Tag: ADPC

  • कुमारडीही स्टाफ आवासीय क्षेत्र मे गुरुवार की रात सात श्रमिक आवास में चोरी से हड़कंप मच गई।

    कुमारडीही स्टाफ आवासीय क्षेत्र मे गुरुवार की रात सात श्रमिक आवास में चोरी से हड़कंप मच गई।

    पब्लिक न्यूज़ मंथन पसवान पांडवेशश्वर–: बुधवार की रात पांडवेश्श्वर थाना क्षेत्र के नवग्राम पंचायत के कुमारडीही स्टाफ काॅलोनी आवासिय इलाके में एक सात घरों में ताला तोड़कर चोरी होने से इलाके मे सनसनी फैल गई, पांडवेश्श्वर थाना पुलिस ने चोरी की जांच शुरू कर दी है. इलाके की सीसीटीवी फुटेज जुटाई जा रही है,चोरी की घटना कुमारडीही पार्क से सटे स्टाफ कॉलोनी आवास क्षेत्र के श्रमिक आवासों में हुई, गुरुवार की सुबह चोरी की खबर इलाके में फैल गयी. स्थानीय सूत्रों के अनुसार, चोरी श्यामल पाल, लक्षी राय चौधरी, झूमा चटर्जी, दीपक सौमंडल, नंदन चटर्जी, तरुण साव और निमाई दास के आवास पर हुई,इसमें कुछ बाहर गया हुआ था तो कुछ डिउटी में था, इसी का फायदा उठाकर चोरों ने घर का सारा समान लेकर फरार हो गया।

    चोरी के संबंध में लक्षी राय चौधरी ने बताया की मैं शादी में बाहर गया था, सुबह मेरे जेठ के बेटे ने बताया की चाची आप के घर का ताला टुटा हुआ है और सारा समान बिखरा पड़ा है, फिर मैं घर आकर देखा तो आलमारी और बक्सा टुटा हुआ है जितना भी किमती समान और जेबरात गायब है,उसके बाद पांडवेश्श्वर थाना को घटना की जानकारी दिया ।

  • 58वर्षोय मेघनाथ हरिजन का शव जलाशय के पाइप सें लटकता पाया गया।

    58वर्षोय मेघनाथ हरिजन का शव जलाशय के पाइप सें लटकता पाया गया।

    पब्लिक न्यूज़ मंथन पसवान अंडाल –: अंडाल थाना क्षेत्र के बनबाहल फड़ी अंतगर्त छोरा 7/9 पिट के पास जलाशय के पाईप सें कोलियरी कर्मी मेघनाथ हरिजन(58)का शव लटका मिलने से शनसनी फैल गई. मौके पर बनबाहाल फाड़ी के पुलिस आकर शव को अपने कब्जे में लेकर केंदा क्षेत्रीय अस्पताल छोरा ले गया. घटना के संबंध में स्थानीय निवासी रविंद्र यादव ने कहा की सुबह 5बजे मुझे किसी ने जानकरी दी की कोई व्यक्ति पानी टंकी के पाइप में फंदा डाल कर लटका हुआ है.शव के बारे पता करने पर पता चला की वो लोअर केंदा कोलियरी में वेलडर का काम करता था और उनका नाम मेघनाथ हरिजन है.उन्होंने कहा की यह हत्या है या आत्महत्या यह पुलिस जाँच कर रहीं है.

  • নিঁখোজ যমজ বোনদের উদ্ধারের দাবিতে পুলিশ কমিশনার দপ্তরে বাউড়ী সমাজ।

    নিঁখোজ যমজ বোনদের উদ্ধারের দাবিতে পুলিশ কমিশনার দপ্তরে বাউড়ী সমাজ।

    পাবলিক নিউজঃ অলোক চক্রবর্তী আসানসোল:– বারোটা দিন ধরে নিঁখোজ পান্ডবেশ্বর থানার কুমারডিহি গ্রামের ১০ বছরের যমজ বোন পুলিশ প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানালেও তাদের কাছে দুদিন, চার দিন সময় চাওয়া হচ্ছে বুধবার সারা বাংলা বাউড়ী সমাজের সদস্যরা বাধ্য হয়ে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার দপ্তরে স্মারকলিপি জমা দিলেন। মুচিরাম ধীবর নামে পশ্চিম বাংলার বাউড়ী সমাজ কল্যান সংঘটনের চেয়ারম্যান ক্ষোভের সাথে পুলিশের কাজ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে জানান বারোদিন ধরে যমজ বোন নিখোঁজ পুলিশ প্রশাসনের গোয়েন্দা দপ্তর থেকে প্রশাসনের সব দপ্তর অসহায় তারা শুধুমাত্র সময় চেয়ে মেয়েগুলোর পরিবারকে আশ্বাস দিচ্ছেন কিন্তু কোন খোঁজ দিতে ব্যার্থ তাদের দাবি অবিলম্বে মেয়েগুলোকে উদ্ধার না করা গেলে তারা রাস্তা অবরোধ সহ বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন।

