के आवास को अतिक्रमण मुक्त करने के लिए गए थे वहां पर जब जेसीबी के सहारे अतिक्रमण हटाने का काम किया जा रहा था तब आरोप है की विकास ठाकुर नामक आईएसपी के एक ठेका कर्मचारी ने कारखाने के ईडी पर हमला कर दिया जिसमें उन्हें चोट भी लगी आनन-फानन में पुलिस अधिकारियों ने उन्हें घटनास्थल से हटाया उसके बाद शिकायत दर्ज करने के बाद बड़ी संख्या में पुलिस बल मौके पर पहुंची लेकिन तब तक विकास मौके से फरार हो चुका था इस बारे में पुलिस अधिकारी ने बताया कि आज सेल आईएसपी के अधिकारियों को साथ लेकर स्थानीय थाने के सहयोग से बर्नपुर में सेल आईएसपी के एक क्वार्टर को अतिक्रमण मुक्त किया जा रहा था जिस पर अवैध रूप से कब्जा हो चुका है उन्होंने कहा कि बर्नपुर सिनेमा हॉल के दीवार के पास काम चल रहा था और एक क्वार्टर में भी जेसीबी लगाकर अतिक्रमण हटाने की प्रक्रिया शुरू की गई थी तभी अचानक विकास ठाकुर नामक एक व्यक्ति आया और अपने पिता के साथ मिलकर सेल आईएसपी के अधिकारियों को गाली गलौज करने लगा और अचानक एक ईंटा उठाकर हमला करने की कोशिशकी। धक्का मुक्की में सेल आईएसपी के ईडी को चोट लगी उनका चश्मा टूट गया उस वक्त पर्याप्त पुलिस बल मौके पर मौजूद नहीं थी इस वजह से उन्हें किसी तरह से वहां से हटाया गया और बाद में शिकायत के बाद पुलिस बल मौके पर पहुंची लेकिन तब तक विकास फरार हो चुका था पुलिस अधिकारी ने कहा कि स्थानीय सूत्रों से पता चला है कि इस क्षेत्र में जब भी इस्को स्टील प्लांट की कोई क्वार्टर खाली होती है विकास उस अपने कब्जे पर ले लेता है और भाड़े पर चढ़ा देता है उन्होंने कहा कि फिलहाल विकास की तलाश की जा रही है वही जब हमने इस बारे में टीएमसी पार्षद अशोक रुद्र से बात की तो उन्होंने कहा कि सेल आईएसपी की तरफ से बतौर स्थानीय पार्षद उन्हें यह कहा गया था कि कारखाना प्रबंधन की तरफ से यहां पर अतिक्रमण हटाने का काम किया जाएगा अशोक रूद्र ने कहा कि इस मामले में उनकी कोई भूमिका नहीं है ना हीं वह इस मामले में कोई टिप्पणी करना चाहते हैं क्योंकि यह जमीन और क्वार्टर सेल आईएसपी के अंतर्गत है लेकिन आज यह दुर्भाग्य जनक है कि सेल आईएसपी के ईडी स्तर के एक अधिकारी को एक भाजपा कार्यकर्ता के हाथों मार खानी पड़ी वही जब हमने इस बारे में विकास ठाकुर के पिता से बात की तो उन्होंने कहा कि वह कारखाना में काम नहीं करते हैं और जिस क्वार्टर में वह रहते हैं वह क्वार्टर भी उन्हें अलॉट नहीं हुआ है लेकिन अचानक इस तरह से अगर उनके परिवार को क्वार्टर खाली करने के लिए कहा जाएगा तो वह कहां जाएंगे उन्होंने कहा कि उन्होंने एक अन्य क्वार्टर के लिए आवेदन किया है लेकिन अभी तक उनको नहीं मिला है ऐसे में अचानक अगर उन्हें क्वार्टर खाली करने के लिए कहा जाएगा तो वह कहां जाएंगे विकास ठाकुर के पिता ने आरोप लगाया कि जो लोग अतिक्रमण हटाने आए थे उन्हीं लोगों ने उनके साथ मारपीट की है उन्होंने कहा कि वह किडनी के मरीज हैं उन्हें दिल की भी बीमारी है लेकिन जिस तरह से आज उन लोगों के साथ बर्ताव किया गया वह कहीं से भी मानवीय नहीं है उन्होंने कहा कि वह क्वार्टर खाली करने को राजी है लेकिन उन्हें मोहलत दी जाए।

