पब्लिक न्यूज आसनसोल:– माणिक उपाध्याय स्मृति जिला स्तरीय ताइक्वांडो प्रतियोगिता का आयोजन 11 मई को
स्मार्ट मार्शल आर्ट्स ताइक्वांडो अकादमी द्वारा आयोजित माणिक उपाध्याय स्मृति प्रथम ओपन जिला ताइक्वांडो चैम्पियनशिप-2025 का आयोजन 11 मई 2025 को असनबनी मैरिज हॉल, बाराबनी में होने जा रहा है।
इस प्रतियोगिता में जिले भर से विभिन्न आयु वर्ग के छात्र-छात्राएं भाग लेंगे, जिनमें दयानंद विद्यालय के छात्र भी शामिल हैं। विद्यालय के प्रशिक्षक एवं शिक्षकों के मार्गदर्शन में ये बच्चे पूरी तैयारी के साथ प्रतियोगिता में हिस्सा लेने को उत्साहित हैं। रंग-बिरंगे ताइक्वांडो ड्रेस में सजे बच्चे आत्मरक्षा, अनुशासन और खेल भावना का प्रदर्शन करेंगे।
इस कार्यक्रम के मुख्य अतिथि होंगे बाराबनी विधानसभा के विधायक एवं आसनसोल नगर निगम के मेयर, श्री विधान उपाध्याय, जो प्रतिभागियों का उत्साहवर्धन करेंगे।
आयोजन सचिव मधुमिता कोरा (प्रथम डैन ब्लैक बेल्ट, दक्षिण कोरिया) ने बताया कि प्रतियोगिता का उद्देश्य युवाओं में आत्मविश्वास और अनुशासन की भावना को बढ़ावा देना है।
प्रतियोगिता के अंत में उत्कृष्ट प्रदर्शन करने वाले खिलाड़ियों को पुरस्कार एवं प्रमाण पत्र देकर सम्मानित किया जाएगा। दयानंद विद्यालय के छात्रों की भागीदारी से विद्यालय परिवार में उत्साह का माहौल है।
पब्लिक न्यूज आसनसोल चित्तरंजन डीबी वॉयस, डीबी गर्ल्स, इंग्लिश मीडियम स्कूल, एक अभ्यास का आयोजन कर रहे हैं। नागरिक सुरक्षा विभाग छात्रों को आत्मरक्षा तथा युद्ध की स्थिति में क्या करना चाहिए, इसकी शिक्षा दे रहा है तथा सायरन भी बजाया जा रहा है। इसमें यह भी बताया गया है कि सायरन का क्या मतलब होता है। इस बारे में देशबंधु विद्यालय बॉयज स्कूल के प्रिंसिपल वैद्यनाथ उरांग ने बताया कि आज सिविल डिफेंस के अधिकारियों ने जिस तरह से विद्यार्थियों को युद्ध की स्थिति में क्या करना चाहिए क्या नहीं करना चाहिए इसकी जानकारी दें यह विद्यार्थियों के लिए बहुत फायदेमंद होगा उन्होंने कहा कि यही विद्यार्थी आगे चलकर देश का भविष्य तय करेंगे इसलिए अभी से इनको इस तरह की जानकारी होना बहुत जरूरी है उन्होंने कहा कि जिस तरह से सिविल डिफेंस के अधिकारियों ने इन विद्यार्थियों की जानकारी दी वह सराहनीय है उन्होंने सिविल डिफेंस के अधिकारियों को इसके लिए धन्यवाद दिया।
পাবলিক নিউজ আসানসোল/ চিত্তরঞ্জন:–ভারত পাকিস্তানের যুদ্ধের আবহাওয়ায় সাধারণ জনগণকে বাঁচতে করণীয় কর্তব্য করার প্রশিক্ষণ দিল সিভিল ডিফেন্সের অফিসারেরা। চিত্তরঞ্জন এলাকার দেশবন্ধু বিদ্যালয়ে বালক বিভাগের পড়ুয়াদের নিয়ে একটা কর্মশালার আয়োজন করে সিভিল ডিফেন্সের আধিকারিকরা। দেশবন্ধু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বৈদ্যনাথ ওরাং জানান দেশে যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এই মুহূর্তে কম ক্ষয়ক্ষতির জন্য সাধারণ জনগণের করণীয়গুলো সম্বন্ধে একটা কর্মশালার আয়োজন করেছে সিভিল ডিফেন্সের আধিকারিকরা, তারা ছাত্রদের বলেছেন সাইরেন বাজলে সব আলো নিভিয়ে দিতে হবে , বড় আবাসনের বেসমেন্টে জমা হতে হবে, স্কুলে থাকলে ডেস্কের নীচে আশ্রয় নিতে হবে, রাস্তায় যাবার সময় সাথে সাথে কোন আবাসনের নীচে আশ্রয় নিতে হবার ব্যাপারে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং পড়ুয়ারা আগ্রহ সহকারে সব শুনেছে ও কিছু প্রশ্ন তারা করেছে। দেশের সংকট মুহূর্তে এই প্রশিক্ষণ সবার কাজে লাগবে।