  • कोयला तस्करी मामले में आज आसनसोल की विशेष सीबीआई अदालत में चार्ज शीट का गठन किया गया।

    कोयला तस्करी मामले में आज आसनसोल की विशेष सीबीआई अदालत में चार्ज शीट का गठन किया गया।

    पब्लिक न्यूज़ आसनसोल:– कोयला तस्करी मामले में आज आसनसोल की विशेष सीबीआई अदालत में चार्ज शीट का गठन किया गया। आज विशेष सीबीआई अदालत में इस मामले में आरोपी सभी 48 आरोपी पेश हुए । इनमें से विकास मिश्रा सहित दो अन्य लोग वर्चुअली पेश किए गए। विकास मिश्रा एक अन्य मामले में ज्यूडिशियल कस्टडी में है जबकि दो अन्य आरोपी की तबियत खराब होने के कारण वह वर्चुअली पेश हुए। इस मामले में विनय मिश्रा फरार हैं। मामले की अगली तारीख 21 जनवरी को रखी गई है। उस दिन गवाहों की बात सुनी जाएगी। आरोपियों पर ईसीएल और रेलवे की साइडिंग से कोयले की तस्करी और अवैध रूप से उसे बेचने का आरोप है। सभी आरोपियों ने खुद को निर्दोष होने का दावा किया है।

  • কয়লা পাচার মামলা / আসানসোল সিবিআই আদালতে চার্জ গঠন/ পরবর্তী শুনানি ২১ জানুয়ারি