  • বার্নপুরে বেআইনী দখলদার উচ্ছেদ নিয়ে ধুন্ধুমার / ঠিকা কর্মীর হাতে প্রহৃত ইস্কো কারখানার ইডি, থানায় অভিযোগ

    বার্নপুরে বেআইনী দখলদার উচ্ছেদ নিয়ে ধুন্ধুমার / ঠিকা কর্মীর হাতে প্রহৃত ইস্কো কারখানার ইডি, থানায় অভিযোগ

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :–আসানসোলের ইস্পাত নগরী বার্নপুরের সিনেমা হল এলাকার অবৈধ দখল উচ্ছেদ অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত হলেন সেল আইএসপি বা ইস্কো কারখানার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর উপেন্দ্র কুমার সিং। ইস্কো কারখানার এক ঠিকা কর্মী ও তার বাবার হাতে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর উপেন্দ্র কুমার সিং আক্রান্ত হয়েছেন বলে অভিযোগ। বুধবারের এই ঘটনায় গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। সেই সময় এলাকায় থাকা সিআইএসএফ ও অন্যান্য আধিকারিকরা তাকে কোনমতে সেখান থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। খবর দেওয়া হয় হিরাপুর থানায়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছায়।
    এই প্রসঙ্গে ইস্কোর এক আধিকারিক বলেন, কারখানার তরফে বার্নপুর সিনেমা হলের দেওয়াল ও ঐ এলাকায় দখলে থাকা আবাসন গুলিতে অবৈধ দখলদারদের সরে যেতে আগে থেকেই নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরকেও তা জানানো হয়েছিল। সেই মতো বুধবার এলাকায় যান কারখানার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, জেনারেল ম্যানেজার সহ একাধিক আধিকারিক ও সিআইএসএফ। একটি খালি আবাসন যখন জেসিবির সাহায্যে ভাঙ্গা হচ্ছিল তখন আচমকা স্থানীয় বাসিন্দা বিকাশ ঠাকুর নামে ইস্কোর এক ঠিকা কর্মী কারখানার ইডি বা এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরকে গালিগালাজ করতে শুরু করেন। তার উপরে চড়াও হয়ে আক্রমণ করা হয়। পেছন থেকে ঐ ঠিকা কর্মীর বাবা তেড়ে আসেন। তাতে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় যাতে ইডি প্রায় পড়ে যান। তার চোখ লাগানো চশমা নিচে পড়ে ভেঙে যায় । রীতিমতো পরিকল্পনা করে তাকে হেনস্থা করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে ইস্কোর অন্যান্য আধিকারিক ও সিআইএসএফের জওয়ানরা তাকে এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়ে যান। এরপরে গোটা ঘটনাটি জানিয়ে হিরাপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। সেইমতো পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কিন্তু ততক্ষণে বিকাশ এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। ইস্কোর ঐ আধিকারিকের আরো অভিযোগ, যখনই এই এলাকায় ইস্কো কারখানার কোনও কোয়ার্টার খালি হয়ে যায়, বিকাশ তা নিজের দখলে নিয়ে নেয়। তারপর সে তা অন্য কাউকে ভাড়া দেয়। তিনি বলেন, বিকাশের খোঁজ চলছে।
    এই বিষয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর অশোক রুদ্র বলেন, ইস্কো কর্তৃপক্ষ আমাকে আগে এই উচ্ছেদের কথা জানিয়েছে। তারা নোটিশও দিয়েছে । এই বিষয়ে আমার কোন ভূমিকা নেই বা কিছু করারও নেই। কারণ এই জমি এবং কোয়ার্টার ইস্কোর। কিন্তু আজ দুর্ভাগ্যজনক একটা ঘটনা ঘটলো। কারখানার একজন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরকে একজন বিজেপি সমর্থকের হাতে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। ইস্কোর কারখানা কতৃপক্ষের উচিত ছিল আরো ভালো ব্যবস্থা করে ঐ এলাকায় দখলদার উচ্ছেদে যাওয়া। এই বিষয়ে বিকাশ ঠাকুরের বাবা বলেন, আমি ইস্কো কারখানায় কাজ করি না। আমি যে কোয়ার্টারে থাকি তা আমাকে বরাদ্দও করা হয়নি। তবে যদি আমার পরিবারকে হঠাৎ করে কোয়ার্টারটি খালি করতে বলা হয়, তাহলে আমরা কোথায় যাবো ? তিনি বলেন, আমি আরেকটি কোয়ার্টারের জন্য আবেদন করেছি। কিন্তু এখনও তা পাননি। বিকাশ ঠাকুরের বাবা পাল্টা অভিযোগ করেন যে, দখল উচ্ছেদ করতে আসা লোকজনেরা আমাকে মারধর করেছে। তিনি বলেন, আমার কিডনির রোগ ও হৃদরোগের সমস্যা আছে কিন্তু এদিন যেভাবে লোকদের সাথে আচরণ করা হয়েছে তা মোটেও মানবিক নয়। তিনি বলেন, আমি কোয়ার্টারটি খালি করতে রাজি আছি। তবে তার জন্য আমাকে কিছুটা সময় দেওয়া উচিত।
    এদিকে, হিরাপুর থানার পুলিশ জানায়, তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

