Tag: Asansol

  • चेली डंगाल के बाद अब मोहिशीला मे कुत्ते को डंडे से मारकर कमर तोड़ा…

    चेली डंगाल के बाद अब मोहिशीला मे कुत्ते को डंडे से मारकर कमर तोड़ा…

    CCTV footage

    पब्लिक न्यूज ब्यूरो/ आसनसोल, पश्चिम बंगाल आसनसोल साउथ थाना अंतर्गत मोहिशीला के सन विव पार्क इलाके से एक हैरान कर देने वाली घटना सामने आई है, जिस घटना का एक सिसिटीवी फुटेज भी सोसल मिडिया पर जमकर वायरल हो रहा है, जिस विडिओ मे यह साफ देखा जा सकता है की चार स्ट्रीट डॉग सड़क के किनारे इधर -उधर घूम रहे हैं, उसी बिच एक सक्स अपने हाँथो मे एक डंडा लेकर आता है और एक स्ट्रीट डॉग के कमर पर इतनी जोरदार तरीके से डंडे से मारता है की उस स्ट्रीट डॉग की कमर टूट जाती है और वह इधर -उधर गिरता -पड़ता अपनी जान बचाने की कोसिस करता है, हालांकि घटना के बाद वह स्ट्रीट डॉग बुरी तरह घायल है, वहीं वायरल विडिओ को देख आसनसोल के पशु प्रेमी लिपिका चक्रवर्ती, तारा नाग, देब राज कर्मकार और सोरिस गोराई घटना स्थल पर पहुँच स्ट्रीट डॉग को बेरहमी से डंडे मारकर कमर तोड़ने वाले व्यक्ति की पहचान कर ली है, जिसका नाम सुकांतो राय है, जो युवकों को कराटे और मार्शल आर्ट सिखाता है, वहीं पशु प्रेमियों ने आरोपी सुकांतो राय के खिलाफ आसनसोल साऊथ थाना मे एक लिखित शिकायत भी दर्ज करा दी है और दोषी सुकांत राय के ऊपर कानूनी कार्रवाई करने की मांग की है, पशु प्रेमी लिपिका ने बताया की इससे पहले आसनसोल साऊथ पुलिस फाड़ी अंतर्गत चेली डंगाल इलाके मे भी एक व्यक्ति ने एक स्ट्रीट डॉग को डंडे से बेरहमी से पिट -पीटकर मौत के घाट उतार दिया, जिसके ऊपर भी उन्होने साऊथ पुलिस फाड़ी मे लिखित शिकायत की है, लिपिका ने यह दुख जताते हुए कहा की वह बेजुबानो के ऊपर अत्याचार करने वालों के खिलाफ शिकायत तो करती हैं पर पुलिस द्वारा समय पर उचित कार्रवाई नही होने के कारण कुछ बेज़ुबान मासूम कुत्तों पर अत्याचार करने वाले लोगों का मनोबल बढ़ जाता है और वह इस तरह की घटना को बिना डर और बिना किसी भय के लगातार अंजाम दे रहे हैं, लिपिका ने कहा की उनके जैसे ऐसे कई पशु प्रेमी हैं जो आवारा पशुओं को खाना खिलाने से लेकर उनकी समय -समय पर स्वास्थ्य जाँच कर अगर वह बीमार हुए तो उनका इलाज करते हैं

  • বৃষ্টিতে গাছ উপড়ে পড়ে গেল স্কোব গেটে, রাস্তা বন্ধ, হীরাপুর থানার তৎপরতায় রাস্তা পরিস্কার করা হয়।

    বৃষ্টিতে গাছ উপড়ে পড়ে গেল স্কোব গেটে, রাস্তা বন্ধ, হীরাপুর থানার তৎপরতায় রাস্তা পরিস্কার করা হয়।

