Tag: ADPC

  • নিয়োগ মামলার রায়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আসানসোলে বিজেপির মিছিল / ডিআই অফিস গেটে তালা, বিক্ষোভ

    নিয়োগ মামলার রায়ে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আসানসোলে বিজেপির মিছিল / ডিআই অফিস গেটে তালা, বিক্ষোভ

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– দেশের সুপ্রিম কোর্ট বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের এসএসসি নিয়োগ মামলার রায় দিতে গিয়ে ২০১৬ সালের পুরো প্যানেলকেই বাতিল করেছে। এর ফলে প্রায় ২৬০০০ শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে সামনে রেখে বিজেপি গোটা রাজ্য জুড়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে রাস্তায় আন্দোলনে নেমেছে।
    সেই একই দাবিতে শুক্রবার সকালে বিজেপির আসানসোল সাংগঠনিক জেলা পক্ষ থেকে ডিআই অফিস অভিযানের ডাক দেওয়া হয়। আসানসোলের জিটি রোডের পুরনো রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম মোড় থেকে এই উপলক্ষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বেরোয়। সেই মিছিল মূর্গাশোল ও রামবন্ধু তলাও মোড় হয়ে আসানসোলের এসবি গরাই রোডের সুকান্ত ময়দান সংলগ্ন আসানসোল পুরনিগমের ৪ নং বোরো অফিসে থাকা ডিআই অফিসে আসে। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন আসানসোল সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি দেবতনু ভট্টাচার্য। এছাড়াও ছিলেন প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ দে, অভিজিৎ রায়, সুদীপ চৌধুরী, অরিজিৎ রায় সহ অন্যান্যরা।

    বিজেপি নেতা ও কর্মীরা যাতে ডিআই অফিসের ভেতরে কোনভাবেই যেতে না পারেন, তারজন্য পুলিশের কথায় মুল গেটে তালা লাগানো হয়েছিলো। আগে থেকেই পুলিশ বাহিনী ডিআই অফিস চত্বরে মোতায়েন করা হয়েছিলো। গেটে তালা লাগানো থাকায় ভেতরে ঢুকতে না পেরে বিজেপির নেতা ও কর্মীরা গেট ধরে ঝাঁকানো শুরু করেন। কেউ কেউ পাঁচিল টপকে অফিস চত্বরে ঢুকে স্লোগান দিতে থাকেন। গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় আধঘন্টা ধরে এমন পরিস্থিতি থাকে। শেষ পর্যন্ত ডিআই অফিসে যেতে না পারায়, বিজেপির জেলা সভাপতি বাইরে থেকে ঐ গেটে আরো একটা তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়।

    আন্দোলন শেষে বিজেপির জেলা সভাপতি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২৬০০০ শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। এটি শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি খুব বড় ধাক্কা। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা এর জন্য দায়ী, কারণ তারা শিক্ষক নিয়োগে একটি বড় কেলেঙ্কারি করেছেন। তিনি আরো বলেন, যেসব শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন তাদেরও টাকা ফেরত দিতে হবে। তিনি স্পষ্টভাবে অভিযোগ করেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে এখন রাজ্যের কারও কোনও আশা নেই। কারণ তিনি তার দুর্নীতিবাজ নেতা ও মন্ত্রীদের বাঁচাতে ২৬ হাজার শিক্ষককে উৎসর্গ করেছেন। আমরা তাই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করছি।

    এদিকে, বিজেপির বাইরে থেকে গেটে তালা লাগানোয় আন্দোলন শেষ হওয়ার পরে বোরো অফিসে থাকা পুরনিগমের স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা বেরোতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। সেই সময় সেখানে থাকা আসানসোল দক্ষিণ থানার এক পুলিশ অফিসারের সাথে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের বাদানুবাদ হয়। শেষ পর্যন্ত ঐ পুলিশ অফিসার বিজেপির লাগানো তালার চাবি বেশ কিছুক্ষন পরে খুঁজে পান। তারপর সেই তালা খুলে দেন ঐ পুলিশ অফিসার। তারপর স্বাস্থ্য আধিকারিকরা বাইরে বেরোন।

  • ৯ দফা দাবিতে আসানসোল পুরনিগমের ৩ নং বোরো অফিসে সিপিএমের বিক্ষোভ / চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি

    ৯ দফা দাবিতে আসানসোল পুরনিগমের ৩ নং বোরো অফিসে সিপিএমের বিক্ষোভ / চেয়ারম্যানকে স্মারকলিপি

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– আসানসোলের রেলপারে আসানসোল পুরনিগমের ৩ নং বোরো অফিসে শুক্রবার সিপিএমের আসানসোল ৩ নং এরিয়া কমিটির পক্ষ থেকে ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পরে ৯ দাবির একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয় বোরো চেয়ারম্যান উৎপল সিনহার হাতে। ছিলেন ৩ নং এরিয়া কমিটির সম্পাদক অরুণ পান্ডে, সুকান্ত বন্দোপাধ্যায় , কাউসার হোসেন, উত্তম মন্ডল, মহঃ সালাউদ্দিন, লাড্ডু বক্সী, পারিজাত বোস।
    সিপিএমের সম্পাদক বলেন, এদিন সিপিএমের পক্ষ থেকে বিভিন্ন দাবি নিয়ে একটি স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান দাবিগুলি ছিল রেলপার এলাকায় পানীয়জলের সমস্যা সমাধান, আবাস প্রকল্পের আওতায় মানুষকে ঘর দেওয়া এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করা। বোরো চেয়ারম্যান উৎপল সিনহার সাথে এই দাবিগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এগুলোর সমাধানের দাবি জানানো হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে উৎপল সিনহা বলেন, এদিন সিপিএমের পক্ষ থেকে কিছু দাবি নিয়ে তার সাথে দেখা করেছে। রেলপার এলাকার জল সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। বোরো নং ৩ অফিসে তিনটি ট্যাঙ্ক তৈরি করা হচ্ছে। এই ট্যাঙ্কগুলি তৈরি হয়ে গেলে, জলের সমস্যা অনেকাংশে সমাধান হয়ে যাবে। আবাসন প্রকল্প সম্পর্কে তিনি বলেন, বিএসইউপি প্রকল্পের আওতায় এখন পর্যন্ত আমার এলাকার ৯০০ জনকে আবাসন প্রদান করা হয়েছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে তিনি বলেন, নির্মল সাথীর কর্মীরা ঘরে ঘরে আবর্জনা সংগ্রহ করছেন। নিরাপদ স্থানে তা রাখা হচ্ছে যাতে এলাকায় কোনও ময়লা না থাকে। এটি একটি নতুন প্রকল্প। তার বাস্তবায়নে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে কাজ চলছে। তিনি বলেন, অন্যান্য এলাকার মতো, আসানসোল পুরনিগমের বোরো নম্বর ৩ এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করা হচ্ছে।

  • নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ / দুর্গাপুরে জেলা সভাপতির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল

    নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মুল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ / দুর্গাপুরে জেলা সভাপতির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল

    পাবলিক নিউজ দূর্গাপুর:– নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল তৃণমূল কংগ্রেসের। শুক্রবার দুর্গাপুরের শংকরপুর এলাকায় পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক তথা পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃনমুল কংগ্রেসের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে এই বিশাল বিক্ষোভ মিছিল হয়। দেশজুড়ে ৭৪৮ টি নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষধের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে দুই দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। পশ্চিমবঙ্গের সকল ব্লকে ব্লকে জেলায় জেলায় এই বিক্ষোভ মিছিল হচ্ছে। এই মিছিলে পায়ে পা মিলিয়েছিলেন প্রায় হাজার খানেক আবাল বৃদ্ধ বনিতা। বিক্ষোভ মিছিলটি শংকরপুর মোড় থেকে শুরু হয়ে শংকরপুর গ্রাম পর্যন্ত হয়।
    এই প্রসঙ্গে বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষধ সহ সকল প্রকার দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য । এখন এমন অবস্থা যে সাধারণ মানুষের এবার জ্বর হলে , তার জন্য নামমাত্র প্যারাসিটামল কেনার ক্ষমতা থাকবে না। আমরা এর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছি।

  • রেল শহর চিত্তরঞ্জনে চাঞ্চল্য / আবাসনে গৃহবধূকে গলা কেটে নৃশংস খুন, তদন্তে পুলিশ চিত্তরঞ্জন ও আসানসোল,

