Author: NewsEditor

  • আসানসোল মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগ / বিনিয়োগ সম্পর্কে সচেতন করতে সেমিনার……….আসানসোল, ১৭ এপ্রিলঃ

    আসানসোল মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগ / বিনিয়োগ সম্পর্কে সচেতন করতে সেমিনার……….আসানসোল, ১৭ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আসানসোল মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উদ্যোগে বৃহস্পতিবার আসানসোলের উষাগ্রামের গুজরাটি ভবনে একটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়। ” আর্ট অফ ইনভেস্টমেন্ট ” শীর্ষক এই সেমিনারের উদ্দেশ্য হলো সাধারণ মানুষকে বিনিয়োগ সম্পর্কে সচেতন করা। এই প্রসঙ্গে সংগঠনের সভাপতি হিরেন ব্যাস বলেন, এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে। কিন্তু কোন খাতে বিনিয়োগ করা উচিত তা নিয়ে মানুষ দ্বিধাগ্রস্ত। এই বিভ্রান্তি দূর করার জন্য, আসানসোল মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এই সেমিনারের আয়োজন করেছে। সেই সেমিনারে কলকাতা থেকে একজন অতিথি বক্তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। যিনি এই বিষয়ে জনগণকে সচেতন করবেন। তিনি আরো বলেন, সমাজের প্রতিটি অংশ এবং প্রতিটি শ্রেণীর মানুষ বিনিয়োগ করতে চায়। কিন্তু তারা জানে না কোথায় বিনিয়োগ করা যাবে। এখন শেয়ার বাজার এত দ্রুত পতনের দিকে যাচ্ছে যে মানুষ ভীত। এমন পরিস্থিতিতে, জনগণকে সঠিক দিক নির্দেশ দেওয়ার জন্য আসানসোল মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এই সেমিনারের আয়োজন করেছে। এদিনের সেমিনারে, সংগঠনের সভাপতি হিরেন ব্যাস ছাড়াও, সম্পাদক দিলীপ টোডি, সাংগঠনিক সম্পাদক নবীন আগরওয়াল, বোর্ড সদস্য রাহুল শেঠ, সন্দীপ ডোলি উপস্থিত ছিলেন। সঙ্গে অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। এই সেমিনারে ব্যবসায়ী তথা দক্ষিণবঙ্গের বনিকসভা ফেডারেশন অফ সাউথ বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বা ফসবেকির সভাপতি শচীন রায় এবং বিনোদ গুপ্ত সহ অন্যান্যরা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।

  • आज आसनसोल मरचेंट चैंबर ऑफ़ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से गुजरात भवन में एक सेमिनार का आयोजन किया गया इस सेमिनार का उद्देश्य आम लोगों को निवेश के बारे में जागरूक करना

    आज आसनसोल मरचेंट चैंबर ऑफ़ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से गुजरात भवन में एक सेमिनार का आयोजन किया गया इस सेमिनार का उद्देश्य आम लोगों को निवेश के बारे में जागरूक करना

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– आज आसनसोल मरचेंट चैंबर ऑफ़ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से गुजरात भवन में एक सेमिनार का आयोजन किया गया इस सेमिनार का उद्देश्य आम लोगों को निवेश के बारे में जागरूक करना था इस बारे में संगठन के अध्यक्ष हिरेन व्यास ने कहा कि आज की तारीख में इन्वेस्टमेंट या निवेश के कई अवसर आ गए हैं लेकिन लोग कशमकश में रहते हैं कि किस विभाग में निवेश किया जा सके उनकी इस कशमकश को दूर करने के लिए आसनसोल मर्चेंट चेंबर ऑफ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से आज कोलकाता से एक अतिथि वक्ता को आमंत्रित किया गया है जो लोगों को इस बारे में जागरूक करेंगे उन्होंने कहा कि समाज का हर वर्ग और हर वर्ग का व्यक्ति निवेश करना चाहता है लेकिन उसे पता नहीं है कि वह कहां निवेश कर सकता है उन्होंने कहा कि आज स्टॉक मार्केट जिस तेजी के साथ गिर रहा है उसे लोगों के मन में डर बैठ गया है ऐसे में लोगों को सही दिशा निर्देश देने के लिए आसनसोल मर्चेंट चेंबर ऑफ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से इस सेमिनार का आयोजन किया गया है आज के इस सेमिनार के दौरान संगठन के अध्यक्ष हिरेन व्यास के अलावा सचिव दिलीप तोड़ी ऑर्गेनाइजिंग सेक्रेट्री नवीन अग्रवाल बोर्ड मेंबर राहुल सेठ संदीप डोली के अलावा और भी सदस्य उपस्थित थे सेमिनार में प्रसिद्ध व्यवसायी सचिन राय और विनोद गुप्ता को भी विशेष रूप से आमंत्रित किया गया था

