Category: jamuria

  • তিনদিন ধরে আসানসোল শিল্পাঞ্চল জুড়ে অঝোরে বৃষ্টি / পুর ও ব্লক এলাকায় ভেঙে পড়েছে একাধিক কাঁচা বাড়ি, পুনর্বাসনের ব্যবস্থা

    তিনদিন ধরে আসানসোল শিল্পাঞ্চল জুড়ে অঝোরে বৃষ্টি / পুর ও ব্লক এলাকায় ভেঙে পড়েছে একাধিক কাঁচা বাড়ি, পুনর্বাসনের ব্যবস্থা

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল :-একটানা গত তিনদিন ধরে আসানসোল শহর তথা শিল্পাঞ্চল জুড়ে অঝোরে বৃষ্টিতে নাকাল অবস্থা। আসানসোল মহকুমার আসানসোল পুরনিগম এলাকা ও চারটি ব্লকের গ্রাম এলাকায় একাধিক কাঁচা বাড়ি এই বৃষ্টিতে ভেঙে পড়েছে। আসানসোল পুরনিগম ও ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু বাড়ি পুরোপুরি ভেঙে পড়ে ও কিছু বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়েছে। প্রশাসনের পাশাপাশি ঐসব এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানরা এলাকা পরিদর্শন করেছেন। দেওয়া হয়েছে ত্রিপল। যেসব বাড়ি একেবারে ভেঙে গেছে, সেখানকার বাসিন্দাদেরকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে গিয়ে পুনর্বাসন দেওয়ার হয়েছে। তাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।


    অন্যদিকে, আসানসোল শহরের স্টেশন রোড ও রানিগঞ্জের সিয়ারশোলে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে দুটি গাছ। সেই দুটি গাছকে প্রশাসনের তরফে কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুর কর্মীদের সঙ্গে এই কাজ করছেন সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা।
    জানা গেছে, আসানসোল পুরনিগমের জামুরিয়ার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাদ্যকর পাড়ায় গত তিনদিন ধরে টানা বৃষ্টির কারণে ১০ টির মতো কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়ে। রবিবার একটি বাড়ি ও সোমবার নয়টি বাড়ি ভেঙে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে জামুরিয়া থানা পুলিশ। আসেন ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বন্দনা রুইদাস। জামুরিয়া থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর বন্দনা রুইদাস ঐ এলাকা পরিদর্শন করেন। কাউন্সিলার ঐসব বাড়ির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। কয়েকজনকে ত্রিপল দেওয়া হয়। বাকিদেরকে স্থানীয় ক্লাব ও স্কুলে চলে আসার কথা বলা হয়েছে।


    এই প্রসঙ্গে কাউন্সিলার বলেন, বাদ্যকর পাড়ায় বেশ কয়েকটি বাড়ি ভেঙে পড়েছে। বিধায়কের ছেলে অসুস্থ হওয়ার তিনি আসতে পারেননি। বোরো চেয়ারম্যানকে জানানো হয়েছে। যেসব বাড়ি ভেঙে পড়েছে, সেইসব বাড়ির লোকেদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
    এদিকে, আসানসোলের মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য এদিন দুপুরে বলেন, বেশ কয়েকটি কাঁচা বাড়ি ভেঙে বিভিন্ন ব্লকে। পুর এলাকাতেও এই ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। আসানসোল ও রানিগঞ্জে দুটি গাছ কাটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এদিন সকালে বারাবনি ব্লকে দেওয়াল চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে একজনের। আর কোথাও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। মহকুমা প্রশাসনের তরফে নজরদারি করা হচ্ছে।

  • जमुरिया फैक्ट्री में करंट लगने से श्रमिक की मौत, बचाने गया भाई भी चपेट में

    जमुरिया फैक्ट्री में करंट लगने से श्रमिक की मौत, बचाने गया भाई भी चपेट में

    पब्लिक न्यूज़ ब्यूरो जामुड़िया :–  (दुर्घटना घटी कारखाने के अंदर )लोहे की छड़ बांधने के दौरान पास से गुजर रहे बिजली तार की चपेट में आने से एक ठेका श्रमिक की मौत हो गई। एक अन्य श्रमिक घायल हो गया. यह दुखद घटना गुरुवार शाम करीब 5 बजे आसनसोल के जामुरिया पुलिस स्टेशन के जामुरिया औद्योगिक क्षेत्र में एक निजी फैक्ट्री में हुई। मरने वाले और घायल हुए दो ठेका श्रमिक आपस में भाई है। उनका घर बांकुड़ा जिले के गंगाजलघांटी का बिसिंडा गांव है. मृतक ठेका श्रमिक आलोक बाउरी (48) थे. घायलचान भजन बाउरी (30) के रूप में की गयी है. घायलावस्था में उन्हें आसनसोल जिला अस्पताल में भर्ती कराया गया।