    রেল শহর চিত্তরঞ্জনে চাঞ্চল্য / আবাসনে গৃহবধূকে গলা কেটে নৃশংস খুন, তদন্তে পুলিশ চিত্তরঞ্জন ও আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল :– রেল শহর চিত্তরঞ্জন রেল আবাসনের ভেতরে গৃহবধূকে গলা কেটে ও কুপিয়ে নৃশংস ভাবে খুন করলো দূষ্কৃতিরা। রেল শহরের আমলাদহি এলাকার ২৮ নম্বর স্ট্রিটের ৪৬/২ডি নং রেল আবাসন থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পরে রক্তাক্ত গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। এক রেল কর্মীর স্ত্রী ঐ গৃহবধূকে নৃশংসভাবে খুন হওয়ার ঘটনা জানাজানি হতে গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মৃতার নাম সঞ্চিতা চৌধুরী (৫৬)। তার স্বামী প্রদীপ চৌধুরী চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানার ক্রেন ড্রাইভার পদে কর্মরত আছেন।
    শুক্রবার দুপুরে আসানসোল জেলা হাসপাতালে গৃহবধূর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত হয়। গৃহবধূর গলা ধারালো কোন অস্ত্র দিয়ে কাটা হয়েছে বলে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গেছে। এছাড়াও গৃহবধূর শরীরে ১২ টি বেশি আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। চিত্তরঞ্জন থানার পুলিশ এই ঘটনায় একটি খুনের মামলা করে তদন্তে নেমেছে।
    জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চিত্তরঞ্জনে রেল আবাসনে একাই ছিলেন গৃহবধূ সঞ্চিতা চৌধুরী। স্বামী প্রদীপ চৌধুরী রেল ইঞ্জিন কারখানায় কাজে ছিলেন। প্রদীপবাবুর ছেলে পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে আছে। সেখানে থেকে সে মাকে সন্ধ্যার পরে ফোন করে। কিন্তু বারবার ফোন করলেও, তার মা তা ধরেনি। তাই সে বাবাকে ফোন করে, মায়ের ফোন না ধরার কথা বলে। বাবা তখন কারখানায় কাজ করছিলেন। তিনি রাত আটটা বাড়িতে এসে দেখেন দরজা খোলা। আরো দেখেন বাইরের ঘরে রক্ত ভর্তি। বিছানায় রক্ত। স্বাভাবিক ভাবেই তিনি হতচকিত হয়ে পড়েন। এরপর তিনি ভেতরে ঢুকে দেখেন বাথরুমের কাছে গলা কাটা রক্তাক্ত অবস্থায় সঞ্চিতা দেবী পড়ে আছেন। তিনি চিৎকার করে আশপাশের লোকেদের ডাকেন। সঙ্গে সঙ্গে তারা দৌড়ে আসেন। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে চিত্তরঞ্জন থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জ ইসমাইল আলি পুলিশ কর্মীদের নিয়ে সেখানে আসেন। আরপিএফ আধিকারিকরাও খবর পেয়ে পৌঁছান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন আইএনটিইউসির সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রজিৎ সিং। ইন্দ্রজিৎবাবু বলেন, প্রদীপ চৌধুরী পরিবার নিয়ে ২৮ নম্বর স্ট্রিটের ৪৬ /২ ডি কোয়ার্টারে থাকেন। প্রদীপবাবু আমাকে জানিয়েছেন তার ছেলের কাছ থেকে ফোন পেয়ে তিনি বাড়িতে আসেন। তখন তিনি আবাসনের মধ্যে নিজের স্ত্রীকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকত দেখেন।
    জানা যায়, প্রদীপবাবুর আবাসনের সামনের এবং পিছনের দুদিকেরই দরজায় খোলা ছিল। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে প্রমাণ সংগ্রহ করেছে। এই এলাকায় কাছাকাছি কোন সিসিটিভি নেই।
    চিত্তরঞ্জন থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জ ইসমাইল আলী বলেন, প্রচুর পরিমাণ রক্ত আবাসনের একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। দেহটি বাথরুমের কাছে পড়েছিল। দুষ্কৃতিরা ফিনাইল দিয়ে ঘরটা ধোওয়ার চেষ্টা করেছিলো । তবে প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলে জেনেছি, তারা কোনো রকম আওয়াজ এই আবাসন থেকে পাননি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে। পরিবারের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে একটি খুনের মামলা করা হয়েছে।

