Author: NewsEditor

  • বার্নপুরে রামনবমী পুজোয় তলোয়ার হাতে বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল, সমালোচনায় শাসক নেতা………. বার্নপুর,

    বার্নপুরে রামনবমী পুজোয় তলোয়ার হাতে বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল, সমালোচনায় শাসক নেতা………. বার্নপুর,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– রাম নবমী উপলক্ষে রবিবার আসানসোল, বার্নপুর সহ শিল্পাঞ্চল জুড়ে পুজোর আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন আখড়া কমিটি শোভাযাত্রা বার করে। সেই শোভাযাত্রার আগে পাগড়ি বিতরণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
    এদিন বার্নপুরে চিত্রা রেল গেটের কাছে রামনবমী উপলক্ষে পাগড়ি বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল উপস্থিত ছিলেন। তাকে একটি পাগড়ি এবং একটি তলোয়ার উপহার দেওয়া হয়েছিল। তিনি সেই তলোয়ার হাতে নিয়ে স্লোগান দেন।
    পরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে বিজেপি বিধায়ক বলেন, সনাতন ধর্মে প্রতিটি হিন্দু দেবতার হাতেই কিছু না কিছু অস্ত্র থাকে। এমন পরিস্থিতিতে সনাতন হিন্দু ধর্মের সাথে অস্ত্রের অনেক পুরনো সম্পর্ক রয়েছে। তবে, যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি অস্ত্র নিয়ে মিছিলে অংশগ্রহণ করবেন কিনা, তখন তিনি বলেন, এটি পরের বিষয়। তবে যদি পুলিশ আসানসোল বা আশেপাশের কোনও এলাকায় সনাতন ধর্মের লোকদের বার করা মিছিল বন্ধ করার চেষ্টা হয় , তাহলে প্রতিটি বিজেপি কর্মীরা এর বিরোধিতা করবে। তার কথায়, সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজনেরা তাজিয়া নিয়ে অস্ত্র হাতে মিছিলে বেরোয়। তখন, সরকার, পুলিশ প্রশাসন কোথায় থাকে? যতো আইন হিন্দুদের জন্য? তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে যেভাবে হিন্দুদের উপর নির্যাতন করা হচ্ছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনকালে বাংলায়ও একই রকম কিছু ঘটছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুসলিম সম্প্রদায়কে তোষণ করেন। যে কারণে আজ বাংলায় হিন্দুদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে। কিন্তু বিজেপি তা করতে দেবে না। তিনি বলেন, সমগ্র বিশ্বে হিন্দু বাঙালিদের জন্য পশ্চিমবঙ্গই একমাত্র স্থান। পশ্চিমবঙ্গে প্রতিটি সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য জায়গা আছে। কিন্তু যদি পশ্চিমবঙ্গে বাঙালি হিন্দুদের বিপদে ফেলা হয়, তাহলে বিজেপি তা সহ্য করবে না।
    বিজেপি বিধায়কের কথা নিয়ে সমালোচনায় সরব হয়েছেন বার্নপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা আসানসোল পুরনিগমের কাউন্সিলর অশোক রুদ্র। তিনি বলেন, বিজেপি নেতা ও নেত্রীদের এখন এটাই কাজ। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা ও মানুষে মানুষে বিভেদ তৈরি। তিনি আরো বলেন, রাজ্য সরকার যা মানা করবে, তার বিরোধিতা করাটাই এখন বিজেপির রাজনীতির মুল উদ্দেশ্য। বাংলার মানুষেরা ঠিক সময়ে এর জবাব দেবেন।

  • ইস্পাত নগরী বার্নপুর / এবার ত্রিশূল হাতে রামনবমীর শোভাযাত্রায় অগ্নিমিত্রা পাল…………. বার্নপুর,

