पश्चिम बंगाल सरकार आवासीय विकास के अधिकारियों को जमीन अधिग्रहण के लिए आने पर जमीन मालिकों का विरोध का सामना करना पड़।

पब्लिक न्यूज़ मंथन पसवान अंडाल –: पश्चिम बंगाल सरकार के आवासिय विकास विभाग के अधिकारियों को अंडाल उखरा रोड के साउथ ब्लॉक मौजा की जमीन का अधिग्रहण करने के लिए बाधाओं का सामना करना पड़ा, बीएपीएल प्राधिकरण ने सड़क को चौड़ा करने का काम पश्चिम बंगाल सरकार के आवास विकास विभाग को सौंपा था,इस लिए पश्चिम बंगाल सरकार के आवासिय विभाग ने स्थानीय भूमि मालिकों से जमीन की मांग किया था,लेकिन बीएपीएल प्राधिकरण द्वारा कोई मांगे अब तक पुरी नही किया था, इसलिए जमींदाता किसी भी किमत पर जमीन देने को तैयार नहीं हैं.इस संबंध में पूछे जाने पर पश्चिम बंगाल सरकार के आवास विकास विभाग के अधिकारियों ने कोई जवाब नहीं दिया.

কয়লা পাচার মামলা / আসানসোল সিবিআই আদালতে চার্জ গঠন/ পরবর্তী শুনানি ২১ জানুয়ারি

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল নানা কারণে বেশ কয়েকবার পিছিয়ে যাওয়ার পরে, শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন হলো । গত ২৫ নভেম্বর বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী নির্দেশ মতো এই মামলায় চার্জশিটে নাম থাকা সব অভিযুক্তই সশরীরে আদালতে হাজির ছিলেন। জেলে থাকা বিকাশ মিশ্রকে ভার্চুয়াল পেশ করা হয়েছিলো। এছাড়াও আরো দুজন ভার্চুয়াল এদিনের শুনানিতে অংশ নেন। এদিন সওয়াল-জবাব শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২০২৫ সালের ২১ জানুয়ারি। সেদিন থেকে এই মামলার ট্রায়াল শুরু হবে। ঐদিন দুই সাক্ষীকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য সিবিআই আদালতে ডাকা হয়েছে।
আইনজীবী অভিষেক মুখোপাধ্যায় বলেন, এদিন কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন করা হয়েছে। পরবর্তী শুনানি হবে ২১ জানুয়ারি।
এই মামলার চার্জশিটে নাম থাকা ৪৮ জন অভিযুক্তর মধ্যে বিকাশ মিশ্র গত ২৫ নভেম্বর সশরীরে আসানসোল সিবিআই আদালতে হাজির না থাকায়, সেদিন চার্জ গঠন পিছিয়ে গেছিলো। ঠিক আগের দিন গত ২৪ নভেম্বর রবিবার কলকাতায় কালিঘাট থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বিকাশ মিশ্র। পরে তাকে সেখানকার আদালতে তোলা হয়েছিলো। কিন্তু বিচারক তার জামিন নাকচ করে প্রেসিডেন্সি জেলে পাঠিয়েদেন। তাকে আবার কলকাতায় আলিপুরে বিশেষ পকসো কোর্টে পেশ করা হয়। সেদিন তার জামিন নাকচ করে বিচারক ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ রিমান্ডের নির্দেশ দেন। যে কারণে গত ২৫ নভেম্বর বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে সশরীরে বা ভার্চুয়াল হাজির থাকতে পারেনি। পরে কালিঘাট থানার মামলায় তার জেল হেফাজত হয়।
প্রসঙ্গতঃ, এর আগে ১৪ নভেম্বর এই মামলার চার্জ গঠনের দিন ঠিক ছিলো। সেদিন অন্যদের সঙ্গে বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে এসেছিলেন। ঐদিন অন্য দুজন গরহাজির ছিলেন। যার মধ্যে একজন মারা গেছেন। অন্যজন অসুস্থ ছিলেন। তাই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলেও, চার্জ গঠন করা যায় নি। সেদিন আইনজীবিদের তরফে সিবিআইয়ের ধারা নিয়ে আপত্তি করে, সওয়াল করার সময় চেয়েছিলেন। সেই সময় বিচারক দেওয়ায় মামলার অভিযুক্তদের তরফে অন্যতম তিন আইনজীবী শেখর কুন্ডু, সোমনাথ চট্টরাজ ও অভিষেক মুখোপাধ্যায় গত ১৮ নভেম্বর সওয়াল করেছিলেন। সেদিন শুনানি শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী ২৫ নভেম্বর সোমবার সিবিআইকে চার্জ গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিনও তা সম্ভব হয়নি।
প্রসঙ্গতঃ, কয়লা পাচার মামলায় সিবিআই মোট তিনটি চার্জশিট আসানসোল সিবিআই আদালতে জমা দিয়েছে। তাতে ৫০ জনের নাম আছে। তার মধ্যে অন্যতম অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র এখনো ফেরার। তাকে সিবিআই ধরতে না পারায়, চার্জশিটে পলাতক বা এ্যাবসকন্ড দেখানো হয়েছে। শুনানি চলাকালীন একজন মারা গেছেন। যে কারণে সিবিআইয়ের মোট ৪৮ জনের নামে চার্জ গঠন করার কথা। ইতিমধ্যেই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়ায় কার বিরুদ্ধে কোন ধারা দেওয়া হয়েছে তা সিবিআই আদালতে জানিয়েছে। এই ৪৮ জনের মধ্যে ব্যক্তিগত বা ইনডিভিজুয়াল তিনজনের নামে চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো এই বিকাশ মিশ্র। বাকি দুজন হলো অনুপ মাজি ওরফে লালা ও রত্নেশ্বর ভার্মা ওরফে রত্নেশ। এর পাশাপাশি আরো ২৩ জনের নামে একসঙ্গে, ১০ সরকারি কর্মী বা পাবলিক সারভেন্ট ও ১২ টি কোম্পানির নামে এই মামলায় চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর অত্যাচার বন্ধ ও ইসকনের সন্ন্যাসীর মুক্তির দাবি / আসানসোলে বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণের বিক্ষোভ মিছিল

