আলোক চক্রবর্তী /পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল :-দূর্গাপূজার শুভারম্ভ হয় গণেশ পূজা দিয়ে বাতাসে পূজো পূজো গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে সবার মনে শরৎ কালের কাশ ফুলের গন্ধ তারসাথে পূজোর গন্ধ নিয়ে আসে গণেশ পূজা। থিমের প্রতিযোগিতা শুরু হয় গণেশ পূজা থেকে এরপর বিশ্বকর্মা পূজা সেখানেও বিভিন্ন ক্লাব বিভিন্ন থীম নিয়ে পূজার আয়োজন করে থাকে। আসানসোলের ট্রাফিক কলোনির টাইগার ক্লাব তাদের ২২ বছরের গণেশ পূজাতে আসানসোল স্টেশনের উপর থীম করে প্যান্ডেল করেছেন। টাইগার ক্লাবের সদস্য নিখিল সিং জানান তাদের ২২ বছরের গণেশ পূজায় আসানসোল স্টেশনের থীম করে প্যান্ডেল করা হয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য আসানসোল স্টেশন নির্ভর করে আসানসোল শহর গড়ে উঠেছে ট্রেনের মাধ্যমে বাইরের রাজ্য থেকে লোক আসানসোল শহরে আসেন রুটি রোজগারের জন্য। আসানসোলবাসী জানুন স্টেশনে কীরকম কাজ হয় এবং কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি পূজো প্যান্ডেলে লাগানো হয়েছে। শণিবার সকালে ডিআরএম এসে পূজা প্যান্ডেলের উদ্বোধন করেন তাছাড়া পূজোর তিনদিন বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান বসে আঁকো, হনুমান চালিসা পাঠ প্রতিযোগিতা, সুন্দর কান্ড পাঠ, জাগরণ, খিচুরি ভোগ খাওয়ানো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে মঙ্গলবার বিসর্জন দেওয়া হবে।
আলোক চক্রবর্তী /পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল :-গত মাসে কলকাতার আর জি কর হাসপাতালের এক মহিলা চিকিৎসককে নির্মমভাবে খুন ও হত্যা করার পর সারা দেশ জুড়ে খুনীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন বিভিন্ন সংঘটন। শণিবার আসানসোল গীর্জা মোড় থেকে বাজার কলকাতা পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল বার করেন জেলা শিক্ষক সমাজ। মিছিলে শিক্ষক তথা কাউন্সিলর অশোক রুদ্র জানান আর জি কর হাসপাতালে এক চিকিৎসককে নির্মমভাবে খুন ও হত্যা করা হয়েছে, খুনীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে জেলা শিক্ষক সমাজ আজ রাজপথে নেমেছেন তাদের দাবি অবিলম্বে অপরাজিতা বিলকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়া হোক এবং সারা ভারতে ধর্ষকদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেওয়া হোক। উপস্থিত ছিলেন রাজীব মুখার্জী, উদেশ চক্রবর্তী মুকেশ ঝা, সৌম্যদীপ ,গান্ধী প্রসাদ মুনিয়া হিমাদ্রিশেখর এবং জয়দেব বিশ্বাস
পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক পশ্চিম বর্ধমান :-এর আগে দুবার পিছিয়ে যাওয়া কয়লা পাচার মামলায় আসানসোল সিবিআই আদালতে আজ শনিবার চার্জ গঠন হওয়ার কথা। সেই রকমই নির্দেশ রয়েছে আসানসোল সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তীর। গত ৯ আগষ্ট আসানসোল সিবিআই আদালতে এই মামলার শুক্রবার চার্জ গঠন বা ফ্রেম করার কথা ছিলো। কিন্তু সেদিন তা হয়নি। এই মামলার চার্জশিটে নাম থাকা ৫০ জনের মধ্যে এক অভিযুক্তর গত ৯ আগষ্ট সিবিআই আদালতে গরহাজির ছিলেন। আদালত সূত্রে জানা গেছিলো , তার নাম সামশের হোসেন। সেদিন আদালতে তার আইনজীবী বলেছিলেন, তার মক্কেল শারীরিক ভাবে অসুস্থ। তাই তিনি হাজির হতে পারেন নি। এছাড়াও সেদিন চার্জশিটে থাকা একটি বেসরকারি কোম্পানির তরফে তার লিকিউডেটার আইনজীবি আবেদন করেছিলেন। তিনি তার