    আলোক চক্রবর্তী/ বার্ণপূর :সোমবার রাত্রে হীরাপুর থানার স্কোব গেটের কাছে গাছ পড়ে গিয়ে দীর্ঘক্ষন রাস্তা বন্ধ থাকাতে সাধারণ জনগণ প্রচন্ড অসুবিধার সম্মুখীন হয়। খবর পেয়ে ৭ নং বরোর চেয়ারম্যান শিবানন্দ বাউড়ী, কাউন্সিলর গুরমিত সিং ঘটনাস্থলে পৌঁছান। শিবানন্দ বাউড়ী জানান স্কোব গেটের কাছে একটা গাছ পড়ে গিয়ে দীর্ঘক্ষন রাস্তা বন্ধ থাকার ফলে যাতায়াতের অসুবিধা হয় তিনি খবর পেয়ে ইস্কো কতৃর্পক্ষর সাথে কথা বলেন গাছ কেটে রাস্তা পরিস্কার করে দেবার জন্য কারণ এটা কারখানার দায়িত্ব এলাকায় কোন অসুবিধা হলে জরুরী ভিত্তিতে সেই কাজ করা কিন্তু তার আগেই হীরাপুর থানার আধিকারিক লোক দিয়ে গাছ কেটে রাস্তা পরিস্কার করে দিয়েছেন হীরাপুর থানার আধিকারিককে ধন্যবাদ জানান।

  • আর জি কর কাণ্ডর পর মেয়েদের ও মহিলাদের আত্ম নির্ভরশীলতা গড়তে মিশন জিন্দেগী।

    আর জি কর কাণ্ডর পর মেয়েদের ও মহিলাদের আত্ম নির্ভরশীলতা গড়তে মিশন জিন্দেগী।

    মহিলাদের আত্ম নির্ভরশীলতা গড়তে মিশন জিন্দেগী।

    বার্নপুর:-প্রায় প্রত্যেকদিন বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে মহিলারা অত্যাচারিত হচ্ছে তাদের আত্মসুরক্ষা করার উদ্দেশ্যে বার্ণপুরের মিশন জিন্দেগী ট্রাষ্ট ৫ বছর থেকে ৫০ বছরের মহিলাদের আত্মসুরক্ষার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। ট্রাষ্টের সভাপতি সুকেন্দার শর্মা জানান প্রত্যেক রবিবার বার্ণপুরের গুরুদোয়ারার মাঠে গুরুদোয়ারা প্রবন্ধক কমিটির ও সদস্যদের সহায়তায় এই
    প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে

  • বার্নপুর স্টেশন রোড টিএমসি পার্টি অফিসের সামনে আজ একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল এই উপলক্ষে রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, ও আসানসোল পৌর নিয়মে মেয়র বিধান উপাধ্যায়

    বার্নপুর স্টেশন রোড টিএমসি পার্টি অফিসের সামনে আজ একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল এই উপলক্ষে রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, ও আসানসোল পৌর নিয়মে মেয়র বিধান উপাধ্যায়