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর অত্যাচার বন্ধ ও ধৃত ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ প্রভুকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার দাবি নিয়ে মঙ্গলবার সকালে আসানসোল শহরে বিক্ষোভ মিছিল করলো বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণ। এদিন সকালে বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ মিছিল আসানসোল স্টেশন এলাকা থেকে বেরোয়। পরে সেই মিছিল জিটি রোড, বিএনআর, ভগৎ সিং মোড়, কোর্ট রোড, কোর্ট মোড় হয়ে আসানসোল আদালত চত্বরে ঘড়ি মোড়ে এসে শেষ হয়। সেখানে একটি সভারও আয়োজন করা হয়েছিলো। এই মিছিলে দলীয় পতাকা ছাড়াই বিজেপি একাধিক বিধায়ক ও নেতা উপস্থিত ছিলেন। তারা হলেন, রাজ্য কমিটির সদস্য কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়, দুই বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল ও ডাঃ অজয় পোদ্দার, আসানসোল পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র জিতেন্দ্র তেওয়ারি, বিজেপির রাজ্য ট্রেড সেলের কো-কনভেনার সুব্রত ওরফে মিঠু ঘাঁটি, জেলা সভাপতি বাপ্পা চট্টোপাধ্যায়, জেলা সম্পাদক অভিজিৎ রায় সহ অন্যান্যরা। এছাড়াও ছিলেন স্বামী জ্ঞানানন্দ মহারাজ, দয়ানন্দ নিতাই দাস, লতা পাটিল মোদক বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণের আসানসোলের প্রমুখ অমিত সরকার ও প্রদীপ সিং। এছাড়াও মিছিলে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি একাধিক হিন্দু সংগঠনের সদস্য ও সদস্যারা অংশ নেন। তারা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানান। পাশাপাশি বাংলাদেশে ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ প্রভুকে জেল থেকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার দাবি লেখা হয়। তারা বলেন, বাংলাদেশে মহঃ ইউনিসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে অবিলম্বে ভারত সরকার দাবি জানাক , যাতে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধ করা হয়। অমিত সরকার বলেন, ভারতবর্ষের স্বাধীনতার আগে যে সমস্ত বুদ্ধিজীবী, কবি, সাহিত্যিক, মহান বিজ্ঞানী ও স্বাধীনতা সংগ্রামী ভারতবর্ষের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের মধ্যে অনেক কবি, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবী রয়েছেন যারা ভারতে এসে তাদের প্রতিভাকে পরিশ্রুত করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা অনেকটাই কমে গেছে। এটা উদ্বেগের বিষয় বলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যেভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে তা অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।

