पब्लिक न्यूज आसनसोल:– कश्मीर के पहलगाम में 22 अप्रैल को हुए आतंकी हमले में 26 पर्यटकों की निर्मम हत्या कर दी गई थी पाकिस्तान प्रायोजित आतंकवाद की वजह से भारत की महिलाओं का सुहाग उजड़ गया था इसके खिलाफ कल भारतीय सेना द्वारा ऑपरेशन सिंदूर चलाया गया और पाकिस्तान अधिकृत कश्मीर और पाकिस्तान की सीमा में घुसकर आतंकी ठिकानों पर सटीक प्रहार किया गया जिससे कि यह आतंक के ठिकाने ध्वस्त हो गए इस हमले में कई कुख्यात आतंकवादियों के मरने की खबर है इसकी खुशी में आज भारतीय जनता पार्टी की तरफ से आसनसोल के बाजार इलाके में जीटी रोड के किनारे स्थित भारतीय जनता पार्टी कार्यालय के सामने जश्न बनाया गया पटाखे फोड़े गए और आने जाने वाले लोगों को मिठाई खिलाई गए इस मौके पर यहां वरिष्ठ भाजपा नेता शंकर चौधरी सुदीप चौधरी आशा शर्मा के अलावा बड़ी संख्या में भाजपा कार्यकर्ता उपस्थित से सभी ने प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी और भारतीय सेना को धन्यवाद दिया जिन्होंने आतंकवादियों और आतंकवादियों के आका पाकिस्तान को सबक सिखाते हुए ऑपरेशन सिंदूर को अंजाम दिया।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:– দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকা অনুসারে বুধবার জরুরি ভিত্তিতে যাত্রীদের কি করণীয় তা সচেতন করার জন্য দক্ষিণ পূর্ব রেলের বার্নপুর স্টেশনে সিভিল ডিফেন্স মক ড্রিল করা হয়। আরপিএফ পোস্ট বার্নপুরের এ কে গরাইয়ের নেতৃত্বে আরপিএফ, বার্নপুর রেল পুলিশ বা জিআরপি, বার্নপুরের স্টেশন মাস্টারের তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশ অনুসারে সাম্প্রতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনুসারে বার্নপুর স্টেশনের আপ-ডাউন প্ল্যাটফর্ম , চলাচলকারী এলাকা, পার্কিং, নো পার্কিং এলাকা এবং ইয়ার্ড এলাকায় রুটমার্চ করা হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য যাত্রী তাদের মতামত নেওয়া হয়। আরপিএফ পোস্ট বার্নপুর এবং জিআরপি বার্নপুরের অফিসার ও কর্মীরা যৌথভাবে এই অভিযান পরিচালনা করেন। আরপিএফ পোস্ট বার্নপুরের পোস্ট কমান্ডারের তত্ত্বাবধানে এবং বার্নপুর স্টেশন এবং ইয়ার্ড এলাকায় যৌথ নাশকতা বিরোধী তল্লাশি চালানো হয়। তল্লাশি চলাকালীন কোনও সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায় নি বা কাজও খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে ।
पब्लिक न्यूज आसनसोल:– पहलगाम के आतंकी हमले के बाद भारत द्वारा कल देर रात पाकिस्तान के आतंकी ठिकानों पर हमला किया गया था इसे देखते हुए पूरे भारत के साथ-साथ बर्नपुर रेलवे स्टेशन पर भी हाई अलर्ट देखा गया इस बारे में यहां के आरपीएफ इंस्पेक्टर इंचार्ज अजय कुमार गोयल ने बताया कि वर्तमान में जो बेहद संवेदनशील माहौल बना हुआ है इसे देखते हुए बर्नपुर रेलवे स्टेशन पर भी हाई अलर्ट बरती जा रही है। किसी भी संदेश वस्तु या व्यक्ति की जांच की जा रही है और जरूरत पड़े तो उन्हें हिरासत में भी लिया जाएगा उन्होंने कहा कि अभी तक ऐसे किसी भी व्यक्ति को गिरफ्तार करने की जरूरत नहीं पड़ी है उन्होंने कहा कि रात दिन पेट्रोलिंग की जा रही है और यात्रियों की सुरक्षा को सुनिश्चित करने के लिए हर संभव प्रयास किया जा रहा है।