    রক্তদান শিবিরে উপস্থিত রাজ্যের মন্ত্রী ও আসানসোল পৌর নিগমের মেয়র

    আসানসোল: আসানসোল পৌর নিগমের 78 নম্বর ওয়ার্ড পরোপিতা অশোক রুদ্রের নেতৃত্বে বার্নপুর স্টেশন রোড তৃণমুল পার্টি কার্যালয় সামনে আজ একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল এই উপলক্ষে রাজ্যের আইন ও বিচার এবং শ্রম  মন্ত্রী মলয় ঘটক, আসানসোল পৌরসভার মেয়র বিধান উপাধ্যায় এই রক্তদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন । আসানসোল পৌর নিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়, ডেপুটি মেয়র ওয়াসি মূল হক, ডেপুটি মেয়র ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি অভিজিৎ ঘটক, বরো চেয়ারম্যান শিবানন্দ বাউরি সহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা উপস্তি ছিলো।
    এখানে 50 জন স্বেচ্ছায় রক্ত দিয়েছেন এই উপলক্ষে, মলয় ঘটক অমরনাথ চ্যাটার্জি বিধান উপাধ্যায় ওয়াসিম উল হক অভিজিৎ ঘটক সকলেই এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং বলেন যে রক্তের অভাবে কারো জীবন না যাক এবং আমাদের রাজ্য সরকার যেভাবে কাজ করছে এই ধরনের বিভিন্ন রক্তদান শিবির আয়োজন করছে আমাদের রাজ্য সরকার এবং আমাদের দল। তার জন্য মানুষের অনেক প্রাণহানি থেকে বাঁচতে পারছে। রক্ত কোনো বিকল্প নয় তাই রক্তদান শিবির হওয়া উচিত আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি আমাদের কর্মীদেরকে আমাদের দলের নেতাদেরকে যারা এই ধরনের অনুষ্ঠান করে।  সেজন্য রক্তদানের খুব প্রয়োজন। অশোক রুদ্র বলেন এই রক্তদান উৎস আমরা প্রত্যেক বছর করি এবং মানুষের জন্য সমস্ত সময় আমরা প্রস্তুত থাকি। সাহায্যের হাত বাড়াবার জন্য তাই এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা এই রক্তদানের মাধ্যমে আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তারই নির্দেশে এই রক্তদান শিবির আমরা আয়োজন করেছি এর ছাড়াও সারা বছর আমরা সামাজিক মূল্য কাজ করি এবং নিজের বিভিন্ন ওয়ার্ডে রাজ্য সরকার আসানসোল পৌর নিগমের সাহায্যে অনেক মানুষের কাজ করি।

  • আরজি করের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি সালানপুরের গ্রামে ধিক্কার মিছিল                      

    আরজি করের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবি সালানপুরের গ্রামে ধিক্কার মিছিল                      

    আরজি করের ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদের আওয়াজ এবার শহর থেকে গ্রামেও ছড়িয়ে পড়ছে।রবিবার আসানসোলের সালানপুর ব্লকের বাসুদেবপুর জেমারী গ্রাম পঞ্চায়েতে আরজি করের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে বাসুদেবপুর দূর্গা মন্দির থেকে জেমারী গেট পর্যন্ত ধিক্কার মিছিল করা হয়। সেই মিছিলে পুরুষ, মহিলা থেকে শুরু করে যুবক, যুবতী ও কিশোর এবং কিশোরীরা পায়ে পা মেলান। মিছিলের মধ্যেই আওয়াজ উঠে ” তিলোওমার তোমার রক্ত হবে নাকো ব্যর্থ”, “ইউ ওয়ান জাস্টিস”।

    আরজি করের ঘটনা / সালানপুরে ডিওয়াইএফআইয়ের প্রতিবাদ মিছিল ও রাস্তা অবরোধ

    DYFI বিক্ষোভ ও মিছিল আর জি কার কান্ডো কে নিয়ে

    সালানপুর, ২৫ আগষ্টঃ ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন বা ডিওয়াইএফআইয়ের সালানপুর লোকাল কমিটির ডাকে রবিবার আরজি করের ঘটনায় মূল দোষীদের শাস্তির দাবিতে ধিক্কার মিছিল হয়। মিছিলটি নিমতলা বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয় দেন্দুয়া মোড় পর্যন্ত যায়। এই মিছিলে পায়ে পা মেলান প্রচুর মানুষ। মিছিলের শেষে দেন্দুয়া মোড়ে আসানসোল চিত্তরঞ্জন রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হয়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের জেলা সম্পাদক ভিক্টর আচার্য্য, জেলা কমিটির সদস্য আবীর ঘোষ,লোকাল কমিটির সদস্য চন্দন বাউরি, শম্ভু বাউরি সহ আরো অনেকে।

  • আসানসোলের সেনরেল রোডের জুবিলি মোড় সংলগ্ন SBSTC ( সাউথ বেঙ্গল স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন) বাস ডিপোতে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সরকারি বাস হঠাৎ চালক ছাড়াই চলতে শুরু করে। 

