Tag: DISTRICT COURT

  • আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশের হানা / ২০ কেজি গাঁজা বাজেয়াপ্ত, মহিলা সহ ধৃত দুই…

    আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশের হানা / ২০ কেজি গাঁজা বাজেয়াপ্ত, মহিলা সহ ধৃত দুই…

    পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– ভিন জেলার বাস থেকে নেমে গাঁজা পাচার করতে গিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও হলো দুজন। ধৃতদের একজন মহিলা আছেন। মঙ্গলবার রাতে আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ ১৯ নং জাতীয় সড়কের কালিপাহাড়ি মোড়ের কাছ থেকে এই দুজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের কাছ থেকে পাওয়া দুটি ব্যাগে পাওয়া গেছে ২০ কেজির মতো গাঁজা। ধৃতরা হলো বছর ৫০ র আনন্দ লেট ও বছর ৪২ র গীতা কর্মকার। তারা বীরভূম জেলার রামপুরহাটের বাসিন্দা। আসানসোল দক্ষিণ থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জ কৌশিক কুন্ডুর নেতৃত্বে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এই অভিযান চালানো হয়। ধৃতদের বিরুদ্ধে এনডিপিএস ( নারকোটিক ড্রাগস এ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্সেড এ্যাক্ট) আইনের ২০ (বি), (২), (সি) ও ২০ নং ধারায় মামলা করা হয়। বুধবার সকালে ধৃত দুজনকে আসানসোল আদালতের এনডিপিএস কোর্টে পেশ করা হয়। মামলার তদন্তকারী অফিসার বা আইও সুখদেব লক্ষ্মণ ধৃতদেরকে ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করেন। বিচারক সেই আবেদনের ভিত্তিতে ধৃতদের জামিন নাকচ করে ৪ দিনের পুলিশ রিমান্ডের নির্দেশ দেন।

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ আসানসোল দক্ষিণ থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জ কৌশিক কুন্ডু গোপন সূত্রে খবর পান যে, এক মহিলা ও এক ব্যক্তি ১৯ নং জাতীয় সড়কে কালিপাহাড়ি মোড়ে ভিন জেলার একটি বাস থেকে নেমেছে। তাদের কাছে দুটি ব্যাগ আছে। তাদের আচরণ সন্দেহজনক ও তারা কালিপাহাড়ি মোড় থেকে বাঘবন্দি গ্রামের দিকে যাচ্ছে। এরপর ইন্সপেক্টর ইনচার্জের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঐ এলাকায় গিয়ে অতর্কিতে হানা দিয়ে আনন্দ লেট ও গীতা কর্মকারকে আটক করে। তল্লাশিতে তাদের কাছে থাকা দুটি ব্যাগ থেকে পাওয়া যায় ২০ কেজির মতো গাঁজা। এরপরই তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

    পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, ধৃতদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে তারা গাঁজা পাচারকারী চক্রের সদস্য। তাদেরকে রিমান্ডে নিয়ে জেরা করে জানার চেষ্টা করা হবে, এর পেছনে কে বা কারা আছে।

  • राणा मुखर्जी ने उनसे मोबाइल टावर लगवाने के नाम पर 24 लाख रुपए से ज्यादा ठग ने के मामले गिरफ्तार 10 आरोपी ।आसनसोल अदालत में पेश किया जाएगा और पुलिस रिमांड का अनुरोध किया जाएगा उन्होंने कहा कि पकड़े गए 10 आरोपियों

    राणा मुखर्जी ने उनसे मोबाइल टावर लगवाने के नाम पर 24 लाख रुपए से ज्यादा ठग ने के मामले गिरफ्तार 10 आरोपी ।आसनसोल अदालत में पेश किया जाएगा और पुलिस रिमांड का अनुरोध किया जाएगा उन्होंने कहा कि पकड़े गए 10 आरोपियों