पब्लिक न्यूज आसनसोल:– 22 अप्रैल को पहलगाम में पाकिस्तान प्रायोजित आतंकवादियों द्वारा 26 पर्यटकों की हत्या की गई थी उसके बाद से ही पूरा हिंदुस्तान इस कायराना हमले का बदला लेने के लिए आतुर था कल भारतीय सेना द्वारा पाकिस्तान अधिकृत कश्मीर के अलावा अंतर्राष्ट्रीय सीमा पारकर पाकिस्तान के पंजाब प्रदेश के आतंकी ठिकानों पर मिसाइल दागे गए जिसमें बड़ी तादाद में आतंकवादियों के मारे जाने की खबर है इसके अलावा कई आतंकी ठिकानों को नेस्तनाबूद कर दिया गया। इसे लेकर आज भाजपा के युवा नेता अभिजीत राय के नेतृत्व में आसनसोल के रविंद्र भवन के सामने आने जाने वाले लोगों को मिठाई खिलाई गई भारत द्वारा पाकिस्तान पर जो हमला किया गया था उसे ऑपरेशन सिंदूर नाम दिया गया था इसलिए इन्होंने आने जाने वाले लोगों को सिंदूर लगाकर इस हमले का जश्न मनाया अभिजीत राय ने कहा कि इस हमले से अब पाकिस्तान और पाकिस्तान की मदद का रहे आतंकवादियों को सही शिक्षा मिलेगी और भारतीय सेना द्वारा जो यह अभियान चलाया गया है इससे आतंकवादियों की कमर टूट जाएगी।
পাবলিক নিউজ আসানসোল/ চিত্তরঞ্জন:–ভারত পাকিস্তানের যুদ্ধের আবহাওয়ায় সাধারণ জনগণকে বাঁচতে করণীয় কর্তব্য করার প্রশিক্ষণ দিল সিভিল ডিফেন্সের অফিসারেরা। চিত্তরঞ্জন এলাকার দেশবন্ধু বিদ্যালয়ে বালক বিভাগের পড়ুয়াদের নিয়ে একটা কর্মশালার আয়োজন করে সিভিল ডিফেন্সের আধিকারিকরা। দেশবন্ধু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বৈদ্যনাথ ওরাং জানান দেশে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এই মুহূর্তে কম ক্ষয়ক্ষতির জন্য সাধারণ জনগণের করণীয়গুলো সম্বন্ধে একটা কর্মশালার আয়োজন করেছে সিভিল ডিফেন্সের আধিকারিকরা, তারা ছাত্রদের বলেছেন সাইরেন বাজলে সব আলো নিভিয়ে দিতে হবে , বড় আবাসনের বেসমেন্টে জমা হতে হবে, স্কুলে থাকলে ডেস্কের নীচে আশ্রয় নিতে হবে, রাস্তায় যাবার সময় সাথে সাথে কোন আবাসনের নীচে আশ্রয় নিতে হবার ব্যাপারে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং পড়ুয়ারা আগ্রহ সহকারে সব শুনেছে ও কিছু প্রশ্ন তারা করেছে। দেশের সংকট মুহূর্তে এই প্রশিক্ষণ সবার কাজে লাগবে।
পাবলিক নিউজ আসানসোল :– রামনবমী রবিবার সকালে ইস্পাত নগরী বার্নপুর সহ গোটা শিল্পাঞ্চল একটি ঐতিহাসিক ঘটনার স্বাক্ষী থাকলো। বার্নপুর ইস্কো কারখানা বা সেল আইএসপিতে পূর্ব ঘোষণা মতো ভেঙে ফেলা হলো ৫ টি কুলিং টাওয়ার। নতুন প্ল্যান্ট সম্প্রসারণের জন্য আইএসপির ভেতরে ৫ টি কুলিং টাওয়ার ভেঙে ফেলা হলো বলে, কারখানার মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক ভাস্কর কুমার জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এদিন বার্নপুর সেল আইএসপির পাঁচটি আইকনিক কুলিং টাওয়ার ভেঙে ফেলা হয়। ৭০ বছরের পুরনো পাঁচটি হাইপারবোলিক কংক্রিট ন্যাচারাল ড্রাফ্ট কুলিং টাওয়ার। প্রতিটি ৭২ মিটার উঁচু এবং ৩০-৪৮ মিটার ব্যাসের। এদিন সকাল ১২.