    আসানসোলের সেনরেল রোডের জুবিলি মোড় সংলগ্ন SBSTC ( সাউথ বেঙ্গল স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন) বাস ডিপোতে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সরকারি বাস হঠাৎ চালক ছাড়াই চলতে শুরু করে। 

    বাস ডিপো তে এক্সিডেন্ট

    আসানসোলের সেনরেল রোডের জুবিলি মোড় সংলগ্ন এসবিএসটিসি ( সাউথ বেঙ্গল স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন) বাস ডিপোতে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সরকারি বাস হঠাৎ চালক ছাড়াই চলতে শুরু করে। রবিবার দুপুরের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। সরকারি বাসটি ডিপোর গেট ভেঙে রাস্তায় এসে পরপর তিনটি মোটরবাইককে ধাক্কা মেরে, ডিভাইডার টপকে পাশের লেনে চলে যায়। শেষ পর্যন্ত ঐ লেনে নর্দমায় গিয়ে পড়ায়, বাসটি থামে।
    ধাক্কা মারা তিনটি মোটরবাইকের মধ্যে দুটি মোটরবাইক ভেঙে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আগেই বাসটিকে দেখতে পেয়ে যাওয়া মোটরবাইক চালকেরা প্রাণে বেঁচে যান। ছুটির দিনে দুপুরবেলা হওয়ায় এদিন ঐ এলাকায় ভিড় ও রাস্তায় গাড়ি চলাচল এবং সাধারণ মানুষের যাতায়াত কম ছিলো। যে কারণে হতাহতের কোন ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে আসানসোল উত্তর থানা ও ট্রাফিক গার্ডের পুলিশ ছুটে আসে। এই ঘটনার জন্য বেশ কিছুক্ষনের জন্য হলেও সেনরেল রোডে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ ক্রেন দিয়ে বাসটিকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় ও গাড়ি চলাচল শুরু হয়।
    এদিকে এই ঘটনার পরে সরকারি বাসের বেহাল চেহারা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে।
    এদিন এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী তথা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া একটি মোটরবাইক মালিক শ্রীকান্ত মাজি বলেন, আমি সরকারি বাসের ডিপোর সামনে মোটরবাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ আমি দেখতে পাই যে ডিপোর ভেতর থেকে একটি বাস এগিয়ে আসছে। পরে বুঝতে পারি যে বাসটিতে চালক ও খালাসি কেউ নেই। চালক ও খালাসি ছাড়াই রাস্তার দিকে এগিয়ে আসছে। কিছু বোঝার আগেই গেট ভেঙে রাস্তার দিকে চলে আসে। বাসটি আমাদের খুব কাছে পৌঁছানোর আগে প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যাই। এরপর ঐ বাস তিনটি মোটরবাইককে পিষে দেয়।
    জানা গেছে, বাসটি হাওড়া ডিপোর ছিল। এই বাসটির আসানসোল থেকে কলকাতা ফেরার সময় ছিল বিকেল ৩ টে বেজে ৩০ মিনিট। এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ এই বাসটি আসানসোলের জুবিলি মোড় সংলগ্ন এসবিএসটিসি ডিপোতে পৌঁছায়। এরপর বাসটির চালক ও খালাসি খাবার খেতে গেছিলেন। তাই সেই সময় বাসে কেউ ছিল না। তাই প্রশ্ন উঠছে যে, বাসে চালক না থাকা সত্ত্বেও কি করে বাসটি চালু হলো? তাহলে কি টেকনিক্যাল ত্রুটি কারণে বাসটি চালু হয় গেল?
    তাহলে বাসটি কলকাতা থেকে আসানসোলেে কি করে যাত্রীদের নিয়ে এলো? সাধারণ মানুষ যারা, সরকারি বাসে নিত্যদিন যাতায়াত করেন, তাদের নিরাপত্তার কোথায়?
    এই বিষয়ে আসানসোল পুরনিগমের তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলর শ্রাবণী মন্ডল বলেন, ঘটনার সময় আমি এখানে উপস্থিত ছিলাম না। খবর পেয়ে এসেছি। তারপর জানতে পারি বাসটি চালক ছাড়াই ডিপো থাকা বাস নিজের থেকে চালু হয়ে যায়। পরে
    গেট ভেঙে বেরিয়ে এসে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা তিনটি মোটরবাইককে ধাক্কা মারে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
    এদিকে, এই ঘটনা নিয়ে এসবিএসটিসির তরফে বলা হয়েছে, ঠিক কি কারণে এই ঘটনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
    অন্যদিকে, যে তিনটি মোটরবাইক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, তাদের মালিকেরা আসানসোল উত্তর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
    পুলিশ জানায়, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    দুর্ঘটনার পরের বাসের ছবি

