Category: BANGLA

  • বার্নপুর স্টেশনে আরপিএফ ও জিআরপির রুটমার্চ/ নাশকতা ঠেকাতে যৌথ তল্লাশি ও মক ড্রিল………… বার্নপুর, ৭ মেঃ

    বার্নপুর স্টেশনে আরপিএফ ও জিআরপির রুটমার্চ/ নাশকতা ঠেকাতে যৌথ তল্লাশি ও মক ড্রিল………… বার্নপুর, ৭ মেঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকা অনুসারে বুধবার জরুরি ভিত্তিতে যাত্রীদের কি করণীয় তা সচেতন করার জন্য দক্ষিণ পূর্ব রেলের বার্নপুর স্টেশনে সিভিল ডিফেন্স মক ড্রিল করা হয়। আরপিএফ পোস্ট বার্নপুরের এ কে গরাইয়ের নেতৃত্বে আরপিএফ, বার্নপুর রেল পুলিশ বা জিআরপি, বার্নপুরের স্টেশন মাস্টারের তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশ অনুসারে সাম্প্রতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনুসারে বার্নপুর স্টেশনের আপ-ডাউন প্ল্যাটফর্ম , চলাচলকারী এলাকা, পার্কিং, নো পার্কিং এলাকা এবং ইয়ার্ড এলাকায় রুটমার্চ করা হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য যাত্রী তাদের মতামত নেওয়া হয়। আরপিএফ পোস্ট বার্নপুর এবং জিআরপি বার্নপুরের অফিসার ও কর্মীরা যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন। আরপিএফ পোস্ট বার্নপুরের পোস্ট কমান্ডারের তত্ত্বাবধানে এবং বার্নপুর স্টেশন এবং ইয়ার্ড এলাকায় যৌথ নাশকতা বিরোধী তল্লাশি চালানো হয়। তল্লাশি চলাকালীন কোনও সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায় নি বা কাজও খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে ।

  • চিত্তরঞ্জনে দেশবন্ধু বিদ্যালয়ে সিভিল ডিফেন্সের টীম পড়ুয়াদের প্রশিক্ষণ দিল।

    চিত্তরঞ্জনে দেশবন্ধু বিদ্যালয়ে সিভিল ডিফেন্সের টীম পড়ুয়াদের প্রশিক্ষণ দিল।

    পাবলিক নিউজ আসানসোল/ চিত্তরঞ্জন:–ভারত পাকিস্তানের যুদ্ধের আবহাওয়ায় সাধারণ জনগণকে বাঁচতে করণীয় কর্তব্য করার প্রশিক্ষণ দিল সিভিল ডিফেন্সের অফিসারেরা। চিত্তরঞ্জন এলাকার দেশবন্ধু বিদ্যালয়ে বালক বিভাগের পড়ুয়াদের নিয়ে একটা কর্মশালার আয়োজন করে সিভিল ডিফেন্সের আধিকারিকরা। দেশবন্ধু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বৈদ্যনাথ ওরাং জানান দেশে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এই মুহূর্তে কম ক্ষয়ক্ষতির জন্য সাধারণ জনগণের করণীয়গুলো সম্বন্ধে একটা কর্মশালার আয়োজন করেছে সিভিল ডিফেন্সের আধিকারিকরা, তারা ছাত্রদের বলেছেন সাইরেন বাজলে সব আলো নিভিয়ে দিতে হবে , বড় আবাসনের বেসমেন্টে জমা হতে হবে, স্কুলে থাকলে ডেস্কের নীচে আশ্রয় নিতে হবে, রাস্তায় যাবার সময় সাথে সাথে কোন আবাসনের নীচে আশ্রয় নিতে হবার ব্যাপারে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং পড়ুয়ারা আগ্রহ সহকারে সব শুনেছে ও কিছু প্রশ্ন তারা করেছে। দেশের সংকট মুহূর্তে এই প্রশিক্ষণ সবার কাজে লাগবে।