রেল শহর চিত্তরঞ্জনের রেলের উচ্ছেদ অভিযান / ভাঙা হলো আমলাদহি বাজারে আরো ১০৫ টি দোকান

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– রেল শহর চিত্তরঞ্জনের সবচেয়ে বড় মার্কেট আমলাদহি বাজারে আরো ১০৫ টি অনুমতিহীন বা বেআইনি ভাবে তৈরি হওয়া দোকান মঙ্গলবার ভেঙে দিল রেল প্রশাসন। এর আগে গত ২৮ নভেম্বর প্রথম পর্যায়ে এই বাজারেই ১৮৪ টি অনুমতিহীন দোকান ভেঙে দেওয়া হয়েছিল । তার আগে ফতেপুর এবং শিমজুড়ি এলাকায় একইভাবে অবৈধ দোকানগুলো উচ্ছেদ করা হয় রেলের তরফে। রেলের এই অভিযানে রেল শহরের জমজমাট বাজারের একটা চেনা ছবি চলে যেতে বসেছে। বাজারের ফলপট্টি, উপর বাজারের প্রধান অংশে একাধিক টেলারিং, কাপড়ের দোকান সহ অনেক ছোট দোকান ভাঙা পড়ছে। রেল ‌প্রশাসন থেকে আগেই এইসব দোকান উচ্ছেদ করার নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই অনুযায়ী অনেকেই তাদের দোকান থেকে জরুরী জিনিসপত্র সরিয়ে নিয়েছেন। অনেক দোকানদার দোকানের বাড়িয়ে নেওয়া অংশ ভেঙে ফেলেছেন। তবুও এরপরেও কিছু ফুল ও ফলের দোকানের দোকানীরা অন্যদিনের মতো এদিন সকালেও তাদের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন। ‌
এদিন, ইন্সপেক্টর সহ ৪০ জনের আরপিএফ বাহিনী, ছয় জন মহিলা আরপিএফ দুটি জেসিবি মেশিন দিয়ে বাজারকে একটার পর একটা দোকান গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ করেন।
উল্লেখ্য, এর আগে এতদিন শুধুমাত্র জেসিবি মেশিন দিয়েই উচ্ছেদ অভিযান চালানো হচ্ছিল। কিন্তু এদিন ২২ জনের এক ঠিকা কর্মীর দলকে এই কাজে লাগানো হয়েছে। কারণ আমলাদহি বাজারের অলিগলিতে জেসিবি মেশিন ঢুকবে না। সেই কারণে ঐ সব জায়গায় থাকা অনুমতিহীন দোকানগুলিকে হাতুড়ি, শাবল ইত্যাদি দিয়ে ভাঙার জন্য ঠিকা কর্মীর দলটিকে লাগানো হয়েছিলো।
চোখের সামনে দীর্ঘদিনের ব্যবসা ও রুটি রোজগারের জায়গা ভেঙে পড়তে দেখে অনেকেরই মাথায় হাত দিয়ে বসেছিলেন। ছিলো চোখে জলও। কিন্তু সেই চোখের জলের কোন মূল্য নেই রেলের কাছে। রেলের তরফে বলা হয়েছে, কোথাও কোন বেআইনি দখল ও নির্মাণ রাখা হবেনা। তাই এই অভিযান।

আসানসোলে তৃনমুল কংগ্রেসের উদ্যোগে ৩০০ জনকে কম্বল বিতরণ

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– আসানসোল পুরনিগমের ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডে জিটি রোডের পুরনো রামকৃষ্ণ মিশন মোড় সংলগ্ন তৃনমুল কংগ্রেসের কার্যালয়ের সামনে কম্বল বিতরণ করা হয়। মুলতঃ তৃনমুল কংগ্রেসের উদ্যোগে ও আসানসোল পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র পারিষদ রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে এই কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিলো। এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক, মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায়, বোরো চেয়ারম্যান উৎপল সিনহা ও কাউন্সিলর শ্রাবণী মন্ডল।