আবেদনে বলেছিলেন, এই কোম্পানি লিকিউডেশনে চলে গেছে। এই ব্যাপারে আদালতকে কিছু জানানোর আছে। তার এই আবেদন আদালত গ্রহণ করে। সবমিলিয়ে গত ৯ আগষ্ট এই মামলার কোন সওয়াল-জবাব বা শুনানি হয়নি। সবশেষে আসানসোলের সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী নির্দেশ দিয়ে বলেছিলেন যে, আগামী ৭ সেপ্টেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। সেদিন সিবিআইকে এই মামলার চার্জ গঠন বা ফ্রেম করার নির্দেশ বিচারক দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে ৭ সেপ্টেম্বর সবাইকে আদালতে হাজির থাকার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ঐ দিন বেসরকারি কোম্পানির লিকিউডেটারের আবেদনের শুনানি হবে বলে বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে গত ৯ আগষ্ট চার্জশিটে নাম থাকা সব অভিযুক্তদের আইনজীবীদেরকে এই মামলার যাবতীয় নথি দেওয়া হয়। এর আগের শুনানিগুলিতে অভিযুক্তদের তরফে তাদের আইনজীবীরা চার্জশিটের কপি পেতে আবেদন করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত তা দেওয়া হয়। গত ৯ আগষ্ট আদালতে অনুপ মাজি ওরফে লালা সহ মোট ৪৯ জন হাজির ছিলেন। প্রসঙ্গতঃ, ৯ আগষ্টের আগে গত ৩ জুলাই এই মামলার চার্জ গঠন করার কথা ছিলো। কিন্তু সেদিন দুই কয়লা কারবারি তারকেশ্বর মন্ডল ও মহঃ সাকিল গরহাজির থাকায় সেদিন তা সম্ভব হয়নি। এই দুজনের নাম সিবিআইয়ের পেশ করা দ্বিতীয় সাপ্লিমেন্টারী চার্জশিটে আছে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। এখন দেখার, শনিবার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সি কয়লা পাচার মামলায় চার্জ গঠন বা ফ্রেম করতে পারে কিনা।
পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল:- কর্পোরেট সোশাল রেসপনসেবলিটি বা সামাজিক দায়বদ্ধতায় ইন্ডিয়া পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড (আইপিসিএল) ” মেধা ” র মাধ্যমে বৃত্তি দেওয়া হলো এই বছর অর্থাৎ ২০২৪-২৫ শিক্ষা বর্ষে এই প্রকল্পে আসানসোল শিল্পাঞ্চলের মোট ৫ মেধাবী কৃতি পড়ুয়াকে এই বৃত্তি দেওয়া হলো। শুক্রবার দুপুরে আসানসোলের সৃষ্টিনগরে শ্রীহরি গ্লোবাল স্কুল অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে ইন্ডিয়া পাওয়ারের লাইসেন্সপ্রাপ্ত পরিষেবা এলাকার পাঁচ ছাত্রীকে সম্মানিত করা হয়। তাদের উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করার জন্য দুই বছর তিন হাজার টাকা করে বৃত্তি দেওয়া হবে। ইন্ডিয়া পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেডের হোলটাইম ডিরেক্টর সোমেশ দাশগুপ্তের সভাপতিত্বে হওয়া এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের বিধান উপাধ্যায়, ডেপুটি মেয়র ওয়াসিমুল হক, ইসিএলের ডিরেক্টর (টেকনিক্যাল) নীলাদ্রি রায়, ইন্ডিয়া পাওয়ারের দুই জেনারেল ম্যানেজার সর্বেশ কুমার ও অজয় ভৌমিক এবং আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের সেক্রেটারি স্বামী সৌমাত্বানন্দজী মহারাজ। ইন্ডিয়া পাওয়ারের শতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসাবে ২০১৯ সালে চালু করা হয় এই ” মেধা” প্রকল্প। দারিদ্র্য, সামাজিক অসুবিধা এবং শিক্ষার অভাবের চ্যালেঞ্জগুলিকে সরাসরি মোকাবিলা করতে না পেরে অনেক মেয়েকে স্কুল ছেড়ে দিতে বাধ্য করে। শিক্ষার মাধ্যমে মেয়েদের ক্ষমতায়নের জন্য এই কর্মসূচির প্রতিশ্রুতি ভারত