  • ২০২৬ বাংলার বিধানসভা নির্বাচনের জন্য মন্দির, মন্দির খেলা / বিজেপি ও তৃনমুলকে একযোগে আক্রমণ অধীর রঞ্জন চৌধুরীর………. আসানসোল,

    ২০২৬ বাংলার বিধানসভা নির্বাচনের জন্য মন্দির, মন্দির খেলা / বিজেপি ও তৃনমুলকে একযোগে আক্রমণ অধীর রঞ্জন চৌধুরীর………. আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– প্রাক্তন সাংসদ তথা প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী বৃহস্পতিবার তার ব্যক্তিগত কাজে আসানসোলে আসেন। তিনি আসানসোল সার্কিট হাউসে বেশ কিছুক্ষণ ছিলেন। সেখানে তাকে রাজ্য সম্পাদক প্রসেনজিৎ পুইতুন্ডি সহ অন্য কংগ্রেসের নেতারা পুষ্পস্তবক দিয়ে সম্বর্ধনা জানান। পরে , সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় অধীর রঞ্জন চৌধুরী পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে নিজের স্পষ্ট মতামত ব্যক্ত করেন। তিনি একসঙ্গে কেন্দ্র ও রাজ্যের দুই শাসক দলকে আক্রমণ করে বলেন, এখন ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে কে বড় হিন্দু তা নিয়ে প্রতিযোগিতা চলছে। একদিকে নরেন্দ্র মোদী রাম মন্দির উদ্বোধন করছেন, অন্যদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জগন্নাথ দেবের মন্দির ও প্রাণপ্রতিষ্ঠা করতে দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন, এতদিন আমরা জানতাম যে ঈশ্বর হোক বা আল্লাহ হোক , তিনিই আমাদের জীবন দিয়েছেন। কিন্তু আজ আমরা এমন দুই নেতা নেত্রী পেয়েছি যারা সর্বশক্তিমানের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করছেন। অধীর চৌধুরী কটাক্ষের সুরে বলেন, ২০২৬ সালের বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের আগে জনগণকে বিভ্রান্ত করার এটি একটা কৌশল মাত্র। আগের নির্বাচনের আগে যেমন এনআরসি আনা হয়েছিলো। রাম মন্দিরের বিষয়টিও সামনে আনা হয়েছিলো। ঠিক একইভাবে ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও প্রতিযোগিতামূলক সাম্প্রদায়িকতা করা হচ্ছে। তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, এমন নয় যে বাংলার মানুষ আগে রাম নবমী দেখেনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে দুই দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে, যে রাম এবং হনুমান কার , তা নিয়ে।

    আসানসোল সহ সমগ্র রাজ্যে কারখানা এবং উন্নয়ন সম্পর্কে, এই কংগ্রেস নেতা বলেন যে, আসানসোল শিল্পাঞ্চলে যা কিছু শিল্পায়ন হয়েছিল তা কংগ্রেস আমলে। যা ডাঃ বিধান চন্দ্র রায় করেছিলেন। কিন্তু তার পরে, বাংলায় যে সরকারই ক্ষমতায় ছিল, তারা শিল্পায়নের উপর তেমন জোর দেয়নি। যে কারণে আজ প্রতিভা বাংলা থেকে বাইরে চলে যাচ্ছে। অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন যে প্রতি বছর তার আয়োজিত বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ বাংলায় আসে। কিন্তু বাস্তবতার নিরিখে তা কোথাও দেখা যায় না। কেবল মাত্র কাগজপত্রের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়ে যায়। তিনি স্পষ্ট করে বলেন যে, বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেস বা বাংলার বর্তমান রাজ্য সরকার কেবল তিনটি কারণে টিকে আছে। একটি হলো দুর্নীতি। দ্বিতীয় হলো গুন্ডা ও পুলিশের যোগসাজশ ও তৃতীয় হলো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অনুদান। এর বাইরে তৃণমূল কংগ্রেসের আর কিছুই নেই বলে দাবি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর ।

  • যাত্রীদের সুবিধা বৃদ্ধি/ আসানসোল স্টেশনে চালু ” মোবাইল আনরিজার্ভড টিকিটিং সিস্টেম” ………….আসানসোল,