    ইস্পাত নগরী বার্নপুর / এবার ত্রিশূল হাতে রামনবমীর শোভাযাত্রায় অগ্নিমিত্রা পাল…………. বার্নপুর,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– সকালে তলোয়ারের পর এবার, বিকেলে ত্রিশূল হাতে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। রবিবার বিকেলে আসানসোলের বার্ণপুরে রামনবমীর শোভাযাত্রায় ত্রিশূল হাতে হাঁটলেন বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। এদিক সকালে রামনবমীর পুজোর এক অনুষ্ঠানে বিজেপি বিধায়ককে দেখা গেছিলো তলোয়ার হাতে। নানা ধরনের অস্ত্র হাতে বিজেপি নেতা ও বিধায়কদের রামনবমীতে অংশ নেওয়ায় ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে।
    ত্রিশূল হাতে রামনবমীর শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ায় স্বপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তিনি বলেন, সেই ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি মা দুর্গা, মা কালির হাতে নানা ধরনের অস্ত্র আছে। আর, মায়েরা শিখিয়েছেন, নিজেদের রক্ষা নিজেদের করতে হবে। বাংলায় মহিলাদের কোথায় সম্মান, কোথায় সুরক্ষা? আপনারা তো সবই দেখছেন? তাই ভাইয়েরা সকালে তলোয়ার হাতে তুলে দিয়েছিলো, আর বিকেলে ত্রিশূল। আমি একা অগ্নিমিত্রা নই , ভাইদের দেওয়া অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে, নিজেদের ও ভাইদের রক্ষা করছি। হতে পারে, পরে এর দরকার হতে পারে। তবে, ২০২৬ এ বাংলায় মোদি সরকার এলে তো রামরাজত্ব। তার কথায়, রাম তো প্রভু ভগবান। রামকে আমরা কেন চাই? রামরাজত্বের জন্য। সোজা কথায়, অন্যায় হলে, তার প্রতিবাদ হবে। প্রসঙ্গতঃ, রাজ্য সরকারের তরফে রামনবমীর পুজো ও শোভাযাত্রায় কোন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বাংলার অন্য পুলিশ জেলা ও কমিশনারেট এলাকার মতো আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকায় রামনবমী উপলক্ষে কড়া নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। দুদিনে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকায় ১৮৮ টির মতো শোভাযাত্রা বেরোনোর কথা। এই আসানসোল দূর্গাপুরের জন্য আলাদা করে তিনজন আইপিএস অফিসারকে বাড়তি দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয়েছে।

  • रामनवमी के अवसर पर विभिन्न अखाड़ा कमेटी की तरफ से शोभायात्रा निकाले जाते हैं शोभायात्रा से पहले पगड़ी वितरण का कार्यक्रम किया जाता है आज चित्रा रेल गेट के समीप पगड़ी वितरण का कार्यक्रम किया गया यहां पर आसनसोल दक्षिण की विधायक अग्निमित्रा पाल विशेष रूप से उपस्थित थीं

    रामनवमी के अवसर पर विभिन्न अखाड़ा कमेटी की तरफ से शोभायात्रा निकाले जाते हैं शोभायात्रा से पहले पगड़ी वितरण का कार्यक्रम किया जाता है आज चित्रा रेल गेट के समीप पगड़ी वितरण का कार्यक्रम किया गया यहां पर आसनसोल दक्षिण की विधायक अग्निमित्रा पाल विशेष रूप से उपस्थित थीं