এই প্রসঙ্গে রবিউল ইসলাম বলেন, এদিন এই অনুষ্ঠান থেকে প্রায় ৩০০ দরিদ্র মানুষকে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশে তৃণমূলের প্রতিটি কর্মী সমাজের যারা অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন। আসানসোলের কর্মীরাও তাই করেন। ডেপুটি মেয়র বলেন, এর আগে প্রায় ৬০০ জন মানুষকে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এই ধরনের অনেক সামাজিক কাজ করা হয়েছে। কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শ অনুসরণ করে, তৃণমূলের প্রতিটি কর্মী বিশ্বাস করে যে রাজনীতি শুধুমাত্র নির্বাচন বা ভোট দেওয়া নয়। তাহলো ৩৬৫ দিন মানুষের পাশে দাঁড়ানো। একেই বলে প্রকৃত রাজনীতি। রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে এখানে যেভাবে কম্বল বিতরণের আয়োজন করা হয়েছে তা প্রশংসনীয় বলে জানান অভিজিৎ ঘটক। মেয়র পারিষদ বলেন, রবিউল ইসলাম সর্বদা জনগণের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন। রবিউল ইসলাম এবং তার সকল কর্মীদের প্রশংসা করে তিনি আরো বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শ মেনে প্রতিটি তৃণমূল কর্মী একইভাবে ৩৬৫ দিন মানুষের পাশে দাঁড়াতে ও তাদের সেবা করতে চান।

শেয়ার কেনাবেচায় লাভের আশায় সর্বস্বান্ত বার্নপুরের বাসিন্দা / সাইবার প্রতারকদের খপ্পরে খোয়া গেলো ১০ লক্ষাধিক টাকা