  • নিয়োগে সুপ্রিম রায় / আসানসোলে শিক্ষক সংগঠন এবিটিএর বিক্ষোভ সভা

    নিয়োগে সুপ্রিম রায় / আসানসোলে শিক্ষক সংগঠন এবিটিএর বিক্ষোভ সভা

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– এসএসসি নিয়োগে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের ২৬০০০ শিক্ষকের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। গোটা বিষয়টিকে সামনে রেখে রাজ্য সরকারের পদত্যাগের দাবিতে শুক্রবার সন্ধ্যায় আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনের সামনে বিএনআর মোড়ে নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতির ( এবিটিএ) আসানসোল মহকুমা শাখার পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। রাস্তা অবরোধ করে দেখানো হয় বিক্ষোভও।
    এই প্রতিবাদ সভায় অল বেঙ্গল টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের অমিতদ্যুতি ঘোষ, কালী শঙ্কর ভট্টাচার্য, অনিন্দ্য দাস, মৈত্রেয়ী দাস, ভিক্টর আচার্য ছাড়াও সংগঠনের আরো অনেক কর্মী উপস্থিত ছিলেন। এই প্রসঙ্গে অমিতদ্যুতি ঘোষ বলেন, বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে যে আদেশ দেওয়া হয়েছে তার জন্য রাজ্য সরকার এবং এসএসসি সম্পূর্ণরূপে দায়ী। তারা তাদের কেলেঙ্কারি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলো। যে কারণে তারা কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে অনেক সুযোগ পেয়েছিল যেখানে তারা যোগ্য এবং অযোগ্য শিক্ষকদের আলাদা করতে পারতো। কিন্তু তারা তা করেনি । কারণ তারা যদি তা করত, তাহলে তাদের কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসত। এর ফলে প্রায় ২৬০০০ শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। তাদের মধ্যে এমন শিক্ষকও আছেন যারা যোগ্য ছিলেন। যারা কোনও দুর্নীতি করেননি। তারা তাদের যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেয়েছেন। কিন্তু শুধুমাত্র রাজ্য সরকার এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের দুর্নীতির কারণে, আজ তারাও অস্তিত্বের সংকটের মুখোমুখি। তিনি আরো বলেন, আমাদের সংগঠন এটা হতে দেবে না। রাজ্য সরকারের সরানোর দাবিতে আগামী দিনে আরো বৃহত্তর আন্দোলন করা হবে।

  • ওয়াকফ সংশোধনী বিলের বিরোধিতায় আসানসোলে বিক্ষোভ মিছিল আসানসোল,

    ওয়াকফ সংশোধনী বিলের বিরোধিতায় আসানসোলে বিক্ষোভ মিছিল আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আসানসোল:– কেন্দ্রীয় সরকারের ওয়াকফ সংশোধনী বিলের বিরুদ্ধে শুক্রবার আসানসোল শহরে দানিশ আজিজের নেতৃত্বে একটি প্রতিবাদ মিছিল বার করা হয়। আসানসোলের রেলপার এলাকার কুরেশি মহল্লা ব্রিজ থেকে এই প্রতিবাদ মিছিল শুরু হয়ে, জিটি রোডের বিএনআর মোড় হয়ে আসানসোল আদালত চত্বরে এসডিও বা মহকুমাশাসক (সদর) অফিস পর্যন্ত যায়। এই প্রসঙ্গে দানিশ আজিজ বলেন যে, কেন্দ্রীয় সরকার তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে লোকসভায় ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস করিয়েছে। এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আনা একটি বিল। এর ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে। এছাড়াও, তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অধিকারেও হস্তক্ষেপ করা হবে। তিনি আরো বলেন, এর পরেও যদি রাস্তায় নেমে এর প্রতিবাদ না করা হয়, তাহলে তা হবে অত্যন্ত দুঃখের বিষয়। তিনি রেলপারের জনগণকে ধন্যবাদ জানান, এই বলে যে তারা এদিন এত বিশাল সংখ্যায় বেরিয়ে এসে এই বিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী দিনে যদি এই বিল প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে আসানসোলের মানুষ আরও বৃহত্তর পরিসরে প্রতিবাদ করবে। শুধু আসানসোল নয়, কলকাতা সহ সমগ্র বাংলায় আন্দোলন করা হবে।
    এদিনের এই বিক্ষোভ মিছিলের জন্য আসানসোল শহররের জিটি রোডের একাংশে যান চলাচলে সমস্যা তৈরি হয়।

  • আসানসোলে বেসরকারি হাসপাতালে উত্তেজনা / রোগীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত নিয়ে চাপানওতোর, পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশ

    আসানসোলে বেসরকারি হাসপাতালে উত্তেজনা / রোগীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত নিয়ে চাপানওতোর, পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশ

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল বাড়িতে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হওয়া এক রোগীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করা নিয়ে শনিবার উত্তেজনা ছড়ালো আসানসোলের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। ৫০ উর্ধ্বের মৃত রোগীর নাম মহঃ ওবায়েদ আলম। আসানসোল উত্তর থানর পুলিশ খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে ঘন্টা কয়েকের চেষ্টায় পরিস্থিতি সামাল দেয়।
    জানা গেছে, গত ২৬ মার্চ আসানসোলের ইসমাইল এলাকার বাসিন্দা মহঃ ওবায়েদ আলম ঘরে পড়ে মাথায় আঘাত পান। যে কারণে তাকে আসানসোলের সেনরেল রোডের সৃষ্টিনগরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
    ঘটনা সম্পর্কে মৃত ব্যাক্তির ছেলে মহঃ শাদাব আলম বলেন, গত ২৬ মার্চ আমার বাবা মাথায় আঘাতের কারণে এই হাসপাতালে ভর্তি হন। এদিন সকালে হাসপাতাল থেকে তার বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে ফোন আসে। সেই খবর পেয়ে আমি পরিবারের সাথে হাসপাতালে পৌঁছাই৷ তখন হাসপাতাল থেকে আমাকে জানানো হয় যে তার বাবার দেহের ময়নাতদন্ত করা হবে। মহঃ শাদাব আলম আরো বলেন, আমি, আমার ভাই বা পরিবারের কোনও সদস্যের তার বাবার মৃত্যু সম্পর্কে কোনও সন্দেহ নেই। তাই তারা চান না যে তার বাবার ময়নাতদন্ত করা হোক। কিন্তু হাসপাতাল ময়নাতদন্ত করানোর ব্যাপারে অনড় রয়েছে । তিনি বলেন, যখন আমার পরিবারের কোনও আপত্তি নেই, তাহলে হাসপাতাল কতৃপক্ষ কেন ময়নাতদন্তের উপর অনড় থাকবে ? তিনি স্পষ্ট করে বলেন, আমার পরিবারের সদস্যরা চান না বাবার মৃতদেহর ময়নাতদন্ত হোক। হাসপাতালের চাপে জোর করে বাবার মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করতে দেবো না।
    এই হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাঃ অরিত্র ভট্টাচার্য বলেন, ২৬ মার্চ মহঃ ওয়াবেদ আলমকে মাথায় আঘাতের কারণে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কারণ তার বাইরের দিকে আঘাত ছিলো। তাই নিয়ম অনুসারে, আমি কন্যাপুর ফাঁড়ির পুলিশকে এই বিষয়ে অবহিত করেছিলাম। তিনি আরো বলেন, এখানে মহঃ ওয়াবেদ আলমের চিকিৎসা করা হয়। তার অস্ত্রোপচারও করা হয়েছিলো। কিন্তু, এদিন তিনি মারা যান। এটি একটি মেডিকেল ক্ষেত্রে আইনগত মামলা। তাই সরকারি নিয়ম অনুসারে ময়নাতদন্ত বা পোস্টমর্টেম প্রয়োজনীয়।
    পরে ঘটনার খবর পেয়ে ও মৃত পরিবারের সদস্যদের অনুরোধে, আসানসোলের সমাজকর্মী ফিরোজ খান এফকে হাসপাতালে পৌঁছান। তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জানতে চান কেন তারা ময়নাতদন্ত করতে চান। হাসপাতাল কতৃপক্ষ ও পুলিশ তাকে মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করার আইনগত দিকটি বলে। এরপর তিনি বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে পরিবারকে বলেন।
    ফিরোজ খান এফকে বলেন, আমি পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে খবর পেয়ে হাসপাতালে আসি। তখন জানতে পারি, গত ২৬ মার্চ মহঃ ওবায়েদ আলমকে মাথায় আঘাতের কারণে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। এদিন তিনি মারা গেছেন। হাসপাতাল থেকে তার ছেলেদেরকে ফোনে এই বিষয়টি জানানো হয়। তার ছেলেরা সঙ্গে সঙ্গে তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে হাসপাতালে পৌঁছান। অন্যদিকে, মহঃ ওবায়েদ আলমকে দাফনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে, তবে হেলথ ওয়ার্ল্ড হাসপাতাল বলছে যে তার ময়নাতদন্ত করা হবে। তিনি বলেন, দেশের আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। মহঃ ওবায়েদ আলমের পরিবারও নয়। এই হাসপাতালও নয়। ফিরোজ খান এফকে বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে মহঃ ওবায়েদ আলমের মৃত্যুর কারণ তার পরিবারকে না দেওয়া পর্যন্ত তারা ময়নাতদন্তের অনুমতি দেবেন না। রোগী সকালে মারা গেছেন। সেই ঘটনার পরে ৪ ঘণ্টারও বেশি সময় কেটে গেছে। এই রকম একটা বড় হাসপাতালের রোগীর মৃত্যুর ডিটেইলস দিতে ৪ ঘন্টা সময় লাগছে। এটা খুবই অবাক করার মতো ব্যাপার। তিনি বলেন, এই প্রথমবার নয় যে এই হাসপাতালে রোগী বা তার পরিবারের সদস্যদের হয়রানির অভিযোগ আনা হচ্ছে। যখনই এই হাসপাতালে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে কোনও রোগী এখানে ভর্তি হতে চান, তখনই হাসপাতাল কতৃপক্ষ তাকে ভর্তি করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে । তার দাবি, একটি হাসপাতাল তার ব্যবস্থাপনার মধ্যে যদি রোগীদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে ভালো আচরণ করতে না পারে ও তাদের চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করতে না পারে, তাহলে এমন হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
    যদিও, হাসপাতালের তরফে এই ঘটনা নিয়ে বলা হয়েছে, কোন রোগীর পড়ে গিয়ে মৃত্যু হলে, সেটিকে দুর্ঘটনা বলে ধরে নেওয়া হয়। তা আনন্যাচারাল বা অস্বাভাবিক। আইন মেনে স্থানীয় থানাকে তা লিখিত ভাবে জানানো হয়। এই ক্ষেত্রেও তা করা হয়েছে। বাকিটা পুলিশের দায়িত্ব। পুলিশ ও মৃত রোগীর পরিবারের সদস্যদেরকে মৃত্যু সংক্রান্ত যা নথি দেওয়ার তা দেওয়া হয়েছে। আর, স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের অভিযোগ নিয়ে হাসপাতাল কতৃপক্ষের দাবি, সরকারি গাইড লাইনে যা বলা আছে, তা করা হয়ে থাকে। তার বাইরে কোন রোগীর ক্ষেত্রে কোনকিছু করা হয় না।
    এদিকে, আসানসোল উত্তর থানার পুলিশ জানায়, হাসপাতাল কতৃপক্ষের তরফে এদিন সকালে ঐ রোগীর মৃত্যুর কথা লিখিত ভাবে জানানো হয়েছিলো। রোগীর পরিবারের সদস্যদেরকে বুঝিয়ে এদিন দুপুরে আসানসোল জেলা হাসপাতালে মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। পরিবার জানিয়েছে, ঐ ব্যক্তি বাড়িতে পড়ে গিয়ে গত চারদিন আগে আঘাত পান। এই হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছিলো। শনিবার সকালে চিকিৎসারত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।

  • আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের সহায়তা / জামুড়িয়া কাজি নজরুল ইসলাম মহাবিদ্যালয়ে সাইবার সচেতনতায় সেমিনার……….. জামুড়িয়া,

    আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের সহায়তা / জামুড়িয়া কাজি নজরুল ইসলাম মহাবিদ্যালয়ে সাইবার সচেতনতায় সেমিনার……….. জামুড়িয়া,

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল:- আসানসোলের জামুরিয়ায় চুরুলিয়ায় কাজি নজরুল ইসলাম মহাবিদ্যালয়ে মঙ্গলবার আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার থানার সহযোগিতায় ” সাইবার ক্রাইম বা অপরাধ ” সচেতনতায় একটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়। মহাবিদ্যালয়ের ওম্যানস্ সেল ও আইকিউএসি বিভাগের পক্ষ থেকে কলেজের শিক্ষক ও পড়ুয়াদের মধ্যে বর্তমানের সাইবার ও ডিজিটাল ব্যবস্থা নিয়ে সাইবার ক্রাইম নিয়ে সচেতনতা বাড়াতেই এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছিলো। আনুষ্ঠানিকভাবে এক অনুষ্ঠানে অতিথিরা প্রদীপ জ্বালিয়ে সেমিনারের শুভ সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আসানসোল সাইবার থানার সাব ইন্সপেক্টর স্বর্ণালী পাল, এএসআই শাহনাজ খাতুন, কাজি নজরুল ইসলাম মহাবিদ্যালয়ের প্রিন্সিপাল ডঃ মতিলাল সেন, কনভেনার সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় ও সঞ্চিতা নাগ ও মানসী হাজরা।