  • আরজি করের ঘটনা  আসানসোলে রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীদের মৌন মিছিল

    আরজি করের ঘটনা  আসানসোলে রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীদের মৌন মিছিল

    আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তন ছাত্রদের তরফে কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মহিলা ডাক্তার খুনের প্রতিবাদ এবং দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তির দাবিতে রবিবার একটি মৌন মিছিল বার করা হয়। এই মিছিল আসানসোলের বিএনআর মোড় সংলগ্ন রবীন্দ্র ভবন থেকে শুরু হয়। পরে সেই মিছিল ভগত সিং মোড হয়ে রবীন্দ্র ভবনে ফিরে আসে। মিছিলে পা মেলানো  সকলের একটিই দাবি ছিল যে আরজি কর হাসপাতালে যা ঘটেছে তার বিচার করে,  দোষীদের কঠোরতম শাস্তি দেওয়া হোক।

    আরজি করের ঘটনা  আসানসোলে রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীদের মৌন মিছিল

    (more…)
  • আবারও টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা, রেল ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে নিয়ে আসানসোলে ব্রিজ পরিদর্শনে মেয়র

    আবারও টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা, রেল ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে নিয়ে আসানসোলে ব্রিজ পরিদর্শনে মেয়র

    আসানসোল : আসানসোল পুরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায় শুক্রবার আসানসোল জিটি রোডের ভগৎ সিং মোড থেকে ১৯ নং জাতীয় সড়কের  জুবিলি মোড় সংযোগকারী সেনরেল রোড বা বিবেকানন্দ সরণীর রেল সেতু পরিদর্শন করেন। তার সঙ্গে ছিলেন পূর্ব রেলের আসানসোল ডিভিশনের রেল ইঞ্জিনিয়াররা। এছাড়াও ছিলেন ডেপুটি মেয়র ওয়াসিমুল হক, কাউন্সিলর তরুণ চক্রবর্তী ও পুরনিগমের ইঞ্জিনিয়ার ও আধিকারিকরা।
    এই প্রসঙ্গে, মেয়র বিধান উপাধ্যায় বলেন, আমি ফোনে এদিন আসানসোল ডিভিশনের ডিআরএমকে সেনরেল রোডের রেল ব্রিজের নীচে জল জমার কথা বলেছিলাম। ডিআরএম রেলের ইঞ্জিনিয়ার ও আধিকারিকদের পাঠিয়েছেন। তাদেরকে সাথে নিয়ে এই রেল ব্রিজ পরিদর্শন করলাম। এদিন বৃষ্টি হওয়ায় পরিদর্শন করতে একটু অসুবিধা হলেও, বিষয়টি দেখা হয়েছে। রেল ও আসানসোল পুরনিগম খতিয়ে দেখছে কিভাবে এই ব্রিজের নিচে জল জমার সমস্যা সমাধান করা যায়।

    এই ব্রিজের নিচে বিদ্যুতের তারও গেছে। শনিবার আবার পরিদর্শন করা হবে। বিদ্যুৎ বন্টন নিগমের আধিকারিকদের ডাকা হবে। মেয়র আরো বলেন, সামান্য বৃষ্টির পরও এই ব্রিজের নিচে জল জমে যায়। যে কারণে আসানসোলের জিটি রোড থেকে জাতীয় সড়কের দিয়ে যাতায়াত করা গাড়িগুলিকে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। অনেক বড় বড় হাসপাতাল এই রাস্তায় আছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলাশাসকের কার্যালয়ও এই রাস্তা দিয়ে যেতে হয়। তাই এই ব্রিজের নিচে জল জমে যাওয়ার সমস্যার সমাধানের বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।