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:– এমনটা যে হতে পারে, তা হয়তো কেউ ভাবেননি। কিন্তু হলো এটাই। যার জন্য এতো সবকিছু, সে আজ নেই। অকাল মৃত্যু তাকে নিয়ে চলে গেছে। আসানসোলের ইসমাইলের বাসিন্দা থৈবি মুখোপাধ্যায় এই বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা রেজাল্টে স্কুলের সেরা। আসানসোলের উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান স্কুল থেকে পরীক্ষা দেওয়া তার নম্বর ৬৭৪। পশ্চিম বর্ধমান জেলার সেরা ১০ জনের মধ্যে রয়েছে সে। শুক্রবার সকালে রেজাল্ট জানার পর থেকেই শোকে ভেঙে পড়েছেন থৈবির বাবা-মা থেকে পরিবারের সদস্যরা। প্রায় একই অবস্থা স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা, অন্য শিক্ষিকা ও সহপাঠীদের । গত এপ্রিলেই জন্ডিস কেড়ে নিয়েছে থৈবির । জানা গেছে, আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান স্কুলের থৈবি মুখোপাধ্যায় সবসময়ই স্কুলের সেরা। সবার কাছে সে ছিলে জনপ্রিয়। বাবা বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায় পেশায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক। একেবারে সাদাসিধা গৃহবধূ মা পিউ মুখোপাধ্যায়। এই বছর শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলো থৈবি। তবে তার আগেই থৈবির জন্ডিস ধরা পড়েছিলো। পরীক্ষা শেষ হতেই তার চিকিৎসা করাতে মেয়েকে নিয়ে ভেলোর ছুটে গেছিলেন বাবা ও মা। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষার পরে চিকিৎসকরা বলেছিলেন তার লিভার ট্রান্সফার করতে হবে। তার জন্য খরচ হবে ১ কোটি টাকা। সেই কথা জানতে পেরে এগিয়ে আসে থৈবির স্কুল। পাশে দাঁড়ায় বলতে গেলে গোটা শহর। তার চিকিৎসার জন্য পাশে দাঁড়াতে সোশাল মিডিয়ায় আবেদন করেন। মেলে ব্যাপক সাড়া। চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য পাওয়া যায়। সবমিলিয়ে পাওয়া গেছিলো ৪৫ লক্ষ টাকার মতো সাহায্য । কিন্তু সবার আপ্রাণ চেষ্টা শেষ পর্যন্ত বিফলে যায়। বাঁচানো যায়নি থৈবিকে। ভিন রাজ্যের হাসপাতালে গত ১৬ এপ্রিল মৃত্যু হয় থৈবির। তারপর মাত্র ১৭ দিন। শুক্রবার বেরোয় ২০২৫ মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট। তাতে দেখা যায় থৈবি তার স্কুলের সবার সেরা। পেটে ব্যথা নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার পরেও তা সাফল্য একটুও ফিকে হয়নি। সে বাংলায় পেয়েছে ৯৯, অংকে ৯৮, ভৌত বিজ্ঞানে ৯৭, জীবন বিজ্ঞানে ৯৮, ইতিহাসে ৯৫ ও ভূগোলে ৯৫। রেজাল্ট হাতে নিয়ে চোখের জল যেনো বাঁধ মানতেই চাইছেন পরিবারের সদস্যদের। আর থৈবির স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা বা টিচার ইনচার্জ পাপড়ি বন্দোপাধ্যায় বলেন, কি বলবো? বুঝে উঠতে পারছিনা। খুবই খারাপ ও দুঃখের। ও যে ঐ অবস্থায় পরীক্ষা দিয়ে ৬৭৪ নং পেয়েছে, তা অন্য কেউ হলে পারতো না। আর সবার মুখে একটাই কথা।” থৈবি সুস্থ অবস্থায় পরীক্ষা দিলে রাজ্যের ১০ জনের মধ্যে অনেক উপরে থাকতো” । কেন এটা হবে না। পড়াশোনা থেকে বাকি সব হবিতে তো সে সবার সেরা।