    थोड़ी दूर होने के कारण 4 और लोग बाल-बाल बच गए.
    पता चला है कि बांकुड़ा के गंगाजलघांटी निवासी आलोक बाउरी, भजन बाउरी एक ठेकेदार कंपनी के लिए इस निजी फैक्ट्री में सिविल कॉन्ट्रैक्ट वर्कर के रूप में काम करते थे। इस दिन आलोक, भजन समेत 4 अन्य लोग उस फैक्ट्री के अंदर लोहे की रॉड बाइंडिंग का काम कर रहे थे. जहां वे काम कर रहे थे, वहां से बिजली के तार का अर्थिंग कनेक्शन गुजरा था. काम करने के दौरान आलोक उस तार के संपर्क में आ गया. इससे वह करंट की चपेट में आ गया। उनकी हालत देखकर बगल में मौजूद उनका भाई भजन बड़े भाई को बचाने के लिए दौड़ा। वह भी करंट की चपेट में आ गया। दोनों भाई एक साथ वहीं गिर गये. उनके 4 और साथी थोड़ी दूरी पर काम कर रहे थे. लेकिन थोड़ा दूर होने के कारण वे बच गये. यह देख अन्य मजदूर दौड़ पड़े। बिजली काट दी जाती है। इसके बाद दोनों को बचाकर आसनसोल जिला अस्पताल लाया गया, जहां डॉक्टरों ने आलोक बाउरी की जांच की और उन्हें मृत घोषित कर दिया. भजन बाउरी को जिला अस्पताल के मेल सर्जिकल वार्ड में भर्ती कराया गया।

    इन दोनों को आसनसोल जिला अस्पताल लाने वाले फैक्ट्री के एक अन्य ठेका कर्मी दीपक लायेक ने बताया कि आलोक बाउरी और भजन बाउरी समेत कुल 6 सिविल ठेका कर्मी उस फैक्ट्री के अंदर रॉड बाइंडिंग का काम कर रहे थे. अर्थिंग पास से गई है. हमें पता था कि केबल डी-एनर्जेटिक था। लेकिन अचानक दोनों भाई उस तार के संपर्क में आ गये. एक को सबसे पहले करंट लगा। उसे बचाने के प्रयास में एक अन्य व्यक्ति भी करंट की चपेट में आ गया। उन्होंने यह भी कहा कि दोनों के घर पर सूचना दे दी गयी है.
    मालूम हो कि मृतक आलोक बाउरी शादीशुदा है.
    इस बीच, पुलिस के मुताबिक, यह घटना जामुड़िया में एक निजी फैक्ट्री में हुई। जांच शुरू कर दी गई है. एक मर चुका है. एक अन्य व्यक्ति घायल हो गया.
    हालांकि, निजी फैक्ट्री के अधिकारियों ने घटना के बारे में कोई जानकारी नहीं दी. उन्होंने कहा कि सही घटना की जांच की जा रही है.

  • পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জ শিল্প তালুক / বিভিন্ন কারখানা থেকে ছড়াচ্ছে এলাকায় দূষণ / বৈঠকে তৃণমূল ও আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি

    পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জ শিল্প তালুক / বিভিন্ন কারখানা থেকে ছড়াচ্ছে এলাকায় দূষণ / বৈঠকে তৃণমূল ও আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক :-পশ্চিম বর্ধমান জেলার রানিগঞ্জের মঙ্গলপুর শিল্পতালুকে একাধিক স্পঞ্জ আয়রন কারখানা থেকে ছড়াচ্ছে দূষণ বলে, অভিযোগ। সেই দূষণের জেরে জেরবার পার্শ্ববর্তী বক্তারনগর, মঙ্গলপুরসহ কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা। জানা গেছে, সম্প্রতি বেসরকারি একটি স্পঞ্জ আয়রণ কারখানা নতুন ইউনিট বসায়। কিন্তু, অভিযোগ, সেই নতুন ইউনিটের জন্য দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন যন্ত্র বসাইনি কারখানা কতৃপক্ষ। এর ফলে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ ছড়াচ্ছে গোটা এলাকায়।