    যাত্রীদের সুবিধা বৃদ্ধি/ আসানসোল স্টেশনে চালু ” মোবাইল আনরিজার্ভড টিকিটিং সিস্টেম” ………….আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আধুনিকীকরণ ও যাত্রীদের সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করলো পূর্ব রেল। আসানসোল ডিভিশনের আসানসোল স্টেশনে চালু হলো ” মোবাইল আনরিজার্ভড টিকিটিং সিস্টেম (এম-ইউটিএস ) “। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হল আরো দক্ষ এবং যাত্রী-বান্ধব টিকিটিং অভিজ্ঞতা প্রদান করা। এর পাশাপাশি ভিড় কমিয়ে হয়রানি আটকানো ও যাত্রীদের সময় বাঁচানোও এই ব্যবস্থা চালু করার আরো একটি উদ্দেশ্য ।
    ” এম-ইউটিএস ” সুবিধাটি আনরিজার্ভড বা অসংরক্ষিত টিকিট বিক্রিতে সর্বাধিক বহনযোগ্যতা প্রদান করে। এর ফলে রেল কর্মীরা স্টেশন চত্বরে যেকোন জায়গায় থেকে টিকিট ইস্যু করতে পারবেন। এই ব্যবস্থা কেবল টিকিটিং প্রক্রিয়াকে সহজ করে এমনটা নয়। বরং প্রচলিত বুকিং কাউন্টারের সামনে ভিড়ও উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সাহায্য করে।

    ১ মে বৃহস্পতিবার থেকে আসানসোল স্টেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আসানসোল স্টেশনের বুকিং কাউন্টারের বিপরীতে দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রতিক্ষালয়ে অপেক্ষা ” এম-ইউটিএস” র মাধ্যমে আনরিজার্ভড টিকিট ইস্যু করা হচ্ছে। এই কৌশলগত ব্যবস্থা সেইসব যাত্রীদের সুবিধার্থে তৈরি করা হয়েছে, যারা তাড়াহুড়ো করে এবং দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানো এড়াতে চান।

    যাত্রীদের এই নতুন চালু হওয়া সুবিধার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে সক্রিয়ভাবে উৎসাহিত করা হচ্ছে। যা দ্রুত টিকিটের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করে এবং অপেক্ষার সময় কমিয়ে সামগ্রিক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা উন্নত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    ভারতীয় রেল যাত্রীদের সুযোগ-সুবিধা ক্রমাগত উন্নত করতে এবং সকলের জন্য মসৃণ, নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত ভ্রমণ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ” এম-ইউটিএস ” ব্যবস্থা সেই দিকের আরেকটি পদক্ষেপ। যা জনসাধারণের সুবিধার জন্য প্রযুক্তি গ্রহণের প্রতি নিষ্ঠার প্রতিফলন ঘটায়।

  • শোকের ছায়া / মাত্র ১৭ দিন আগে অকাল মৃত্যু / মাধ্যমিকে স্কুলের সেরা আসানসোলের থৈবি…….. আসানসোল,