  • Cyber Crime से कैसे बचें, विद्यार्थियों को किया जागरूक

    Cyber Crime से कैसे बचें, विद्यार्थियों को किया जागरूक

    पब्लिक न्यूज जामुड़िया  : साइबर अपराध से बचाव के लिए आसनसोल दुर्गापुर पुलिस कमिश्नरेट के साइबर क्राइम विभाग द्वारा
    जामुड़िया के चुरुलिया स्थित काजी नज़रुल इस्लाम महाविद्यालय में जागरूकता कार्यक्रम आयोजित किया गया।  कॉलेज के विद्यार्थियों को साइबर अपराध के विषय में जागरूक किया गया। इस मौके पर यहां साइबर क्राइम विभाग की सब इंस्पेक्टर स्वर्णाली पाल, एएसआई शहनाज खातून काजी नज़रुल इस्लाम महाविद्यालय के प्रिंसिपल डॉक्टर मोतीलाल सेन,  संयोजक समाप्ति चटर्जी संचिता नाग मानसी हाजरा आदि उपस्थित थे।
    शहनाज खातून ने कहा कि महाविद्यालय की विद्यार्थियों और शिक्षकों को साइबर अपराध के बारे में जागरूक किया गया।  विद्यार्थी बहुत आसानी से साइबर अपराध के शिकार हो सकते हैं इसलिए यह बहुत जरूरी है कि इन्हें और खासकर उनके शिक्षक को साइबर अपराध के बारे में जानकारी दी जाए।  शिक्षकों से मिलने वाली जानकारी को विद्यार्थी हमेशा बहुत संजीदगी के साथ ग्रहण करते हैं । प्रिंसिपल डॉक्टर मोतीलाल सेन  ने कहा कि आज पुलिस अधिकारियों द्वारा कॉलेज के विद्यार्थियों शिक्षकों और अन्य कर्मचारियों को साइबर अपराध के बारे में जानकारी प्रदान की गई और किस तरह से वह इससे बच सकते हैं इसके बारे में भी जागरूक किया गया

    साइबर क्राइम से बचने के लिए आज के डिजिटल युग में सतर्कता और जागरूकता बेहद जरूरी है। हाल के समाचारों के अनुसार, भारत में साइबर अपराध तेजी से बढ़ रहे हैं, और लोग ठगी का शिकार हो रहे हैं। यहाँ कुछ प्रमुख तरीके दिए जा रहे हैं, जो समाचारों और विशेषज्ञों की सलाह पर आधारित हैं, जिनसे आप साइबर क्राइम से बच सकते हैं:

    अनजान लिंक और कॉल से सावधान रहें: समाचारों में बताया गया है कि साइबर ठग फर्जी लिंक, मैसेज या वीडियो कॉल के जरिए लोगों को फंसाते हैं। किसी अनजान नंबर से आने वाली कॉल या मैसेज पर भरोसा न करें। उदाहरण के लिए, हाल ही में ‘डिजिटल अरेस्ट‘ जैसे नए तरीके सामने आए हैं, जहाँ अपराधी फर्जी पुलिस अधिकारी बनकर धमकाते हैं। ऐसे में कोई भी व्यक्तिगत जानकारी साझा न करें।

    ओटीपी और बैंक डिटेल्स शेयर न करें: समाचारों के अनुसार, ओटीपी (वन टाइम पासवर्ड) मांगने वाले फर्जी कॉल्स से लोग लाखों रुपये गंवा चुके हैं। किसी भी स्थिति में अपना ओटीपी, बैंक खाता नंबर, या कार्ड की जानकारी अनजान लोगों के साथ साझा न करें।