  • মুর্শিদাবাদে বাবা ও ছেলেকে কুপিয়ে খুনের প্রতিবাদ/ বার্নপুরে বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে হিন্দু শহীদ দিবস পালন ও রাস্তা অবরোধ………… বার্নপুর, ১৬ এপ্রিলঃ

    মুর্শিদাবাদে বাবা ও ছেলেকে কুপিয়ে খুনের প্রতিবাদ/ বার্নপুরে বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে হিন্দু শহীদ দিবস পালন ও রাস্তা অবরোধ………… বার্নপুর, ১৬ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– মুর্শিদাবাদে সম্প্রতি হওয়া গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় দূষ্কৃতিরা পেশায় মৃৎশিল্পী হরগোবিন্দ দাস এবং তার ছেলে চন্দন দাসকে কুপিয়ে হত্যা করে বলে অভিযোগ।
    এর প্রতিবাদে গোটা রাজ্য জুড়ে সরব হয়েছে বিরোধী দল বিজেপি।
    বুধবার বিকেলে এই ঘটনার প্রতিবাদে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পালের নেতৃত্বে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বার্নপুরোর ত্রিবেণী মোড় রাস্তা অবরোধ করেন বিজেপির নেতা ও কর্মীরা । পালন করা হয় হিন্দু শহীদ দিবস। রাস্তার মোড়ে তৈরি করা হয় একটি শহীদ দেবী। যাতে খুন হওয়া বাবা ও ছেলের ছবি ছিলো। সেই বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল।
    পরে বিধায়ক বলেন, গত ৮ এপ্রিল মুর্শিদাবাদে হরগোবিন্দ দাস এবং তার ছেলে চন্দন দাসকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, তা খুবই ন্যাক্কারজনক। এক সম্প্রদায়ের দূষ্ক তাদের বাড়িতে চড়াও হয়ে কুপিয়ে খুন করেছে। শুধু তাই নয়, অনেক সনাতনী হিন্দুর বাড়িতে লুটপাট চালানো হয়েছে। পরিকল্পিত ভাবে এই ঘটনা ঘটালো হয়েছে। পুলিশ কাউকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি। তার প্রতিবাদে এদিন সমগ্র বাংলায় বিজেপি হিন্দু শহীদ দিবস পালন করছে। তিনি আরো বলেন, মুর্শিদাবাদের ঘটনায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উসকানি দিয়েছিলেন। তিনি একটা বিশেষ সম্প্রদায়কে তোষণ করছেন। পুলিশ সবকিছু দেখেও, কিছু করছে না। সেখানে হাইকোর্ট গোটা পরিস্থিতি বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর নির্দেশ দেয়। তারপরে এলাকায় শান্তি ফেরার মতো একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। রাজ্যের শাসক দলের তোষণের জন্য শুধু মুর্শিদাবাদ নয়, গোটা বাংলায় হিন্দুরা বিপন্ন। একমাত্র বাংলায় বিজেপি সরকার এলে হিন্দুরা রক্ষা পাবেন।
    এদিন বিজেপির এই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ প্রায় আধঘন্টার মতো হয়।
    এদিকে, বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে বার্নপুরে হওয়া রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভকে কটাক্ষ করেছেন পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃনমুল কংগ্রেসের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, কারা দাঙ্গা করে, উসকানি দেয়, ধর্মের ভেদাভেদ করে রাজনীতি করে, শুধু বাংলা নয়, গোটা দেশের মানুষেরা জানেন। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে দিয়েছেন যে, মুর্শিদাবাদের ঘটনা কাদের পরিকল্পিত ও প্ররোচনায় হয়েছে।