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:–रामनवमी के अवसर पर विभिन्न अखाड़ा कमेटी की तरफ से शोभायात्रा निकाले जाते हैं शोभायात्रा से पहले पगड़ी वितरण का कार्यक्रम किया जाता है आज चित्रा रेल गेट के समीप पगड़ी वितरण का कार्यक्रम किया गया यहां पर आसनसोल दक्षिण की विधायक अग्निमित्रा पाल विशेष रूप से उपस्थित थीं उनको भी पगड़ी दी गई और एक तलवार भी भेंट की गई इस मौके पर पत्रकारों से बात करते हुए विधायक ने कहा कि सनातन धर्म में हर एक हिंदू देवी देवता के हाथ में कोई ना कोई अस्त्र रहता है ऐसे में सनातन हिंदू धर्म के साथ अस्त्र का बहुत पुराना संबंध है हालांकि जब उनसे पूछा गया कि क्या वह शोभायात्रा में अस्त्र के साथ शामिल होगी इस पर उन्होंने कहा कि यह तो बाद की बात है लेकिन अगर आसनसोल या आसपास के किसी भी क्षेत्र में सनातन धर्म के लोगों द्वारा निकाले गए शोभायात्रा को पुलिस द्वारा रोकने की कोशिश की गई तो भाजपा का हर कार्यकर्ता उसका विरोध करेगा उन्होंने कहा कि जिस तरह से बांग्लादेश में हिंदुओं पर अत्याचार हो रहा है ममता बनर्जी के राज में भी बंगाल में वैसा ही कुछ हो रहा है ममता बनर्जी मुस्लिम समुदाय को तुष्टीकरण करती है जिस वजह से आज बंगाल में हिंदुओं का अस्तित्व संकट में आ गया है लेकिन भाजपा ऐसा नहीं होने देगी उन्होंने कहा कि पूरे विश्व में हिंदू बंगालियों के लिए पश्चिम बंगाल ही एकमात्र जगह है उन्होंने कहा कि पश्चिम बंगाल में हर एक समुदाय के व्यक्ति के लिए जगह है लेकिन अगर पश्चिम बंगाल में बंगाली हिंदू खतरे में आ जाएगा तो भाजपा इसे बर्दाश्त नहीं करेगी

  • ऐतिहासिक पांच कुलिंग टावरों के ध्वस्त हो जाने से उन्हें दुख तो जरूर है लेकिन कारखाने के आधुनिकीकरण को देखते हुए उन्हें इस दुख को झेल ना होगा ताकि कारखाने का भविष्य उज्जवल हो

    ऐतिहासिक पांच कुलिंग टावरों के ध्वस्त हो जाने से उन्हें दुख तो जरूर है लेकिन कारखाने के आधुनिकीकरण को देखते हुए उन्हें इस दुख को झेल ना होगा ताकि कारखाने का भविष्य उज्जवल हो

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– बर्नपुर के सेल आईएसपी का आधुनिकीकरण चल रहा है इसके लिए केंद्र सरकार का इस्पात मंत्रालय एक बार फिर यहां पर निवेश करने की बात कह रहा है किसी भी आज कारखाने के अंदर एक ऐतिहासिक दृश्य देखा गया यहां पर एक साथ पांच कॉलिंग टावरों को किस तरह से एक साथ पांच कुलिंग टावरों को विस्फोट के जरिए ध्वस्त कर दिया गया। इस बारे में जब हमने सेल आईएसपी के कुछ कर्मचारियों से बात की तो उन्होंने कहा कि ऐतिहासिक पांच कुलिंग टावरों के ध्वस्त हो जाने से उन्हें दुख तो जरूर है लेकिन कारखाने के आधुनिकीकरण को देखते हुए उन्हें इस दुख को झेल होगा ताकि कारखाने का भविष्य उज्जवल हो

  • জামুড়িয়ায় পরিশ্রুত পানীয়জলের দাবিতে বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে বচসা, ধস্তাধস্তি……. জামুড়িয়া এপ্রিলঃ