    पब्लिक न्यूज़ आसनसोल बिनु श्रीवास्तव/ रिकी बाल्मीकि :– आसनसोल दुर्गापुर पुलिस कमिश्नरेट के साइबर पुलिस थाने में आज एक प्रेस मिट की गई। इस मौके पर यहां डीसी हेडक्वार्टर अरविंद कुमार आनंद आसनसोल साइबर पुलिस स्टेशन प्रभारी विश्वजीत मुखर्जी सहित आसनसोल दुर्गापुर पुलिस कमिश्नरेट के अन्य अधिकारी उपस्थित इस मौके पर अरविंद कुमार आनंद ने बताया कि 2023 के 5 मार्च को आसनसोल उत्तर थाने में धीरेन मांझी नामक एक व्यक्ति ने राणा मुखर्जी नामक एक व्यक्ति के खिलाफ नाम याद रिपोर्ट दर्ज कराई थी जिसमें उन्होंने आरोप लगाया था कि राणा मुखर्जी ने उनसे मोबाइल टावर लगवाने के नाम पर 24 लाख रुपए से ज्यादा ठग लिए। यह पैसे कई चरणों में दिए गए थे और विभिन्न बैंक अकाउंट में जमा किए गए थे अरविंद कुमार आनंद ने बताया कि इसके बाद एक केस दर्ज किया गया और पुलिस ने जांच शुरू की इसमें कल पुलिस को बड़ी सफलता मिली और श्याम नगर मध्यमग्राम बागुईआटी और दमदम से 10 लोगों को हिरासत में लिया गया जिनमें दो महिलाएं हैं उन्होंने कहा कि यह कभी किसी मोबाइल कंपनी के नाम पर तो कभी फाइनेंस कंपनी के नाम पर लोगों को फोन किया करते थे और उनसे विभिन्न वजह दिखाकर पैसे ऐंठा करते थे। तलाशी के दौरान उनके पास से 22 मोबाइल और दो लैपटॉप बरामद किए गए। इसके अलावा कई अन्य दस्तावेज भी बरामद हुए जिनके इस्तेमाल से यह लोग लोगों को बेवकूफ बनाया करते थे उन्होंने कहा कि यह आसनसोल साइबर पुलिस स्टेशन की एक बहुत बड़ी सफलता है पुलिस इस बात की जांच कर रही है कि इसमें और कौन-कौन लोग शामिल है उन्होंने कहा कि पकड़े गए सभी 10 आरोपीयों को आसनसोल अदालत में पेश किया जाएगा और पुलिस रिमांड का अनुरोध किया जाएगा उन्होंने कहा कि पकड़े गए 10 आरोपियों में से एक हुगली का बाकी सभी उत्तर 24 परगना जिले के रहने वाले हैं उन्होंने कहा कि यह लोगों को फोन किया करते थे और विभिन्न चीजों का प्रलोभन देकर उनसे पैसे ऐंठा करते थे। उन्होंने बताया कि इस गिरोह के सरगना का नाम संदीप है उसे भी गिरफ्तार कर लिया गया है।

  • চার বছর আগের ঘটনায় দূর্গাপুর আদালতে সাজা ঘোষণা / স্বামীকে খুন করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

    চার বছর আগের ঘটনায় দূর্গাপুর আদালতে সাজা ঘোষণা / স্বামীকে খুন করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল দুর্গাপুর :– চার বছর আগে স্বামীকে খুন করার ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিলেন দুর্গাপুর মহকুমা আদালতের বিচারক শৈলেন্দ্র কুমার সিং। বৃহস্পতিবার এই মামলায় একই অপরাধে দোষী সাব্যস্ত মৃত ব্যক্তির শ্যালিকা বা স্ত্রীর দিদিরও যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে। দুই সাজাপ্রাপ্তর নাম সফিয়া মির্ধা ( স্ত্রী) ও মনুয়ারা মির্ধা ( স্ত্রীর দিদি)। এই মামলার সরকারি আইনজীবী মহঃ ইমরান বলেন, এই মামলা চলাকালীন দূর্গাপুর আদালতে সবমিলিয়ে মোট ১৬ জন সাক্ষী দিয়েছেন। তথ্য প্রমাণ ও সাক্ষীদের দেওয়া সাক্ষ্যর ভিত্তিতে বুধবার এই দু’জনকে বিচারক দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন। এই ঘটনায় পুলিশ মোট তিনজনকে গ্রেফতার করেছিলো। তবে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে দুজন। বিচারক দুজনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির ৩০২ নং ধারায় ( খুন) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ায় নির্দেশ দেন। এই জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাস অতিরিক্ত কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। ২০১ নং ধারায় ( প্রমাণ লোপাট) ৫ বছর কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ায় নির্দেশ দেন বিচারক। এই জরিমানা অনাদায়ে আরো ৩ মাস অতিরিক্ত কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে দুজনকে।
    সরকারি আইনজীবী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ১৯ মে দুর্গাপুর থানার রামানুজম এলাকায় জানে আলম মির্ধার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় একটি আবাসনের পেছনে গাছ থেকে। জানে আলমের বাড়ি ছিল দুর্গাপুর থানার বিজড়া এলাকায়।
    জানে আলমের পরিবারের তরফে স্ত্রী সফিয়া মির্ধা ও স্ত্রীর দিদি মনুয়ারা মির্ধার বিরুদ্ধে এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ দায়ের করা হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত নামে দুর্গাপুর থানার পুলিশ। তদন্তের ভিত্তিতে পারিবারিক বিবাদের জেরে প্রথমে মারধর করে খুন ও পরে দেহ লোপাটের তথ্য উঠে আসে। খুন ও দেহ লোপাটের তথ্য প্রমান দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয় এই মামলার তদন্তকারী অফিসার বা আইওর তরফে । সমস্ত দিক বিবেচনা করে বুধবার দুর্গাপুর মহকুমা আদালতের অতিরিক্ত জেলা বিচারক শৈলেন্দ্র কুমার সিং সফিয়া মির্ধা ও মনোয়ারা মির্ধাকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন । বৃহস্পতিবার বিচারক তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করেন।