পাবলিক নিউজ আসানসোল :– ২০২৫ মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) পরীক্ষার রেজাল্ট শুক্রবার আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এবারও পশ্চিম বর্ধমান জেলার স্কুলগুলির কোন পড়ুয়া বাংলা সেরা ১০ র মেধা তালিকায় স্থান পেলো না। পশ্চিম বর্ধমান জেলা বেশ কয়েক বছর ধরে মেধা তালিকায় স্থান পাচ্ছে না। এবারে পশ্চিম বর্ধমান জেলার স্কুলগুলির র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে প্রত্যাশা মতো আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন সবার সেরা। মধ্য শিক্ষা পর্ষদ থেকে জেলা ভিত্তিক সেরা ১০ র মেধা তালিকা প্রকাশ করেছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় সে ১০ র মেধা তালিকায় ১৮ জন পড়ুয়া রয়েছে। সেই ১৮ জনের মধ্যে ১০ জন আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের। এই জেলায় ৬৮৪ নম্বর পেয়ে যুগ্ম ভাবে প্রথম বা সেরা হয়েছে অভ্র রায় ও সৌমিক দে। এরপরে রয়েছে আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের ধ্রুবজ্যোতি হাজরা (৬৮১), মানকর গার্লস হাইস্কুলের সুহানা লাহা ( ৬৮০), আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের আর্য ঘোষ (৬৭৯ ), রাজদীপ পাত্র (৬৭৮), নীলার্ঘ্য সাঁধুখা (৬৭৮) নম্বর এবং দুর্গাপুর রিজিওনাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ মডেল হাইস্কুলের জাগৃতি অধিকারী (৬৭৮) আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনে রুদ্রনীল চক্রবর্তী (৬৭৭), দুর্গাপুর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পাবলিক স্কুলের প্রতিম মণ্ডল (৬৭৭), আসানসোল ধাদকা নারায়ণ চন্দ্র লাহিড়ী বিদ্যা মন্দিরের মাহিরা খাতুন (৬৭৬) , নূতন ডাঙ্গা হাইস্কুলের রাজশ্রী গোস্বামী ( ৬৭৬), আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যাণ হাইস্কুল থৈবি মুখোপাধ্যায় (৬৭৪), দুর্গাপুর সুরেন্দ্র চন্দ্র মডেল হাই স্কুলের প্রিয়ম কেশ (৬৭৪), আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের অনীক বন্দোপাধ্যায় (৬৭৩), উৎসব হাজরা (৬৭১) ও শেখ সাফি আলী ( ৬৭১) এবং আসানসোল চেলিডাঙ্গা হাইস্কুলের অর্ণেশ বিশ্বাস (৬৭১)। ★★ বিভিন্ন স্কুলের রেজাল্ট এক নজরেঃ ★ আসানসোল ★ ★ আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন — মোট পরীক্ষার্থী – ৯২, পাশ- ৯২, সর্বোচ্চ – অভ্র রায় ও সৌমিক দে ( ৬৮৪)। ★ আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান হাইস্কুল — মোট পরীক্ষার্থী – ১৯১, পাশ- ১৮৯, সর্বোচ্চ থৈবি মুখোপাধ্যায় – ৬৭৪। ★ আসানসোল ইস্টার্ন রেলওয়ে বয়েজ হাইস্কুল– মোট পরীক্ষার্থী- ৬৬, পাশ – ৬৬, সর্বোচ্চ – অরিত্র রায় ৬৩৩। ★ আসানসোল সেন্ট ম্যারি গরেটি গালস হাইস্কুল — মোট পরীক্ষার্থী – ৪৯০, পাশ -৪৭০, সর্বোচ্চ – প্রঞ্জা শর্মা ৬০৯। ★আসানসোল গুরুনানক মিশন হাইস্কুল— মোট পরীক্ষার্থী – ৯৫, পাশ- ৯৪, সর্বোচ্চ – স্বাতী রায় ৫৬৮। ★ আসানসোল জওহরমল জালান