    জামুড়িয়ায় পরিশ্রুত পানীয়জলের দাবিতে বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে বচসা, ধস্তাধস্তি……. জামুড়িয়া এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ জামুড়িয়া:– হাতে নোংরা জলের পাত্র নিয়ে ও পরিশ্রুত পানীয়জল দেওয়ার দাবি তুলে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন এলাকার মহিলারা। বৃহস্পতিবার সকালের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আসানসোলের জামুড়িয়ার বটতলা মোড় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মহিলারা এদিন বাঁশ দিয়ে ও পুলিশের ব্যারিকেড রাস্তার মধ্যে রেখে অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। অবরোধ ও বিক্ষোভের কারণে জামুড়িয়ার প্রধান রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, দীর্ঘ প্রায় ৬ মাস ধরে নোংরা জল আসছে কল দিয়ে। যা অপরিশ্রুত ও পান করার অযোগ্য। বারবার এই নিয়ে অভিযোগ করার পরও কোন সমাধান হয়নি। এবার তাই এদিন বাধ্য হয়েই সেই নোংরা জল পাত্রে নিয়ে বটতলা মোড়ে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন আসানসোল পুরনিগমের জামুড়িয়ার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। খবর পেয়ে জামুড়িয়া থানার পুলিশ এলাকায় আসে। পুলিশ এই বিক্ষোভ সরিয়ে দিতে গেলেও পুলিশের সঙ্গে তাদের বচসা ও ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। পরে পুলিশের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয় যে, চার দিনের মধ্যে পানযোগ্য পরিশ্রুত পানীয়জল দেওয়া হবে। এই পুলিশের এই আশ্বাসের ঘন্টা খানেক পরে এলাকার বাসিন্দারা রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ তুলে নেন ও স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি।

  • নিয়োগে সুপ্রিম রায় / পশ্চিম বর্ধমানে চাকরি খোয়ালেন পাঁচ শতাধিক শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মী / চরম দুর্ভোগে একাধিক স্কুল……….. আসানসোল, এপ্রিলঃ