সরকারের “বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও” উদ্যোগের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। যার লক্ষ্য হলো মেয়েদের উন্নতি ও তাদেরকে শিক্ষিত করা। এদিন আলো হালদার ( বিজপুর নেতাজি শিক্ষা নিকেতন, জামুড়িয়া), মোসেনা খাতুন ( দোমোহনী কেলেজোড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় বারাবনি) , পায়েল মাজি( সত্তোর উচ্চ বিদ্যালয়, জামুড়িয়া) , বৃষ্টি মাঝি( বোগড়া বিবেকানন্দ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়,জামুড়িয়া) ও সুমাইয়া সুলতানা (বোরিংডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়, জামুড়িয়া)। এই প্রসঙ্গে সোমেশ দাশগুপ্ত বলেন, “মেধা” শুধু স্কলারশিপ প্রোগ্রাম নয়। এটি জীবন পরিবর্তন করার প্রতিশ্রুতি। অল্পবয়সী মেয়েদেরকে শিক্ষায় আলোকিত করে, আমরা একটি শক্তিশালী, আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনে অবদান রাখছি। যা শেষ পর্যন্ত আমাদের দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাবে। গত ছয় বছরে এই উদ্যোগটি যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে তার জন্য আমরা অবিশ্বাস্যভাবে গর্বিত। সংস্থার তরফে বলা হয়, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি পড়ার জন্য ২ বছর প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।
পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল,:- পশ্চিম বর্ধমান জেলার কনজিউমার এ্যাফেয়ার্স দপ্তর বা উপভোক্তা বিষয়ক দপ্তরের উদ্যোগে শুক্রবার আসানসোল বাজারে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে একটি যৌথ অভিযান চালানো হয়। এই বিষয়ে সাংবাদিকদের উপভোক্তা বিষয়ক দপ্তরের উপভোক্তা কল্যাণ আধিকারিক সুব্রত ঘোষ বলেন, উপভোক্তা বিষয়ক বিভাগের একটি কাউন্সিল আছে। যা ডিস্ট্রিক্ট কনজিউমার প্রটেকশন কাউন্সিল বা জেলা উপভোক্তা সুরক্ষা পরিষদ নামে পরিচিত। পদাধিকারবলে এই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন জেলার জেলাশাসক। তাঁর নির্দেশে এদিন এই অভিযান আসানসোল বাজারে চালানো হয়। ওই অভিযানে উপভোক্তা বিষয়ক দপ্তর, খাদ্য সুরক্ষা মেট্রোলজিকাল দপ্তর ও আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ বা ইবির আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। তিনি আরো বলেন, এই অভিযানে আসানসোল বাজারের দোকানদারদের সচেতন করা হয়। ক্রেতাদেরও সচেতন করা হয়। পাশাপাশি খাবারের দোকান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখার জন্য বলা হয়েছে। দোকানদার ও গ্রাহকদের যাতে ভবিষ্যতে কোনো সমস্যা না হয় সে বিষয়েও সচেতন করা হয়। যাতে দোকানদারেরা স্বচ্ছতার সঙ্গে ব্যবসা করেন তাও বলা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এদিনের অভিযানে কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে সব দোকানদাররা নিয়ম মেনে ব্যবসা করছেন না। যো কারণে কিছু দোকানদারকে সতর্ক করে বলা হয়েছে যে তারা ভবিষ্যতে তাদের ভুল সংশোধন করে নেন। তা না হলে, আগামী দিনে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জানা গেছে, এই ধরনের অভিযান আসানসোল শিল্পাঞ্চলের অন্য বাজারেও চালাবে জেলা কনজিউমার এ্যাফেয়ার্স দপ্তর।
পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক দূর্গাপুর:-, আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের দূর্গাপুরের কোকওভেন থানায় গত আগস্ট মাসে একটি অভি্যোগ দায়ের হয়েছিলো। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কোকওভেন থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করে । সেই তদন্তেই পুলিশ সাফল্য পায় । মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। যারা এই জাল লাইসেন্সের চক্র চালাতো। গ্রেফতারের পরে তাদের কাছ হতে একটি আগ্নেয়াস্ত্র সহ ৩৪টি স্ট্যাম্প ও স্ট্যাম্প প্যাড পাওয়া যায়। উদ্ধার হওয়া স্ট্যাম্পে কালি লেগে থাকায় প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের অনুমান, এগুলি ব্যবহার করা হয়েছে।এই চক্রের কাজ ছিল আগ্নেয়াস্ত্রের জাল লাইসেন্স দেওয়া টাকার নিয়ে বলে শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়েছেন আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশের ডিসিপি( ইষ্ট) অভিষেক গুপ্তা। তিনি আরো বলেন, গোটা অভিযোগের তদন্ত এখনো চলছে। সবটা এখনো পরিস্কার নয়। আরো তদন্ত করে দেখা যাবে কি কি উপায়ে এরা এই ব্যবসা চালাতো। তবে মনে করা হচ্ছে এই চক্র জাল লাইসেন্স দেওয়ার পাশাপাশি বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্রও সরবরাহ করতো। এই চক্রের সঙ্গে বিহারের গ্যাং যুক্ত রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। শুধু আসানসোলে নয় এই চক্রের দুর্গাপুরের ঘাঁটি গেড়েছে। ডিসিপি (ইষ্ট) বলেন, বিহারের বক্সার জেলার ধর্মেন্দ্র উপাধ্যায় (মূল অভিযুক্ত) ও ভিকি যাদব অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রি র সাথে যুক্ত । এছাড়াও দুজন রয়েছে। তারা হলো আসানসোল দক্ষিণ থানার রাকেশ বার্নওয়াল ও কৈলাশ সোনার। এরা যোগাযোগ কারী হিসাবে কাজ করতো ।ডিসিপি বলেন, তদন্তে করে দেখা হচ্ছে এরা আগ্নেয়াস্ত্র সহ জাল লাইসেন্স বিক্রি করতো, না কিম্বা চুরি করা আগ্নেয়াস্ত্রের জাল লাইসেন্স করে বিক্রি করতো। তিনি জানিয়েছেন, বিহারের ১৬ টি জেলা ও বাংলার ৮টি জেলার জাল স্টাম্প রয়েছে। গোটা বিষয়টি জেলাশাসকদের ও পুলিশ কমিশনারদের জানানো হয়েছে। চক্রের পর্দাফাঁস করে এই গ্রেফতারিকে পুলিশের একটা বড় সাফল্য বলে এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে পুলিশ আধিকারিক দাবি করেন। ধৃতদেরকে সাতদিনের রিমান্ডে নিয়ে, এই চক্রের যুক্ত বাকিদেরকে গ্রেফতার করতে জেরা করা হচ্ছে।
পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক দুর্গাপুর:- কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের ঘটনা নিয়ে কলকাতা পুলিশের বেসামাল অবস্থা। ঠিক তারই মধ্যে দিল্লির বাসিন্দা এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১ কোটি ১ লক্ষ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় নাম জড়ালো দুই পুলিশ অফিসারের। শুক্রবার ঐ দুই পুলিশ অফিসার সহ মোট ৬ জনকে এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই আরজি করের ঘটনার আবহে রাজ্য পুলিশের অস্বস্তি আরো বাড়লো। এই দুই পুলিশ আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের দূর্গাপুরে কর্মরত আছেন। এই প্রসঙ্গে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসিপি (ইষ্ট) অভিষেক গুপ্তা শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, দুই পুলিশ অফিসারের মধ্যে একজন সাসপেন্ড হয়ে আছেন। সে ক্রাইম ব্রাঞ্চে ছিলেন। অন্যজন রাজ্য পুলিশের সিআইডির দূর্গাপুরে কর্মরত আছেন। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুর্গাপুর থানা এলাকায় দিল্লির বাসিন্দা এক ব্যবসায়ীর এক এজেন্টের কাছ থেকে ১৯ নং জাতীয় সড়কে গাড়ি দাঁড় করিয়ে ছিনতাই করা হয় ১ কোটি ১ লক্ষ টাকা। এদিকে, এই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া ছয়জনকে শনিবার দূর্গাপুর আদালতে তোলা হবে। ডিসিপি ( ইষ্ট) অভিষেক গুপ্তা এদিন বলেন, এখন গোটা ঘটনার তদন্ত চলছে। পুলিশ বলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা। আইন আইনের পথেই চলবে। পুলিশ কমিশনারের এমনই নির্দেশ আছে। এদিলে এদিন সকাল থেকেই দুর্গাপুর উত্তাল ছিল এই ঘটনা নিয়ে। কোটি টাকার ছিনতাইতে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া দুই পুলিশ অফিসারের নাম প্রকাশ না করা থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, পুলিশের কর্তারা কতটা বিড়ম্বনার মধ্যে আছেন । ডিসিপি বলেন, দিল্লীর এক ব্যবসায়ী ১ কোটি ১ লক্ষ টাকা নিয়ে সড়কপথে কলকাতা যাচ্ছিল। সেই সময় দূর্গাপুরের ১৯ নং জাতীয় সড়কে ডিভিসি মোড়ের কাছে বন্দুক দেখিয়ে টাকা লুঠ করে নেওয়া হয়। যারা এই কাজ করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন দুই পুলিশ অফিসার । ডিসিপি আরো বলেন, দিল্লীর ব্যবসায়ীর সাথে যোগাযোগ ছিল যাদের তারাও ছিল এর মধ্যে। যার মধ্যে একজনের পরিচয় আছে ধৃত এক পুলিশ অফিসাররের। যে সাসপেন্ড হয়ে আছেন। এখনো পর্যন্ত ছিনিয়ে নেওয়া কোন টাকা উদ্ধার হয় নি। তদন্ত চলছে। তবে এও জানা গেছে তাদের কাছেই আছে টাকা।
আলোক চক্রবর্তী/পাবলিক নিউজঃ ডেস্কজামুরিয়া :-কলকাতার আর জি কর হাসপাতালে এক মহিলা চিকিৎসককে খুন ও ধর্ষণ করার অপরাধে দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার শুক্রবার একঘন্টার রাস্তা অবরোধের ডাক দিয়েছেন। শুক্রবার সকালে ১৯ নং জাতীয় সড়কের চাঁদা মোড়ে প্রায় ২০ মিনিট রাস্তা অবরোধ করা হয় ৩ নং মন্ডলের সভাপতি বৃজমোহন পাশওয়ানের নেতৃত্বে। এলাকার বিজেপির কর্মীরা রাস্তা অবরোধ কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ করে। ৩ নং মন্ডলের সভাপতি বৃজমোহন পাশওয়ানের বক্তব্য কলকাতার আর জি কর হাসপাতালের এক মহিলা চিকিৎসককে নির্মমভাবে খুন ও ধর্ষণ করা হয়েছে তার বিচারের দাবিতে পুরো রাজ্যে বিজেপির পক্ষ থেকে রাস্তা অবরোধের ডাক দেওয়া হয়েছে এবং পুলিশ প্রশাসন বিরোধী শিবিরের সব রকমের বিক্ষোভকে আটকাতে চেষ্টা করছেন। পুলিশ প্রশাসন মমতা ব্যানার্জীর দলদাসে পরিনত হয়েছে, মহিলা চিকিৎসকের হত্যা ও ধর্ষণের অভিযুক্তদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন এবং দোষীদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন। তিনি পুলিশ প্রশাসনের কাছে আবেদন করেন তারা এই আন্দোলনে সামিল হয়ে সমর্থন করুন তাদের বাড়ীতে মেয়ে আছে তাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আন্দোলনকে সমর্থন করা উচিত।