    কারখানা থেকে বেরোনো কালো ধোঁয়ায় ভরে যায় চারিদিক। গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে চর্মরোগ, হাঁপানি ও হৃদযন্ত্রের রোগ, এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ দেখা যাচ্ছে । দূষণ নিয়ন্ত্রণের দাবিতে সম্প্রতি আন্দোলনে নামে বক্তারনগর গ্রাম বাঁচাও বা গ্রামোন্নয়ন কমিটি। কমিটির সেই আন্দোলনের জেরে নতুন ইউনিট আপাতত বন্ধ রেখেছে বেসরকারি ঐ স্পঞ্জ আয়রন কারখানা। এই পরিস্থিতিতে বুধবার বিকেলে এলাকায় আসেন তৃণমূল কংগ্রেসের পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি তথা পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ও আইএনটিটিউসির জেলা সভাপতি অভিজিৎ ঘটক। তারা গ্রাম বাঁচাও কমিটির সদস্য এলাকার বাসিন্দা ও কারখানার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই সময়ে এলাকার বাসিন্দারা কারখানার গেটের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে।


    এই বৈঠকের পর তৃণমূল জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক এই সমস্যা নিয়ে গ্রামবাসী ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন। এরজন্য গ্রাম বাঁচাও কমিটিকে মন্ত্রীকে লিখিত ভাবে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এইসব কারখানার দূষণ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে তার ব্যবস্থা করা হবে। তিনি আরো জানা, এলাকায় শুধু কারখানা হবে, আর তা থেকে এলাকার বাসিন্দারা কোন সুবিধা পাবেন না, তা তো হতে পারেনা। আমাদের দাবি থাকবে, এলাকার প্রতিটি ঘর থেকে যাতে একজন করে অন্ততঃ একজন করে চাকরি পান, তা দেখা হবে। পাশাপাশি কারখানার সিএসআর প্রকল্প থেকে এলাকায় উন্নয়নের ব্যবস্থা করতে হবে।
    অন্যদিকে, গ্রাম বাঁচাও কমিটির পক্ষে জয়দেব খাঁ বলেন, দুষণ নিয়ন্ত্রণে যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে হবে। এমনই একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তাই আমাদের দাবি, গ্রামবাসীদের স্বার্থে দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে। তিনি আরো বলেন, এদিন তৃনমুল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি ও আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি এলাকায় এসে বৈঠক করেছেন। জেলা সভাপতি আশ্বাস দিয়ে বলেছেন যে, রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক গোটা বিষয়টি দেখবেন।
    তবে, গোটা বিষয়টি নিয়ে কারখানা কতৃপক্ষের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।

  • আসানসোলের জামুড়িয়ার ঘটনা / ১৯ নং জাতীয় সড়কে বিশালাকার গর্ত / এলাকায় চাঞ্চল্য 

    আসানসোলের জামুড়িয়ার ঘটনা / ১৯ নং জাতীয় সড়কে বিশালাকার গর্ত / এলাকায় চাঞ্চল্য 

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক জামুড়িয়া :-আসানসোলের জামুড়িয়ার বোগরা এলাকায় ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর এক প্রান্তে একটি বড় গর্ত তৈরি হওয়াকে কেন্দ্র করে রবিবার সন্ধ্যায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা এই ঘটনাটির গুরুত্ব বুঝে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশ প্রশাসনকে খবর দেন। খবর দেওয়া হয় স্থানীয় কাউন্সিলর তথা আসানসোল পুরনিগমের মেয়র পারিষদ সুব্রত অধিকারীকে। তিনি সোমবার ঘটনাস্থলে পৌঁছে, সবকিছু খতিয়ে দেখে পুলিশ প্রশাসনকে ঐ এলাকাটি ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দিতে বলেন। এরপরই পুলিশের পক্ষ থেকে রাস্তার ওই অংশের বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়। এই অংশে যাতে কোন যানবাহন না যায় ও মানুষজনেরা যাতায়াত না করে সেজন্য জাতীয় সড়কের ঐ অংশে পুলিশ প্রশাসনের তরফ একটি বোর্ড লাগিয়ে দেওয়া হয়। এরপরে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে এই ঘটনার খবর দিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