    শোকের ছায়া / মাত্র ১৭ দিন আগে অকাল মৃত্যু / মাধ্যমিকে স্কুলের সেরা আসানসোলের থৈবি…….. আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– এমনটা যে হতে পারে, তা হয়তো কেউ ভাবেননি। কিন্তু হলো এটাই। যার জন্য এতো সবকিছু, সে আজ নেই। অকাল মৃত্যু তাকে নিয়ে চলে গেছে। আসানসোলের ইসমাইলের বাসিন্দা থৈবি মুখোপাধ্যায় এই বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা রেজাল্টে স্কুলের সেরা। আসানসোলের উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান স্কুল থেকে পরীক্ষা দেওয়া তার নম্বর ৬৭৪। পশ্চিম বর্ধমান জেলার সেরা ১০ জনের মধ্যে রয়েছে সে। শুক্রবার সকালে রেজাল্ট জানার পর থেকেই শোকে ভেঙে পড়েছেন থৈবির বাবা-মা থেকে পরিবারের সদস্যরা। প্রায় একই অবস্থা স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা, অন্য শিক্ষিকা ও সহপাঠীদের । গত এপ্রিলেই জন্ডিস কেড়ে নিয়েছে থৈবির ।
    জানা গেছে, আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান স্কুলের থৈবি মুখোপাধ্যায় সবসময়ই স্কুলের সেরা। সবার কাছে সে ছিলে জনপ্রিয়। বাবা বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায় পেশায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক। একেবারে সাদাসিধা গৃহবধূ মা পিউ মুখোপাধ্যায়।
    এই বছর শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলো থৈবি। তবে তার আগেই থৈবির জন্ডিস ধরা পড়েছিলো। পরীক্ষা শেষ হতেই তার চিকিৎসা করাতে মেয়েকে নিয়ে ভেলোর ছুটে গেছিলেন বাবা ও মা। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষার পরে চিকিৎসকরা বলেছিলেন তার লিভার ট্রান্সফার করতে হবে। তার জন্য খরচ হবে ১ কোটি টাকা। সেই কথা জানতে পেরে এগিয়ে আসে থৈবির স্কুল। পাশে দাঁড়ায় বলতে গেলে গোটা শহর। তার চিকিৎসার জন্য পাশে দাঁড়াতে সোশাল মিডিয়ায় আবেদন করেন। মেলে ব্যাপক সাড়া। চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য পাওয়া যায়। সবমিলিয়ে পাওয়া গেছিলো ৪৫ লক্ষ টাকার মতো সাহায্য । কিন্তু সবার আপ্রাণ চেষ্টা শেষ পর্যন্ত বিফলে যায়। বাঁচানো যায়নি থৈবিকে। ভিন রাজ্যের হাসপাতালে গত ১৬ এপ্রিল মৃত্যু হয় থৈবির।
    তারপর মাত্র ১৭ দিন। শুক্রবার বেরোয় ২০২৫ মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট। তাতে দেখা যায় থৈবি তার স্কুলের সবার সেরা। পেটে ব্যথা নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার পরেও তা সাফল্য একটুও ফিকে হয়নি। সে বাংলায় পেয়েছে ৯৯, অংকে ৯৮, ভৌত বিজ্ঞানে ৯৭, জীবন বিজ্ঞানে ৯৮, ইতিহাসে ৯৫ ও ভূগোলে ৯৫। রেজাল্ট হাতে নিয়ে চোখের জল যেনো বাঁধ মানতেই চাইছেন পরিবারের সদস্যদের।
    আর থৈবির স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা বা টিচার ইনচার্জ পাপড়ি বন্দোপাধ্যায় বলেন, কি বলবো? বুঝে উঠতে পারছিনা। খুবই খারাপ ও দুঃখের। ও যে ঐ অবস্থায় পরীক্ষা দিয়ে ৬৭৪ নং পেয়েছে, তা অন্য কেউ হলে পারতো না।
    আর সবার মুখে একটাই কথা।” থৈবি সুস্থ অবস্থায় পরীক্ষা দিলে রাজ্যের ১০ জনের মধ্যে অনেক উপরে থাকতো” । কেন এটা হবে না। পড়াশোনা থেকে বাকি সব হবিতে তো সে সবার সেরা।

  • মাধ্যমিক ২০২৫ / পশ্চিম বর্ধমানের যুগ্ম সেরা আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের অভ্র রায় ও সৌমিক দে……. আসানসোল,