    কয়লা পাচার মামলা / আসানসোল সিবিআই আদালতে চার্জ গঠন/ পরবর্তী শুনানি ২১ জানুয়ারি

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল নানা কারণে বেশ কয়েকবার পিছিয়ে যাওয়ার পরে, শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন হলো । গত ২৫ নভেম্বর বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী নির্দেশ মতো এই মামলায় চার্জশিটে নাম থাকা সব অভিযুক্তই সশরীরে আদালতে হাজির ছিলেন। জেলে থাকা বিকাশ মিশ্রকে ভার্চুয়াল পেশ করা হয়েছিলো। এছাড়াও আরো দুজন ভার্চুয়াল এদিনের শুনানিতে অংশ নেন। এদিন সওয়াল-জবাব শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২০২৫ সালের ২১ জানুয়ারি। সেদিন থেকে এই মামলার ট্রায়াল শুরু হবে। ঐদিন দুই সাক্ষীকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য সিবিআই আদালতে ডাকা হয়েছে।
    আইনজীবী অভিষেক মুখোপাধ্যায় বলেন, এদিন কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন করা হয়েছে। পরবর্তী শুনানি হবে ২১ জানুয়ারি।
    এই মামলার চার্জশিটে নাম থাকা ৪৮ জন অভিযুক্তর মধ্যে বিকাশ মিশ্র গত ২৫ নভেম্বর সশরীরে আসানসোল সিবিআই আদালতে হাজির না থাকায়, সেদিন চার্জ গঠন পিছিয়ে গেছিলো। ঠিক আগের দিন গত ২৪ নভেম্বর রবিবার কলকাতায় কালিঘাট থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বিকাশ মিশ্র। পরে তাকে সেখানকার আদালতে তোলা হয়েছিলো। কিন্তু বিচারক তার জামিন নাকচ করে প্রেসিডেন্সি জেলে পাঠিয়েদেন। তাকে আবার কলকাতায় আলিপুরে বিশেষ পকসো কোর্টে পেশ করা হয়। সেদিন তার জামিন নাকচ করে বিচারক ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ রিমান্ডের নির্দেশ দেন। যে কারণে গত ২৫ নভেম্বর বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে সশরীরে বা ভার্চুয়াল হাজির থাকতে পারেনি। পরে কালিঘাট থানার মামলায় তার জেল হেফাজত হয়।
    প্রসঙ্গতঃ, এর আগে ১৪ নভেম্বর এই মামলার চার্জ গঠনের দিন ঠিক ছিলো। সেদিন অন্যদের সঙ্গে বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে এসেছিলেন। ঐদিন অন্য দুজন গরহাজির ছিলেন। যার মধ্যে একজন মারা গেছেন। অন্যজন অসুস্থ ছিলেন। তাই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলেও, চার্জ গঠন করা যায় নি। সেদিন আইনজীবিদের তরফে সিবিআইয়ের ধারা নিয়ে আপত্তি করে, সওয়াল করার সময় চেয়েছিলেন। সেই সময় বিচারক দেওয়ায় মামলার অভিযুক্তদের তরফে অন্যতম তিন আইনজীবী শেখর কুন্ডু, সোমনাথ চট্টরাজ ও অভিষেক মুখোপাধ্যায় গত ১৮ নভেম্বর সওয়াল করেছিলেন। সেদিন শুনানি শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী ২৫ নভেম্বর সোমবার সিবিআইকে চার্জ গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিনও তা সম্ভব হয়নি।
    প্রসঙ্গতঃ, কয়লা পাচার মামলায় সিবিআই মোট তিনটি চার্জশিট আসানসোল সিবিআই আদালতে জমা দিয়েছে। তাতে ৫০ জনের নাম আছে। তার মধ্যে অন্যতম অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র এখনো ফেরার। তাকে সিবিআই ধরতে না পারায়, চার্জশিটে পলাতক বা এ্যাবসকন্ড দেখানো হয়েছে। শুনানি চলাকালীন একজন মারা গেছেন। যে কারণে সিবিআইয়ের মোট ৪৮ জনের নামে চার্জ গঠন করার কথা। ইতিমধ্যেই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়ায় কার বিরুদ্ধে কোন ধারা দেওয়া হয়েছে তা সিবিআই আদালতে জানিয়েছে। এই ৪৮ জনের মধ্যে ব্যক্তিগত বা ইনডিভিজুয়াল তিনজনের নামে চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো এই বিকাশ মিশ্র। বাকি দুজন হলো অনুপ মাজি ওরফে লালা ও রত্নেশ্বর ভার্মা ওরফে রত্নেশ। এর পাশাপাশি আরো ২৩ জনের নামে একসঙ্গে, ১০ সরকারি কর্মী বা পাবলিক সারভেন্ট ও ১২ টি কোম্পানির নামে এই মামলায় চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে।

  • শেয়ার কেনাবেচায় লাভের আশায় সর্বস্বান্ত বার্নপুরের বাসিন্দা / সাইবার প্রতারকদের খপ্পরে খোয়া গেলো ১০ লক্ষাধিক টাকা

    শেয়ার কেনাবেচায় লাভের আশায় সর্বস্বান্ত বার্নপুরের বাসিন্দা / সাইবার প্রতারকদের খপ্পরে খোয়া গেলো ১০ লক্ষাধিক টাকা