    হঠাৎ করেই রাস্তার ধারে গভীত গর্ত তৈরি হওয়ার ঘটনায় হতচকিত সকলে। স্থানীয় বাসিন্দারা গর্তের জন্য যাতে কোন দুর্ঘটনা না ঘটে, সেইজন্য সেখানে বেশ কিছু বড় বড় পাথর ঢুকিয়ে দেন। তাদের দাবি, এই এলাকার নিচ দিয়ে জল সরবরাহের পাইপ লাইন গেছে। সেই কারণে মাটির নিচে জলের জমা অংশ ধসে গিয়ে এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। পুরনো কয়লা খনির সিম এই এলাকায় মাটির তলায় আছে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে । তবে ঘটনাটি ধসের ঘটনা নাকি, জল জমে যাওয়ার পর এমন ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ এই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে বলে জানানো হয়েছে।

  • ক্ষতিপূরণের দাবিতে দুই রাজনৈতিক দলের কারখানার গেটে বিক্ষোভ।

    ক্ষতিপূরণের দাবিতে দুই রাজনৈতিক দলের কারখানার গেটে বিক্ষোভ।

    আলোক চক্রবর্তী/পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক কুলটি :-সোমবার সকালে কুলটিতে ইস্কো স্টীল গ্রোথ কোম্পানির পাঁচিলের বাইরে দুই যুবককে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক একজনকে মৃত এবং একজনকে ভর্তি করেন। ঘটনা জানার পর তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি নরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী এবং বিজেপির জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জী মৃত এবং আহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের দাবিতে ধর্ণা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

    তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি নরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী জানান কারখানার সুরক্ষা কর্মী সিআইএসএফ অন্যায়ভাবে একজনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে তাদের কোন অধিকার নেই তাদের বিচার করার জন্য আদালত আছে পুলিশ প্রশাসন আছে তাদের দাবি মৃতর পরিবারকে দশ লক্ষ টাকা এবং একটা চাকরি ও আহত যুবকের পরিবারকে তার চিকিৎসার খরচ বহন করতে হবে। যতদিন না তাদের দাবি মানা হচ্ছে ততদিন তাদের ধর্ণা বিক্ষোভ চলবে। অন্যদিকে বিজেপির ধর্ণা মঞ্চে বাপ্পা চ্যাটার্জীর সাথে কুলটির বিধায়ক পরেশ পোদ্দার, রাজ্য নেতৃত্ব কৃষ্ণেন্দু মুখার্জি জানান তাদের দাবি দুই পরিবারকে আর্থিক সহায়তা করতে হবে এবং সঠীক তদন্ত করে দেখতে হবে কারা দায়ী।

    শোনা যাচ্ছে পুলিশের মারের কারণে মারা গেছে এর জবাবে বাপ্পা চ্যাটার্জী জানান তদন্ত করে দেখতে হবে কারা দোষী এবং তাদের শাস্তির দাবি করার পাশাপাশি দুই পরিবারকে আর্থিক সহায়তা ইস্কো কতৃর্পক্ষ এবং প্রশাসনকে যৌথভাবে করতে হবে।

  • জামুড়িয়ায় বেসরকারি কারখানার ঘটনা / সিমেন্ট মিক্সচার মেশিনে পড়ে মৃত্যু কর্মীর ক্ষতি পূরণের দাবিতে বিক্ষোভ

    জামুড়িয়ায় বেসরকারি কারখানার ঘটনা / সিমেন্ট মিক্সচার মেশিনে পড়ে মৃত্যু কর্মীর ক্ষতি পূরণের দাবিতে বিক্ষোভ