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– সোশাল মিডিয়ায় ” ফ্রি শেয়ার মার্কেটিং ট্রেনিং”র বিঞ্জাপন দেখে ফাঁদে পড়া। তারপর শেয়ার কেনাবেচা করে লাভের আশায় সর্বস্বান্ত হলেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের বার্নপুরের এক বাসিন্দা। সাইবার অপরাধী বা প্রতারকদের খপ্পরে পড়ে রামেশ্বর দয়াল নামে ঐ ব্যক্তি খোয়ালেন ১০ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা। বিপুল পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করে দেওয়ার পরে, লাভের অংশ তুলতে গিয়ে রামেশ্বরবাবু বুঝতে পারেন যে, তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। কিন্তু তখন তার কিছু করার নেই। শেষ পর্যন্ত তিনি দ্বারস্থ হন পুলিশের। দুদিন আগে তিনি গোটা ঘটনার কথা বলে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের আসানসোল সাইবার থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সাইবার থানার পুলিশ ভারতীয় ন্যায় সংহিতা বা বিএনএসের ৬১(২), ৩১৬(২), ৩১৮ (৪) ও ৩১৯(২) নং ধারায় একটি ( কেস নং ১০২/২৪) মামলা করে তদন্ত শুরু করেছে।
জানা গেছে, চলতি বছরের আগষ্ট মাসের শুরুর দিকে বার্নপুরের বাসিন্দা রামেশ্বর দয়াল সোশাল মিডিয়ায় ” ফ্রি শেয়ার মার্কেটিং ট্রেনিং ” সংক্রান্ত একটি বিঞ্জাপন দেখেন। তাতে দেখানো অপশনে তিনি ক্লিক করেন। এরপর তিনি শেয়ার ট্রেডিং বা কেনাবেচা সংক্রান্ত একটি ওয়াটস এ্যাপ গ্রুপে ঢুকে পড়েন। গ্রুপে তিনি দেখেন, অনেকেই শেয়ার কেনাবেচায় টাকা ইনভেস্ট করছে। আর অল্প সময়ের মধ্যে মুনাফা বা লাভও করছে। এরপর তিনি ডিম্যাট একাউন্ট ( বিশেষ ধরনের ব্যাঙ্ক একাউন্ট, যা দিয়ে শেয়ার কেনাবেচা করা হয়)। এর পাশাপাশি তিনি প্লেস্টোর থেকে ‘ বিবিএল ” নামে একটি এ্যাপ নিজের মোবাইলে ডাউনলোড করেন। এবার শেয়ার কেনাবেচা করে লাভের আশায় গত ২২ আগষ্ট প্রথম বার ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। কয়েকদিনের মধ্যে রামেশ্বরবাবু দেখেন, ঐ টাকায় তার বেশ লাভ হয়েছে। তিনি তিনি গত ১০ অক্টোবরের মধ্যে মোট ১০ দফায় সবমিলিয়ে ১০ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা শেয়ার কেনাবেচায় বিনিয়োগ করেন। এরপর সবকিছুই ঠিক ছিলো। বিপত্তি ঘটে, যখন তিনি টাকার কিছু অংশ তুলতে যান। তাকে বলা হয়, আরো কিছু টাকা তাকে ইনভেস্ট করতে হবে। তবেই তিনি টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু তিনি সেই টাকা না দিয়ে ইনভেস্ট করা টাকার অংশ তোলার চেষ্টা করেন। কিন্তু, তাকে গ্রুপ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় বা ডিএ্যাকটিভ করে দেওয়া হয়। এরপরই রামেশ্বরবাবু বুঝতে পারেন যে, তিনি সাইবার অপরাধের শিকার হয়ে প্রতারিত হয়েছেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি গত শুক্রবার আসানসোল সাইবার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
এই প্রসঙ্গে পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা বারবার সাধারণ মানুষদেরকে এই সাইবার অপরাধীদের খপ্পরে না পড়ার জন্য সচেতন করছি। লাগাতার প্রচার চালানো হচ্ছে। তারপরেও কিছু মানুষ সাইবার অপরাধের শিকার হচ্ছেন। আমাদের আবেদন, সোশাল মিডিয়ায় কোন বিঞ্জাপন দেখে ফাঁদে পা দেবেন না। কোন কিছুতে ক্লিক করবেন বা এ্যাপ ডাউনলোড করবেন না।
প্রসঙ্গতঃ, সাম্প্রতিক সময়ে, আসানসোল দূর্গাপুরে একাধিক মানুষ সাইবার অপরাধের শিকার হয়ে কোটি টাকারও বেশি খুইয়েছেন। তারমধ্যে বেশির ভাগটাই হয়েছে এই ধরনের শেয়ার ট্রেডিং বা কেনাবেচায় লাভের আশা করতে গিয়ে।

কয়লা পাচার মামলা / মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে চার্জ গঠন/ হাজির থাকতে হবে সব অভিযুক্তকে