    নিয়োগে সুপ্রিম রায় / পশ্চিম বর্ধমানে চাকরি খোয়ালেন পাঁচ শতাধিক শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মী / চরম দুর্ভোগে একাধিক স্কুল……….. আসানসোল, এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম রায়। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া গোটা প্যানেল বাতিল হওয়ায় চাকরি খোয়ালেন প্রায় ২৬ হাজার জন। শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের পাশাপাশি এই বাতিলের কোপে পড়েছেন অশিক্ষক কর্মী বা নন- টিচিং স্টাফ।
    বাংলার অন্য সব জেলার সঙ্গে পশ্চিম বর্ধমান জেলার একাধিক স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষিকা ও অশিক্ষক কর্মীরা আছেন। রাজ্যের শাসক দল তৃনমুল কংগ্রেসের শিক্ষা সেল, জেলা শিক্ষা দপ্তর ও জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, চাকরি যাওয়ার সংখ্যাটা কমবেশি ৫১৭ জন।
    পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল, রানিগঞ্জ, জামুড়িয়া , বারাবনি বিধানসভার সালানপুর, বারাবনি ও রেল শহর চিত্তরঞ্জনের বেশ কয়েকটি স্কুলের শিক্ষকদের নাম এই তালিকায় আছে।
    তবে, বাতিলের তালিকায় পশ্চিম বর্ধমান জেলার রানিগঞ্জের বাসন্তীদেবী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম সবার উপরে আছে বলে এখনো পর্যন্ত জানা গেছে। এই স্কুলের ২৭ জন শিক্ষক ও শিক্ষিকার মধ্যে ১২ জনের চাকরি গেছে। তার মধ্যে হিন্দি, বাংলা, ভৌত বিজ্ঞান ও জীবন বিঞ্জানের মতো বিষয় আছে। স্বাভাবিক ভাবেই মাথায় হাত স্কুল কতৃপক্ষে। এই স্কুলের পড়ুয়াদের সংখ্যা ১৪২৯ জন। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শ্রুতি গাঙ্গুলি বলেন, বুঝতে পারছি না কি করবো? ২৭ জনের মধ্যে যদি ১২ জন না থাকেন, তাহলে স্কুল চালাবো কি করে? এতো পড়ুয়া সংখ্যা। ঐ শিক্ষকদের জন্য খুবই খারাপ লাগছে। তিনি আরো বলেন, এই ১২ জনকে দেখে সত্যি আমাদের কারোরই মনে হয়নি, এরা অযোগ্য? সবাই সুন্দর ভাবে পড়াশোনা করান। কারোর নামে কোন অভিযোগ নেই। কেউ কেউ আবার নোডাল শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। বারাবনির গৌরান্ডি আর কে এস ইনস্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ জন,
    সালানপুর ব্লকের কস্তুরবা গান্ধী হিন্দি মিডিয়াম স্কুলের ১ জন, চিত্তরঞ্জন বিবেকানন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২ জন শিক্ষকের নাম বাতিলের তালিকায় আছে বলে জানা গেছে।
    আসানসোল শহরের এসবি গরাই রোডের চেলিডাঙ্গা হাইস্কুলের দুজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা ও এক অশিক্ষক কর্মীর নাম এই তালিকায় আছে। এদিন এই তিনজনই স্কুলে গরহাজির ছিলেন। এই স্কুলের টিচার ইনচার্জ পূর্ণচন্দ্র ঘোষ বলেন, স্কুল শিক্ষা দপ্তর ও জেলা প্রশাসন থেকে কিছু জানানো হয়নি। আমার স্কুলের তিনজন ছিলেন। একজন শিক্ষক তো একটা বিষয়ের ছিলেন। কি করবো বুঝতে পারছি না।
    আসানসোল শহরের উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান হাইস্কুলের দুই শিক্ষিকা ও একজন অশিক্ষক কর্মীর নাম এই তালিকায় আছে।
    স্বাভাবিক ভাবেই চাকরি হারিয়ে ভেঙ্গে পড়েছেন শিক্ষক ও শিক্ষিকারা। চাকরি হারানো গৌরান্ডি আর কে এস ইনস্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা
    অনামিকা চাকি বলেন, আমাদের ভুলটা কোথায় ছিল? সমস্ত কিছু যাচাই করে তবেই চাকরীতে আমাদের নিয়োগ করা হয়েছিল। আমাদের যে চাকরি চলে গেল এবার আমরা কি করবো?
    এই স্কুলেরই প্রধান শিক্ষক ডঃ তুষার বন্দোপাধ্যায় বলেন, মহামান্য উচ্চ আদালতের রায় নিয়ে আমি কিছু বলছি না। তবে আমার স্কুলের উপরে অনেকটা চাপ পড়ল। যেখানে ২৬০০ এর বেশি ছাত্র ছাত্রী রয়েছে, আর শিক্ষক শিক্ষিকা ছিলেন ৩৯ জন। এর মধ্যে চারজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা চলে গেলো। যার ফলে স্কুলের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। বিশেষ করে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক শিক্ষিকার একটা অভাব তৈরি হলো। অষ্টম পিরিয়ড পর্যন্ত ক্লাস চালানো অসম্ভব হয়ে পড়লো। এখন ইউনিট পরীক্ষা চলছে। এই পরীক্ষা চালানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়ালো। তিনি আরো বলেন, পরীক্ষার খাতা দেখার শিক্ষক পাবো না । প্রশ্ন তৈরি করার টিচার পাবোনা। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বায়োলজি নিউটিশন বিষয়ের থিয়োরি এবং প্রাকটিক্যাল ক্লাস করানো অসম্ভব হয়ে উঠবে। এমনিতেই ১৪ জন শিক্ষকের অভাব। তার ওপর আরো ৪ জন বাদ গেল। এখন সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়ালো মোট ১৮ জন। উচ্চ মাধ্যমিকের অনেকে খাতা দেখছেন। আমাদের মতো যারা এই হেড এক্সামিনার ছিলাম, তাদের খুব অসুবিধা হয়ে গেল। সর্বোপরি ছাত্রছাত্রীরা যাদেরকে এতদিন ধরে পেলো, তাদের ক্লাস করলো, আজ থেকে তারা আর নেই। এতো ছাত্র-ছাত্রীরা দারুণভাবে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলো।
    এই প্রসঙ্গে পশ্চিম বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক ( শিক্ষা) সঞ্জয় পাল বলেন, এখনো পুরো তালিকা পাইনি। আশা করছি, তাড়াতাড়ি তা পাবো। তার পরেই কিছু বলতে পারবো।