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল :– সোশাল মিডিয়ায় ” ফ্রি শেয়ার মার্কেটিং ট্রেনিং”র বিঞ্জাপন দেখে ফাঁদে পড়া। তারপর শেয়ার কেনাবেচা করে লাভের আশায় সর্বস্বান্ত হলেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের বার্নপুরের এক বাসিন্দা। সাইবার অপরাধী বা প্রতারকদের খপ্পরে পড়ে রামেশ্বর দয়াল নামে ঐ ব্যক্তি খোয়ালেন ১০ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা। বিপুল পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করে দেওয়ার পরে, লাভের অংশ তুলতে গিয়ে রামেশ্বরবাবু বুঝতে পারেন যে, তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। কিন্তু তখন তার কিছু করার নেই। শেষ পর্যন্ত তিনি দ্বারস্থ হন পুলিশের। দুদিন আগে তিনি গোটা ঘটনার কথা বলে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের আসানসোল সাইবার থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সাইবার থানার পুলিশ ভারতীয় ন্যায় সংহিতা বা বিএনএসের ৬১(২), ৩১৬(২), ৩১৮ (৪) ও ৩১৯(২) নং ধারায় একটি ( কেস নং ১০২/২৪) মামলা করে তদন্ত শুরু করেছে।
    জানা গেছে, চলতি বছরের আগষ্ট মাসের শুরুর দিকে বার্নপুরের বাসিন্দা রামেশ্বর দয়াল সোশাল মিডিয়ায় ” ফ্রি শেয়ার মার্কেটিং ট্রেনিং ” সংক্রান্ত একটি বিঞ্জাপন দেখেন। তাতে দেখানো অপশনে তিনি ক্লিক করেন। এরপর তিনি শেয়ার ট্রেডিং বা কেনাবেচা সংক্রান্ত একটি ওয়াটস এ্যাপ গ্রুপে ঢুকে পড়েন। গ্রুপে তিনি দেখেন, অনেকেই শেয়ার কেনাবেচায় টাকা ইনভেস্ট করছে। আর অল্প সময়ের মধ্যে মুনাফা বা লাভও করছে। এরপর তিনি ডিম্যাট একাউন্ট ( বিশেষ ধরনের ব্যাঙ্ক একাউন্ট, যা দিয়ে শেয়ার কেনাবেচা করা হয়)। এর পাশাপাশি তিনি প্লেস্টোর থেকে ‘ বিবিএল ” নামে একটি এ্যাপ নিজের মোবাইলে ডাউনলোড করেন। এবার শেয়ার কেনাবেচা করে লাভের আশায় গত ২২ আগষ্ট প্রথম বার ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। কয়েকদিনের মধ্যে রামেশ্বরবাবু দেখেন, ঐ টাকায় তার বেশ লাভ হয়েছে। তিনি তিনি গত ১০ অক্টোবরের মধ্যে মোট ১০ দফায় সবমিলিয়ে ১০ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা শেয়ার কেনাবেচায় বিনিয়োগ করেন। এরপর সবকিছুই ঠিক ছিলো। বিপত্তি ঘটে, যখন তিনি টাকার কিছু অংশ তুলতে যান। তাকে বলা হয়, আরো কিছু টাকা তাকে ইনভেস্ট করতে হবে। তবেই তিনি টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু তিনি সেই টাকা না দিয়ে ইনভেস্ট করা টাকার অংশ তোলার চেষ্টা করেন। কিন্তু, তাকে গ্রুপ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় বা ডিএ্যাকটিভ করে দেওয়া হয়। এরপরই রামেশ্বরবাবু বুঝতে পারেন যে, তিনি সাইবার অপরাধের শিকার হয়ে প্রতারিত হয়েছেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি গত শুক্রবার আসানসোল সাইবার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
    এই প্রসঙ্গে পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা বারবার সাধারণ মানুষদেরকে এই সাইবার অপরাধীদের খপ্পরে না পড়ার জন্য সচেতন করছি। লাগাতার প্রচার চালানো হচ্ছে। তারপরেও কিছু মানুষ সাইবার অপরাধের শিকার হচ্ছেন। আমাদের আবেদন, সোশাল মিডিয়ায় কোন বিঞ্জাপন দেখে ফাঁদে পা দেবেন না। কোন কিছুতে ক্লিক করবেন বা এ্যাপ ডাউনলোড করবেন না।
    প্রসঙ্গতঃ, সাম্প্রতিক সময়ে, আসানসোল দূর্গাপুরে একাধিক মানুষ সাইবার অপরাধের শিকার হয়ে কোটি টাকারও বেশি খুইয়েছেন। তারমধ্যে বেশির ভাগটাই হয়েছে এই ধরনের শেয়ার ট্রেডিং বা কেনাবেচায় লাভের আশা করতে গিয়ে।

  • কয়লা পাচার মামলা / মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে চার্জ গঠন/ হাজির থাকতে হবে সব অভিযুক্তকে

    কয়লা পাচার মামলা / মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে চার্জ গঠন/ হাজির থাকতে হবে সব অভিযুক্তকে