হাইস্কুল– মোট পরীক্ষার্থী – ৪৮, পাশ- ২৯, সর্বোচ্চ – কার্তিক সিং- ৩৪৩। ★বার্নপুর★ ★ সুভাষপল্লী বিদ্যানিকেতন– মোট পরীক্ষার্থী- ১৪০, পাশ- ১৩৯, সর্বোচ্চ দেবপ্রিয় সরকার ৬৬১। ★শান্তিনগর বিদ্যামন্দির (বয়েজ)– মোট পরীক্ষার্থী- ৮০, পাশ- ৬৮, সর্বোচ্চ – সুমন মাঝি ৫৪৮। ★বার্নপুর শ্রী গুরুনানক বালিকা বিদ্যালয়– মোট পরীক্ষার্থী- ২১৫, পাশ -১৭৩, সর্বোচ্চ – অঞ্জলি কুমারী ৫৭৩। ★ বারি বিদ্যালয় — মোটর পরীক্ষার্থী- ১০০, পাশ – ৭৩ জন পাশ করেছে, সর্বোচ্চ – বৈতিন কুমার সিং ৫১৮। ★ চিত্তরঞ্জন ও সালানপুর ★ ★চিত্তরঞ্জন ইংলিশ মিডিয়াম হাই স্কুল – মোট পরীক্ষার্থী ৭৪, পাশ ৭৪, সর্বোচ্চ রাতুল পোদ্দার ৬৩৪। ★চিত্তরঞ্জন পঞ্চম পল্লী হাইস্কুল – মোট ৩৪, পাশ ৩২, সর্বোচ্চ রাহুল গরাই ৫৩৩। ★চিত্তরঞ্জন মহিলা সমিতি গার্লস হাইস্কুল – মোট ৯৫, পাশ ৬২, সর্বোচ্চ রিয়া পাল ৪৭২। ★চিত্তরঞ্জন কস্তুরবা গান্ধী হাইস্কুল – মোট ১৮৫, পাশ ১২৩, সর্বোচ্চ হিমাংশী কুমারী ৪৮৯। ★চিত্তরঞ্জন দশম শ্রেণী হাইস্কুল (বিবেকানন্দ)- মোট ১৭, পাশ ১৫, সর্বোচ্চ জয়ন্তী ধীবর ৩২৯। ★আছড়া যজ্ঞেশ্বর ইনস্টিটিউশন – মোট ৩১২, পাশ ১৭৫, সর্বোচ্চ রূপম পাল ৫৮৬। ★আছড়া রায় বলরাম গার্লস হাইস্কুল – মোট ৩৬৬, পাশ ১৯৮, সর্বোচ্চ অন্তরা কর্মকার ৫৯৭। ★ কল্যানেশ্বরী হাই স্কুল – মোট ১৪১, পাশ ৬৫। ★এথোড়া শ্রীশচন্দ্র ইনস্টিটিউশন – মোট ১১২, পাশ ৭৮, সর্বোচ্চ অতসী পাল ৫৩২। ★ ডিভিসি হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল লেফ্ট ব্যাঙ্ক – মোট ৬৮, পাশ ৬৭, সর্বোচ্চ অরিজিৎ দেয়াশী ৪৬২। ★ বারাবনি ★ ★গৌরান্ডি আর কে এস ইনস্টিটিউশন – মোট ৩৮৭, পাশ ২৬০, সর্বোচ্চ শিবপ্রিয় চার ৫৭৭।
পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আসানসোলের প্রত্যুষ রায় মিশ্র ২০২৫ আইসিএসইতে ৯৯.২ শতাংশ নম্বর পেয়েছে। তার এই সাফল্যের জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আসানসোলের সেন্ট প্যাট্রিক্স স্কুলের ছাত্র প্রত্যুষ রাশ মিশ্র ২০২৫ সালের আইসিএসই বোর্ড পরীক্ষায় ৯৯.২% নম্বর পেয়ে দুর্দান্ত ফল করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার এই সাফল্যের জন্য তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং ভবিষ্যতের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। বুধবার শিক্ষা বিভাগের আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীর লিখিত বার্তা ও পুষ্পস্তবক নিয়ে তার বাসভবনে পৌঁছে তাঁকে অভিনন্দন জানান। প্রত্যুষ তার কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার জন্য পরিচিত। তিনি বলেন, আমি খুবই খুশি। আমি আমার স্কুল কতৃপক্ষ, শিক্ষক এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞ। যারা আমাকে প্রতিটি পদক্ষেপে উৎসাহিত করেছেন। আমার লক্ষ্য ভবিষ্যতে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদান রাখা। প্রত্যুষের বাবা ডাঃ প্রবীণ রায় আসানসোলের একজন বিখ্যাত চক্ষু বিশেষজ্ঞ। তিনি আসানসোলের একটি চক্ষু হাসপাতালের কর্ণধার । ছেলের কৃতিত্বে গর্ব প্রকাশ করে ডাঃ প্রবীণ রায় বলেন, প্রত্যূষের কঠোর পরিশ্রম এবং শৃঙ্খলা প্রমাণ করেছে যে সঠিক লক্ষ্যে যাওয়ার চেষ্টা কখনও বৃথা যায় না।