    মাধ্যমিক ২০২৫ / পশ্চিম বর্ধমানের যুগ্ম সেরা আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের অভ্র রায় ও সৌমিক দে……. আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– ২০২৫ মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) পরীক্ষার রেজাল্ট শুক্রবার আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এবারও পশ্চিম বর্ধমান জেলার স্কুলগুলির কোন পড়ুয়া বাংলা সেরা ১০ র মেধা তালিকায় স্থান পেলো না। পশ্চিম বর্ধমান জেলা বেশ কয়েক বছর ধরে মেধা তালিকায় স্থান পাচ্ছে না।
    এবারে পশ্চিম বর্ধমান জেলার স্কুলগুলির র‍্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে প্রত্যাশা মতো আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন সবার সেরা। মধ্য শিক্ষা পর্ষদ থেকে জেলা ভিত্তিক সেরা ১০ র মেধা তালিকা প্রকাশ করেছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় সে ১০ র মেধা তালিকায় ১৮ জন পড়ুয়া রয়েছে। সেই ১৮ জনের মধ্যে ১০ জন আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের। এই জেলায় ৬৮৪ নম্বর পেয়ে যুগ্ম ভাবে প্রথম বা সেরা হয়েছে অভ্র রায় ও সৌমিক দে। এরপরে রয়েছে আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের ধ্রুবজ্যোতি হাজরা (৬৮১), মানকর গার্লস হাইস্কুলের সুহানা লাহা ( ৬৮০), আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের আর্য ঘোষ (৬৭৯ ), রাজদীপ পাত্র (৬৭৮), নীলার্ঘ্য সাঁধুখা (৬৭৮) নম্বর এবং দুর্গাপুর রিজিওনাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ মডেল হাইস্কুলের জাগৃতি অধিকারী (৬৭৮) আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনে রুদ্রনীল চক্রবর্তী (৬৭৭), দুর্গাপুর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পাবলিক স্কুলের প্রতিম মণ্ডল (৬৭৭), আসানসোল ধাদকা নারায়ণ চন্দ্র লাহিড়ী বিদ্যা মন্দিরের মাহিরা খাতুন (৬৭৬) , নূতন ডাঙ্গা হাইস্কুলের রাজশ্রী গোস্বামী ( ৬৭৬), আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যাণ হাইস্কুল থৈবি মুখোপাধ্যায় (৬৭৪), দুর্গাপুর সুরেন্দ্র চন্দ্র মডেল হাই স্কুলের প্রিয়ম কেশ (৬৭৪), আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের অনীক বন্দোপাধ্যায় (৬৭৩), উৎসব হাজরা (৬৭১) ও শেখ সাফি আলী ( ৬৭১) এবং আসানসোল চেলিডাঙ্গা হাইস্কুলের অর্ণেশ বিশ্বাস (৬৭১)।
    ★★ বিভিন্ন স্কুলের রেজাল্ট এক নজরেঃ
    ★ আসানসোল ★