  • সিসিটিভির ফুটেজ দেখে কুলটির শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির সাফল্য / ডিসেরগড় ঘাট থেকে উদ্ধার পুরুলিয়ার চোরাই জেসিবি

    সিসিটিভির ফুটেজ দেখে কুলটির শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির সাফল্য / ডিসেরগড় ঘাট থেকে উদ্ধার পুরুলিয়ার চোরাই জেসিবি

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল :– সিসিটিভির ফুটেজের সূত্র ধরে ভিন জেলা থেকে চুরি করা জেসিবি পাচার আটকে দিল আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের কুলটি থানার শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির পুলিশ। জেলা পরিবর্তন করে, গাড়ির চেচিস নম্বর প্লেট বদলের আগেই হাতে নাতে দুষ্কৃতিদেরকে ধরে ফেলল পুলিশ।
    ঘটনা প্রসঙ্গে জানা যায়, পুরুলিয়ার হুড়া থানা এলাকা থেকে গত ৭ জানুয়ারি চুরি যায় একটি জেসিবি। সেই জেসিবি ডিশেরগড় ঘাট ধরে পাচার করা হয় বলে, তদন্তে নেমে জানতে পারে পুলিশ। এই বিষয়টি শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ শেখ রিয়াজউদ্দিন সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বুঝতে পারেন। এরপর বুধবার রাতে সেই ফুটেজের সূত্র ধরে তল্লাশি চালানো শুরু হয়। তখনই ডিসেরগড় ঘাটের পূর্বদিকের জঙ্গলেন নদীর ধারে সেই জেসিবিটিকে দেখতে পান ফাঁড়ির ইনচার্জ ও পুলিশের অন্য আধিকারিকেরা। সে সময় ঐ জেসিবির নম্বর প্লেট খুলে চেচিস নম্বর বদলানোর চেষ্টা চালাচ্ছিল দুষ্কৃতিরা। নম্বর রি-পাঞ্চিং করার সময়ই হঠাৎ করেই পুলিশের অতর্কিত অভিযানে হাতেনাতে ধরা পড়ে ডিসেরগড় এলাকার ৫ নম্বর এলাকার বাসিন্দা বছর ৩০ র ভোলা প্রসাদ ও পানাগড় বাজার এলাকার বাসিন্দ বছর ৩৫ র হাফিজুর রহমান। তবে অন্য একজন পুলিশের এই অভিযানের সময়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। তবে তার খোঁজেও পুলিশ গোটা এলাকা ঘিরে ধরে চালাচ্ছে তল্লাশি বলেও জানা যায়। একইসাথে ঐ এলাকা থেকে পুলিশ ওই চুরি যাওয়া জেসিবিতে নম্বর পাঞ্চিং করার বিভিন্ন সামগ্রী উদ্ধার করে। রাতেই জেসিবি সহ ধৃত ঐ দুজন শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়িতে নিয়ে আসা হয় । পরে এ বিষয়ে পুরুলিয়ার হুড়া থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। হুড়া থানার পুলিশ বৃহস্পতিবার ধৃতদেরকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার জন্য আদালতে পেশ করে।
    তবে এই গাড়ি চুরি ও তা পাচারের চক্র কতটা সক্রিয় রয়েছে ও তারা অন্য কোন পাচারের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে কিনা, সে সকল বিষয় অবশ্য ঐ দুষ্কৃতিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের পরই স্পষ্ট হবে বলেই জানিয়েছেন পুলিশের এক আধিকারিক ।
    উল্লেখ্য আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের গঠনের পরই বাংলা ঝাড়খণ্ড সীমান্ত এলাকায় নজরদারি কড়া করার জন্য বেশ কয়েকটি ঘাটে সিসিটিভি নজরদারি অনেকটাই বাড়ানো হয়েছে। তারফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রেই অপরাধ মূলক কাজকর্ম রুখে দিতে সক্ষম হচ্ছে পুলিশ। এবারও সেই সিসিটিভির ফুটেজ দেখে দ্রুত দূষ্কৃতিদেরকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি, চোরাই জেসিবি মেশিন উদ্ধার করার সফলতা পেল পুলিশ।