  • আসানসোল শহরের উন্নয়ন ও একাধিক সমস্যা / মেয়রের সঙ্গে বৈঠকে ফসবেকির প্রতিনিধিদল….……….., আসানসোল, ১৬ এপ্রিলঃ

    আসানসোল শহরের উন্নয়ন ও একাধিক সমস্যা / মেয়রের সঙ্গে বৈঠকে ফসবেকির প্রতিনিধিদল….……….., আসানসোল, ১৬ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম বড় বনিকসভা ফসবেকি বা ফেডারেশন অফ সাউথ বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এক প্রতিনিধিদল বুধবার আসানসোল পুরনিগমে মেয়র বিধান উপাধ্যায়ের সাথে দেখা করেন। এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন ফসবেকির সভাপতি শচীন রায়। প্রতিনিধিদল মেয়রের হাতে আসানসোল শহরের পাশাপাশি রানিগঞ্জ, বার্নপুর সহ গোটা শিল্পাঞ্চলের উন্নয়নের স্বার্থে একাধিক সমস্যা ও সমাধানের জন্য একটি স্মারক লিপি তুলে দেন। তাদের সঙ্গে মেয়র গোটা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন।

    পরে সাংবাদিকদের এই বিষয়ে ফসবেকির সভাপতি শচীন রায় বলেন, এদিন আমরা আসানসোলের উন্নয়নের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে মেয়র বিধান উপাধ্যায়ের সাথে দেখা করেছি। আসানসোল শহরের ভেতরে যানজটের সমস্যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরো বলেন, এদিন জিটি রোডের গোধুলি থেকে লোকো ময়দান পর্যন্ত একটি উড়ালপুল বা ফ্লাইওভার নির্মাণের জন্য মেয়রের কাছে একটি দাবি করা হয়েছে। মেয়রও শহরে একটি ফ্লাইওভার নির্মাণের প্রয়োজনীয়তাকে সমর্থন করেছেন। তিনি বলেছেন যে স্থানীয় প্রশাসনও এর জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এর পাশাপাশি আমরা বার্নপুর বিমানবন্দর অবিলম্বে চালু করার দাবি করা হয়েছে। ফসবেকির প্রতিনিধিদল বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, কিছু গাছের কারণে বিমানবন্দর শুরু করতে সমস্যা হচ্ছে। সংগঠনটি মেয়রের সামনে আরেকটি প্রস্তাব পেশ করেছে। তা হল জিটি রোডের পাশে একটি বহুতল পার্কিং প্লাজা নির্মাণের দাবি। শচীন রায় বলেন, বাজারের ভেতরে যানজট সমস্যা খুবই তীব্র আকার ধারণ করেছে। এর থেকে মুক্তি পেতে, জিটি রোডের পাশে বাস স্ট্যান্ডের কাছে একটি বহুতল পার্কিং প্লাজা তৈরি করা প্রয়োজন। মেয়রও ফসবেকির এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেন এবং বলেন যে, এই ধরণের বহুতল পার্কিং প্লাজা নির্মাণের মাধ্যমে যানজট সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হবে। ফসবেকি প্রতিনিধিদল বাঁকুড়া জেলাকে পশ্চিম বর্ধমান জেলার সাথে সংযুক্ত করার জন্য দামোদর নদীর উপর একটি সেতু নির্মাণেরও দাবি জানিয়েছে। শচীন রায় বলেন, মেয়র বিধান উপাধ্যায় বলেছেন যে এটি একটি খুব ভালো প্রস্তাব। এর ফলে দুই জেলার মধ্যে যান চলাচলকে অনেক সহজ করবে। শচীনবাবু বলেন, আমরা আশাবাদী যে মেয়রের সাথে যে বৈঠক হয়েছে, তাতে আসানসোল শহরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য অর্থবহ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। যাতে আসানসোলের জ্বলন্ত সমস্যাগুলি খুব শীঘ্রই সমাধান করা যায়।

    এই প্রতিনিধিদলে সংগঠনের পক্ষ থেকে সম্পাদক সঞ্জীব ঝুনঝুনওয়ালা, আরপি খৈতান, পবন গুটগুটিয়া, বিনোদ গুপ্তা ও স্বপন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

    এই বিষয়ে বিধান উপাধ্যায় বলেন, এদিন ফসবেকির একটি প্রতিনিধিদল আমার সাথে দেখা করে আসানসোলের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন । সংগঠনের প্রতিনিধিদলের বলা বিষয়গুলি খুবই যুক্তিসঙ্গত এবং যদি সেই সমস্যাগুলি সমাধান করা যায়, তাহলে অবশ্যই আসানসোলকে একটি উন্নত শহর হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। পুরনিগমের তরফে সবকিছু গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • মুর্শিদাবাদে বাবা ও ছেলেকে কুপিয়ে খুনের প্রতিবাদ/ বার্নপুরে বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে হিন্দু শহীদ দিবস পালন ও রাস্তা অবরোধ………… বার্নপুর, ১৬ এপ্রিলঃ

    মুর্শিদাবাদে বাবা ও ছেলেকে কুপিয়ে খুনের প্রতিবাদ/ বার্নপুরে বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে হিন্দু শহীদ দিবস পালন ও রাস্তা অবরোধ………… বার্নপুর, ১৬ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:–মুর্শিদাবাদে সম্প্রতি হওয়া গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় দূষ্কৃতিরা পেশায় মৃৎশিল্পী হরগোবিন্দ দাস এবং তার ছেলে চন্দন দাসকে কুপিয়ে হত্যা করে বলে অভিযোগ।
    এর প্রতিবাদে গোটা রাজ্য জুড়ে সরব হয়েছে বিরোধী দল বিজেপি।
    বুধবার বিকেলে এই ঘটনার প্রতিবাদে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পালের নেতৃত্বে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বার্নপুরোর ত্রিবেণী মোড় রাস্তা অবরোধ করেন বিজেপির নেতা ও কর্মীরা । পালন করা হয় হিন্দু শহীদ দিবস। রাস্তার মোড়ে তৈরি করা হয় একটি শহীদ দেবী। যাতে খুন হওয়া বাবা ও ছেলের ছবি ছিলো। সেই বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল।
    পরে বিধায়ক বলেন, গত ৮ এপ্রিল মুর্শিদাবাদে হরগোবিন্দ দাস এবং তার ছেলে চন্দন দাসকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, তা খুবই ন্যাক্কারজনক। এক সম্প্রদায়ের দূষ্ক তাদের বাড়িতে চড়াও হয়ে কুপিয়ে খুন করেছে। শুধু তাই নয়, অনেক সনাতনী হিন্দুর বাড়িতে লুটপাট চালানো হয়েছে। পরিকল্পিত ভাবে এই ঘটনা ঘটালো হয়েছে। পুলিশ কাউকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি। তার প্রতিবাদে এদিন সমগ্র বাংলায় বিজেপি হিন্দু শহীদ দিবস পালন করছে। তিনি আরো বলেন, মুর্শিদাবাদের ঘটনায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উসকানি দিয়েছিলেন। তিনি একটা বিশেষ সম্প্রদায়কে তোষণ করছেন। পুলিশ সবকিছু দেখেও, কিছু করছে না। সেখানে হাইকোর্ট গোটা পরিস্থিতি বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর নির্দেশ দেয়। তারপরে এলাকায় শান্তি ফেরার মতো একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। রাজ্যের শাসক দলের তোষণের জন্য শুধু মুর্শিদাবাদ নয়, গোটা বাংলায় হিন্দুরা বিপন্ন। একমাত্র বাংলায় বিজেপি সরকার এলে হিন্দুরা রক্ষা পাবেন।
    এদিন বিজেপির এই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ প্রায় আধঘন্টার মতো হয়।
    এদিকে, বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে বার্নপুরে হওয়া রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভকে কটাক্ষ করেছেন পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃনমুল কংগ্রেসের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, কারা দাঙ্গা করে, উসকানি দেয়, ধর্মের ভেদাভেদ করে রাজনীতি করে, শুধু বাংলা নয়, গোটা দেশের মানুষেরা জানেন। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলে দিয়েছেন যে, মুর্শিদাবাদের ঘটনা কাদের পরিকল্পিত ও প্ররোচনায় হয়েছে।

  • দুর্গাপুরে পয়লা বৈশাখের রাতে কালি মন্দিরে চুরির চেষ্টা / ধৃত দুই………. দুর্গাপুর, ১৭ এপ্রিলঃ

    দুর্গাপুরে পয়লা বৈশাখের রাতে কালি মন্দিরে চুরির চেষ্টা / ধৃত দুই………. দুর্গাপুর, ১৭ এপ্রিলঃ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল/দূর্গাপুর:–পয়লা বৈশাখের রাতে বিধাননগরের ডিডিএ মার্কেটে কালি মন্দিরের দরজা ভেঙে চুরির চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা হলোনা। ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার হলো দুই চোর। ধৃতদের বাকি সঙ্গীদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।

    জানা গেছে, মঙ্গলবার পয়লা বৈশাখের দিন রাত সাড়ে নটা নাগাদ দুর্গাপুরের বিধাননগরের ডিডিএ মার্কেটের কালি মন্দিরের পুরোহিত পুজো করে চলে যান।তারপরেই মন্দির চত্বরে জড়ো হয় ৪/৫ জন মন্দিরের দরজা ভাঙার চেষ্টা করে। আশেপাশের লোকজনেরা তা দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। সেই সময় সুযোগ বুঝে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে মন্দিরের সেবায়তের ভাইপো সেখানে আসেন। মন্দিরের পক্ষ থেকে বুধবার অভিযোগ দায়ের করা হয় বিধাননগর ফাঁড়িতে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিশ সিসি টিভির ফুটেজের সূত্র ধরে বুধবার রাতে বিধাননগরের কমিউনিটি সেন্টার থেকে দুই চোরকে গ্রেফতার কর করা হয় ।
    বৃহস্পতিবার সকালে ধৃত দুজনকে বিধান নগর ফাঁড়ির পুলিশ সাত দিনের পুলিশি হেফাজত চেয়ে দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে পাঠায়। পুলিশ জানায়, ধৃত দুজনকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করে জানার চেষ্টা করা হবে, তাদের বাকি সঙ্গী কারা ছিলো।

  • बांग्ला नवंबर वर्ष के उपलक्ष पर आज आसनसोल के गिरजा मोड इलाके से आसनसोल सांस्कृतिक मंच के बैनर चल एक प्रभात फेरी निकाली गई यहां आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के मंत्री मलय घटक

    बांग्ला नवंबर वर्ष के उपलक्ष पर आज आसनसोल के गिरजा मोड इलाके से आसनसोल सांस्कृतिक मंच के बैनर चल एक प्रभात फेरी निकाली गई यहां आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के मंत्री मलय घटक

    पब्लिक न्यूज आसनसोल:– बांग्ला नवंबर वर्ष के उपलक्ष पर आज आसनसोल के गिरजा मोड इलाके से आसनसोल सांस्कृतिक मंच के बैनर चल एक प्रभात फेरी निकाली गई यहां आसनसोल उत्तर के विधायक और राज्य के मंत्री मलय घटक आसनसोल नगर निगम के चेयरमैन अमरनाथ चटर्जी डिप्टी मेयर वसीम उल हक अभिजीत घटक पश्चिम बर्धमान जिला टीएमसी अध्यक्ष और पांडवेश्वर के विधायक नरेंद्रनाथ चक्रवर्ती एमएमआईसी गुरदास चटर्जी बोरो चेयरमैन राजेश तिवारी के अलावा आसनसोल के संस्कृति जगत के तमाम बड़े नाम और स्थानीय निवासी उपस्थित थे गिरजा मोड़ से यह प्रभात फेरी निकाली और जीटी रोड के रास्ते आसनसोल म्युनिसिपल पार्क तक गई इस मौके पर सभी को नव वर्ष की शुभकामनाएं देते हुए बैनर बनाया गया था जिसे महिलाओं ने हाथों में थाम रखा था इस मौके पर का कमोबेश सभी ने पारंपरिक बांग्ला परिधान पहना हुआ था विभिन्न जगहों पर विभिन्न संस्थाओं द्वारा प्रभात फेरी में शामिल लोगों के लिए शीतल पेय का इंतजाम किया गया था। इस मौके पर उपस्थित थे सभी विशिष्ट व्यक्तियों ने आसनसोल वासियों को बांग्ला नए वर्ष की बधाई दी। इस मौके पर विभिन्न सांस्कृतिक कार्यक्रम भी हुए।

  • बांगला नववर्ष के मौके पर बंगाल मे शराब की बोतल पर छिड़ी जंग…

    बांगला नववर्ष के मौके पर बंगाल मे शराब की बोतल पर छिड़ी जंग…

    पब्लिक न्यूज आसनसोल :– बांगला नववर्ष के मौके शराब के ठेकों पर बिक रही कवि रवींद्रनाथ टैगोर की लिखी कविता वाली शराब की बोतलें…बांगला पख ने जताई त्रिव निंदा अगर कंपनी ने शराब की बोतलों से नही हटवाया बांगला कविता तो होगी प्रतिवाद देंगे कंपनी के खिलाफ डिपोटेशन…आसनसोल, पश्चिम बंगाल मे मंगलवार को बहोत ही धूमधाम से बांगला नववर्ष मनाया जा रहा है, सोसल मिडिया से लेकर वाट्सअप पर हर कोई अपनों और सगे सम्बंधियों को बांगला नववर्ष की बधाइयाँ देने मे लगा है, कुछ बंगाली समाज ऐसे भी हैं जो एक दीसरे को मिठाइयाँ देकर और खिलाकर भी एक दूसरे को बांग्ला नववर्ष की बधाइयाँ दे रहे हैं, इन्ही बधाइयों के बिच शराब के ठेकों से लेकर बार तक सिर्फ और सिर्फ लोगों को 100 पाईपर विस्की पीते और खरीदते हुए देखा गया, जहाँ लोगों के बिच चर्चाएं भी होती हुई दिखीं वह चर्चाएं थीं 100 पाईपर शराब की बोतल पर लगे रेपर की जिस रैपर पर विश्वविख्यात कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर के द्वारा लिखी गई प्रचलित कविता दुइ पाखी की कुछ पंक्तियाँ लिखी गई थीं, जिन पंक्तियों को लेकर शराब खरीदने वालों से लेकर शारब बेचने और पिने वालों तक चर्चाओं का माहौल रहा, हर कोई शराब की बोतल पर लिखी कवि की इन पंक्तियों के शब्दों की जाल मे उलझा दिखा और उसके अलग -अलग मायने निकालकर अपने जीवन से जोड़ता दिखा, इसके अलावा बांगला पखो के पश्चिम बर्धमान जिला सभापति अखय बैनर्जी ने बांगला पक्खो की ओर से त्रिव निंदा करते हुए 100 पाईपर कंपनी को यह खुली चेतावनी दी के उनका यह स्लोगन था की बंगाल मे हर दीवार कल कारखाने दुकानों वाहनों पर बांगला लिखा अनिवार्य होना चाहिये पर इसका मतलब यह नही की शराब की कम्पनियाँ अपनी शराब की बोतलों को बेचने के लिये विश्वविख्यात कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की लिखी बहूचर्चित कविता की पंकितियाँ लिखकर बेचे, कंपनी अगर जल्द से जल्द शराब की बोतल से बांग्ला लिखा कविता नही हटाए तो वह मजबूरन कंपनी के खिलाफ सड़क पर प्रतिवाद करने उतरेंगे और कंपनी के खिलाफ डिपोटेशन भी देंगे ऐसे मे कवि की इन पंक्तियों के बारे मे अगर हम जानने का प्रयास करें तो कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की दुइ पाखी कविता का मायने है दो पक्षी एक पिंजरे का पक्षी जो सोने के पिंजरे में था, तो दूसरा वन का पक्षी जो जंगल में रहता था, एक दिन दोनों के बीच मुलाकात हुई। कौन जानता है भगवान के मन में क्या था,
    वन-पक्षी बोला, “प्रिय पिंजरे-पक्षी, आओ हम दोनों साथ-साथ जंगल में चलें।”
    पिंजरे के पक्षी ने उत्तर दिया, “प्रिय वन-पक्षी, आओ हम दोनों इस पिंजरे में चुपचाप रहें।”
    वन-पक्षी कांप उठा, “नहीं, मैं कभी जंजीरों में नहीं बँधूँगा।”
    पिंजरे का पक्षी बोला, “हाय! मैं जंगल में कैसे जाऊँ?”
    दो पक्षियों की एक साधारण सी कहानी। एक पिंजरे में है, दूसरा बाहर आज़ाद घूम रहा है। एक दिन वे दोनों मिलते हैं, और कविता उनके मिलने का श्रेय भगवान या नियति को देती है। नियति की यह अवधारणा है कि दो विपरीत शक्तियों को एक साथ लाती है और उनकी बातचीत में सहायता करती है, जो वास्तविक जीवन में भी देखी जा सकती है, जिस तरह के रिश्ते हमारे बीच हैं। कविता में इन दो पक्षियों के बीच की बातचीत में एक दार्शनिक अर्थ के अलावा एक मार्मिक कहानी भी है। जो पूरी कविता पढ़ने के बाद ही कविता पढ़ने वालों को समझ मे आएगी, ऐसे मे बांगला नववर्ष के मौके पर 100 पाईपर विस्की के बोतल पर विश्वविख्यात कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर के द्वारा बांगला भाषा मे लिखी गई बहूचर्चित कविता दुइ पाखी की कुछ लाईन लिखी गई है, जो शराब के ठेकों पर शराब खरीदने वालों की ध्यान अपनी ओर खूब केंद्रित कर रही है, लोग कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की लिखी गई कविता की चंद पंक्तियाँ पढ़ तो रहे ही हैं साथ मे खूब खरीद भी रहे हैं, कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की बहूचर्चित कविता दुइ पाखी की लिखी हुई कविता वाली 100 पाईपर की शराब खरीद रहे लोगों की अगर माने तो बांगला नववर्ष के मौके पर बंगाली समाज के लिये यह एक सबसे बढ़ा उपहार है, जो उपहार 100 पाईपर शराब बनाने वाली कंपनी ने उनको दिया है, उनका यह भी कहना है की वह अक्सर अपनी जिंदगी मे काम काज की व्यस्थता को लेकर बंगाल की भाषा यहाँ की सांसकुर्तीक यहाँ की कविताएं और कहानियों से दूर हट जाते हैं, ऐसे मे उस दुरी को कम करने का काम भी हुआ है, वहीं कुछ लोगों का यह भी कहना है की इतने बड़े विश्वविख्यात कवि के द्वारा लिखी गई इतनी परचालित कविता को शराब की बोतल के ऊपर लगे रैपर और डब्बे मे इस्तेमाल किया गया है वो भी बांगला नववर्ष के मौके पर जिस नववर्ष को हर बंगाली समाज काफी धूम -धाम से मनाते हैं, यह कहीं ना कहीं गलत हुआ है और कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की छवि को धूमिल करने का काम किया गया है जिसका वह विरोध करते हैं।

  • बांग्ला नव वर्ष के पहले दिन आज आसनसोल बाजार के प्रख्यात गहनों की दुकान घांटी ज्वेलर्स में कार्यक्रम का आयोजन किया गया उपस्थित दक्षिण के विधायक अग्निमित्रा

    बांग्ला नव वर्ष के पहले दिन आज आसनसोल बाजार के प्रख्यात गहनों की दुकान घांटी ज्वेलर्स में कार्यक्रम का आयोजन किया गया उपस्थित दक्षिण के विधायक अग्निमित्रा

    बांग्ला नव वर्ष के पहले दिन आज आसनसोल बाजार के प्रख्यात गहनों की दुकान घांटी ज्वेलर्स में कार्यक्रम का आयोजन किया गया था यहां पर बांग्ला नव वर्ष के पहले दिन पारंपरिक तरीके से इस दिन को मनाया गया यहां आसनसोल दक्षिण की विधायक अग्निमित्रा पाल मुख्य अतिथि के रूप में उपस्थित थी उन्होंने यहां आकर घांटी ज्वेलर्स के नए साल के समारोह में शिरकत की। इस मौके पर अग्निमित्रा पाल ने कहा के आसनसोल के लोगों के लिए घांटी क्लॉथ स्टोर या घांटी ज्वेलर्स सिर्फ एक दुकान नहीं है यह एक इतिहास है जिसका हिस्सा वह भी रह चुकी हैं बचपन में वह अपने अभिभावकों के साथ यहां आतीं थी और आज जब वह यहां पर आई है तो उन्हें अपने बचपन की बातें याद आ रही हैं जब नए साल के पहले दिन वह अपने पिता के साथ दुकानों में जाती थी एक छोटे से बच्चों के लिए नए साल का पहला दिन बेहद आकर्षक होता है। उन्होंने सुभोजित घांटी की तारीफ करते हुए कहा कि वह बेहतरीन ढंग से व्यवसाय को संचालित कर रहे हैं और आसनसोल के व्यावसायिक इतिहास में घांटी परिवार का जो नाम है उसे चार चांद लगा रहे हैं। उन्होंने नए साल के अवसर पर सभी आसनसोल वासियों को शुभकामना दी और ईश्वर से प्रार्थना की की आने वाला नया साल आसनसोल के सभी लोगों के लिए मंगलमय हो। वहीं आसनसोल की प्रख्यात समाजसेवी सुदेशना घटक भी घांटी ज्वेलर्स आईं और नए साल के कार्यक्रम में शामिल हुईं। उन्होंने घांटी परिवार की तारीफ की और कहा कि जिस तरह से यह परिवार व्यवसाय करता है वह सराहनीय है। व्यवसाय के प्रति उनकी प्रतिबद्धता अनुकरणीय है। उन्होंने शुभोजित घांटी की भी तारीफ की और सभी को नए साल की शुभकामना दी।

  • आसनसोल के रविंद्र भवन में आज पश्चिम बर्दवान जिला तथ्य और संस्कृति विभाग द्वारा आसनसोल संस्कृति मंच के सहयोग से बांग्ला नव वर्ष के उपलक्ष पर विभिन्न कार्यक्रमों का आयोजन किया

    आसनसोल के रविंद्र भवन में आज पश्चिम बर्दवान जिला तथ्य और संस्कृति विभाग द्वारा आसनसोल संस्कृति मंच के सहयोग से बांग्ला नव वर्ष के उपलक्ष पर विभिन्न कार्यक्रमों का आयोजन किया

    पब्लिक न्यूज आसनसोल आसनसोल के रविंद्र भवन में आज पश्चिम बर्दवान जिला तथ्य और संस्कृति विभाग द्वारा आसनसोल संस्कृति मंच के सहयोग से बांग्ला नव वर्ष के उपलक्ष पर विभिन्न कार्यक्रमों का आयोजन किया गया यहां पर मंत्री मलय घटक पश्चिम बर्धमान जिला शासक एस पोन्नाबलम जमुरिया के विधायक हरे राम सिंह एमएमआईसी गुरदास चटर्जी के अलावा जिला प्रशासन के कई वरिष्ठ अधिकारी उपस्थित थे यहां पर पारंपरिक बंगाल के धरोहर को उजागर करते हुए कई सांस्कृतिक कार्यक्रम हुए इस मौके पर अपना वक्तव्य रखते हुए मलय घटक ने कहा कि आज बांग्ला नव वर्ष है और मुख्यमंत्री ममता बनर्जी के निर्देशानुसार आज पश्चिम बंगाल दिवस भी मनाया जा रहा है उन्होंने कहा कि हर एक समुदाय के इतिहास में उनकी परंपराओं का बहुत बड़ा स्थान होता है बंगाल हमेशा संस्कृति की धरती रही है और आज बांग्ला नव वर्ष के उपलक्ष पर सुबह से ही बंगाल की उसे सांस्कृतिक धरोहर को दिखाते हुए विभिन्न कार्यक्रम हुए और आज भी यहां पर रविंद्र भवन में विभिन्न सांस्कृतिक कार्यक्रम किया जा रहे हैं उन्होंने बंगाल के सांस्कृतिक धरोहर को और उजागर करने तथा और मजबूत करने पर जोर दिया वही जिला शासक एस पोन्नाबलम ने कहा कि आज बांग्ला नव वर्ष है बहुत जरूरी है कि हम अपनी अगली पीढ़ी को हमारे परंपराओं और इतिहास के बारे में जानकारी दें उन्होंने कहा कि आज आधुनिकता की वजह से लोग और खासकर नई पीढ़ी अपनी परंपराओं से दूर होते जा रहे हैं इसलिए यह बहुत जरूरी है कि वह अपनी परंपराओं और अपने इतिहास को जाने और इस तरह के कार्यक्रम उस दिशा में काफी सार्थक होंगे।