    मजबूत पासवर्ड का इस्तेमाल करें: विशेषज्ञ सलाह देते हैं कि अपने सोशल मीडिया, ईमेल और बैंक खातों के लिए मजबूत और अलग-अलग पासवर्ड रखें। पासवर्ड को समय-समय पर बदलते रहें ताकि हैकिंग का खतरा कम हो। संदिग्ध ऐप्स डाउनलोड न करें: हाल के समाचारों में जियो जैसी कंपनियों के नाम पर फर्जी ऐप्स (Apk फाइल्स) डाउनलोड करने की चेतावनी दी गई है। केवल आधिकारिक ऐप स्टोर से ही एप्लिकेशन डाउनलोड करें।

    सोशल मीडिया पर गोपनीयता बनाए रखें: अपनी निजी जानकारी जैसे फोन नंबर, पता या तस्वीरें सार्वजनिक रूप से शेयर न करें। ठग अक्सर सोशल मीडिया से डेटा चुराकर हनी ट्रैप जैसे अपराध करते हैं।जागरूकता और शिकायत: अगर आपके साथ कोई साइबर ठगी होती है, तो तुरंत नजदीकी पुलिस स्टेशन या राष्ट्रीय साइबर क्राइम हेल्पलाइन नंबर 1930 पर शिकायत दर्ज करें। समाचारों में बताया गया है कि ठगी के 24 घंटे के भीतर शिकायत करने से पैसे वापस मिलने की संभावना रहती है।

  • আসানসোলে পুকুর ভরাট করে অবৈধ নির্মাণের অভিযোগ / বুলডোজার দিয়ে ভাঙলো পুরনিগম ও বিএলআরও দপ্তর…………… আসানসোল,

    আসানসোলে পুকুর ভরাট করে অবৈধ নির্মাণের অভিযোগ / বুলডোজার দিয়ে ভাঙলো পুরনিগম ও বিএলআরও দপ্তর…………… আসানসোল,

    পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :–পুকুর বুজিয়ে বা ভরাট করে চলছিল বেআইনী বা অবৈধ নির্মাণ। সেই অভিযোগ পেয়ে সোমবার ঐ বেআইনী নির্মাণ ভাঙলো আসানসোল পুরনিগম। আসানসোলের ১৯ নং জাতীয় সড়কের পাশে পলাশডিহার জ্যোতিনগরের এলাকার এই ঘটনা। স্বাভাবিক ভাবেই আসানসোল পুরনিগম ও ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর বা বিএলআরও অফিসে এই পদক্ষেপে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
    জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আসানসোলে পলাশডিহার জ্যোতিনগর এলাকায় ১৯ নং জাতীয় সড়কের পাশে পুকুর ভরাট করে বেআইনী নির্মাণের কাছ চলছিল।এই অভিযোগ পেয়েছিলেন আসানসোল পুরনিগম এবং ভুমি ও ভুমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা। তারা সেই অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখছে নিজেদের মতো করে তদন্ত করেন। তাতে আসানসোল পুরনিগম ও বিএলআরও অফিস জানতে পারে, অভিযোগ একে সত্যি। পুকুর ভরাট করে এলাকারই বাসিন্দারা এই পুকুর ভরাট করা বেআইনি নির্মাণ করছে। এরপর তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পুলিশের কাছে গোটা বিষয়টি জানিয়ে এফআইআরও করা হয়েছে।
    সোমবার ঐ এলাকায় পৌঁছান আসানসোল পুরনিগমের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আরকে শ্রীবাস্তব ও বিএলআরও অফিসে আধিকারিকদের নেতৃত্বে একটি দল। শেষ পর্যন্ত বুলডোজার দিয়ে সেই বেআইনী নির্মাণ ভাঙে আসানসোল পুরনিগম ।এদিন এই প্রসঙ্গে আসানসোল পুরনিগমের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার এবং ভুমি ও ভুমি সংস্কার দফতরের ইঞ্জিনিয়ার বলেন, এখানে পুকুর ভরাট করে বেআইনী নির্মাণ চলছিল। অভিযোগ পেয়ে সেই বেআইনী নির্মাণ ভেঙে ফেলা হল। পুকুরটিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে বলে তারা জানিয়েছেন।
    পুরনিগমের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আরো বলেন, শুধু আসানসোল শহর নয় আসানসোল পুরনিগমের সব এলাকা যেমন কুলটি, বার্নপুর, জামুড়িয়া ও রানিগঞ্জেও অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। আগামী দিনে এই প্রক্রিয়া এই রকম ভাবেই চলবে।
    পুর প্রশাসনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। তবে তাদের দাবি যেন দ্রুত এই পুকুরটিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়।