  • সাইবার অপরাধে আটক ২ জন মহিলা সমেত দশজন আটক।

    সাইবার অপরাধে আটক ২ জন মহিলা সমেত দশজন আটক।

    পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার ক্রাইম দপ্তর ২০২৩ সালে আসানসোল উত্তর থানায় ৫ ই মার্চ টাকা আত্মসাতের এক ঘটনার অভিযোগের ভিত্তিতে ২ জন মহিলা সমেত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার সকালে আসানসোল সাইবার ক্রাইম দপ্তরে সাংবাদিক সম্মেলনে ডিসি হেড কোয়াটার অরবিন্দ কুমার আনন্দ এবং সাইবার ক্রাইম দপ্তরের আধিকারিক বিশ্বজিৎ মুখার্জি জানান আসানসোল ধাদকার বাসিন্দা ধীরেন মাঝি আসানসোল উত্তর থানায় তার সাথে প্রতারকরা মোবাইল টাওয়ার টাওয়ার বসানোর কথা বলে রানা মুখার্জি নামে এক ব্যাক্তি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকে প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা প্রতারণা করেছেন, আসানসোল সাইবার ক্রাইম দপ্তর ঘটনার তদন্তে নেমে শ্যামনগর, মধ্যমগ্রাম, বাগুইহাটি এবং দমদম থেকে দুই মহিলা সহ দশজনকে গ্রেপ্তার করেছে তাদের কাছ থেকে ২২ টা মোবাইল এবং দুটো ল্যাপটপ উদ্ধার হয়েছে, শুক্রবার তাদের আদালতে পেশ করে রিমান্ডের আবেদন করবেন। অরবিন্দ কুমার আনন্দ জানান সাইবার ঠগীরা বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল টাওয়ার, চাকরি সহ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে পয়সা নিত।

  • জামুড়িয়া থানার পুলিশের সাফল্য / পাচার হওয়ার আগেই মোটরবাইক থেকে উদ্ধার ১০০ গ্রাম হেরোইন, ধৃত দুই

    জামুড়িয়া থানার পুলিশের সাফল্য / পাচার হওয়ার আগেই মোটরবাইক থেকে উদ্ধার ১০০ গ্রাম হেরোইন, ধৃত দুই

    পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের জামুরিয়া থানার পুলিশ শুক্রবার ১০০ গ্রাম হেরোইন সহ দুজনকে গ্রেফতার করলো। ধৃতদেরকে শনিবার আসানসোল আদালতে তোলা হলে বিচারক তাদের জামিন নাকচ করে পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। ধৃতরা হল বছর ৪৭ এর আসানসোল দক্ষিণ থানার হটন রোডের বাসিন্দা তোকির খান ও বছর ৪২ এর জামুড়িয়া থানার নিংঘার বাসিন্দা চন্দন সাউ। গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে অতর্কিতে অভিযান চালিয়ে জামুরিয়া থানার চাঁদা মোড়ের কাছে ১৯ নং জাতীয় সড়কে এই দুজনকে মাদক সহ ধরা হয়েছে। জামুরিয়া থানার ওসি সৌমেন্দ্রনাথ সিং ঠাকুর ও এক প্রশাসনের অফিসারের উপস্থিতিতে শ্রীপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ মেহেরাজ আনসারির নেতৃত্বে পুলিশ এই তল্লাশি চালায় চালায়। জানা গেছে, দুর্গাপুর থেকে আসানসোলের দিকে একটি মোটরবাইক করে তোকির খান ও চন্দন সাউ যাচ্ছিলো। চাঁদা মোড়ের কাছে পুলিশ তাদেরকে আটকায়। তল্লাশিতে পুলিশ মোটরবাইকে সিটের নিচে লুকিয়ে রাখা ১০০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে। একই সাথে তাদের দুটি মোবাইল ফোন ও মোটরবাইক বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। পুলিশ ধৃতদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের সম্পর্কে আরো সব তথ্য জানার চেষ্টা করবে বলে জানা গেছে।
    পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতরা আন্তঃজেলা বা আন্তঃরাজ্য মাদক পাচার চক্রের সদস্য। এই চক্র অন্য কোথাও এই মাদক নিয়ে এসে বিভিন্ন জায়গায় পাচার করা হচ্ছিলো। তবে ১০০ গ্রামের মতো হেরোইন ধরা পড়ায় স্বভাবতই পাচার চক্রের সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কিন্তু জামুড়িয়া থানার পুলিশ অতি সক্রিয়তার সঙ্গে সেই হেরোইন পাচার হওয়ার আগেই ধরে ফেলে। বাজেয়াপ্ত করা মাদকের বর্তমান বাজারমূল্য কয়েক লক্ষ টাকা বলে জানা গেছে।