১৫ মিনিটে ভেঙে ফেলা হয়। প্রাথমিক ভাঙার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এবং সবচেয়ে সাশ্রয়ী পদ্ধতি হল বিস্ফোরক নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের মাধ্যমে কাঠামোগত ধস নামানো। এর পরে হাইড্রোলিক সরঞ্জাম লাগানো খননকারী যন্ত্র ব্যবহার করে সেকেন্ডারি পার্টের কাজ করা হয়।দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্ফোরক ধ্বংসকারী বিশেষজ্ঞ মেসার্স জেট ডেমোলিশন ( পিটিওয়াই ) লিমিটেডের সহায়তায় মুম্বাইয়ের মেসার্স এডিফাইস ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থার সঙ্গে এই কাজের জন্য চুক্তি হয়েছিলো ।আরো বলা হয়েছে, যেহেতু কুলিং টাওয়ারগুলির কোনও কাঠামোগত অঙ্কন পাওয়া যায়নি, তাই মূল ভৌত বৈশিষ্ট্যগুলি, যেমন রিং বিমের উপরে শেলের পুরুত্বের টেপারিং এবং স্টিল রিইনফোর্সমেন্ট বারগুলির বিশদ স্থান স্থাপনের পরে সরাসরি স্থান তদন্তের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছিল। আগে স্থান পরিদর্শন এবং অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে চাক্ষুষ পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে প্রাথমিক ভাঙ্গার নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল। ভাঙার স্থান প্রস্তুতির কাজ শুরু করার সময় ও স্থান স্থাপনের পরে প্রকৃত কুলিং টাওয়ারের কাঠামোগত বিবরণ স্থাপনের জন্য অতিরিক্ত তদন্ত করা হয়েছিল। তাই ভাঙ্গার নকশার কিছু দিক উপকারী বা প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত হিসাবে সংশোধন করা হয়েছিল। জানা গেছে, এই টাওয়ারগুলি ১৯৫০ সালে নির্মিত হয়েছিলো, যখন এই কারখানায় ব্লাস্ট ফার্নেস তৈরী করা হয়। সুতরাং এগুলি প্রায় ৭০ বছরের পুরানো। এদিন কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পাঁচটি কুলিং টাওয়ারে ব্লাস্টিং বা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। আর তার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পাঁচটি কুলিং টাওয়ার মাটিতে মিশে যায়। এই প্রক্রিয়া চলার সময় যাতে কোন সমস্যা ও আশপাশে ক্ষতি না হয়, তারজন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ ও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিলো। এই কাজের জন্য এদিন সকাল আটটা থেকে বিকেল পর্যন্ত বার্নপুরের রিভারসাইড এলাকার দুটি বিদ্যুৎ সাবস্টেশন বন্ধ রাখা হয়। প্রসঙ্গতঃ, এই ধরনের কুলিং টাওয়ার ভাঙার জন্য ভারতে কোনও বিশেষজ্ঞ নেই। তাই বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছিলো। আগেই বলা হয়েছিলো ৫ টি কুলিং টাওয়ার এমনভাবে ভেঙে ফেলা হবে, যাতে সেগুলির জন্য আশপাশের কোনকিছু না হয়। এমনভাবে একই জায়গায় ভেঙে ফেলা হবে, যাতে আশেপাশের এলাকার কোনও ক্ষতি হবে না। বিশেষজ্ঞরা আগেই বলেছিলেন , এত বড় টাওয়ার ভেঙে ফেলার দৃশ্য দেখতে খুবই রোমাঞ্চকর হবে। এদিন তেমন দৃশ্য দেখাও