    এদিকে, বৃহস্পতিবার রাত থেকে আসানসোল শহর তথা শিল্পাঞ্চল জুড়ে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। শুক্রবার সকালেও বেশ কয়েক ঘন্টা ধরে আবারও বৃষ্টি হয়। যা দুপুর পর্যন্ত চলে। এই বৃষ্টিতে আসানসোল স্টেশন রোডের ১৩ নং মোড়, হটন রোডের আর্য সরণী মোড়, দিলদার নগর, চেলিডাঙ্গা, রেলপার সহ নিচু এলাকা ও কালভার্ট জলের তলায় চলে যায়। বেশ কিছু বাড়িতেও জল ঢোকে।
    এদিকে, নর্দমা পরিষ্কার না হওয়ায় বাড়িতে ঢুকে যাচ্ছে বৃষ্টির জল। এমনটাই অভিযোগ আসানসোলের ইসমাইল গুরু নানক পল্লীর বাসিন্দাদের। আসানসোল পুরনিগমের ৮৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চিকিৎসক দেবাশীষ সরকার এদিনের ঘটনার কথা জানতে পেরে সঠিক ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন বলে জানা গেছে।
    এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক নেই। নর্দমা নিয়মিত ভাবে পরিষ্কার হয় না এইসব এলাকায়। যার ফলে অল্প বৃষ্টিতেই নালির জল ঘরে ঘরে ঢুকে যাচ্ছে। শুধু ৮৪ নং ওয়ার্ড নয়, আসানসোল পুরনিগমের একাধিক ওয়ার্ডেই এই ছবি দেখতে পাওয়া গেলো।


    বৃহস্পতিবার রাতের পরে শুক্রবার সকাল থেকে দফায় দফায় হচ্ছে বৃষ্টি। এর ফলে নর্দমার জল উপচে চলে এসেছে রাস্তায় ও বাড়িতে। বহুবার কাউন্সিলর ও আসানসোল পুরনিগমকে বলেও কোন লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। এইভাবে সারাদিন যদি বৃষ্টি হতে থাকে তাহলে বাড়িঘরে এক হাঁটুর উপর জল জমে যাবে। রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করা যাবে না বলেও তাদের অভিযোগ। 
    অন্যদিকে, আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, শনিবার ও রবিবার এই বৃষ্টি চলবে।

  • আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ : আসানসোলে থানা ঘেরাও বিজেপির, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ : আসানসোলে থানা ঘেরাও বিজেপির, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    আসানসোল : কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে বিজেপির তরফে রাজ্যের বিভিন্ন থানার সামনে শুক্রবার ঘেরাও বিক্ষোভ দেখানোর কর্মসূচি পালন করা হয়।
    এই কর্মসূচিতে এদিন বিকেলে আসানসোল দক্ষিণ থানা ঘেরাও করে, থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান বিপুল সংখ্যায় বিজেপি কর্মী ও সমর্থকরা। এর নেতৃত্বে ছিলেন বিজেপির আসানসোল সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক অভিজিৎ রায়। তারা থানার গেটের সামনে ফাঁসির দড়ি দেখিয়ে এই ঘটনায় জড়িতদের ফাঁসি দেওয়ার দাবিতে কলকাতা পুলিশ ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। তারা টায়ার জ্বালিয়ে থানার সামনে জিটি রোড অবরোধ করেন। এর ফলে জিটি রোডে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তখন সেখানে থাকা পুলিশ কর্মীরা জিটি রোডের অবরোধ তুলতে এগিয়ে আসে। বিজেপির নেতা ও কর্মীরা সরতে না চাওয়ায়, পুলিশ তাদের জোর করে সরাতে চায়। তখন পুলিশ কর্মীদের সঙ্গে বিজেপির নেতা ও কর্মীদের ধস্তাধস্তি বেঁধে যায়। থানার সামনে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বেশ কিছুক্ষনের চেষ্টায় পুলিশ বিজেপি নেতা ও কর্মীদের সরিয়ে দিয়ে জিটি রোডের অবরোধ তুলে দেয়।