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত হয় বাংলা ক্যালেন্ডার মতে ২৫ শে বৈশাখে। প্রতি বছরের মতো এই বছরেও আসানসোল পুরনিগমের তরফে ২৫ শে বৈশাখ পালন করা হবে । বৃহস্পতিবার থেকে আসানসোল পুরনিগমে এর প্রস্তুতি শুরু হলো। ঠিক হয়েছে আসানসোল পুরনিগম দুদিন ধরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে। এদিন আসানসোল পুরনিগমের কনফারেন্স হলে এই নিয়ে একটা বৈঠক করা হয়। এই বৈঠকে আসানসোল পুরনিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়, সংস্কৃতি বিভাগের মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায়, ওএস বীরেন অধিকারী সহ স্কুলের শিক্ষক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি ও শিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন। এই প্রসঙ্গে, আসানসোল পুরনিগমের সংস্কৃতি বিভাগের মেয়র পারিষদ বলেন, প্রতি বছরের মতো, এই বছরও, আসানসোল পুরনিগম কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে। ২৫ শে বৈশাখ বর্ণাঢ্য প্রভাতফেরি হবে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও করা হবে। পরের দিন ২৬ বৈশাখ, অর্থাৎ দ্বিতীয় দিন গায়িকা ইন্দ্রাণী সেন আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে সঙ্গীত পরিবেশন করবেন। তিনি আরো বলেন, আসানসোল পুরনিগম এবার দুদিন ধরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে।
पब्लिक न्यूज आसनसोल :– बांगला नववर्ष के मौके शराब के ठेकों पर बिक रही कवि रवींद्रनाथ टैगोर की लिखी कविता वाली शराब की बोतलें…बांगला पख ने जताई त्रिव निंदा अगर कंपनी ने शराब की बोतलों से नही हटवाया बांगला कविता तो होगी प्रतिवाद देंगे कंपनी के खिलाफ डिपोटेशन…आसनसोल, पश्चिम बंगाल मे मंगलवार को बहोत ही धूमधाम से बांगला नववर्ष मनाया जा रहा है, सोसल मिडिया से लेकर वाट्सअप पर हर कोई अपनों और सगे सम्बंधियों को बांगला नववर्ष की बधाइयाँ देने मे लगा है, कुछ बंगाली समाज ऐसे भी हैं जो एक दीसरे को मिठाइयाँ देकर और खिलाकर भी एक दूसरे को बांग्ला नववर्ष की बधाइयाँ दे रहे हैं, इन्ही बधाइयों के बिच शराब के ठेकों से लेकर बार तक सिर्फ और सिर्फ लोगों को 100 पाईपर विस्की पीते और खरीदते हुए देखा गया, जहाँ लोगों के बिच चर्चाएं भी होती हुई दिखीं वह चर्चाएं थीं 100 पाईपर शराब की बोतल पर लगे रेपर की जिस रैपर पर विश्वविख्यात कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर के द्वारा लिखी गई प्रचलित कविता दुइ पाखी की कुछ पंक्तियाँ लिखी गई थीं, जिन पंक्तियों को लेकर शराब खरीदने वालों से लेकर शारब बेचने और पिने वालों तक चर्चाओं का माहौल रहा, हर कोई शराब की बोतल पर लिखी कवि की इन पंक्तियों के शब्दों की जाल मे उलझा दिखा और उसके अलग -अलग मायने निकालकर अपने जीवन से जोड़ता दिखा, इसके अलावा बांगला पखो के पश्चिम बर्धमान जिला सभापति अखय बैनर्जी ने बांगला पक्खो की ओर से त्रिव निंदा करते हुए 100 पाईपर कंपनी को यह खुली चेतावनी दी के उनका यह स्लोगन था की बंगाल मे हर दीवार कल कारखाने दुकानों वाहनों पर बांगला लिखा अनिवार्य होना