আলোক চক্রবর্তী /পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল :-শুক্রবার সকালে সুকান্ত ময়দানে আসানসোল পৌরনিগমের ৪ নং বরোর ভগ্নপ্রায় দপ্তরের নবনির্মিত দপ্তরের উদ্বোধন করলেন আসানসোল পৌরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন আসানসোল পৌরনিগমের ডেপুটি মেয়র ওয়াসিমুল হক, বরো চেয়ারম্যান রাজেশ তিওয়ারি, কাউন্সিলর জিতু সিং, উৎপল রায় সহ বিভিন্ন কর্মীরা। মেয়র বিধান উপাধ্যায় জানান তিনি ৪ নং বরোর দপ্তরে এসেছিলেন কিন্তু বরো অফিসের ভগ্নপ্রায় দশা তার মধ্যে কয়েকটি ঘরকে নতুনভাবে তৈরি করা হয়েছে সেগুলোর উদ্বোধন করলেন তাছাড়া বরো দপ্তর ঘুরে দেখলেন। ৪ নং বরো চেয়ারম্যান রাজেশ তিওয়ারি জানান আগে বরো দপ্তরের জীর্ণ দশা ছিল সেটা কে ২১ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা খরচ করে নতুন রুপ দেবার পর মেয়র উদ্বোধন করলেন। মেয়র বরো দপ্তরের স্যানিটারী, জল দপ্তরের আধিকারিকদের সাথে বৈঠক করলেন সেখানে বরোকে আরো সুন্দর ভাবে চালাতে এবং এলাকাবাসীদের অসুবিধাগুলো দ্রুত সমাধান করা নিয়ে আলোচনা হয়। বরো দপ্তরের সামনে মহিলা হোষ্টেলের জরাজীর্ণ অবস্থা দেখে তিনি কমিশনারের সাথে কথা বলে হোষ্টেল কে নতুনভাবে তৈরি করার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানান আসানসোল পৌরনিগমের মেয়র।
अमित कुमार गुप्ता/पब्लिक न्यूज ब्यूरो आसनसोल:–आसनसोल, 6 सितंबर: इंडिया पावर कॉरपोरेशन लिमिटेड (आईपीसीएल) की ओर से कॉर्पोरेट सामाजिक जिम्मेदारी के तहत शिक्षा छात्रवृत्ति कार्यक्रम का आयोजन किया गया.इस वर्ष आसनसोल के श्रीहरि ग्लोबल स्कूल ऑडिटोरियम में आयोजित कार्यक्रम में इंडिया पावर के लाइसेंस प्राप्त सेवा क्षेत्रों की पाँच उत्कृष्ट छात्राओं को सम्मानित किया गया, तथा उन्हें अपनी उच्चतर माध्यमिक शिक्षा पूरी करने के लिए दो वर्षीय छात्रवृत्ति प्रदान की गई.समारोह की अध्यक्षता श्री सोमेश दासगुप्ता, पूर्णकालिक निदेशक, इंडिया पावर कॉर्पोरेशन लिमिटेड ने की, जिसमें उल्लेखनीय अतिथि के रुप में श्री बिधान उपाध्याय, मेयर, आसनसोल नगर निगम और विधायक, बाराबानी ,श्री नीलाद्रि रॉय, निदेशक (तकनीकी) संचालन, ईस्टर्न कोलफील्ड्स लिमिटेड,श्री अजय भौमिक , महाप्रबंधक, इंडिया पावर,श्री सर्वेश कुमार, महाप्रबंधक (ई एंड एम), स्वामी सोमात्मानंद जी महाराज, सचिव, रामकृष्ण मिशन आश्रम उपस्थित रहे. ज्ञात हो कि इंडिया पावर के शताब्दी समारोह के हिस्से के रूप में 2019 में शुरू किया गया, मेधा बालिका शिक्षा में एक महत्वपूर्ण योगदान के रूप में उभरा है, जो गरीबी, सामाजिक वर्जनाओं और शिक्षा तक पहुंच की कमी की चुनौतियों का सीधे समाधान करता है, जो कई लड़कियों को स्कूल छोड़ने के लिए मजबूर करती हैं। शिक्षा के माध्यम से लड़कियों को सशक्त बनाने के लिए कार्यक्रम की प्रतिबद्धता भारत सरकार की “बेटी बचाओ बेटी पढ़ाओ” पहल के अनुरूप है, जिसका उद्देश्य बालिकाओं का उत्थान और शिक्षा करना है।
इस दिन आलो हालदार – बीजपुर नेताजी शिक्षा निकेतन,मोसेना खातून – दोमोहानी केलेजोरा गर्ल्स हाई स्कूल ,पायल माजी – सत्तोर हाई स्कूल , वृष्टि माजी – बोगरा विवेकानंद मिशन हाई स्कूलसुमैया सुल्ताना – बोरिंगडांगा हाई स्कूल को छात्र वृति के लिए चयन किया गया. श्री सोमेश दासगुप्ता ने कहा, “मेधा केवल एक छात्रवृत्ति कार्यक्रम नहीं है; यह जीवन को बदलने की प्रतिबद्धता है। युवा लड़कियों की शिक्षा में निवेश करके, हम एक मजबूत, अधिक समावेशी समाज के निर्माण में योगदान दे रहे हैं, जो अंततः हमारे देश के सतत विकास की ओर ले जाएगा। पिछले छह वर्षों में इस पहल ने जो सकारात्मक प्रभाव डाला है, उस पर हमें अविश्वसनीय रूप से गर्व है।” बताया जाता है कि छात्रवृत्ति राशि रु. 3,000 प्रति माह 2 वर्ष के लिए… कक्षा IX-XII के लड़कियों के लिए है.