  • বার্নপুর ইস্কো কারখানায় ” সেল দিবস ” উদযাপন

    বার্নপুর ইস্কো কারখানায় ” সেল দিবস ” উদযাপন

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল অলোক চক্রবর্তী:– বার্নপুর ইস্কো কারখানা বা স্টিল প্ল্যান্টে ( স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড বা সেলের একটি ইউনিট) শুক্রবার আড়ম্বর সহকারে সেল দিবস উদযাপন করা হয় ৷
    এদিন, স্পোর্টস কমপ্লেক্সে ইডি (প্রজেক্ট) সুরজিৎ মিশ্র পতাকা দেখিয়ে সেল ডে রেসের শুভ সূচনা করেন।
    এর পরে বিভিন্ন বিভাগে দৌড় প্রতিযোগিতা এবং অভিনব পোশাক বা ফেন্সি ড্রেস প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
    সুরজিৎ মিশ্র ছাড়াও এদিনে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কারখানায় সব ইডি এবং ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা ।
    পরে, বার্নপুরের ভারতী ভবনে আয়োজিত একটি জমকালো অনুষ্ঠানে তাদের অবদানের জন্য কর্মচারীদেরকে পুরস্কৃত করা হয়। অনুষ্ঠানে ৬৬টি ব্যক্তিগত পুরস্কার এবং ১৫টি গ্রুপ পুরস্কার দেওয়া হয়। এই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সব ইডি, সিজিএম এবং সিনিয়র অফিসাররা উপস্থিত ছিলেন।

  • বার্নপুরের ইস্কো কারখানা সম্প্রসারণের কাজে ক্ষেত্রে স্থানীয়দের নিয়োগের দাবি / সেফটি ট্রেনিং সেন্টারের সামনে কাউন্সিলারের নেতৃত্ব তৃনমুলের বিক্ষোভ

    বার্নপুরের ইস্কো কারখানা সম্প্রসারণের কাজে ক্ষেত্রে স্থানীয়দের নিয়োগের দাবি / সেফটি ট্রেনিং সেন্টারের সামনে কাউন্সিলারের নেতৃত্ব তৃনমুলের বিক্ষোভ