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল:– নানা কারণে বেশ কয়েকবার পিছিয়ে যাওয়ার পরে, মঙ্গলবার আসানসোল সিবিআই আদালতে কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন। গত ২৫ নভেম্বর সওয়াল-জবাব শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী এমনটাই নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই মামলায় চার্জশিটে থাকা সব অভিযুক্তকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে হবে, এমনও নির্দেশ গত ২৫ নভেম্বর বিচারক দিয়েছেন। এখন দেখার মঙ্গলবার শেষ পর্যন্ত কি হয়?
             এই মামলার চার্জশিটে নাম থাকা ৪৮ জন অভিযুক্তর মধ্যে বিকাশ মিশ্র গত ২৫ নভেম্বর সশরীরে আসানসোল সিবিআই আদালতে হাজির না থাকায়, চার্জ গঠন পিছিয়ে গেছিলো।
            প্রসঙ্গতঃ, কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠনের ঠিক আগের দিন অর্থাৎ গত ২৪ নভেম্বর রবিবার কলকাতায় কালিঘাট থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বিকাশ মিশ্র। রবিবারই তাকে সেখানকার আদালতে তোলা হয়েছিলো। কিন্তু বিচারক তার জামিন নাকচ করে প্রেসিডেন্সি জেলে পাঠিয়েদেন। সোমবার তাকে আবার কলকাতায় আলিপুরে বিশেষ পকসো কোর্টে পেশ করা হয়। সেখানে তার জামিন নাকচ করে বিচারক ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ রিমান্ডের নির্দেশ দেন। যে কারণেে ২৫ নভেম্বর বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে সশরীরে বা ভার্চুয়াল হাজির থাকতে পারেনি। পরে কালিঘাট থানার মামলায় তার জেল হেফাজত হয়।
             প্রসঙ্গতঃ, এর আগে ১৪ নভেম্বর এই মামলার চার্জ গঠনের দিন ঠিক ছিলো। সেদিন অন্যদের সঙ্গে বিকাশ মিশ্র আসানসোল সিবিআই আদালতে এসেছিলেন। ঐদিন অন্য দুজন গরহাজির ছিলেন। যার মধ্যে একজন মারা গেছেন। অন্যজন অসুস্থ ছিলেন। তাই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলেও, চার্জ গঠন করা যায় নি। সেদিন আইনজীবিদের তরফে সিবিআইয়ের ধারা নিয়ে আপত্তি করে, সওয়াল করার সময় চেয়েছিলেন। সেই সময় বিচারক দেওয়ায় মামলার অভিযুক্তদের তরফে অন্যতম তিন আইনজীবী শেখর কুন্ডু, সোমনাথ চট্টরাজ ও অভিষেক মুখোপাধ্যায় গত ১৮ নভেম্বর সওয়াল করেছিলেন। সেদিন শুনানি শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী ২৫ নভেম্বর সোমবার সিবিআইকে চার্জ গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিনও তা সম্ভব হয়নি।
          প্রসঙ্গতঃ, কয়লা পাচার মামলায় সিবিআই মোট তিনটি চার্জশিট আসানসোল সিবিআই আদালতে জমা দিয়েছে। তাতে ৫০ জনের নাম আছে। তার মধ্যে অন্যতম অভিযুক্ত বিনয় মিশ্র এখনো ফেরার। তাকে সিবিআই ধরতে না পারায়, চার্জশিটে পলাতক বা এ্যাবসকন্ড দেখানো হয়েছে। শুনানি চলাকালীন একজন মারা গেছেন। যে কারণে সিবিআইয়ের মোট ৪৮ জনের নামে চার্জ গঠন করার কথা। ইতিমধ্যেই চার্জ গঠনের প্রক্রিয়ায় কার বিরুদ্ধে কোন ধারা দেওয়া হয়েছে তা সিবিআই আদালতে জানিয়েছে। এই ৪৮ জনের মধ্যে ব্যক্তিগত বা ইনডিভিজুয়াল তিনজনের নামে চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো এই বিকাশ মিশ্র। বাকি দুজন হলো অনুপ মাজি ওরফে লালা ও রত্নেশ্বর ভার্মা ওরফে রত্নেশ। এর পাশাপাশি আরো ২৩ জনের নামে একসঙ্গে, ১০ সরকারি কর্মী বা পাবলিক সারভেন্ট ও ১২ টি কোম্পানির নামে এই মামলায় চার্জ গঠনের কথা বলা হয়েছে।