    এই প্রসঙ্গে জেলা সম্পাদক অভিজিৎ রায় বলেন, বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই বললেই চলে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাসরি দায়ী করে তার পদত্যাগ দাবি করেন তিনি ।  এর সাথে তিনি অভিযোগ করেন যে গত ১৪ আগস্ট রাতে, যখন বিপুল সংখ্যায় মানুষ আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়ে, ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছিলেন। তখন তখন তৃনমুল কংগ্রেসের গুন্ডারা হাসপাতালে চড়াও হয়ে ভাঙচুর করেছিলো। যাতে খুনের ঘটনার প্রমাণ না পাওয়া যায়। হামলাকারীদের সেদিন পুলিশ আটকায় নি। আর এখন যারা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছেন, পুলিশ তাদেরকে আটকাচ্ছে।

    এদিনের বিজেপির আন্দোলন ঘিরে যাতে বড় ধরনের কিছু না হয়, তার জন্য আসানসোল দক্ষিণ থানার সামনে পুলিশের পাশাপাশি কমব্যাট ফোর্সও ছিলো।

  • শচীন রায়ের জন্মদিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন

    শচীন রায়ের জন্মদিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন

    আসানসোল : আসানসোল নর্থ পয়েন্ট স্কুল এবং পার্বতী টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান শচীন রায়ের জন্মদিন উপলক্ষে শুক্রবার আসানসোল নর্থ পয়েন্ট স্কুলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে। এই উপলক্ষে আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের সম্পাদক স্বামী সোমাত্মানন্দ জি মহারাজ স্কুলের রজত জয়ন্তী গেট উদ্বোধন করেন। পাশাপাশি ভূমিপূজো করে স্কুলের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এছাড়া এক রক্তদান শিবিরেরও আয়োজন করা হয়। এই রক্তদান শিবির আয়োজনে সহযোগিতা করেন প্রবীর ধর। এর পাশাপাশি এদিন চক্ষু ও দাঁতের পরীক্ষার একটি ক্যাম্পেরও আয়োজন করা হয়। এর পাশাপাশি পড়ুয়াদের জন্য বৃত্তি প্রকল্প চালু করা হয়েছে। এছাড়াও বৃক্ষরোপনের একটি কর্মসূচি ছিলো।

    এই প্রসঙ্গে শচীন রায় বলেন, আমি সর্বদা সামাজিক কাজ করতে চাই। তাই জন্মদিনে একটি বৃক্ষরোপণ সহ একাধিক সমাজের উপকার হয়, এমন কিছুর আয়োজন করা হয়েছিলো। শচীন রায় আরো বলেন, শুধু আমার জন্মদিনই নয়, সবসময় ঈশ্বরের কৃপায় মানুষের সেবা চালিয়ে যেতে চাই। তিনি রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের স্বামী সৌমাত্মানন্দ জি মহারাজকে ধন্যবাদ জানান এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য। এদিন অনুষ্ঠানে আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের উন্নয়ন তহবিলে ১ লক্ষ টাকার চেক এবং পাশাপাশি সামাজিক সংস্থা আসানসোল “প্রগতি”কে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসার জন্য ২০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়। এদিনের এই অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শচীন রায়ের স্ত্রী স্কুলের ডিরেক্টর মিতা রায়, পুত্র স্কুলের ডিরেক্টর গৌরব রায়, আসানসোল নর্থ পয়েন্ট স্কুলের অধ্যক্ষ রাজীব শা এবং পার্বতী টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের পড়ুয়া, শিক্ষক ও অন্যান্য কর্মচারীরা।