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল:– নানা কারণে বেশ কয়েকবার পিছিয়ে যাওয়ার পরে, মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন। গত ২৫ নভেম্বর সওয়াল-জবাব শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী এমনটাই নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই মামলায় চার্জশিটে থাকা সব অভিযুক্তকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে হবে, এমনও নির্দেশ গত ২৫ নভেম্বর বিচারক দিয়েছেন। এখন দেখার মঙ্গলবার শেষ পর্যন্ত কি হয়?
         এই মামলার চার্জশিটে নাম থাকা ৪৮ জন অভিযুক্তর মধ্যে বিকাশ মিশ্র গত ২৫ নভেম্বর সশরীরে আসানসোল সিবিআই আদালতে হাজির না থাকায়, চার্জ গঠন পিছিয়ে গেছিলো।
        প্রসঙ্গতঃ, কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠনের ঠিক আগের দিন অর্থাৎ গত ২৪ নভেম্বর রবিবার কলকাতায় কালিঘাট থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বিকাশ মিশ্র। রবিবারই তাকে সেখানকার আদালতে তোলা হয়েছিলো। কিন্তু বিচারক তার জামিন নাকচ করে প্রেসিডেন্সি জেলে পাঠিয়েদেন। সোমবার তাকে আবার কলকাতায় আলিপুরে বিশেষ পকসো কোর্টে পেশ করা হয়। সেখানে তার জামিন নাকচ করে বিচারক ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ রিমান্ডের নির্দেশ দেন। যে কারণেে ২৫ নভেম্বর বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে সশরীরে বা ভার্চুয়াল হাজির থাকতে পারেনি। পরে কালিঘাট থানার মামলায় তার জেল হেফাজত হয়।
         প্রসঙ্গতঃ, এর আগে ১৪ নভেম্বর এই মামলার চার্জ গঠনের দিন ঠিক ছিলো। সেদিন অন্যদের সঙ্গে বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে এসেছিলেন। ঐদিন অন্য দুজন গরহাজির ছিলেন। যার মধ্যে একজন মারা গেছেন। অন্যজন অসুস্থ ছিলেন। তাই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলেও, চার্জ গঠন করা যায় নি। সেদিন আইনজীবিদের তরফে সিবিআইয়ের ধারা নিয়ে আপত্তি করে, সওয়াল করার সময় চেয়েছিলেন। সেই সময় বিচারক দেওয়ায় মামলার অভিযুক্তদের তরফে অন্যতম তিন আইনজীবী শেখর কুন্ডু, সোমনাথ চট্টরাজ ও অভিষেক মুখোপাধ্যায় গত ১৮ নভেম্বর সওয়াল করেছিলেন। সেদিন শুনানি শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী ২৫ নভেম্বর সোমবার সিবিআইকে চার্জ গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিনও তা সম্ভব হয়নি।
      প্রসঙ্গতঃ, কয়লা পাচার মামলায় সিবিআই মোট তিনটি চার্জশিট আসানসোল সিবিআই আদালতে জমা দিয়েছে। তাতে ৫০ জনের নাম আছে। তার মধ্যে অন্যতম অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র এখনো ফেরার। তাকে সিবিআই ধরতে না পারায়, চার্জশিটে পলাতক বা এ্যাবসকন্ড দেখানো হয়েছে। শুনানি চলাকালীন একজন মারা গেছেন। যে কারণে সিবিআইয়ের মোট ৪৮ জনের নামে চার্জ গঠন করার কথা। ইতিমধ্যেই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়ায় কার বিরুদ্ধে কোন ধারা দেওয়া হয়েছে তা সিবিআই আদালতে জানিয়েছে। এই ৪৮ জনের মধ্যে ব্যক্তিগত বা ইনডিভিজুয়াল তিনজনের নামে চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো এই বিকাশ মিশ্র। বাকি দুজন হলো অনুপ মাজি ওরফে লালা ও রত্নেশ্বর ভার্মা ওরফে রত্নেশ। এর পাশাপাশি আরো ২৩ জনের নামে একসঙ্গে, ১০ সরকারি কর্মী বা পাবলিক সারভেন্ট ও ১২ টি কোম্পানির নামে এই মামলায় চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে।

আসানসোলে সিপিএমের সম্মেলনের সভায় শতরুপ ঘোঘ / দূর্নীতি ও নারী নিরাপত্তা নিয়ে রাজ্য সরকার ও তৃনমুলকে তোপ

পাবলিক নিউজঃ আসানসোল চাকরি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দূর্নীতি ও রাজ্যে আরজি করের ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সরকার ও শাসক দল তৃনমুল কংগ্রেসকে একযোগে আক্রমণ করলেন সিপিএমের যুব সংগঠনের নেতা শতরুপ ঘোষ।
সোমবার সন্ধ্যায় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি মার্ক্সবাদীর আসানসোল শহর এরিয়া কমিটি ১ র পক্ষ থেকে বিএনআর মোড়ে রবীন্দ্র ভবনের সামনে তৃতীয় সম্মেলন উপলক্ষে এক সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই জনসভার তরুণ বামপন্থী নেতা শতরূপ ঘোষ প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি আরো বলেন, নারীদের রাত্রিকালীন কাজ করার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হচ্ছে। কেন নারীরা অন্য কাজে বার হবেন না ? তারা কোথাও যেতে চাইলে বা বেড়াতে গেলেও রাতে বার হওয়ার অধিকার রয়েছে। তাদের সবক্ষেত্রেই সমান অধিকার রয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে বলে দাবি করেন এই সিপিএম নেতা। তিনি বলেন, আরজি করের ঘটনা কি ঘটেছে, তা সবার জানা। সেই ঘটনার বিচার চেয়ে, দোষীদের শাস্তি দাবি করে শুধু বাংলা নয়, গোটা দেশের পাশাপাশি বিশ্বের সর্বস্তরের মানুষেরা রাস্তায় নেমেছেন। বাংলায় মেধাবী শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের চাকরি নেই। তারা রাস্তায় বসে আছেন, চাকরির দাবি করে। আর অন্যদিকে, কিছু লোক তৃনমুল কংগ্রেসের নেতাদেরকে টাকা দিয়ে চাকরি নিয়েছে।
এদিনের জনসভায় অন্যদের মধ্যে ছিলেন পার্থ মুখোপাধ্যায়।