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল:– সেইল আইএসপির বা বার্নপুর ইস্কো কারখানায় দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্প্রসারণের কাজ শুরু হতে চলেছে। সেই কাজে হচ্ছে সবার আগে বার্নপুরের বাসিন্দাদেরকে চাহিদামতো অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ঠিকা কর্মী হিসেবে নিয়োগ করতে হবে। এই দাবিকে সামনে রেখে শুক্রবার আসানসোল পুরনিগমের বার্নপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর অশোক রুদ্রর নেতৃত্বে অন্যান্য কাউন্সিলর, তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী ও সমর্থক এবং বেকার যুবক-যুবতীরা কারখানার সুরক্ষা বা সেফটি ট্রেনিং সেন্টারের সামনে বিক্ষোভ দেখান। নতুন কর্মীদের মেডিকেল ফিট করার জন্য এই সেফটি ট্রেনিং সেন্টার থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সেই কাজও এদিন তারা বন্ধ করে দেন ।
    অশোক রুদ্র এই প্রসঙ্গে বলেন, প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকায় বার্নপুরের ইস্কো কারখানার দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্প্রসারণ হতে চলেছে। এই সম্প্রসারণের কাজে প্রাথমিক ভাবে প্রায় ১৫ হাজার ঠিকা কর্মীর দরকার। ইস্কে কর্তৃপক্ষ বার্নপুরের সমস্ত কাউন্সিলরদের নিয়ে অনেক আগে বৈঠক করেছিলেন। সেই বৈঠকে ইস্কো কারখানা কতৃপক্ষ বলেছিলেন, প্রয়োজন মতো দরকার হলে স্থানীয় বাসিন্দাদেরকে কর্মী হিসেবে আগে নিয়োগ করা হবে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, আমরা জানতে পেরেছি ইতিমধ্যেই প্রায় দেড় হাজার ঠিকা কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। এরমধ্যে সামান্য কয়েকজনই স্থানীয় বাসিন্দা। বাকিদেরকে উত্তর প্রদেশ, বিহার , ঝাড়খন্ড এমনকি উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে আনা হয়েছে। অথচ এই ধরনের সাধারণ কাজ করার জন্য অদক্ষ কর্মী বার্নপুরেই পাওয়া যাবে। তা যদি না পাওয়া যায়, তাহলে আসানসোল শিল্পাঞ্চল বা বাংলার অন্য এলাকা থেকে নেওয়া হোক। তিনি আরো বলেন, এছাড়া আমরা আরেকটি দাবি জানিয়েছি তা হলো স্টীল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা সেইলের দুর্গাপুর ,বোকারো, রাউরকেল্লা সহ সমস্ত ইস্পাত কারখানা গুলিতে ঠিকা কর্মীদের যে হারে মজুরি দেওয়া হয় তার থেকে অন্তত ৫ হাজার কম টাকা করে এখানে দেওয়া হয়। সর্বত্র সমান মজুরির দাবি জানিয়েছে। যতক্ষণ না সেইল বা ইস্কো কারখানা কতৃপক্ষ আমাদের দাবি না মানছেন ততক্ষণ আন্দোলন চলবে বলে অশোক রুদ্র জানিয়েছেন।
    তবে, তৃনমুল কংগ্রেসের এদিনের আন্দোলনের দাবি নিয়ে ইস্কো কারখানা কতৃপক্ষের তরফে কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।

  • ভিলাই ইস্পাত কারখানার ডিআইসিকে আইএসপি ও ডিএসপির অতিরিক্ত দায়িত্ব / বার্নপুরে এসে পরিদর্শন ও আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক…

    ভিলাই ইস্পাত কারখানার ডিআইসিকে আইএসপি ও ডিএসপির অতিরিক্ত দায়িত্ব / বার্নপুরে এসে পরিদর্শন ও আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক…

    পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল ভিলাই ইস্পাত কারখানা বা স্টিল প্ল্যান্টের ডিআইসি বা ডিরেক্টর ইনচার্জ অনির্বাণ দাশগুপ্তকে বার্নপুর ইস্কো কারখানা বা আইএসপি ও দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্ট বা দূর্গাপুর ইস্পাত কারখানার ( ডিএসপি) ডিআইসি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে। তাকে এই দুই কারখানার অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই দায়িত্ব নিয়েই অনির্বাণ দাশগুপ্ত ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাতে বার্নপুরে পৌঁছান।
    পরে ১৫ জানুয়ারি বুধবার সকালে তিনি ইস্কো স্টিল প্ল্যান্ট এবং টাউনশিপের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে পরিদর্শন করেন। পরে বার্নপুর ইস্কো কারখানার আধিকারিকদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন।
    সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইডি (ওয়ার্কস) দীপ্তেন্দু ঘোষ, ইডি (প্রকল্প) সুরজিত মিশ্র, ইডি (এমএম) অভিক দে, ইডি (এফএন্ডএ) অরূপ মুখোপাধ্যায় , ইডি (এইচআর) উমেন্দ্র পাল সিং, সিএমও ইনচার্জ ডাঃ সুশান্ত সিনহা ছাড়াও কারখানার সব সিজিএমরা।
    পরে তিনি ইডি (প্রকল্প) সুরজিত মিশ্রের সঙ্গে কারখানার সম্প্রসারণ প্রকল্পের সাইটগুলি পরিদর্শন করেন। তিনি সেই জায়গাটিও দেখেছেন যেখানে ব্লাস্ট ফার্নেস “কল্যাণী” র চতুর্থ গরম ব্লাস্ট স্টোভ নির্মাণ করা হচ্ছে।
    এদিন বিকেলে তিনি ইডি (ওয়ার্কস) কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে উচ্চ পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে উৎপাদন ও সংশ্লিষ্ট কাজের অবস্থা পর্যালোচনা সহ একটি বৈঠক করেন।
    বুধবার সন্ধ্যায় অনির্বাণ দাশগুপ্ত বার্নপুর পরিদর্শন শেষ করে দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্টের উদ্দেশ্যে রওনা হন।