গেলো। উল্লেখ্য, এবারের সম্প্রসারণের ফলে বার্নপুর ইস্কো কারখানা বা সেল আইএসপির লক্ষ্যমাত্রা ৭ মিলিয়ন টন হবে। এই উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার পরে সেল আইএসপি দেশের অন্যতম বৃহৎ ইস্পাত কারখানার তকমা পাবে। এই পর্যায়ের সম্প্রসারণে ব্যয় প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা হবে বলে জানা গেছে। এর কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ হতে প্রায় ৫ বছর সময় লাগবে। এর পরে বার্নপুরের আমুল পরিবর্তন হবে। নতুন সম্প্রসারণ থেকে কর্মসংস্থান ও উন্নয়ন আরো হবে। নতুন প্রজেক্ট আসায় শুধুমাত্র আইএসপির সাথে যুক্ত লোকদের ভবিষ্যতই উন্নত করবে না এমনটা নয়। আসানসোল পুরনিগমের বার্নপুর এলাকা এবং আশেপাশের গ্রামগুলির উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই সম্প্রসারণ। সেল আইএসপির কাছাকাছি বসবাস করা শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বাড়বে এবং শহরের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মানও বদলে যাবে। শহরের বিন্যাস বদলে যাবে এবং বিশ্বস্তরে বার্নপুর শহরের নিজস্ব একটা পরিচয় উঠে আসবে । সেল আইএসপির কুলিং টাওয়ার কি? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, একটি কুলিং টাওয়ার হল একটি বিশেষ তাপ এক্সচেঞ্জার ও পরিবর্তনকারী যন্ত্র । যেখানে বায়ু এবং জলকে জলের তাপমাত্রা কমাতে একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগে আনা হয়। ইস্পাত প্ল্যান্টের জন্য কুলিং টাওয়ারের প্রয়োজন হয়। যাতে উৎপাদন প্রক্রিয়া চলাকালীন উৎপন্ন বর্জ্য তাপ অপসারণ করা যায় ও সরঞ্জামের নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত শীতল জলের মাধ্যমে অপারেশনাল দক্ষতা বজায় রাখা যায়। প্রসঙ্গতঃ, বার্নপুরে স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার ইস্কো স্টিল প্ল্যান্টের এর আগে প্রতি বছর ২.৫ মিলিয়ন টন অপরিশোধিত ইস্পাত উৎপাদন ক্ষমতা ছিলো। পরে তা তা বাড়িয়ে ৫ মিলিয়ন টন করা হয়েছিলো। ১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্ডিয়ান আয়রন অ্যান্ড স্টিল কোম্পানি, যা একসময় মার্টিন বার্ন গ্রুপের পতাকাবাহী জাহাজ ছিল। ২০০৬ সালে সেলের সাথে বার্নপুর ইস্কো কারখানার সংযুক্তিকরণ হয়। তারপর এর নাম সেল আইএসপি বা ইস্কো স্টিল প্ল্যান্ট হয়। প্রথম পর্যায়ের সম্প্রসারণে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছিলো।
পাবলিক নিউজ আসানসোল :– সকালে তলোয়ারের পর এবার, বিকেলে ত্রিশূল হাতে আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। রবিবার বিকেলে আসানসোলের বার্ণপুরে রামনবমীর শোভাযাত্রায় ত্রিশূল হাতে হাঁটলেন বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল। এদিক সকালে রামনবমীর পুজোর এক অনুষ্ঠানে বিজেপি বিধায়ককে দেখা গেছিলো তলোয়ার হাতে। নানা ধরনের অস্ত্র হাতে বিজেপি নেতা ও বিধায়কদের রামনবমীতে অংশ নেওয়ায় ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। ত্রিশূল হাতে