Category: CMHO

  • ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্প / ৫ যক্ষা রোগীকে ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দিলেন পশ্চিম বর্ধমানের ডিএম ও এডিএম

    ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্প / ৫ যক্ষা রোগীকে ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দিলেন পশ্চিম বর্ধমানের ডিএম ও এডিএম

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল, ২২ সেপ্টেম্বরঃ পশ্চিম বর্ধমান সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান দপ্তরের জাতীয় যক্ষা নির্মূলীকরণ কর্মসূচির একটি প্রকল্প হলো ” নিক্ষয় মিত্র “। এই প্রকল্পে যে কেউ একজন টিবি বা যক্ষা রোগীর ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারেন।
    সোমবার সেই প্রকল্পে ৫ জন টিবি আক্রান্ত রোগীকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিলেন পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক বা ডিএম এস পোন্নাবলম ও অতিরিক্ত জেলাশাসক বা এডিএম ( উন্নয়ন) সঞ্জয় পাল। এদিন আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক বা ডিএম কার্যালয়ে সেই ৫ জন টিবি বা যক্ষা আক্রান্ত রোগীর হাতে পুষ্টিকর খাদ্য তুলে দেওয়া হয়। ছিলেন জেলাশাসক ও এডিএম ছাড়াও পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউরি, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ শেখ ইউনুস, আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ নিখিল চন্দ্র দাস সহ অন্যান্যরা।

    এই প্রসঙ্গে জেলার সিএমওএইচ বলেন, ” নিক্ষয় মিত্র ” প্রকল্পে যে কেউ একজন টিবি বা যক্ষা আক্রান্ত রোগীর ৬ মাসের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পারেন। প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০০ টাকার খাবার দিতে হবে। জেলার ডিএম ও এডিএম ৫ জনের খাবারের দায়িত্ব নিয়েছেন। এদিন তাদের হাতে ৬ মাসের খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১ কিলো করে তিন রকমের ডাল, ছোলার ছাতু ও সোয়াবিন।

  • আসানসোলে সিএমওএইচ অফিসে স্মারকলিপি / প্ল্যাকার্ড হাতে কমিটিনিটি হেল্থ অফিসারদের বিক্ষোভ…আসানসোল,৪

    আসানসোলে সিএমওএইচ অফিসে স্মারকলিপি / প্ল্যাকার্ড হাতে কমিটিনিটি হেল্থ অফিসারদের বিক্ষোভ…আসানসোল,৪

    আসানসোল পাবলিক নিউজ ডেস্ক :– সেপ্টেম্বরঃ পশ্চিম বর্ধমান জেলার বিভিন্ন এলাকার কমিউনিটি হেলথ অফিসার বা সিএইচওরা বৃহস্পতিবার আসানসোলে পশ্চিম বর্ধমান জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক বা সিএমওএইচ অফিসে প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখান। পরে তারা বিভিন্ন দাবি সম্বলিত একটি স্মারক লিপি সিএমওএইচের কাছে জমা দেন।
    এই বিষয়ে অন্ডালের কমিউনিটি হেলথ অফিসার চৈতালি রায় বলেন, পাঁশকুড়ার স্বাস্থ্য অফিসার সুস্মিতা সামন্ত মানসিক চাপের কারণে মারা গেছেন। তাকে এত কাজের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিলো যে তিনি তা সামলাতে পারেননি। যে কারণে তিনি মারা যান। তিনি আরো বলেন, আজ আমরা তার মৃত্যুর বিচার চাইতে এখানে এসেছি।

    কমিউনিটি হেলথ অফিসারদের উপর যেভাবে কাজের বোঝা চাপানো হচ্ছে, তাদের উপর টার্গেট দেওয়া হচ্ছে, একেবারেই ঠিক নয়। এর ফলে কমিউনিটি হেলথ অফিসাররা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না। যে কারণে তাদের দোষ দেওয়া হচ্ছে। তবে তারা রোগীর সেবা করুক বা ল্যাপটপে কাজ করুক, তাদের এই দুটি কাজের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এর সাথে তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা কমিউনিটি হেলথ অফিসারদের সাথে ঠিক ভাবে আচরণ করেন না। আমরা পরীক্ষা দেওয়ার পরে এই জায়গায় এসেছি। কারোর দয়া বা অনুগ্রহে এই চাকরি পাইনি। তবুও ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন। তিনি বলেন, সুস্মিতা যতক্ষণ না ন্যায়বিচার পাচ্ছেন এবং কমিউনিটি হেল্থ অফিসারদের অন্যান্য দাবি পূরণ না হয়, ততক্ষণ আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।