  • বারাবনিতে মহিলাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, গ্রেফতার যুবক, বারাবনি ও আসানসোল

    বারাবনিতে মহিলাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, গ্রেফতার যুবক, বারাবনি ও আসানসোল

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল অলোক চক্রবর্তী:– এক মহিলাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠলো এক যুবকের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবারের এই ঘটনায় আসানসোলের বারাবনি থানার কাশিডাঙ্গার নুনিয়া পাড়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরেই বারাবনি থানার পুলিশ রাকেশ পাসোয়ান নামে ঐ যুবককে গ্রেফতার করে।
    পুলিশ সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার গিরমিন্টের এক মহিলা বারাবনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তাতে তিনি বলেন, বারাবনির কাশিডাঙ্গার নুনিয়া পাড়ার বাসিন্দা বছর ২৫ র রাকেশ পাসোয়ান নামক এক যুবক বাড়ির সামনে তার সঙ্গে অভব্য আচরণ ও শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছে। এই অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে বারাবনি থানার পুলিশ রাকেশ পাসোয়ানকে গ্রেফতার করে। ধৃতর বিরুদ্ধে পুলিশ বিএনএস বা ভারতীয় ন্যায় সংহিতার নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করেছে। পুলিশ পরে মহিলার হাসপাতালে মেডিকেল পরীক্ষা করায়।
    অন্য দিকে, শুক্রবার সকালে ধৃত রাকেশ পাসোয়ানকে আসানসোল আদালতে পাঠায় বারাবনি থানার পুলিশ।

  • पश्चिम बंगाल लॉ क्लर्क एसोसिएशन की तरफ से आज रवींद्र भवन में 15वा राज्य सम्मेलन का आयोजन किया गया।

    पश्चिम बंगाल लॉ क्लर्क एसोसिएशन की तरफ से आज रवींद्र भवन में 15वा राज्य सम्मेलन का आयोजन किया गया।

    पश्चिम बंगाल लॉ क्लर्क एसोसिएशन की तरफ से आज रवींद्र भवन में 15वा राज्य सम्मेलन का आयोजन किया गया। यहां संगठन की विभिन्न मांगों की तरफ सरकार का ध्यान आकर्षित किया गया। इस बारे मे पत्रकारों को जानकारी देते हुए संगठन के राज्य सचिव फाल्गुनी चक्रवर्ती ने कहा कि उनके संगठन की मांग है कि पहली जुलाई से नया कानून लागू हुआ है इसको लेकर लॉ क्लर्कों को जानकारी देने के लिए राज्य सरकार की तरफ से प्रबंध किया जाए। विभिन्न अदालतों में लॉ क्लर्क हो या आम आदमी उसके लिए बैठने को जगह नहीं है शौचालय नहीं इन सबका इंतज़ाम किया जाए। उन्होंने कहा कि विभिन्न अदालतों रजिस्ट्री ऑफिस सहित विभिन्न सरकारी दफ्तरों में रजिस्टर्ड लॉ क्लर्क के अलावा कुछ दलाल घूमते हैं जिससे रजिस्टर्ड लॉ क्लर्क को काम करने में असुविधा होती है। उन्होंने इन दलालों पर रोकथाम की मांग की। अदालतों में जजों की संख्या अदालतों की संख्या बढ़ाने की मांग की जिससे लोगों को जल्दी इंसाफ मिले और लाखों की तादाद में मामले लंबित न रहें। उन्होंने पूरे बंगाल में 500 ब्लॉक बनाने की मांग की जिससे लोगों जल्दी न्याय मिल सके और उनके सभी काम जल्द हो सकें। उन्होंने कहा कि इस बारे में कानून मंत्री मलय घटक से उनकी बात हुई है वह भी इस मांगों को लेकर बेहद सहानुभूतिशील हैं