রামনবমীর শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ায় স্বপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তিনি বলেন, সেই ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি মা দুর্গা, মা কালির হাতে নানা ধরনের অস্ত্র আছে। আর, মায়েরা শিখিয়েছেন, নিজেদের রক্ষা নিজেদের করতে হবে। বাংলায় মহিলাদের কোথায় সম্মান, কোথায় সুরক্ষা? আপনারা তো সবই দেখছেন? তাই ভাইয়েরা সকালে তলোয়ার হাতে তুলে দিয়েছিলো, আর বিকেলে ত্রিশূল। আমি একা অগ্নিমিত্রা নই , ভাইদের দেওয়া অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে, নিজেদের ও ভাইদের রক্ষা করছি। হতে পারে, পরে এর দরকার হতে পারে। তবে, ২০২৬ এ বাংলায় মোদি সরকার এলে তো রামরাজত্ব। তার কথায়, রাম তো প্রভু ভগবান। রামকে আমরা কেন চাই? রামরাজত্বের জন্য। সোজা কথায়, অন্যায় হলে, তার প্রতিবাদ হবে। প্রসঙ্গতঃ, রাজ্য সরকারের তরফে রামনবমীর পুজো ও শোভাযাত্রায় কোন ধরনের অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বাংলার অন্য পুলিশ জেলা ও কমিশনারেট এলাকার মতো আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকায় রামনবমী উপলক্ষে কড়া নজরদারি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। দুদিনে আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকায় ১৮৮ টির মতো শোভাযাত্রা বেরোনোর কথা। এই আসানসোল দূর্গাপুরের জন্য আলাদা করে তিনজন আইপিএস অফিসারকে বাড়তি দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয়েছে।
पब्लिक न्यूज आसनसोल, 25 फरवरी 2025: आसनसोल मंडल 02 मार्च, 2025 (रविवार) को विभिन्न स्थानों पर फुट ओवर ब्रिज, सीमित ऊंचाई वाले सबवे की संस्थापना और एक एफओबी को हटाने के लिए ट्रॉफिक और पावर ब्लॉक लगाएगा। यह बुनियादी ढांचागत कार्य यात्रियों की संरक्षा और सुविधा बढ़ाने के लिए किया जा रहा है। अत: ट्रेन परिचालन हेतु निम्नलिखित व्यवस्थाएं की गई हैं।
· 17321 वास्को-डी-गामा-जसीडीह साप्ताहिक एक्सप्रेस को मधुपुर में संक्षिप्त रूप से समाप्त किया जाएगा। · 63509 बर्द्धमान-झाझा मेमू आसनसोल में संक्षिप्त रूप से समाप्त किया जाएगा। · 18183 टाटानगर-बक्सर एक्सप्रेस आसनसोल में संक्षिप्त रूप से समाप्त किया जाएगा और आसनसोल और बक्सर के बीच ट्रेन परिचालन सेवा रद्द रहेगी। · 18184 बक्सर-टाटानगर एक्सप्रेस आसनसोल से संक्षिप्त रूप से प्रारंभ किया जाएगा और बक्सर और आसनसोल के बीच ट्रेन परिचालन सेवा रद्द रहेगी।
· 63510 झाझा-बर्धमान मेमू आसनसोल से संक्षिप्त रूप से प्रारंभ किया जाएगा।
मार्ग परिवर्तन :
· 13331 धनबाद-पटना इंटरसिटी एक्सप्रेस को उसके मौजूदा मार्ग के बजाय पटना-गया-धनबाद के रास्ते चलाया जाएगा।
· 13508 गोरखपुर-आसनसोल एक्सप्रेस को उसके मौजूदा मार्ग के बजाय किउल-जमालपुर-साहिबगंज-सैंथिया-अंडाल के रास्ते चलाया जाएगा।
· 13332 पटना-धनबाद इंटरसिटी एक्सप्रेस अपने मौजूदा मार्ग के बजाय धनबाद-गया-पटना के रास्ते चलाया जाएगा। · 12326 नंगल धाम-कोलकाता गुरुमुखी सुपरफास्ट एक्सप्रेस को पं. दीन दयाल उपाध्याय जं. – गया – धनबाद – आसनसोल के रास्ते चलाया जाएगा।