चाहिये पर इसका मतलब यह नही की शराब की कम्पनियाँ अपनी शराब की बोतलों को बेचने के लिये विश्वविख्यात कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की लिखी बहूचर्चित कविता की पंकितियाँ लिखकर बेचे, कंपनी अगर जल्द से जल्द शराब की बोतल से बांग्ला लिखा कविता नही हटाए तो वह मजबूरन कंपनी के खिलाफ सड़क पर प्रतिवाद करने उतरेंगे और कंपनी के खिलाफ डिपोटेशन भी देंगे ऐसे मे कवि की इन पंक्तियों के बारे मे अगर हम जानने का प्रयास करें तो कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की दुइ पाखी कविता का मायने है दो पक्षी एक पिंजरे का पक्षी जो सोने के पिंजरे में था, तो दूसरा वन का पक्षी जो जंगल में रहता था, एक दिन दोनों के बीच मुलाकात हुई। कौन जानता है भगवान के मन में क्या था, वन-पक्षी बोला, “प्रिय पिंजरे-पक्षी, आओ हम दोनों साथ-साथ जंगल में चलें।” पिंजरे के पक्षी ने उत्तर दिया, “प्रिय वन-पक्षी, आओ हम दोनों इस पिंजरे में चुपचाप रहें।” वन-पक्षी कांप उठा, “नहीं, मैं कभी जंजीरों में नहीं बँधूँगा।” पिंजरे का पक्षी बोला, “हाय! मैं जंगल में कैसे जाऊँ?” दो पक्षियों की एक साधारण सी कहानी। एक पिंजरे में है, दूसरा बाहर आज़ाद घूम रहा है। एक दिन वे दोनों मिलते हैं, और कविता उनके मिलने का श्रेय भगवान या नियति को देती है। नियति की यह अवधारणा है कि दो विपरीत शक्तियों को एक साथ लाती है और उनकी बातचीत में सहायता करती है, जो वास्तविक जीवन में भी देखी जा सकती है, जिस तरह के रिश्ते हमारे बीच हैं। कविता में इन दो पक्षियों के बीच की बातचीत में एक दार्शनिक अर्थ के अलावा एक मार्मिक कहानी भी है। जो पूरी कविता पढ़ने के बाद ही कविता पढ़ने वालों को समझ मे आएगी, ऐसे मे बांगला नववर्ष के मौके पर 100 पाईपर विस्की के बोतल पर विश्वविख्यात कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर के द्वारा बांगला भाषा मे लिखी गई बहूचर्चित कविता दुइ पाखी की कुछ लाईन लिखी गई है, जो शराब के ठेकों पर शराब खरीदने वालों की ध्यान अपनी ओर खूब केंद्रित कर रही है, लोग कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की लिखी गई कविता की चंद पंक्तियाँ पढ़ तो रहे ही हैं साथ मे खूब खरीद भी रहे हैं, कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की बहूचर्चित कविता दुइ पाखी की लिखी हुई कविता वाली 100 पाईपर की शराब खरीद रहे लोगों की अगर माने तो बांगला नववर्ष के मौके पर बंगाली समाज के लिये यह एक सबसे बढ़ा उपहार है, जो उपहार 100 पाईपर शराब बनाने वाली कंपनी ने उनको दिया है, उनका यह भी कहना है की वह अक्सर अपनी जिंदगी मे काम काज की व्यस्थता को लेकर बंगाल की भाषा यहाँ की सांसकुर्तीक यहाँ की कविताएं और कहानियों से दूर हट जाते हैं, ऐसे मे उस दुरी को कम करने का काम भी हुआ है, वहीं कुछ लोगों का यह भी कहना है की इतने बड़े विश्वविख्यात कवि के द्वारा लिखी गई इतनी परचालित कविता को शराब की बोतल के ऊपर लगे रैपर और डब्बे मे इस्तेमाल किया गया है वो भी बांगला नववर्ष के मौके पर जिस नववर्ष को हर बंगाली समाज काफी धूम -धाम से मनाते हैं, यह कहीं ना कहीं गलत हुआ है और कवि रबिन्द्र नाथ टैगोर की छवि को धूमिल करने का काम किया गया है जिसका वह विरोध करते हैं।