কয়েক মাস ধরে পানীয়জলের সংকট / রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ চুরুলিয়ায় গ্রামে

পাবলিক নিউজঃ জামুড়িয়া:– আসানসোলের জামুরিয়া থানার চুরুলিয়া পুলিশ ফাঁড়ির মধু ডাঙ্গা গ্রামে সোমবার সকালে পানীয়জলের দাবিতে দোমহানি – চুরুলিয়া রোড অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন গ্রামের বাসিন্দারা। বিক্ষোভকারী গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বেশ কয়েক মাস ধরে পানীয় জলের সংকট দেখা দিয়েছে মধুডাঙ্গা গ্রামে। এই ব্যাপারে পঞ্চায়েত ও প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কিন্তু তারপরেও কোন ব্যবস্থা আজ পর্যন্ত নেওয়া হয়নি। তাই এদিন রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে।
রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভের খবর পেয়ে চুরুলিয়া ফাঁড়ির পুলিশ আসে। তারা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলে। পুলিশের পক্ষ থেকে গ্রামবাসীদের রাস্তা অবরোধ করবেন না। কোন কিছুর বলার থাকলে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে জানান। তারপরেও
যদি কিছু না হয় তাহলে আমরা পুলিশের তরফে
এটা নিয়ে উপর মহলে আলোচনা করবো। পুলিশের কাছ থেকে এই আশ্বাস পাওয়ার ৪০ মিনিট পরে বিক্ষোভকারীরা বিক্ষোভ তুলে নেন।

लायन्स क्लब में आयोजीत बॉडीबिल्डिंग प्रतियोगिता में विभा फिटनेस में प्रसंजीत घोष बना बिजेता।

पब्लिक न्यूज़ मंथन पसवान पांडवेश्श्वर–: पांडवेश्श्वर ब्लॉक के छोरा लायन्स क्लब की ओर की ओस से बॉडीबिल्डिंग प्रतियोगिता का आयोजन किया गया,इस प्रतियोगिता में पावर लिफ्टिंग,आर्म वरेस्टलिंग,डेड लिफ्ट,मेन फिजिक्स जैसे प्रतियोगिता का आयोजन किया गया,इस प्रतियोगिता में कुल 80 प्रतिभागियों नें हिस्सा लिया, मेन फिजिक्स में विभा फिटनेस के प्रसंजीत घोष ने पहला पद हासिल किया और दूसरा पद अभिषेक हरिजन ने अपने नाम किया,इस दौरान लायन्स क्लब के अध्यक्ष अनिरुद्ध मित्रा ने कहा की हमारी आने वाली पीढ़ी के लिए इस तरह के कार्यक्रम को बढ़ावा देना चाहिए ताकि बच्चे फिटनेस की दुनिया में और भी आगे बड़े,दूसरी और विभा फिटनेस के जिम ट्रेनर अर्जुन भारती ने कहा की यह प्रतियोगिता यहां पहली बार आयोजित हो रहा है, इसीलिए कुछ बच्चों में घबराहट हो रहा था,इस लिए मैं और भी बच्चों सें कहूंगा की वो ऐसी बाॅडिबिल्डिंग में बढ़ चढ़ कर हिस्सा ले ताकि आने वाली युवा पीढ़ी अपनी फिटनेस को बनाये रखे,इस दौरान उपस्थित रहे प्रदीप चटर्जी,लायन्स क्लब के सदस्य बबलू  सिन्हा,जशवीर सिंह आदि उपस्थित रहे.