· 12304 नई दिल्ली-हावड़ा पूर्वा एक्सप्रेस को पं. दीन दयाल उपाध्याय जं. – गया – धनबाद – आसनसोल के रास्ते चलाया जाएगा।
ट्रेनों का पुनर्निर्धारण
· 12317 कोलकाता-अमृतसर अकाल तख्त एक्सप्रेस 2 घंटे के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
· 22197 कोलकाता-वीरांगना लक्ष्मीबाई झाँसी सुपरफास्ट एक्सप्रेस 1 घंटा 30 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी। · 22499 देवघर-वाराणसी जं. वंदे भारत एक्सप्रेस 1 घंटा 50 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
· 02023 हावड़ा-पटना विशेष किराया सुपरफास्ट स्पेशल 6 घंटे 25 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
17006 रक्सौल-हैदराबाद साप्ताहिक एक्सप्रेस 2 घंटे 30 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी। 22500 वाराणसी जंक्शन-देवघर वंदे भारत एक्सप्रेस 1 घंटे 50 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
· 22347 हावड़ा-पटना वंदे भारत एक्सप्रेस 3 घंटे 55 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
· 02024 पटना-हावड़ा विशेष किराया सुपरफास्ट स्पेशल 6 घंटे 25 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
· 22348 पटना-हावड़ा वंदे भारत एक्सप्रेस 3 घंटे 55 मिनट के लिए पुनर्निर्धारित की जाएगी।
नई दिल्ली रेलवे स्टेशन पर हाल ही में हुई भगदड़ में पब्लिक न्यूज़ आसनसोल रिकी बाल्मीकि:— लोगों की दुखद मृत्यु हुई है, जबकि कई अन्य घायल हुए हैं। इस घटना के मद्देनज़र, आसनसोल रेल मंडल के मंडल रेल प्रबंधक (डीआरएम) चेतनानंद सिंह ने आसनसोल रेलवे स्टेशन की सुरक्षा व्यवस्था की समीक्षा की है। उन्होंने यात्रियों के सुचारू प्रवेश और भीड़ प्रबंधन के लिए आवश्यक कदम उठाने के निर्देश दिए हैं, ताकि महाकुंभ प्रयागराज जाने वाले श्रद्धालुओं की बढ़ती भीड़ के दौरान किसी भी अप्रिय घटना से बचा जा सके। इससे पहले, अक्टूबर 2024 में मुंबई के बांद्रा स्टेशन पर भगदड़ की घटना के बाद, नई दिल्ली रेलवे स्टेशन पर भीड़ प्रबंधन के लिए विशेष इंतजाम किए गए थे। इनमें प्रवेश और प्लेटफॉर्म पर अस्थायी बदलाव, होल्डिंग एरिया की स्थापना, अतिरिक्त टिकट काउंटर, स्वचालित टिकट वेंडिंग मशीनें, पूछताछ काउंटर, ‘मे आई हेल्प यू’ डेस्क, कैटरिंग सेवाएं, पानी और मोबाइल शौचालय जैसी सुविधाएं शामिल थीं। आसनसोल रेल मंडल के डीआरएम संचिता नंद सिंह ने भी सुरक्षा सुनिश्चित करने के लिए अपने महत्वपूर्ण स्टेशनों पर सुरक्षा कड़ी कर दी है। इसमें यात्रियों की सुरक्षा और भीड़ प्रबंधन के लिए विशेष उपाय शामिल हैं, ताकि किसी भी अप्रिय घटना से बचा जा सके। यात्रियों को सलाह दी जाती है कि वे यात्रा के दौरान रेलवे द्वारा जारी निर्देशों का पालन करें और सुरक्षा कर्मियों के साथ सहयोग करें, ताकि सभी की सुरक्षा सुनिश्चित की जा सके।