    ★ আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন — মোট পরীক্ষার্থী – ৯২, পাশ- ৯২, সর্বোচ্চ – অভ্র রায় ও সৌমিক দে ( ৬৮৪)।
    ★ আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান হাইস্কুল — মোট পরীক্ষার্থী – ১৯১, পাশ- ১৮৯, সর্বোচ্চ থৈবি মুখোপাধ্যায় – ৬৭৪।
    ★ আসানসোল ইস্টার্ন রেলওয়ে বয়েজ হাইস্কুল– মোট পরীক্ষার্থী- ৬৬, পাশ – ৬৬, সর্বোচ্চ – অরিত্র রায় ৬৩৩।
    ★ আসানসোল সেন্ট ম্যারি গরেটি গালস
    হাইস্কুল — মোট পরীক্ষার্থী – ৪৯০, পাশ -৪৭০, সর্বোচ্চ – প্রঞ্জা শর্মা ৬০৯।
    ★আসানসোল গুরুনানক মিশন হাইস্কুল— মোট পরীক্ষার্থী – ৯৫, পাশ- ৯৪, সর্বোচ্চ – স্বাতী রায় ৫৬৮।
    ★ আসানসোল জওহরমল জালান হাইস্কুল– মোট পরীক্ষার্থী – ৪৮, পাশ- ২৯, সর্বোচ্চ – কার্তিক সিং- ৩৪৩।
    ★বার্নপুর★
    ★ সুভাষপল্লী বিদ্যানিকেতন– মোট পরীক্ষার্থী- ১৪০, পাশ- ১৩৯, সর্বোচ্চ দেবপ্রিয় সরকার ৬৬১। ★শান্তিনগর বিদ্যামন্দির (বয়েজ)– মোট পরীক্ষার্থী- ৮০, পাশ- ৬৮, সর্বোচ্চ – সুমন মাঝি ৫৪৮।
    ★বার্নপুর শ্রী গুরুনানক বালিকা বিদ্যালয়– মোট পরীক্ষার্থী- ২১৫, পাশ -১৭৩, সর্বোচ্চ – অঞ্জলি কুমারী ৫৭৩।
    ★ বারি বিদ্যালয় — মোটর পরীক্ষার্থী- ১০০, পাশ – ৭৩ জন পাশ করেছে, সর্বোচ্চ – বৈতিন কুমার সিং ৫১৮।
    ★ চিত্তরঞ্জন ও সালানপুর ★
    ★চিত্তরঞ্জন ইংলিশ মিডিয়াম হাই স্কুল – মোট পরীক্ষার্থী ৭৪, পাশ ৭৪, সর্বোচ্চ রাতুল পোদ্দার ৬৩৪।
    ★চিত্তরঞ্জন পঞ্চম পল্লী হাইস্কুল – মোট ৩৪, পাশ ৩২, সর্বোচ্চ রাহুল গরাই‌ ৫৩৩।
    ★চিত্তরঞ্জন মহিলা সমিতি গার্লস হাইস্কুল – মোট ৯৫, পাশ ৬২, সর্বোচ্চ রিয়া পাল ৪৭২।
    ★চিত্তরঞ্জন কস্তুরবা গান্ধী হাইস্কুল – মোট ১৮৫, পাশ ১২৩, সর্বোচ্চ হিমাংশী কুমারী ৪৮৯।
    ★চিত্তরঞ্জন দশম শ্রেণী হাইস্কুল (বিবেকানন্দ)- মোট ১৭, পাশ ১৫, সর্বোচ্চ জয়ন্তী ধীবর ৩২৯।
    ★আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশন – মোট ৩১২, পাশ ১৭৫, সর্বোচ্চ রূপম পাল ৫৮৬।
    ★আছড়া রায় বলরাম গার্লস হাইস্কুল – মোট ৩৬৬, পাশ ১৯৮, সর্বোচ্চ অন্তরা কর্মকার ৫৯৭।
    ★ কল্যানেশ্বরী হাই স্কুল – মোট ১৪১, পাশ ৬৫। ★এথোড়া শ্রীশচন্দ্র ইনস্টিটিউশন – মোট ১১২, পাশ ৭৮, সর্বোচ্চ অতসী পাল ৫৩২।
    ★ ডিভিসি হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল লেফ্ট ব্যাঙ্ক – মোট ৬৮, পাশ ৬৭, সর্বোচ্চ অরিজিৎ দেয়াশী ৪৬২।
    ★ বারাবনি ★
    ★গৌরান্ডি আর কে এস ইনস্টিটিউশন – মোট ৩৮৭, পাশ ২৬০, সর্বোচ্চ শিবপ্রিয় চার ৫৭৭।