  • আরপিএফের অপারেশন ” সতর্ক” / জসিডিতে বেআইনি মদ সহ ধৃত এক…আসানসোল,

    আরপিএফের অপারেশন ” সতর্ক” / জসিডিতে বেআইনি মদ সহ ধৃত এক…আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– চোরাচালান, মানব পাচার বা হিউম্যান ট্রাফিকিং এবং চুরি আটকাতে ভারতীয় রেলের আরপিএফ পরিচালিত একটি বিশেষ নজরদারি অভিযান হল অপারেশন ” সতর্ক ” । এর মধ্যে রয়েছে স্টেশন এবং ট্রেনে আচমকা তল্লাশি, সিসিটিভির মাধ্যমে নজরদারি এবং গোয়েন্দা সংস্থার সাথে সমন্বয়। এই অভিযানের লক্ষ্য হল যাত্রীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা, অবৈধ পণ্য পরিবহন রোধ করা এবং রেলের সম্পত্তি রক্ষা করা। নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করার জন্য সন্দেহজনক কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণের জন্য বিশেষ দল মোতায়েন করা হয়েছে। জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি ভ্রমণকারীদের যেকোনো অস্বাভাবিক ঘটনা রিপোর্ট করতে উৎসাহিত করে।
    অপারেশন ” সতর্ক ” জসিডিতে রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনী বা আরপিএফ পোস্ট অবৈধ বা বেআইনি ভাবে মদ বহনকারী এক ব্যক্তিকে ১২৪১৭ নং কলকাতা – অমৃতসর অকাল তখত এক্সপ্রেস আটক করে । এই অভিযানের লক্ষ্য হলো চোরাচালানের মতো অবৈধ কার্যকলাপ রোধ করা এবং রেলওয়ে চত্বরে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
    জানা গেছে, রেল মদত পোর্টালের মাধ্যমে অভিযোগ পাওয়ার পর, আরপিএফ কর্মীরা সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগকারীর সাথে যোগাযোগ করেন ও নির্দিষ্ট কোচটি পরিদর্শন করেন। তদন্তের সময় আরপিএফের জওয়ানরা ইঞ্জিনের সামনে জেনারেল (জিএস) কোচে একজন যাত্রীকে সন্দেহজনক আচরণ করতে দেখেন । সন্দেহভাজন ব্যক্তির কাছ থেকে একটি পুরনো ব্যাগ পাওয়া যায়। তাতে ১২ বোতল মদ ছিলো। সঙ্গে সঙ্গে মদের বোতল বাজেয়াপ্ত করে আরপিএফ। বাজেয়াপ্ত করা মদের বোতলের বাজার মূল্য ৬,৫৪০ টাকা ।

    আটক যাত্রী মদ বহনের কোনও আইনি কাগজ দেখাতে পারেননি। ধৃত যাত্রীর রামনাথ রায়। বছর ৩৫ এর রামনাথের বাড়ি বিহারের সমস্তিপুর জেলার শিবাসিংপুর গ্রামে। ২০২৩ ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা কোড বিএনএসএসের ধারা অনুযায়ী ঐ যাত্রীকে হেফাজতে নেওয়া হয়। সমস্ত আইনি কাজ শেষ করার পর অভিযুক্ত ও বাজেয়াপ্ত করা অবৈধ মদকে জসিডি আরপিএফের পোস্টে আনা হয়। পরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দেওঘরের আবগারি বিভাগের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়।

  • নিয়োগ মামলার রায়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আসানসোলে বিজেপির মিছিল / ডিআই অফিস গেটে তালা, বিক্ষোভ