  • পানীয়জলের দাবিতে কুলটি সেল গ্রোথ কারখানার সামনে তৃণমূলের বিক্ষোভ ধর্ণা, সিআইএসএফের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে উত্তেজনা…

    পানীয়জলের দাবিতে কুলটি সেল গ্রোথ কারখানার সামনে তৃণমূলের বিক্ষোভ ধর্ণা, সিআইএসএফের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে উত্তেজনা…

    পাবলিক নিউজঃ প্রকাশ দাস কুলটি :–পানীয় জলের দাবিতে কুলটি সেল গ্রোথ কারখানার সামনে তৃণমূল কংগ্রেসের ধর্ণা ও বিক্ষোভ ঘিরে বুধবার সকালে গোটা এলাকায় চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। কারখানার গেটের সামনে মোতায়েন থাকা সিআইএসএফের জওয়ান ও তৃণমূলের কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে ধস্তাধস্তিও হয়।
    তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে কুলটি ব্লক তৃনমুল যুব কংগ্রেসের সভাপতি বিমান দত্তর অভিযোগ, কুলটির সেল গ্রোথ কারখানার আবাসনগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে গত দু/তিন মাস ধরে। যার মধ্যে রয়েছে বাবুপাড়া, নিউ কলোনির মতো এলাকা। তাই এদিন সকাল থেকে পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে কুলটি সেল গ্রোথ কারখানার গেটের সামনে ধর্ণা অবস্থান করা হয়। এই বিক্ষোভের সময় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে সিআইএসএফ বাহিনীর ধস্তাধস্তি বেঁধে যায়। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে সিআইএসএফ বিশাল বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
    পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূল চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় বলেন, অবিলম্বে ঐ এলাকার আবাসনগুলোতে পানীয় জলের সরবরাহ করতে হবে। এই দাবিতেই এই ধর্ণা আন্দোলন করা হচ্ছে।
    তবে, তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি ও অভিযোগ নিয়ে কুলটি সেল গ্রোথ কারখানার তরফে কোন মন্তব্য করা হয়নি।

  • कुल्टी इलाके में सेल की तरफ से पानी की आपूर्ति पिछले दो महीने से बंद होने की वजह से स्थानीय लोगों को भारी परेशानियों का सामना करना पड़ रहा है

    कुल्टी इलाके में सेल की तरफ से पानी की आपूर्ति पिछले दो महीने से बंद होने की वजह से स्थानीय लोगों को भारी परेशानियों का सामना करना पड़ रहा है

    पब्लिक न्यूज़ आसनसोल कुल्टी प्रकाश दास :– कुल्टी इलाके में सेल की तरफ से पानी की आपूर्ति पिछले दो महीने से बंद होने की वजह से स्थानीय लोगों को भारी परेशानियों का सामना करना पड़ रहा है इनका कहना है कि पीने के पानी की आपूर्ति बंद हो जाने से इनको बहुत मुश्किलों से पानी का इंतजाम करना पड़ रहा है कभी रास्ते के नल से पानी भरना पड़ता है तो कभी किसी पड़ोसी के घर से पानी लेकर आना पड़ता है कभी-कभी टैंकर से पानी भरने के क्रम में लोगों में आपस में मारपीट तक हो जाती है आज कुल्टी के पूर्व विधायक उज्जवल चटर्जी लोगों से मिलने पहुंचे और उन्होंने लोगों की परेशानियों को सुना इस बारे में उज्जवल चटर्जी ने कहा कि वह लोगों की समस्या को समझते हैं और चाहते हैं कि जल्द से जल्द इसका समाधान हो लेकिन उससे पहले वह प्रशासन के विभिन्न महकमों से बात करेंगे और पानी की आपूर्ति के लिए परियोजना शुरू करने के लिए किस तरह से पैसों का इंतजाम किया जा सके यह सुनिश्चित करेंगे उसके बाद ही वह सेल से बात कर यहां पर पानी की आपूर्ति के बारे में कोई ठोस परियोजना शुरू करने पर फैसला किया जाएगा उन्होंने कहा कि मुख्यमंत्री ममता बनर्जी लोगों के घरों में पीने का पानी पहुंचने के बाद का रही है और उसे परियोजना को भी अमली जामा पहनाने की कोशिश की जा रही है।