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক জামুড়িয়া ও আসানসোল, :-সিমেন্ট মিক্সচার মেশিনের মধ্যে পড়ে মৃত্যু হলো এক কর্মীর। রবিবার এই ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোলের জামুড়িয়ার শিল্প তালুকে একটি বেসরকারি কারখানায়। বাঁকুড়ার শালতোড়া থানার কাসকা গ্রামের বাসিন্দা মৃত কর্মীর নাম শিবরাম পরামানিক (৩৫)। এই ঘটনার পরে কারখানায় মৃত কর্মীর পরিবারের সদস্য ও সহকর্মীরা আর্থিক ক্ষতি পূরণ ও একজনের চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন। যা নিয়ে কারখানা চত্বরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
    সোমবার সকালে আসানসোল জেলা হাসপাতালে কর্মীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত হয়। তবে দাবি কারখানা কতৃপক্ষ না মানায় এদিন সন্ধ্যে পর্যন্ত মৃতদেহ জেলা হাসপাতালের মর্গেই রয়েছে।
    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাঁকুড়ার বাসিন্দা শিবরাম পরামানিক জামুড়িয়ার একটি বেসরকারি কারখানায় ঠিকা কর্মী হিসাবে কাজ করেন। তিনি রবিবার বিকেলে অন্য দিনের মতো কারখানায় সিমেন্ট মিক্সচার মেশিন পরিষ্কার করছিলেন। তখন কোনভাবে সেই মেশিনে তিনি পড়ে যান ও চালু হয়ে যাওয়া মেশিনে জড়িয়ে যান। কিছুক্ষনের মধ্যেই মেশিন বন্ধ করে ঐ কর্মীকে গুরুতর জখম অবস্থায় উদ্ধার করে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপর ঘটনার খবর পেয়ে মৃত কর্মীর বাড়ির লোকেরা কারখানায় চলে আসেন। তারা এককালীন আর্থিক ক্ষতি পূরণ ও একজনের চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন।
    জানা গেছে, কারখানা কতৃপক্ষ পরিবারের দাবি মতো একজনের চাকরি দেওয়ার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু তারা দাবি মতো পুরো আর্থিক ক্ষতি পূরণ দিতে চাইছে না। যে কারণে পরিবারের সদস্যরা ময়নাতদন্তের পরেও আসানসোল জেলা হাসপাতাল থেকে মৃতদেহটি নেননি।
    পুলিশ জানায়, এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। কারখানা কতৃপক্ষের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের দাবি নিয়ে আলোচনা চলছে।

  • মোহভঙ্গ, কংগ্রেসে যোগদান শতাধিক।

    মোহভঙ্গ, কংগ্রেসে যোগদান শতাধিক।

    কংগ্রেস দলে তে যোগদান

    আলোক চক্রবর্তী জামুরিয়া:- মোহভঙ্গ, কংগ্রেসে যোগদান শতাধিক।রবিবার সন্ধ্যায় জামুড়ীয়ার ব্লক ২ কার্যালয়ে প্রায় ১২০ জন যুবক কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি ভক্তিপদ চক্রবর্তীর হাত ধরে কংগ্রেসে যোগদান করলেন। ব্লক সভাপতি ভক্তিপদ চক্রবর্তী জানান জনগণ সিপিএম, তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপির দুরভিসন্ধি বুঝে গেছেন তারা কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর উপর ভরসা করে এবং তার কথায় অনুপ্রাণিত হয়ে কংগ্রেসে যোগ দিচ্ছেন। দলের পক্ষ থেকে আরো বেশি সংখ্যায় যুবকদের যোগ দেবার প্রচার করা হচ্ছে। জামুড়ীয়া ব্লকের কংগ্রেসের ব্লক সম্পাদক মিঠুন হরিজন জানান কেন্দা, হরিপুর, খোট্টাডিহির প্রভৃতি এলাকার প্রায় ১২০ জন যুবক কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন।

  • জামুড়িয়ায় উত্তেজনা / ধাক্কায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু / পালাতে গিয়ে রাস্তায় উল্টালো ট্রাক, জখম চালকল জামুড়িয়া ও আসানসোল,

    জামুড়িয়ায় উত্তেজনা / ধাক্কায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু / পালাতে গিয়ে রাস্তায় উল্টালো ট্রাক, জখম চালকল জামুড়িয়া ও আসানসোল,

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক জামুরিয়া:- বেপরোয়া ট্রাকের ধাক্কায় মৃত্যু হলো এক সাইকেল আরোহীর। পরে ট্রাক নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে চালক। কিন্তু বেশ কিছুটা দূরে সেই ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়। তাতে ট্রাক চালক জখম হন। ট্রাক চালককে পরে আটক করে পুলিশ। সোমবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোলের জামুড়িয়া থানার আখলপুর ব্রিজের কাছে। অঙ্গাত পরিচয় মৃত সাইকেল আরোহীর বয়স আনুমানিক ৩৫ বছর।
    জানা গেছে, এদিন দুপুরে এক যুবক সাইকেল নিয়ে জামুড়িয়া রোড দিয়ে যাচ্ছিলো। সেই সময় আখলপুর ব্রিজের কাছে একটি ট্রাক তাকে ধাক্কা মারে। তাতে ঐ সাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয় ঘটনাস্থলেই। এরপর ট্রাক চালক গাড়ি নিয়ে চাঁদার দিকে পালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু রাস্তায় মিসিডাঙা এলাকায় গ্রামে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। তাতে ট্রাকটি একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা মেরে, রাস্তার পাশে উল্টে যায়। এই ঘটনায় ট্রাক চালক আহত হন। খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছান আসানসোল প্রাক্তন মেয়র পারিষদ পূর্ণশশী রায়। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে পৌঁছে জানতে পারি যে আখলপুর ব্রিজের কাছে একটি ট্রাক এক সাইকেল আরোহীকে ধাক্কা মেরেছে। তারপর চালক ট্রাক নিয়ে পালাতে গিয়ে রাস্তার পাশে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়।
    খবর পেয়ে মিসিডাঙ্গা গ্রামে আসে জামুড়িয়া থানার শ্রীপুর ফাঁড়ি ও ট্রাফিক গার্ডের পুলিশ। আহত ট্রাক চালককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে পুলিশ ট্রাকটিকেও আটক করে। একইসাথে পুলিশ সাইকেল আরোহীর মৃতদেহ উদ্ধার করে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে।
    পুলিশ জানায়, মৃত সাইকেল আরোহীর পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার আসানসোল জেলা হাসপাতালে সাইকেল আরোহীর মৃতদেহর ময়নাতদন্ত করা হবে।