    নিয়োগ মামলার রায়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আসানসোলে বিজেপির মিছিল / ডিআই অফিস গেটে তালা, বিক্ষোভ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– দেশের সুপ্রিম কোর্ট বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের এসএসসি নিয়োগ মামলার রায় দিতে গিয়ে ২০১৬ সালের পুরো প্যানেলকেই বাতিল করেছে। এর ফলে প্রায় ২৬০০০ শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে সামনে রেখে বিজেপি গোটা রাজ্য জুড়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে রাস্তায় আন্দোলনে নেমেছে।
    সেই একই দাবিতে শুক্রবার সকালে বিজেপির আসানসোল সাংগঠনিক জেলা পক্ষ থেকে ডিআই অফিস অভিযানের ডাক দেওয়া হয়। আসানসোলের জিটি রোডের পুরনো রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম মোড় থেকে এই উপলক্ষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বেরোয়। সেই মিছিল মূর্গাশোল ও রামবন্ধু তলাও মোড় হয়ে আসানসোলের এসবি গরাই রোডের সুকান্ত ময়দান সংলগ্ন আসানসোল পুরনিগমের ৪ নং বোরো অফিসে থাকা ডিআই অফিসে আসে। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন আসানসোল সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি দেবতনু ভট্টাচার্য। এছাড়াও ছিলেন প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ দে, অভিজিৎ রায়, সুদীপ চৌধুরী, অরিজিৎ রায় সহ অন্যান্যরা।

    বিজেপি নেতা ও কর্মীরা যাতে ডিআই অফিসের ভেতরে কোনভাবেই যেতে না পারেন, তারজন্য পুলিশের কথায় মুল গেটে তালা লাগানো হয়েছিলো। আগে থেকেই পুলিশ বাহিনী ডিআই অফিস চত্বরে মোতায়েন করা হয়েছিলো। গেটে তালা লাগানো থাকায় ভেতরে ঢুকতে না পেরে বিজেপির নেতা ও কর্মীরা গেট ধরে ঝাঁকানো শুরু করেন। কেউ কেউ পাঁচিল টপকে অফিস চত্বরে ঢুকে স্লোগান দিতে থাকেন। গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় আধঘন্টা ধরে এমন পরিস্থিতি থাকে। শেষ পর্যন্ত ডিআই অফিসে যেতে না পারায়, বিজেপির জেলা সভাপতি বাইরে থেকে ঐ গেটে আরো একটা তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়।

    আন্দোলন শেষে বিজেপির জেলা সভাপতি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২৬০০০ শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। এটি শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি খুব বড় ধাক্কা। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা এর জন্য দায়ী, কারণ তারা শিক্ষক নিয়োগে একটি বড় কেলেঙ্কারি করেছেন। তিনি আরো বলেন, যেসব শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন তাদেরও টাকা ফেরত দিতে হবে। তিনি স্পষ্টভাবে অভিযোগ করেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে এখন রাজ্যের কারও কোনও আশা নেই। কারণ তিনি তার দুর্নীতিবাজ নেতা ও মন্ত্রীদের বাঁচাতে ২৬ হাজার শিক্ষককে উৎসর্গ করেছেন। আমরা তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করছি।

    এদিকে, বিজেপির বাইরে থেকে গেটে তালা লাগানোয় আন্দোলন শেষ হওয়ার পরে বোরো অফিসে থাকা পুরনিগমের স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা বেরোতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। সেই সময় সেখানে থাকা আসানসোল দক্ষিণ থানার এক পুলিশ অফিসারের সাথে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বাদানুবাদ হয়। শেষ পর্যন্ত ঐ পুলিশ অফিসার বিজেপির লাগানো তালার চাবি বেশ কিছুক্ষন পরে খুঁজে পান। তারপর সেই তালা খুলে দেন ঐ পুলিশ অফিসার। তারপর স্বাস্থ্য আধিকারিকরা বাইরে বেরোন।

  • ৯ দফা দাবিতে আসানসোল পুরনিগমের ৩ নং বোরো অফিসে সিপিএমের বিক্ষোভ / চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি

    ৯ দফা দাবিতে আসানসোল পুরনিগমের ৩ নং বোরো অফিসে সিপিএমের বিক্ষোভ / চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– আসানসোলের রেলপারে আসানসোল পুরনিগমের ৩ নং বোরো অফিসে শুক্রবার সিপিএমের আসানসোল ৩ নং এরিয়া কমিটির পক্ষ থেকে ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পরে ৯ দাবির একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয় বোরো চেয়ারম্যান উৎপল সিনহার হাতে। ছিলেন ৩ নং এরিয়া কমিটির সম্পাদক অরুণ পান্ডে, সুকান্ত বন্দোপাধ্যায় , কাউসার হোসেন, উত্তম মন্ডল, মহঃ সালাউদ্দিন, লাড্ডু বক্সী, পারিজাত বোস।
    সিপিএমের সম্পাদক বলেন, এদিন সিপিএমের পক্ষ থেকে বিভিন্ন দাবি নিয়ে একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান দাবিগুলি ছিল রেলপার এলাকায় পানীয়জলের সমস্যা সমাধান, আবাস প্রকল্পের আওতায় মানুষকে ঘর দেওয়া এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করা। বোরো চেয়ারম্যান উৎপল সিনহার সাথে এই দাবিগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এগুলোর সমাধানের দাবি জানানো হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে উৎপল সিনহা বলেন, এদিন সিপিএমের পক্ষ থেকে কিছু দাবি নিয়ে তার সাথে দেখা করেছে। রেলপার এলাকার জল সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। বোরো নং ৩ অফিসে তিনটি ট্যাঙ্ক তৈরি করা হচ্ছে। এই ট্যাঙ্কগুলি তৈরি হয়ে গেলে, জলের সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হয়ে যাবে। আবাসন প্রকল্প সম্পর্কে তিনি বলেন, বিএসইউপি প্রকল্পের আওতায় এখন পর্যন্ত আমার এলাকার ৯০০ জনকে আবাসন প্রদান করা হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে তিনি বলেন, নির্মল সাথীর কর্মীরা ঘরে ঘরে আবর্জনা সংগ্রহ করছেন। নিরাপদ স্থানে তা রাখা হচ্ছে যাতে এলাকায় কোনও ময়লা না থাকে। এটি একটি নতুন প্রকল্প। তার বাস্তবায়নে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে কাজ চলছে। তিনি বলেন, অন্যান্য এলাকার মতো, আসানসোল পুরনিগমের বোরো নম্বর ৩ এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করা হচ্ছে।

  • নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ / দুর্গাপুরে জেলা সভাপতির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল

    নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ / দুর্গাপুরে জেলা সভাপতির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল

    পাবলিক নিউজ দূর্গাপুর:– নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল তৃণমূল কংগ্রেসের। শুক্রবার দুর্গাপুরের শংকরপুর এলাকায় পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক তথা পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃনমুল কংগ্রেসের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে এই বিশাল বিক্ষোভ মিছিল হয়। দেশজুড়ে ৭৪৮ টি নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষধের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে দুই দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। পশ্চিমবঙ্গের সকল ব্লকে ব্লকে জেলায় জেলায় এই বিক্ষোভ মিছিল হচ্ছে। এই মিছিলে পায়ে পা মিলিয়েছিলেন প্রায় হাজার খানেক আবাল বৃদ্ধ বনিতা। বিক্ষোভ মিছিলটি শংকরপুর মোড় থেকে শুরু হয়ে শংকরপুর গ্রাম পর্যন্ত হয়।
    এই প্রসঙ্গে বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষধ সহ সকল প্রকার দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য । এখন এমন অবস্থা যে সাধারণ মানুষের এবার জ্বর হলে , তার জন্য নামমাত্র প্যারাসিটামল কেনার ক্ষমতা থাকবে না। আমরা এর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছি।