আসানসোল রেল পুলিশের তৎপরতা / পূর্বা এক্সপ্রেসে সোনার গয়না ও নগদ টাকা সহ মহিলা যাত্রীর খোয়া যাওয়া হ্যান্ডব্যাগ উদ্ধার

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– আসানসোল রেল পুলিশের তৎপরতায় পূর্বা এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার হলো এক মহিলা যাত্রীর খোয়া বা হারিয়ে যাওয়া হ্যান্ডব্যাগ। উদাহরণ হওয়া ব্যাগের মধ্যে নগদ ১১ হাজার টাকার পাশাপাশি লক্ষাধিক টাকার সোনার গয়না ছিলো। ঘটনাটি ঘটেছে । পরে আসানসোল স্টেশনে আসানসোল রেল পুলিশ থানায় বিহারের আড়া জেলার বাসিন্দা প্রিয়া দেবীর হাতে রেল পুলিশের তরফে সেই ব্যাগ তুলে দেওয়া হয়। স্বাভাবিক ভাবেই মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে টাকা ও গয়না সহ নিজের হ্যান্ডব্যাগ ফিরে পাওয়ায় খুশি প্রিয়া দেবী ও তার স্বামী পঙ্কজ কুমার প্রভাকর।
জানা গেছে, এদিন সকালে বিহারের আরা থেকে ট্রেনে পাটনা আসেন পঙ্কজ কুমার প্রভাকর ও তার স্ত্রী প্রিয়া দেবী। তারা পাটনা থেকে দেওঘর আসার জন্য পূর্বা এক্সপ্রেস ট্রেনে চাপেন। তারপর সবই ঠিক ছিলো। কিন্তু পরে প্রিয়া দেবী বুঝতে পারেন যে, তার হ্যান্ডব্যাগটি নেই।
এই প্রসঙ্গে পঙ্কজ কুমার বলেন, আমরা দেওঘরে একটি বিয়ে বাড়িতে আসছিলাম। যে কারণে আমার স্ত্রীর হ্যান্ডব্যাগে নগদ ১১ হাজার টাকা ও লক্ষাধিক টাকার সোনার গয়না ছিলো। আমার স্ত্রী ট্রেনে একজনকে ব্যাগ থেকে টাকা বার করে দিয়েছিলো। পরে দেখি ব্যাগ নেই। স্বাভাবিক ভাবেই চিন্তায় পড়ে যাই। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনে ব্যাগ হারিয়ে যাওয়ার কথা সবাইকে জানাই। সবার শেষে আমি আসানসোল রেল পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তারা আমায় বলে যে, অনেক দেরি হয়ে গেছে। তখন আমি কিছুটা হলেও ভেঙে পড়ি। ভাবতে থাকি কি করবো। তিনি আরো বলেন, এর বেশ কিছুক্ষন পরে আসানসোল রেল পুলিশ জানায়, তারা একটি ব্যাগ পেয়েছে। আমাকে তারা ফোনের মাধ্যমে তা দেখায়। বুঝতে পারি, এটাই আমার স্ত্রীর ব্যাগ। স্বাভাবিক ভাবেই স্বস্তি ফিরে পাই। এরপর রেল পুলিশের কথা মতো আমরা আসানসোলে আসি। রেল পুলিশ আমার স্ত্রীর সেই ব্যাগ তুলে দেন। পঙ্কজ কুমার বলেন, রেল পুলিশের ভূমিকা সত্যি প্রশংসনীয়। তারা তৎপর হয়ে দ্রুততার সঙ্গে আমার স্ত্রীর ব্যাগ উদ্ধার করেছে।
আসানসোল রেল পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, হারানো প্রাপ্তি অভিযানেই এই ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে। যারা ব্যাগ তাকে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বারাবনির শ’মিলে হানা বন দপ্তরের / বাজেয়াপ্ত প্রচুর পরিমাণে বেআইনি কাঠ

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :–পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের বারাবনিতে পু্ঁচড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কেলেজোড়া গ্রামে সোমবার গভীর রাতে একটি কাঠের মিলে হানা দেয় পশ্চিম বর্ধমান জেলা
বন দপ্তরের আধিকারিক ও কর্মীরা। মিলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কাঠ দেখতে পান বন দপ্তরের আধিকারিকরা। সেইসব কাঠের কোন বৈধ কাগজ দেখাতে পারেননি মিলের মালিক শেখ আসগার। এরপরই বেআইনি বলে সেইসব কাঠ বন দপ্তর বাজেয়াপ্ত করে। তারপর বন দপ্তরের আধিকারিকরা সমস্ত কাঠের বড় লম্বা টুকরো ও কাঠের গুঁড়িগুলোকে মিলের মধ্যে এক জায়গায় রেখে দেন। এই মিলের যারা দায়িত্বে আছেন, তাদেরকে বলা হয় মঙ্গলবার সকালে এইসব কাঠ নিয়ে যাওয়া হবে বন দপ্তরের অফিসে। সেই মতো এদিন সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ তারা কাঠ মিলে বন দপ্তরের গাড়ি আসে ও বাজেয়াপ্ত করা কাঠ নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, শেখ আসগার তার এই মিলটি অন্য একজনকে লিজে চালানোর জন্য দিয়েছেন। এদিন সকালে খবর পেয়ে যখন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধি মিলে পৌঁছে ছবি তুলতে যান, তখন মালিক তাদেরকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে তিনি বন দপ্তরের এই হানা নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি।
অন্যদিকে, এই প্রসঙ্গে বন দপ্তরের বারাবনির সরিষাথলির বিট অফিসার সুমন্ত দাস বলেন, মিলের কোন সমস্যা নেই। লাইসেন্স আছে। কিন্তু এখানে যে কাঠ পাওয়া গেছে, তাতে বন দপ্তরের যে চিহ্ন থাকে, তা এগুলোতে নেই। এগুলো সব প্রাইভেট কাঠ। যা বেআইনি। তাই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে কত পরিমাণ কাঠ এদিন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তা বিট অফিসার বলতে পারেননি। তিনি বলেন, মাপ করে তা বলা যাবে।

আসানসোলের ডামরা বিধান স্মৃতি শিক্ষা নিকেতনে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মিলনমেলার আয়োজন আসানসোল:–

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল:– পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের ডামরার বিধান স্মৃতি শিক্ষা নিকেতনে প্রতি বছরের মতো বৃহস্পতিবার এই বছরের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মিলনমেলার আয়োজন করা হয়। স্কুলের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষাকর্মী, পরিচালন সমিতির সদস্য , ছাত্র – ছাত্রী ও অভিভাবক, এলাকার বিশিষ্টজন ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে প্রদীপ জ্বালিয়ে উদ্বোধন করেন রানিগঞ্জের বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিচালন সমিতির সভাপতি বাদল মিশ্র। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিভিন্ন স্কুল থেকে আসা শিক্ষক ও শিক্ষিকারা।
বিধায়ক তার উদ্বোধনী ভাষণে স্কুলের দৈনন্দিন পঠন পাঠন দায়বদ্ধতার সাথে চালানোর পাশাপাশি মানব সম্পদের সঠিক ব্যবহার, সুষ্ঠ, পুষ্টিকর মিড ডে মিল পরিচালনা, বৃক্ষরোপণ, রক্তদান শিবির প্রভৃতি নানা ধরনের সামাজিক কাজের জন্য স্কুল কতৃপক্ষের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
স্কুলের ছাত্র – ছাত্রী ও শিক্ষক – শিক্ষিকারা আবৃত্তি , গান, নৃত্য ,শ্রুতি নাটক পরিবেশন করেন। এছাড়াও মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০০ বছর , কাজী নজরুল ইসলাম ও জীবনানন্দ দাসের ১২৫ বছর , সঙ্গীতকার ও গীতিকার সলিল চৌধুরীর ১০০ বছর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে স্কুলের তরফে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিলো। অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুমিত রায়।
গোটা অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন স্কুলের দুই শিক্ষক তাপস ভট্টচার্য ও শান্তকুমার সোরেন। মূলতঃ নতুন প্রজন্ম ও অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল সমাজ থেকে উঠে আসা পড়ুয়াদের নিয়ে এই সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এলাকার মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে। তারা স্কুলের এই বহুমুখী ভূমিকার প্রশংসা করেন ও কতৃপক্ষকে কুর্নিশ জানান।

অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারা / আসানসোল সিবিআই আদালতে কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল:–  আসানসোলে সিবিআই আদালতে বৃহস্পতিবার থেকে কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলো। এদিন সবমিলিয়ে দু’ঘন্টা মতো শুনানি হয়। এই মামলায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধি বা আইপিসির ৩৭৯, ৪০৯, ৪১১, ৪১৩, ৪১৪, ৪২০, ৪৭১ ও ১২০/বি, ১৯৫৭ সালের মাইনস্ এ্যান্ড মিনারেলস্ আইনের ২১ ও পিসি এ্যাক্ট বা প্রিভেনশন অফ করাপশন আইনের ৮, ১৩(২) নং ধারা প্রয়োগ করেছে। তবে বেশ কিছু ধারা প্রয়োগ করা নিয়ে অভিযুক্তদের আইনজীবী এদিন আদালতে বিরোধিতা করেছেন। তারা তাদের বিরোধিতার স্বপক্ষে সওয়াল করার সময় চান। এদিন সিবিআই আদালতে বিচারকের কাছে ড্রাফট চার্জ গঠনের নথি জমা দিয়েছে বলে জানা গেছে। আগামী সোমবার ১৮ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি দিন ঠিক হয়েছে।       
এদিন সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ শুনানি শুরু হয় আসানসোল সিবিআই আদালতে। প্রথমেই সিবিআইয়ের আইনজীবি রাকেশ কুমার চার্জ গঠনের আবেদন জানান। তিনি আদালতে ড্রাফট চার্জের নথি জমা দেন। বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী সিবিআইয়ের আইনজীবির কাছে জানতে চান কোন কোন ধারায় কাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তখন রাকেশ কুমার বলেন, পাবলিক সারভেন্ট বা সরকারি হিসেবে ইসিএল কর্মী ১২ জন, কোম্পানি ১০টি ও ইনডিভিজুয়াল বা ব্যক্তিগত ভাবে ২৭ জনের নামে অর্থ্যাৎ মোট  তিনটি ভাগে অভিযুক্তদের ভাগ করে বিভিন্ন ধারা প্রয়োগ করা হয়েছে। তারমধ্যে ব্যক্তিগত ২৭ জনের মধ্যে তিনজনকে আলাদা করে তাদের বিরুদ্ধে পৃথক চার্জ গঠন করা হচ্ছে। এরপর, সিবিআইয়ের দেওয়া ধারাগুলির মধ্যে বেশ কয়েকটি ধারাকে চ্যালেঞ্জ করেন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা। তাদের দাবি, এমন অনেক ধারা তাদের মক্কেলদের বিরুদ্ধে দেওয়া হয়েছে, তা এই মামলার ক্ষেত্রে কার্যকর হয়না। তারা তাদের স্বপক্ষে বক্তব্য রাখার জন্য বিচারকের কাছে সময় চান। এরপর সবকিছু শুনে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী আগামী সোমবার ১৮ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে নির্দেশ দেন। সেদিন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা তাদের বক্তব্য রাখবেন। আশা করা হচ্ছে, সেই শুনানির পরে বহু চর্চিত কয়লা পাচার মামলায় চার্জ গঠনের একটা দিন ঠিক হবে।
     প্রসঙ্গতঃ, এই কয়লা পাচার মামলায় মোট ৫০ জন অভিযুক্ত রয়েছেন। তার মধ্যে বিনয় মিশ্র এখনো ফেরার। তাকে সিবিআই খুঁজে পায়নি। এছাড়াও অভিযুক্তদের মধ্যে একজন মারা গেছেন। অর্থাৎ বাকি ৪৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হবে।
এদিন সেই ৪৮ জনের মধ্যে ৪৬  জন উপস্থিত ছিলেন। এদিন একজনের মা মারা যাওয়ায় তিনি অনুপস্থিত ছিলেন বা আদালতে আসেননি। আর একজন অসুস্থ বলে তার আইনজীবী এদিন আদালতে জানান।
আদালত সূত্র থেকে জানা গেছে, যে তিনজনের বিরুদ্ধে সিবিআই আলাদা করে চার্জ গঠনের কথা এদিন আদালতে বলেছে, তার মধ্যে অন্যতম হলেন লালা ওরফে অনুপ মাজি। তার বিরুদ্ধে অন্যদের তুলনায় একাধিক ধারা যোগ করা হয়েছে। এছাড়াও সেই তালিকায় আছেন রত্নেশ্বর ভার্মা বা রত্নেশ ও বিকাশ মিশ্র। এই দুজনের বিরুদ্ধেও একাধিক ধারা দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গতঃ, লালাকে সিবিআই ডেকে জেরা করলেও, গ্রেফতার করতে পারেনি। তাকে সুপ্রিম কোর্ট রক্ষা কবচ দিয়েছিলো।
এদিন শুনানি শেষে অভিযুক্তদের তরফে তিন আইনজীবী শেখর কুন্ডু, সোমনাথ চট্টরাজ ও অভিষেক মুখোপাধ্যায় বলেন, আগামী সোমবার আমরা আমাদের বক্তব্য রাখবো। সিবিআইয়ের তরফে বেশ কিছু ধারা দেওয়া হয়েছে। তা নিয়ে আমাদের আপত্তি আছে। আমরা সেটাই বলবো ও যুক্তি দেবো। তারা আরো বলেন, সেদিন অভিযুক্তদের আদালতে না এলেও চলবে। তাদের আইনজীবীরা এজলাসে হাজির থাকলেই হবে বলে বিচারক জানিয়েছেন। 
উল্লেখ্য, এর আগে গত ৭ সেপ্টেম্বর এই মামলার শেষ শুনানি হয়েছিলো।
এই মামলার প্রথম চার্জ গঠনের দিন ছিলো গত ৯ আগষ্ট। কিন্তু সবাই হাজির না থাকায় সেদিন তা হয়নি। সবমিলিয়ে এখনো পর্যন্ত তিনবার এই মামলার চার্জ গঠনের দিন পিছিয়েছে।
প্রসঙ্গতঃ, এই মামলায় ২৭ হাজার কপির নথি আছে। যা ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের আইনজীবীদের দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আরো ডকুমেন্টস বা তথ্য। রয়েছেন একাধিক সাক্ষীও।

আসানসোল কোলফিল্ডস ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগ / ” বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস ” উপলক্ষে শহরে সচেতনতামুলক পদযাত্রা

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল,:– আসানসোল কোলফিল্ডস ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন বৃহস্পতিবার ” বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস ” উপলক্ষে আসানসোল শহরে ওয়াকথন বা সচেতনতামূলক পদযাত্রার আয়োজন করেছে। এদিন সকালে আসানসোলের জিটি রোডের বিএনআর মোড় সংলগ্ন রবীন্দ্র ভবন থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। সেই পদযাত্রা বিভিন্ন রাস্তা ঘুরে পোলো গ্রাউন্ডের কাছে গিয়ে শেষ হয়। অতিথিরা বেলুন উড়িয়ে এই পদযাত্রার উদ্বোধন করেন। এই পদযাত্রায় এনসিসি ক্যাডেট, পুলিশ, লায়ন্স ক্লাব ও রোটারি ক্লাবের সদস্য ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছিলেন।
আসানসোল কোলফিল্ড ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে ডাঃ সত্রজিৎ রায় বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু ১৪ নভেম্বর দিনটিকে “বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস” হিসেবে ঘোষণা করেছে। বর্তমানে ডায়াবেটিস অন্যতম প্রাণঘাতী রোগ। অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়। এটা এড়াতে বা মানুষ সুস্থ থাকতে চাইলে তাদের শারীরিক সক্ষমতা থাকতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তিনি আরো বলেন, মানুষকে তাদের খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এবং তাদের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে। সেজন্য আমরা প্রতি বছর সাধারণ মানুষের মধ্যে এই রোগ থেকে সচেতন করতে এই পদযাত্রার আয়োজন করে থাকি।
এই পদযাত্রার সূচনায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক এস পোন্নাবালাম,
ইসিএলের ডাইরেক্টর টেকনিক্যাল নীলাদ্রি রায় ডাইরেক্টর ফিনান্স আনজার আলম, ডাঃ শুভদীপ ঘোষ, ডাঃ রুহুল আমিন, ডাঃ সিদ্ধার্থ বন্দোপাধ্যায় , ডাঃ জয় শংকর সাহা, ডাঃ নবারুণ গুহঠাকুরতা, হেলথ ওয়ার্ল্ড হসপিটালসের অ্যাসোসিয়েট ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলেন্দু মিশ্র, ভিকে ঢল, স্বপন চৌধুরী ও আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের আধিকারিকরা। যে সব সংগঠন বা সংস্থা এদিনের পদযাত্রায় নিয়েছিলো, তাদের মধ্যে অন্যতম হলো
আইএমএ, রোটারি, লায়ন্স, রেড ক্রস, কুলটি মদদ ফাউন্ডেশন, অগ্নিবিনা, কুলটি মহোৎসব।

आज पूर्व प्रधानमंत्री स्व. जवाहरलाल नेहरू के जन्मदिवस में बाल दिवस मनाया जाता है।

पब्लिक न्यूज आसनसोल:– आसनसोल की सर्वश्रेष्ठ प्ले स्कूल , वैभवी टाइनी टॉट्स के तीनों शाखा के बच्चो ने इस बार आसानसोल के सबसे प्रसिद्ध प्ले जोन – The Happy Playce में इस अवसर पर विभिन्न प्रकार के आकर्षक खेल यंत्रों का भरपूर आनंद लिया । सुबह ८ बजे से ही बच्चो ने हैप्पी प्लेस में ताँता लगाना शुरू कर दिया । दोपहर २ बजे तक लगभग ४०० बच्चो ने इस मस्ती का लुफ्त उठाया ।
संस्था के संस्थापक जगदीश बागड़ी ने कहा हैप्पी प्लेस का नाम सुनते ही बच्चो में अदभुत उत्साह जाग उठा और सभी बच्चे समय से पहले ही पहुँचने के लिये उतावले हो रहे थे ।
इस अवसर का संचालन हैप्पी प्लेस की संस्थापिका रोहिणी बंसल, प्रबंधक सुजाता मित्र, वैभवी टाइनी टॉट्स की अंजुल बागड़ी, शिखा बागड़ी, Dhadka साखा की साखा प्रबंधक शारदा गुप्ता, उत्तरा रॉय, रिंकी सेनगुप्ता, आदि ने कार्यक्रम का आयोजन किया