  • चोरी की बाइक के साथ एक युवक गिरफ्तार

    चोरी की बाइक के साथ एक युवक गिरफ्तार

    पब्लिक न्यूज़ जाहिद अनवर जमुरिया:– चोरी की बाइक के साथ एक युवक गिरफ्तार जामुड़िया के गिरिधन मेटल लिमिटेड फैक्ट्री के गेस्ट हाउस से 30 नवंबर को एक बाइक चोरी हो गयी थी…
    बाइक मालिक ने 5 दिसंबर को जामुड़िया थाना में शिकायत दर्ज करायी….शिकायत के आधार पर जामुड़िया थाना की पुलिस ने जांच शुरू की…
    जामुड़िया थाना ने गुप्त सूत्रों से सूचना मिलने के बाद 6 दिसंबर को शिबपुर मोड़ से शिरीषडांगा के एक युवक को हिरासत में लिया …
    उससे पूछताछ की तो पता चला कि इसी युवक ने बाइक की चोरी की है…
    जब उसे आसनसोल कोर्ट ले जाया गया तो जज ने गिरफ्तार युवक को 2 दिनों के लिए पुलिस हिरासत में रखने का आदेश दिया….
    पुलिस की जांच के मुताबिक नंदी की एक बंद पड़ी ईंट भट्ठे से चोरी की गई बाइक की नंबर प्लेट युवक ने बदल दी थी….
    पुलिस ने वहां से चोरी की बाइक बरामद कर ली….

    रविवार को फिर गिरफ्तार आरोपी युवक को आसनसोल ने कोर्ट भेज दिया….
    बाइक मालिक जनार्दन महातो ने बताया की 29 नवंबर को गिरिधन मेटल फैक्ट्री के गेस्ट हाउस में अपनी बाइक छोड़ कर फैक्ट्री में काम करने लगे…
    30 नवंबर को वापस लौटे तो बाइक वहां नहीं थी… काफी खोजबीन करने के बाद कुछ पता न चलने पर मैंने 5 दिसंबर को जामुड़िया थाना में लिखित शिकायत दर्ज कराई…
    उन्होंने बताया कि 2 दिन बाद उन्हें थाना से सूचना मिली कि बाइक मिल गई है. यह खबर सुनकर मुझे बहुत खुशी हुई…. वहीं जनार्दन महातो ने जामुड़िया थाना की पुलिस की बड़ी सफलता

  • ২৫ কেজি গাঁজা সহ গ্রেপ্তার দুই পাচারকারী । ধৃতরা মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ।

    ২৫ কেজি গাঁজা সহ গ্রেপ্তার দুই পাচারকারী । ধৃতরা মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ।

    পাবলিক নিউজঃ পাণ্ডবেশ্বর:– ২৫ কেজি গাঁজা সহ গ্রেপ্তার দুই পাচারকারী । ধৃতরা মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা । রবিবার রাতে পাণ্ডবেশ্বর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের ধরা হয় । সোমবার তাদের পেশ করা হয় আসানসোল আদালতে ।
    রবিবার রাতে পাণ্ডবেশ্বর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ ।‌ পরে তল্লাশি সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় ২৫ কেজি গাঁজা । এরপর গাঁজা পাচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ । ধৃতদের নাম ওয়াশিজুল হক ও ইনজামাউল হক । দুজনেই মুর্শিদাবাদ জেলার বাসিন্দা ।‌ গাঁজা পাচারের কেসে পুলিশ সোমবার ধৃত দুজনকে পেশ করে আসানসোল আদালতে । পাচার চক্রে আর কেউ জড়িত আছে কিনা তা জানার জন্য ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে, সেই কারণে তাদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানানো হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর ।‌ অন্য একটা সূত্রে জানা যায় ধৃত দুই পাচারকারী রবিবার সন্ধ্যাবেলায় দুর্গাপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন বাস স্ট্যান্ডে ঘোরাফেরা করছিল ।
    স্থানীয় কোকওভেন থানার পুলিশের নজরে পড়লে গাঁজা ভর্তি ব্যাগ ফেলে তারা বাসে চড়ে এলাকা থেকে চম্পট দেয় । কোকওভেন থানার পুলিশ পাচারকারীদের ধরতে এই বার্তা আশেপাশের থানার পুলিশকে জানাই । এরপরই পাণ্ডবেশ্বর থানার পুলিশ নাগালে পেয়ে তাদের গ্রেফতার করে । তবে এবারই প্রথম নয় পাণ্ডবেশ্বর, অন্ডাল, দুর্গাপুর ফরিদপুর সহ পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় এর আগেও উদ্ধার হয়েছে গাঁজা ও ব্রাউন সুগার । পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তারও হয়েছে একাধিক জন । পুলিশ সক্রিয় থাকার কারণে বারবার মাদকদ্রব্য উদ্ধার হচ্ছে, গ্রেপ্তারও হচ্ছে বলে জানান আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক । ওয়াকিবহাল মহলের মতে পাচারকারীরা এই এলাকাটিকে করিডোর হিসাবে ব্যবহার করছে । তাই বারবার এমন ঘটনা সামনে আসছে ।