  • চোরাই সোনার গয়না উদ্ধার / বার্নপুরে ধৃত এক……… বার্নপুর,

    চোরাই সোনার গয়না উদ্ধার / বার্নপুরে ধৃত এক……… বার্নপুর,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– একটি চুরির ঘটনার তদন্ত নেমে সাফল্য পেলো আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের হিরাপুর থানার পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় একজনকে। উদ্ধার করা হয়েছে চোরাই সোনার গয়না। এই চুরির ঘটনায় লিখিত ভাবে অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরে গত ২৫ এপ্রিল হিরাপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছিলো ( নং ১৩৩/২৫, বিএনএস ৩০৫ নং ধারা)। হিরাপুর থানার বার্নপুরের শান্তিনগরের নেতাজি রোডের বাসিন্দা ধৃত যুবকের নাম দীপক মিশ্র (২৭) ।
    হিরাপুর থানার ওসি এসআই তন্ময় রায়ের নেতৃত্বে হওয়া এই চুরির ঘটনার কিনারা করার দলে ছিলেন এসআই অজিত কুন্ডু, এসআই অঞ্জন মণ্ডল, এসআই শুভাশীষ বন্দোপাধ্যায় , এএসআই মহঃ শামিম ও হিরাপুর থানার পিসি পার্টি। এই মামলার তদন্তকারী অফিসার বা আইও হিসেবে ছিলেন এসআই লিটন মন্ডল।
    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিধানপল্লীর বাড়ি থেকে চুরি হয়েছে জানিয়ে গত ২৫ এপ্রিল হিরাপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিলো। তারপর মামলা করে হিরাপুর থানার ওসির নেতৃত্ব ও নির্দেশে এই চুরির ঘটনার তদন্তে নামে। কয়েক ঘন্টার মধ্যে পরের দিন ভোররাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ বার্নপুরের শান্তিনগরের নেতাজি রোডের বাসিন্দা দীপক মিশ্রকে গ্রেফতার করে। পরে ধৃতকে আসানসোল আদালতে পেশ করে হিরাপুর থানার পুলিশ চারদিনের রিমান্ডে নেয়। দীপক মিশ্র পুলিশ রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের সময় স্বীকারোক্তি দেয়। তার বক্তব্যের ভিত্তিতে চুরি হওয়া জিনিস, যা সোনার গয়না হিসাবে চিহ্নিত ছিলো, তা উদ্ধার করা হয়।
    চারদিক রিমান্ড শেষে বুধবার ধৃতকে আসানসোল আদালতে পেশ করে হিরাপুর থানার পুলিশ। জানা গেছে, সব চোরাই সামগ্রী উদ্ধার হওয়ার ধৃতকে নতুন করে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আর হিরাপুর থানার পুলিশের তরফে আদালতে আবেদন করা হয়নি।

  • আইসিএসই “তে ৯৯.২ শতাংশ নম্বর আসানসোলের প্রত্যুষের / পুষ্পস্তবক পাঠিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর অভিনন্দন বার্তা………..… আসানসোল,

    আইসিএসই “তে ৯৯.২ শতাংশ নম্বর আসানসোলের প্রত্যুষের / পুষ্পস্তবক পাঠিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর অভিনন্দন বার্তা………..… আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আসানসোলের প্রত্যুষ রায় মিশ্র ২০২৫ আইসিএসইতে ৯৯.২ শতাংশ নম্বর পেয়েছে। তার এই সাফল্যের জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আসানসোলের সেন্ট প্যাট্রিক্স স্কুলের ছাত্র প্রত্যুষ রাশ মিশ্র ২০২৫ সালের আইসিএসই বোর্ড পরীক্ষায় ৯৯.২% নম্বর পেয়ে দুর্দান্ত ফল করেছে।
    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার এই সাফল্যের জন্য তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং ভবিষ্যতের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। বুধবার শিক্ষা বিভাগের আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীর লিখিত বার্তা ও পুষ্পস্তবক নিয়ে তার বাসভবনে পৌঁছে তাঁকে অভিনন্দন জানান।
    প্রত্যুষ তার কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার জন্য পরিচিত।
    তিনি বলেন, আমি খুবই খুশি। আমি আমার স্কুল কতৃপক্ষ, শিক্ষক এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞ। যারা আমাকে প্রতিটি পদক্ষেপে উৎসাহিত করেছেন। আমার লক্ষ্য ভবিষ্যতে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদান রাখা।
    প্রত্যুষের বাবা ডাঃ প্রবীণ রায় আসানসোলের একজন বিখ্যাত চক্ষু বিশেষজ্ঞ। তিনি আসানসোলের একটি চক্ষু হাসপাতালের কর্ণধার । ছেলের কৃতিত্বে গর্ব প্রকাশ করে ডাঃ প্রবীণ রায় বলেন, প্রত্যূষের কঠোর পরিশ্রম এবং শৃঙ্খলা প্রমাণ করেছে যে সঠিক লক্ষ্যে যাওয়ার চেষ্টা কখনও বৃথা যায় না।

  • দীঘায় জগন্নাথ ধামের দ্বারোদঘাটন অনুষ্ঠান/ আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে দেখানোর ব্যবস্থা………….., আসানসোল,