পন্ডিত জওহরলাল নেহেরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রদেশ কংগ্রেসের সদস্যরা।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– বৃহস্পতিবার সকালে আসানসোল বাসস্ট্যান্ডের কাছে জাতীয় কংগ্রেসের দপ্তরে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানান কংগ্রেস সদস্যরা। জেলা প্রদেশ কংগ্রেসের সদস্য প্রসেনজিৎ পুইতুন্ডি জানান ১৪ ই নভেম্বর ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহেরুর ১৩৫ তম জন্মবার্ষিকীতে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। ভারতের রুপকার ছিলেন পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু তিনি ডিভিসির বাঁধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী করেছিলেন ভারতবর্ষকে সাবলম্বী করার জন্য।

রাণীগঞ্জ চেম্বার অফ কমার্সের সদস্যরা বিভিন্ন দাবি নিয়ে মেয়রের সাথে দেখা করলেন।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল বৃহস্পতিবার সকালে রাণীগঞ্জ চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি রোহিত খৈতানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিরা আসানসোল পৌরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়ের সাথে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কথা বলেন। রোহিত খৈতান জানান রাণীগঞ্জ শহরের রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ সেগুলো মেরামত, গাড়ী পার্কিংএর ব্যাবস্থা, ট্রাফিক সিগনাল গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে, নিকাশী ব্যাবস্থা, ট্রেড লাইসেন্স ফি সরলীকরণ প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। মেয়র বিধান উপাধ্যায় জানান রাস্তার ব্যাপারে টেন্ডার হয়ে গেছে ওয়ার্কঅর্ডার পেলে কাজ শুরু হবে এবং বাকীকাজ ধীরে ধীরে করা হবে।

জলাধারের কাজ ফেব্রুয়ারী মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– বৃহস্পতিবার সকালে আসানসোল পৌরনিগমের মেয়রের দপ্তরে মেয়র পরিষদের সদস্য, চেয়ারম্যান এবং ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে একটা বৈঠক করা হয়। বৈঠক শেষে মেয়র বিধান উপাধ্যায় জানান আসানসোল পৌরনিগমের তিনটি জায়গায় জলাধার নির্মাণের কাজ চলছে সেইসব কাজের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং গরমের আগে কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয় অন্যদিকে ডিভিসি জল ঠীকমতো না ছাড়ার কারণে পৌরনিগমের বিভিন্ন জায়গায় জলের সমস্যা হয়েছে।  মেয়র পরিষদের সদস্য গুরুদাস চ্যাটার্জী জানান আসানসোল পৌরনিগমের পক্ষ থেকে তিনটা জায়গায় জল প্রকল্পের কাজ চলছে সেইসব কাজের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে এবং ফেব্রুয়ারী মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে মেয়রের সাথে বৈঠক।

পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– বুধবার সকালে আসানসোল পৌরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায় আসানসোল পৌরনিগমের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠক করলেন মেয়র পরিষদের সদস্যদের সহ বিভিন্ন আধিকারিকদের সাথে। বৈঠক শেষে মেয়র পরিষদের সদস্য গুরুদাস চ্যাটার্জী জানান আসানসোল পৌরনিগমের বাসিন্দাদের সাফাই, জল ও বিদ্যুৎ এর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠক করা হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য আসানসোল পৌরনিগমের এলাকায় রাস্তা সব ভেঙে গেছে পূজোর আগে প্রাথমিকভাবে সেসব মেরামত করা হয়েছে মেয়র রাস্তা তৈরী করার জন্য ইতিমধ্যে টেন্ডার করে দিয়েছেন খুব শীঘ্রই রাস্তার কাজ শুরু হবে, পূজোর আগে ডিভিসি কতৃর্পক্ষ জল ছাড়াতে বন্যার সৃষ্টি হয়েছিল কিন্তু বর্তমানে ডিভিসি কতৃর্পক্ষ জল না ছাড়াতে জলের আকাল তৈরী হয়েছে সেইজন্য বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের কাছ থেকে পরামর্শ করে ডিভিসি কতৃর্পক্ষর সাথে কথা পাণীয় জলের সমস্যার
সমাধান করতে হবে।