  • सेल आईएसपी की तरफ से आज आसनसोल इनडोर स्टेडियम में टेबल टेनिस प्रतियोगिता का आयोजन किया गया

    सेल आईएसपी की तरफ से आज आसनसोल इनडोर स्टेडियम में टेबल टेनिस प्रतियोगिता का आयोजन किया गया

    पब्लिक न्यूज़ आसनसोल :– आसनसोल के सेल आईएसपी की तरफ से आज आसनसोल इनडोर स्टेडियम में टेबल टेनिस प्रतियोगिता का आयोजन किया गया । यह प्रतियोगिता सेल एम्पलाई टेबल टेनिस चैंपियनशिप 2024 का आयोजन किया गया है, इन के साथ सहयोगी है इस प्रतियोगिता में स्पोर्ट एंड रिक्रिएशन डिपार्टमेंट इस्को स्टील प्लांट ने। यहां पर सेल के विभिन्न यूनिट  डीएसपी , सीएमओ , आरएसपी, बीएसएल,से आए टेबल टेनिस खिलाड़ियों ने प्रतियोगिता में हिस्सा लिया यहां पर काफी रोमांचक मैच देखे गए इस मौके पर यहां सेल के वरिष्ठ अधिकारी उपस्थित थे उन्होंने भी अन्य दर्शकों के साथ है इन खेलों का आनंद उठाया और खिलाड़ियों को पुरस्कृत किया। यह प्रतियोगिता सेल एम्पलाई टेबल टेनिस चैंपियनशिप 2024 का आयोजन किया गया है, इन के साथ सहयोगी है इस प्रतियोगिता में स्पोर्ट एंड रिक्रिएशन डिपार्टमेंट इस्को स्टील प्लांट । सभी खिलाड़ियों को अच्छे प्रदर्शन करने का और बेहतर खेल दिखाने के लिए सेल अधिकारी ने प्रोत्साहन किया और साथ ही साथ कहा कि कार्य के साथ खेल भी जरूरी है क्योंकि शरीर स्वस्थ रहेगा तो मन स्वस्थ रहेगा और तब सभी लोग अपने कार्य में चुस्ती और पूर्ति भी दिखाएंगे जिससे कि हमारे संस्था और आगे बढ़ेगी इसलिए कार्य के साथ खेलकूद में भी ज्यादा ध्यान देना चाहिए और समय के साथ अपने शरीर को स्वस्थ रखना चाहिए।

  • ডঃ মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বার্নপুর / ইস্কো কারখানার পুনর্জীবনে অগ্রণী ভূমিকায় কুর্নিশ, অপূরনীয় ক্ষতি

    ডঃ মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ বার্নপুর / ইস্কো কারখানার পুনর্জীবনে অগ্রণী ভূমিকায় কুর্নিশ, অপূরনীয় ক্ষতি