    দীঘায় জগন্নাথ ধামের দ্বারোদঘাটন অনুষ্ঠান/ আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে দেখানোর ব্যবস্থা………….., আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুধবার অক্ষয় তৃতীয়ার দিন দীঘায় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে নির্মিত জগন্নাথ ধামের দ্বারোদঘাটন করেন। আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে পশ্চিম বর্ধমান জেলা প্রশাসন ও তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের তরফে দ্বারোদঘাটন অনুষ্ঠানটির সরাসরি সম্প্রচার দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

    দুপুরের এই অনুষ্ঠানটি দেখতে উপস্থিত ছিলেন রানিগঞ্জের বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্য সম্পাদক ভি শিবদাসন ওরফে দাসু, পশ্চিম বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউরি, সহ-সভাপতি বিষ্ণু দেব নুনিয়া, আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক সহ অন্যান্যরা। এছাড়াও, পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক এস পোন্নাবলম, আসানসোল দুর্গাপুরের পুলিশ কমিশনার সুনীল কুমার চৌধুরী, আসানসোল মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য উপস্থিত ছিলেন।

    এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিশ্বনাথ বাউরি বলেন আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিহাস তৈরি করেছেন। তিনি দীঘায় পুরীর আদলে জগন্নাথ ধামের দ্বারোদঘাটনের মাধ্যমে উদ্বোধন করেছেন। এখন এখানকার ভক্তদের জগন্নাথ দেবের দর্শনের জন্য পুরীতে যেতে হবে না। তারা দীঘায় গিয়ে ভগবান জগন্নাথের দর্শন করতে পারবেন। তিনি আরো বলেন যে এই কাজের জন্য পশ্চিমবঙ্গের মানুষ সর্বদা মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন ।

  • নামী কোম্পানির নকল নুন ধরতে অভিযান / বার্নপুরের দোকানে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা………. বার্নপুর, ২১ এপ্রিলঃ

    নামী কোম্পানির নকল নুন ধরতে অভিযান / বার্নপুরের দোকানে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা………. বার্নপুর, ২১ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– একটি নামী কোম্পানির নকল নুন ধরতে অভিযান আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের ইবি বা এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের। সোমবার হিরাপুর থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে বার্নপুরের একটি দোকানে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের তরফে অভিযান চালানো হয়। ঐ দোকান থেকে ঐ কোম্পানির একটি নুনের বস্তা সিজ করেন ইবির আধিকারিকরা। তারা দোকান মালিক সঞ্জয় কুমার বার্নওয়ালের সঙ্গে কথা বলে জানতে চান, এই নুনের বস্তা তিনি কোথা থেকে কিনেছেন।
    অভিযানের পরে এ বিষয়ে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিক অঞ্জন কুমার দাসগুপ্ত বলেন, আমাদের কাছে খবর আছে যে একটি নামী কোম্পানির নকল নুন তৈরি ও বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই এদিন এই অভিযান চালানো হয়েছে। তিনি আরে বলেন, এর আগে কুলটি এলাকায় অভিযান চালানো হয়েছিলো। এদিন এখানে অভিযান চালানো হয়েছে। এই দোকান থেকে নুনের প্যাকেট সহ বস্তা সিজ করা হয়েছে। তা পরীক্ষা করে দেখা হবে।
    এই প্রসঙ্গে দোকান মালিক বলেন , এদিন কিছু লোক আমার দোকানে অভিযান চালায়। তারা কিছু বলতে অস্বীকার করে। তাদের সঙ্গে পুলিশ ছিলো। তবে তারা একটি কোম্পানির নুনের প্যাকেট বাজেয়াপ্ত করে তাদের সাথে নিয়ে গেছে। যাওয়ার সময় তারা সিজার তালিকা দিয়ে গেছে। তারা বলে গেছেন যে এই নুন পরীক্ষা করা হবে।যদি এই নুন ঠিক থাকে তাহলে ফেরত দেওয়া হবে।