  • চাকরির দাবিতে কারখানার গেটের সামনে মৃত দেহ রেখে বিক্ষোভ স্থানীয়দের

    চাকরির দাবিতে কারখানার গেটের সামনে মৃত দেহ রেখে বিক্ষোভ স্থানীয়দের

    মনোজ শর্মা /জামুরিয়া গত ১৩ আগষ্ট জামুড়িয়া সেখ পুরের বাসিন্দা শিবু টুডু নামে এক শ্রমিক জামুড়িয়া ইকড়া শিল্পাতালুকের কেলেস্টার স্পঞ্জ লিমিটেড কারখানায় কাজ করার সময় অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে তড়িঘড়ি আসানসোল ইএসআই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত ২৮ বিকেলে মারা যায়। এর পরেই পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা গতকাল রাত ৯ টা থেকে মৃতদেহ কারখানার গেটের সামনে রেখে চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখায়। প্রায় ১২ ঘন্টার মৃতদেহ রাখার পরেও কারখানা কর্তৃপক্ষ পরিবারের সাথে কোনো কথা বলেনি। এর আগেও ২০২০ সালে কারখানায় কাজ করার সময় আহত হয়ে মারা যায় এক শ্রমিক। তার পরিবারের সদস্যদের কেউ এখন পর্যন্ত কাজে নিয়োগ করা হয় নি। তাদের দাবি অবিলম্বে এই দুই পরিবারের সদস্যদের চাকরিতে নিয়োগ না করা হলে বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।

  • জামুড়ীয়াতে বন্ধ নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা আটক বিজেপির কর্মীরা।

    জামুড়ীয়াতে বন্ধ নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা আটক বিজেপির কর্মীরা।

    আলোক চক্রবর্তী জামুড়িয়ে:- মঙ্গলবার নবান্নে পুলিশী অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিজেপি ১২ ঘন্টার বাংলা বন্ধের ডাক দেওয়াতে কলকাতার সাথে শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। জামুড়ীয়া বাজারে বিজেপির কর্মীরা বন্ধ সমর্থনে দোকান বন্ধ করতে গেলে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন জায়গায় দুই রাজনৈতিক দলের কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি এবং ধ্বস্তাধস্তি হয় খবর পেয়ে পুলিশ এসে বিজেপি কর্মীদের আটক করে নিয়ে গেছে। বিজেপির কর্মী জানান মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানে পুলিশী অত্যাচারের বিরুদ্ধে বুধবার ১২ ঘন্টার বাংলা বন্ধের ডাক দিয়েছে বিজেপি সেই বন্ধ সমর্থনে জামুড়ীয়া বাজার বন্ধ করতে গেলে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা এসে বাধা দেওয়াতে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং পুলিশ বিজেপির কর্মীদের আটক করে নিয়ে গেছে। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা জানান মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানে বিজেপি এবং সিপিএমের কর্মীরা যুব অভিযানের নামে নবান্নতে অশান্তি করতে গেছিল পুলিশ কড়া হাতে সেটা আটকেছিল, বিজেপি এবং সিপিএম যৌথভাবে ১২ ঘন্টার বাংলা বন্ধের ডাক দিলেও জামুড়ীয়ার জনগণ বুঝে গেছেন তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া কোন সরকার রাজ্য চালাতে পারবে না তাই জামুড়ীয়ার জনগণ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে বন্ধের বিরোধিতা করে দোকান খুলেছেন গাড়ী যাতায়াত করছে।