पब्लिक न्यूज़ आसनसोल सोनामुखी, (बांकुड़ा):– संत जेवियर्स हाई स्कूल के प्रांगण में अम्बेडकर जयंती व बंगाली नववर्ष (पोइला बोइशाख) के अवसर पर सांस्कृतिक कार्यक्रम का आयोजन किया गया। कार्यक्रम का प्रारंभ अम्बेडकर की तस्वीर पर द्वीप प्रज्वलन व माल्यार्पण कर किया गया। इस सांस्कृतिक कार्यक्रम में विद्यार्थियों द्वारा बंगला गीत पर आकर्षक नृत्य पेश किया गया। विद्यालय के निदेशक रंजीत सिंह ने सभी को पोइला बोइशाख की शुभकामनाएं दी साथ ही अम्बेडकर जी के योगदानों को बताते हुए कहा कि डॉ. भीमराव आंबेडकर ने हमेशा समाज के पीड़ित, उपेक्षित व दबे कुचले लोगों को बराबरी का दर्जा दिलाने के लिए संघर्ष किया। उन्होंने संविधान के माध्यम से गरीब समाज को अधिकार और सम्मान दिलाया है,जिसकी बदौलत आज समाज में ऊंच-नीच की खाई मिट रही है।वहीं विद्यालय के प्रधानाचार्य सुदीप भट्टाचार्य ने पोइला बोइसाख की शुभकामनाएं देते हुए कहा कि पोइला बोइशाख एक नए साल की शुरुआत का प्रतीक है। ये एक बेहतर कल का संकेत देता है और समृद्धि, आनंद, अच्छे स्वास्थ्य आशा भी साथ लाता है। इस मौके पर अतनु सिंघो दे,चंद्रिमा गोराय, मोहम्मद अज़हर,कौशिक अधिकारी,शोमा दत्ता, दिब्यन्दु भट्टाचार्य, सुष्मिता बीट, कोयल दे, लबोनि गोराय,रुम्पा दत्ता, आदि उपस्थित थे।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:- ২০১৬ সালের স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসির প্যানেল থেকে হওয়া নিয়োগ সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট বাতিল করেছে। এই নির্দেশের পরে চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক, শিক্ষিকা ও শিক্ষা কর্মী। এরপর থেকেই রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন স্তরে ক্রমাগত প্রতিবাদ চলছে। তারই মধ্যে বুধবার সকালে যখন যোগ্য শিক্ষকরা কসবায় ডিআই অফিসে স্মারকলিপি জমা দিতে যান, তখন পুলিশ তাদের উপর লাঠিচার্জ করে। এর প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টি বা সিপিএমের কুলটি এরিয়া কমিটির পক্ষ থেকে নিয়ামতপুর বাজার এলাকায় একটি প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় অনেক বামপন্থী নেতা ও কর্মী উপস্থিত ছিলেন। এই প্রসঙ্গে সিপিএমের নেতা দেবানন্দ প্রসাদ বলেন, বর্তমান রাজ্য সরকার দুর্নীতি ছাড়া কোনও কাজই করতে পারছে না। তাদের আমলে ২০১৬ সালে মাত্র একবার এসএসসির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিলো । কিন্তু তাতেও এত অনিয়ম পাওয়া গিয়েছিল যে আদালতকে সরকারকে বলতে হয়েছিল যারা যোগ্য এবং যারা অযোগ্য তাদের আলাদা করতে। কিন্তু এসএসসি, রাজ্য সরকার, শিক্ষা দপ্তর কেউই তা করতে পারেনি । যে কারণে পুরো প্যানেলটিকে বাতিল করতে হয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে প্রচুর ক্ষোভ রয়েছে। সাধারণ মানুষ আইন নিজের হাতে তুলে নিতে পারে বলেও আশঙ্কা রয়েছে। তিনি বলেন, রাজ্য সরকারের উচিত যোগ্য শিক্ষকদের নামের তালিকা প্রকাশ করা। সিপিএম বাকিটা আদালতে বিষয়টি দেখবে।