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিংয়ের মৃত্যুতে গোটা দেশে শোকের ছায়া। ভারতীয় রাজনীতি ও অর্থনীতিতে তার মৃত্যু অপূরনীয় ক্ষতি। কিন্তু প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু স্টিল সিটি বা ইস্পাত নগরী বার্নপুরের জন্য “ব্যক্তিগত ক্ষতি” বলে মনে করেন কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিইউসির রাজ্য সম্পাদক তথা ইস্কো কারখানার কর্মী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হরজিৎ সিং। আজ বার্নপুর ইস্কো কারখানা পুনর্জীবনের মাধ্যমে আধুনিকীকরণ মধ্যে দিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে দেশের অন্যতম হওয়ায় জন্য দৌড়ে রয়েছে। তাই ইস্পাত নগরী প্রয়াত ডঃ মনমোহন সিংকে কুর্নিশ জানায়।
    পুরনো সেই দিনগুলোর (২০০৬ সাল) কথা স্মরণ করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিংয়ের কথা বলতে গিয়ে শুক্রবার হরজিৎ সিং জানান, ঐ সময় ইস্কো কারখানা ১৪ বছর ধরে বিআইএফআরে ছিলো। যার কারণে কারখানাটি কোথাও থেকে আর্থিক সহায়তা পাচ্ছিলো না। শ্রমিকরা কখনও ২ মাস পরে, কখনও বা ৩ মাস পরে বেতন পাচ্ছিলেন। তখন কেন্দ্রে কংগ্রেসের নেতৃত্ব ইউপিএ -১ সরকার চলছে। প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন দেশের অন্যতম অর্থনীতিবিদ ডঃ মনমোহন সিং। আমরা তখন ইস্কো কারখানাকে বাঁচানোর জন্য পাঁচ শ্রমিক সংগঠন মিলে ” ইস্কো সেভ কমিটি ” তৈরি করেছি। এমন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সাথে দেখা করার জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া হয়েছিল। তখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। কেন্দ্রীয় ইস্পাত মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান। হরজিৎবাবু আরো বলেন, আমরা দিল্লিতে গিয়ে দুবার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে দেখা করি। বাংলায় ইস্কো কারখানার গুরুত্ব এবং ইন্দিরা গান্ধী কিভাবে ১৯৭২ সালে বার্নপুরের এই কারখানাটিকে জাতীয়করণ করেছিলেন সে সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছিলাম। ডঃ মনমোহন সিংকে বলা হয়েছিল যে হাজার হাজার শ্রমিক এবং তাদের পরিবার এই কারখানার উপর নির্ভরশীল। তাই এই কারখানাটিকে বাঁচানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডঃ মনমোহন সিং আমাদের সব শুনেছিলেন। সেগুলিকে তিনি গুরুত্ব সহকারে নেন। অবশেষে এই কারখানাটিকে ২০০৬ সালে ১৬ ফেব্রুয়ারি সেলের সাথে সংযুক্তিকরণ করা হয়। প্রথমে ঠিক হয় ২.৫ মিলিয়ন টন উৎপাদন করা হবে। বিনিয়োগ করা হবে ১০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু সময় বেশি হওয়ার কারণে তা বেড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা বার্নপুর ইস্কো কারখানায় বিনিয়োগ করা হয়েছিলো। ২০০৬ সালের ২৪ অক্টোবর বার্নপুরে এসে ডাঃ মনমোহন সিং, তৎকালীন ইস্পাত মন্ত্রী রাম বিলাস পাসোয়ান এবং তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের উপস্থিতিতে কারখানার আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণ ( মর্ডানাইজেশন ও এক্সপানসান) স্টোন লে ফাউন্ডেশন বা ভিত্তি প্রস্তর করেছিলেন। নিরাপত্তার কারণে বার্নপুর এয়ারস্ট্রিপের ভেতরে অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরি করা হয়েছিলো। শ্রমিক নেতা বলেন ডঃ মনমোহন সিংয়ের কারণেই এই কারখানাটি বেঁচে গেছে। বর্তমানে এই কারখানা উৎপাদন ২.৫ মিলিয়ন টন থেকে বেড়ে ৪.৫ মিলিয়ন টন করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে ৭ মিলিয়ন টন করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বিনিয়োগ করা হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। ২০২৯ সালে কারখানা আরো বৃহত্তর হবে। তাই আমরা মনে করি ডঃ মনমোহন সিংয়ের মৃত্যু বার্নপুরের মানুষদের জন্য ব্যক্তিগত ক্ষতি।
    প্রসঙ্গতঃ, সেদিনের উদ্বোধনের মঞ্চে আরো দুজন ছিলেন। তারা হলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি ও আসানসোলের সাংসদ বংশগোপাল চৌধুরী। প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি আগেই প্রয়াত হয়েছেন।