পাবলিক নিউজ আলোক চক্রবর্তী ও ডেস্ক রিপোর্ট আসানসোল:— প্রয়াগরাজ যাওয়ার জন্য নিউ দিল্লি স্টেশনে পদপিষ্ঠ হয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে শনিবার রাতে। এর ঠিক দুদিন আগে আসানসোল স্টেশনে অন্য একটি ট্রেনে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ভিড়ের কারণে অনেক বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছিলো। কোনভাবেই নিউ দিল্লির ঘটনার পুনরাবৃত্তি না নয়, তারজন্য রবিবার সকালে পূর্ব রেলের আসানসোল ডিভিশনের ডিআরএম চেতনানন্দ সিং আসানসোল স্টেশন পরিদর্শন করেন। ট্রেন চলাচল এবং যাত্রীদের সুবিধার বিষয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখেন। প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন। কিন্তু, ডিআরএমের পরিদর্শনের কয়েক ঘন্টার মধ্যেই রবিবার সন্ধ্যায় লাগামছাড়া ভিড় জমলো আসানসোল স্টেশনে। উদ্দেশ্য, প্রয়াগরাজ যেতে আসানসোল – মুম্বাই ট্রেনে চাপা। এই ট্রেনের জেনারেল বগিতে চাপার জন্য আসানসোল স্টেশনের বাইরে কয়েক হাজার যাত্রীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। গোটা এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। রেলের তরফে এইসব যাত্রীদের সরাসরি ২ নং প্লাটফর্মে নিয়ে যাওয়ার জন্য পার্সেল রুমের পাশের গেট খুলে দেওয়া হয়েছিলো আরপিএফের পাশাপাশি রেল পুলিশ ও আধিকারিকরা ছিলেন। ভিড় সামলানোর জন্য দড়ি দিয়ে ব্যারিকেড করা হয়েছিলো। কিন্তু রেল আধিকারিকদের কাছে এই ট্রেনে চাপার জন্য যে এতো ভিড় হবে, তা আন্দাজ ছিলো না। যে কারণে রেল প্রশাসনের সেই ভিড় সামলাতে নাজেহাল ও হিমশিম অবস্থা হয়। একটা সময় দিল্লির মতো অবস্থা হবে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। শেষ পর্যন্ত সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা নাগাদ গোটা পরিস্থিতি কোন মতে সামাল দেওয়া সম্ভব হয়।
রবিবার সকালে স্টেশন পরিদর্শনের পরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় ডিআরএম বলেন, দুদিন আগে আসানসোল স্টেশনে একটা ট্রেনে চাপার জন্য যে ভিড় দেখা গিয়েছিল তার পুনরাবৃত্তি না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত ধরণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তারপর শনিবার রাতের দিল্লির ঘটনার পরে আমরা আরো সতর্ক হয়েছি।
প্ল্যাটফর্ম চত্বরের বাইরে একটি হোল্ডিং এরিয়া তৈরি করা হচ্ছে। যাতে যাত্রী ভিড়কে এক লাইনে ট্রেনে নিয়ে আসা যায়। সেই সঙ্গে প্লাটফর্মে ভিড় কমানোর কথাও জানান তিনি। আসানসোল স্টেশনের দ্বিতীয় গেট থেকে সাধারণ বগির যাত্রীদের সরাসরি ট্রেনে তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে একবার ঘোষণা হয়ে গেলে, কোনও অবস্থাতেই ট্রেনের প্ল্যাটফর্ম পরিবর্তন করা হবে না। পাশাপাশি তিনি যাত্রীদের কিছুটা ধৈর্য ধরতেও অনুরোধ করেছেন। তিনি বলেন, কুম্ভগামী ট্রেনে উপচে পড়া ভিড় হচ্ছে। এবং এর প্রধান কারণ হচ্ছে মানুষ ধৈর্য্য রাখতে পারছেন না। সকালের ডিআরএমের সেই আশঙ্কা যে কতটা সত্যি, তা কয়েক ঘন্টার মধ্যে আসানসোল স্টেশনে প্রমাণিত হলো।