  • পশ্চিম বর্ধমান জেলা / ভুয়ো চালানে ঝাড়খণ্ডে আলু নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা আটকালো কুলটি পুলিশ, সীমান্তে আটক চালক সহ ট্রাক

    পশ্চিম বর্ধমান জেলা / ভুয়ো চালানে ঝাড়খণ্ডে আলু নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা আটকালো কুলটি পুলিশ, সীমান্তে আটক চালক সহ ট্রাক

    পাবলিক নিউজঃ আসানসোল:– বাংলা থেকে অন্য রাজ্যে আলু রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রাজ্য সরকার। সেই নিষেধাজ্ঞা পালনে রাজ্যের সীমান্ত লাগোয়া চেকপোস্টে নজরদারি শুরু করেছে পুলিশ প্রশাসন। তারপরেও ভুয়ো চালানে বাংলা থেকে পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ডে অন্য জিনিসের আড়ালে আলু নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও দালাল।

    শনিবার আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের অধীনে কুলটি থানার বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্ত লাগোয়া ডুবুরডিহি চেকপোস্টে পুলিশ আলু বোঝাই একটি ট্রাক আটকায়। পুলিশ ট্রাকের চালকের কাছে জানতে কি যাচ্ছে? চালক চালান দেখিয়ে বলে, ট্রাকে ট্রাকে এ্যানিমেল ফ্রুটস বা পশুর খাবার যাচ্ছে। সেখানে কর্মরত পুলিশ কর্মীদের সন্দেহ হওয়ায়, তারা ট্রাকের ত্রিপল সরিয়ে দেখেন, আলু রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ আলু সহ ট্রাক বাজেয়াপ্ত করে। আটক করা হয়, ট্রাকের চালককেও।

    আটক করা ট্রাকের চালক পঙ্কজ কুমার ও প্রকাশ কুমার বলেন, আমাদেরকে রানিগঞ্জের দালাল এই চালান দিয়েছে। ট্রাকে কি আছে, বলতে পারবো না। ট্রাক ধানবাদে যাচ্ছিলো।

    এই প্রসঙ্গে এক পুলিশ আধিকারিক বলেন, বাংলা থেকে অন্য রাজ্যে আলু নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই নজরদারি করা হচ্ছে। তাতে একটি ট্রাক আটকানো হয়। দেখা যাচ্ছে অন্য জিনিসের চালানে আলু নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভুয়ো চালানে আলু নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি মামলা করা হয়েছে।

    ভিনরাজ্যে আলু নিয়ে যাওয়ায় রাশ টানতে পুলিশ প্রশাসনের তরফে আসানসোলের কুলটির বাংলা ঝাড়খন্ড সীমানার ডুবুরডিহি চেকপোস্ট শুধু নয় , রূপনারায়নপুর মিহিজাম এবং বারাবনির রুনাকুড়াঘাট এলাকার চেকপোষ্টে নজরদারি করা হচ্ছে। আলু বোঝাই ট্রাক আটকে পুলিশ সেগুলোকে আবার ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কুলটি ট্রাফিক গার্ড পুলিশ ও চৌরঙ্গী ফাঁড়ির পুলিশ সালানপুর এবং বারাবনি থানার পুলিশের উপস্থিতিতে চলছে নজরদারি। ট্রাক থামিয়ে কাগজ পত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই সাথে ত্রিপল খুলেও দেখা হচ্ছে, ট্রাকে কি যাচ্ছে ।আলু বোঝাই থাকলে পুনরায় রাজ্যে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে আলু বোঝাই ট্রাক । আলু বোঝাই ট্রাক যাতে কোনভাবেই রাজ্যের বাইরে যেতে না পারে পুলিশের কড়া নজরদারি চলে ৷ আর এর ফলে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কে দাঁড়িয়ে রয়েছে আলু বোঝাই সারি সারি ট্রাক। তিন/চারদিন থেকে দাঁড়িয়ে রয়েছে বলে জানান আলু বোঝাই ট্রাকের চালকরা।আর এর ফলে সমস্যায় পড়েছেন ট্রাকের চালকরা।একই সাথে দাঁড়িয়ে থেকে আলু গন্তব্যে না পৌঁছালে আলু পচে গেলে আর্থিক ক্ষতি হবে বলে জানান তারা।