  • চার বছর আগে সালানপুরের ঘটনা / মানসিক ভারসাম্যহীন যুবতীকে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত যুবক, সোমবার আসানসোল আদালতে সাজা ঘোষণা

    চার বছর আগে সালানপুরের ঘটনা / মানসিক ভারসাম্যহীন যুবতীকে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত যুবক, সোমবার আসানসোল আদালতে সাজা ঘোষণা

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– চার বছর আগে আসানসোলের সালানপুর থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিলো। মানসিক ভারসাম্যহীন বছর ২০/২১ র এক যুবতীকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলো এক যুবক। শনিবার আসানসোল আদালতের অতিরিক্ত জেলা জজ বা এডিজে ( দ্বিতীয়) তানিয়া ঘোষ সালানপুরের বাসিন্দা রবি তুড়ি ওরফে গুটু নামে ঐ যুবক মামলার শুনানির শেষ দিনে ভারতীয় দন্ডবিধির বা আইপিসির ৩৭৬ নং ধারায় দোষী সাব্যস্ত করেন। আগামী সোমবার বিচারক যুবকের সাজা বা শাস্তি ঘোষণা করবেন বলে এই মামলার সরকারি আইনজীবী বা পিপি তাপস উকিল জানিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, এই মামলা চলাকালীন আদালতে তিন চিকিৎসক সহ মোট ১৫ জন সাক্ষ্যদান করেছেন। দোষী সাব্যস্ত হওয়া যুবক এখন জেলেই আছে। পুলিশ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চার্জশিট জমা দেওয়ায় যুবক জামিন পায়নি। সেক্ষেত্রে তার কাস্টডি ট্রায়াল হয়েছে।
    সরকারি আইনজীবী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১১ জুলাই হঠাৎ করে সালানপুরের বাসিন্দা মানসিক ভারসাম্যহীন ঐ যুবতীর পেটের ব্যথা শুরু হয়। তখন তাকে তার মা এক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যায়। তখন চিকিৎসক পরীক্ষা করে বলে, যুবতী ৪/৫ মাসে অন্তঃসত্ত্বা। তখন মা মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে আসেন ও জানতে চান, কে এই কাজ করেছে? পরে যুবতী বলে এলাকারই বাসিন্দা রবি তুড়ি ওরফে গুটু তাকে জোর করে বাড়ির অদূরে রেললাইনের পাশে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করেছে। এরপর সেদিনই গোটা ঘটনার কথা জানিয়ে যুবতীর মা সালানপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। রাতেই পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে, তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির ৩৭৬ নং ধারায় ধর্ষণের মামলা করে। যুবতীকে আসানসোল জেলা হাসপাতালের গাইনোকলজিস্ট বা স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পরীক্ষা করে রিপোর্ট দেন। এরপর যুবতীর মানসিক অবস্থা ঠিক আছে কিনা তা দেখার জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালের মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ ডিপি রায় চৌধুরী তার পরীক্ষা করেন। তিনি তার রিপোর্ট দেওয়ার পাশাপাশি যুবতীর ” আইকিউ ” পরীক্ষার জন্য আসানসোলের কাজি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিভাগে রেফার করেন। সেখানে দুই এ্যাসোসিয়েট প্রফেসর যুবতীর পরীক্ষা করেন। তারা রিপোর্টে বলেন, যুবতীর ” আইকিউ ” খুবই কম। পরবর্তী কালে ঐ যুবতী মৃত সন্তান প্রসব করেন। আদালতের নির্দেশে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ঐ সদ্যজাতর ময়নাতদন্তের সময় রক্তের নমুনা নেওয়া হয়। একইসঙ্গে অভিযুক্ত যুবকের রক্তের নমুনা নিয়ে সদ্যজাতর রক্তের নমুনার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হয়। তাতে মিল পাওয়া যায়। সেই রিপোর্ট আদালতে জমা দেওয়া হয়। যা অভিযুক্ত যুবকের দোষ প্রমাণের বড় হাতিয়ার হয়।
    শেষ পর্যন্ত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে মামলা চলাকালীন চিকিৎসকদের রিপোর্ট, তথ্য প্রমাণ ও সাক্ষ্য দান শেষে শনিবার বিচারক যুবককে দোষী সাব্যস্ত করেন বলে সরকারি আইনজীবী জানিয়েছেন।