পাবলিক নিউজ ডেস্ক –: আসানসোল, রাণীগঞ্জ ও বরাকর স্টেশনে ৬০০ হকারদের জীবিকা ট্রেনে বিভিন্ন ধরনের পন্য বিক্রি করা কিন্তু আর পি এফ ট্রেনে হকারদের আটক করে তাদের পণ্য বাজেয়াপ্ত করে তাদের নামে মামলা দিয়ে ফাইন নিয়ে নিচ্ছে। আর পি এফের অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের শ্রমিক সংঘটনের নেতা রাজু ওয়ালিয়া বুধবার সকালে আসানসোল স্টেশনের ৭ নং প্ল্যাটফর্মে বিক্ষোভ দেখান। তিনি জানান ট্রেনে হকারী কোন অপরাধ নয় সারা ভারতে ট্রেনে হকারি হয়ে আসছে, আসানসোল স্টেশনে ৪০/৫০ বছর ধরে হকারী করে আসছে তাদের অন্যায়ভাবে আটক করে পণ্য বাজেয়াপ্ত করে মামলা দিয়ে ফাইন আদায় করছে আর পি এফ তাদের বিরুদ্ধে অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে আগামীকাল মেন গেটে বিক্ষোভ দেখান হবে এবং সোমবার ডিআরএম দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হবে।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:- ৬ দফা দাবিতে ভারতের গনতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন বা ডিওয়াইএফআইয়ের আসানসোল ১ নং লোকাল কমিটির তরফে বৃহস্পতিবার আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ নিখিল চন্দ্র দাসকে একটি স্মারক লিপি দেওয়া হয়। সুপারকে স্মারক লিপি দেওয়ার আগে ডিওয়াইএফআইয়ের কর্মী ও সমর্থকেরা দাবির সমর্থনে হাসপাতাল গেটে বিক্ষোভ দেখান। ছিলেন ডিওয়াইএফআইয়ের পশ্চিম বর্ধমান জেলার সভাপতি ভিক্টর আচার্য, অতনু মুখোপাধ্যায়, বিনোদ রজক, চন্দ্রনাথ রায়, কৃষ্ণেন্দু রায়, রাহুল রায়, নাসিম আখতার ও ঝুমা রায়।
এই প্রসঙ্গে জেলা সভাপতি বলেন, ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন, আসানসোল ১ নং লোকাল কমিটি থেকে এর আগে একাধিক দাবি নিয়ে আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপারকে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোন সদর্থক উত্তর ও ভূমিকা আমরা পাইনি। তাই এদিন আবার স্মারক লিপি দেওয়া হয়েছে। দাবির মধ্যে রয়েছে, (১) দ্রুত হাসপাতালের সামনের রাস্তায় হওয়া যানজট মুক্ত করতে হবে। পাশাপাশি, যানজট মুক্ত করার নামে কদিন ধরে শুরু হওয়া পুলিশি হয়রানি বন্ধ হোক। (২) ইমারজেন্সি থেকে ওয়ার্ডে রুগী নিয়ে যাওয়া, সহ রোগী পরিষেবাকে সামনে রেখে অন্যান্য ব্যবস্থায় চরম গাফিলতি রয়েছে। এইসব কিছু অবিলম্বে দুর করতে হবে। (৩) এমআরআই ও স্ক্যান ব্যবস্থা অবিলম্বে জেলা হাসপাতালে চালু করতে হবে। (৪) এমারজেন্সি বিভাগে অবিলম্বে অভিজ্ঞ ডাক্তারের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে হার্ট, কিডনি, নিউরো বিভাগ চালু করতে হবে। (৫) ওপিডি বা আউটডোর বিভাগকে অভিজ্ঞ ডাক্তার দিয়ে চালানোর ব্যবস্থা করতে হবে। (৬) রোগী পরিবারের লোকজনের থাকার সুবন্দোবস্তু বা বিকল্প ব্যবস্থার সুযোগ রাখতে হবে। জেলা সভাপতি আরো বলেন যে, আমরা আশা করি এবার এইসব দাবিগুলো নিয়ে হাসপাতাল কতৃপক্ষ সদর্থক ভূমিকা পালন করবে। ডিওয়াইএফআইয়ের স্মারকলিপি দেওয়া প্রসঙ্গে সুপার বলেন, হাসপাতালে আরো ভালো পরিসেবা দেওয়ার জন্য একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আর হাসপাতালের গেট ও রাস্তায় যানজট সমস্যা সমাধানে ইতিমধ্যেই পুলিশ, জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
पश्चिम बर्धमान पब्लिक न्यूज़ आसनसोल:– कल राजस्व विभाग के अधिकारियों के साथ हमारी बैठक हुई। जहां बिधु भूषण हीरा सर को आसनसोल क्लब में हमारे एएसएमएचए ग्रुप की ओर से गर्मजोशी से विदाई दी गई। और अन्य उपस्थित थे। इस समारोह में राजस्व के अतिरिक्त आयुक्त श्री दिलीप दास और श्री बसु उपस्थित थे। इस समारोह में एडिशनल कमिश्नर ऑफ़ रेवन्यू श्री दिलीप दस एवम श्री बसु उपस्थित थे एसोसिएशन के अध्यक्ष मुकेश तोदी सचिव सोमनाथ ठाकुर ने श्री विधु भूषण हीरा को प्रतीक चिह्न देकर सम्मानित किया इस आयोजन को सफल बनाने के लिए सतनारायण संघाई,देबासीस सेनगुप्ता ,कनक दा ,सुभास राय ,छेयस चोहान ,द्विजा सिंह ,मिथुन गोराई, विमान दा ,मानू दा ,अमित सराफ ,आदि मौजूद थे । GST को लेकर उपयोगी जानकारी दी गई ।
पब्लिक न्यूज आसनसोल:– आसनसोल गैलेक्सी मॉल के एसिस्टेंट वाइस प्रेसिडेंट (AVP) संजय चटर्जी अब नहीं रहे इस दुनिया में। उनके आकस्मिक निधन की खबर सुन के लोगों में शोक की मोहाल। ये खबर से मॉल के कर्मचारियों से लेकर उनके घनिष्ठ दोस्तों तक शोक की छाया छा गई है।
जानकारी के अनुसार, शनिवार सुबह अचानक उन्हें सीने में तेज दर्द महसूस हुआ। दर्द के दौरान ही वह अचानक गिर पड़े घर में । तभी आनन-फानन में उन्हें आसनसोल के एक निजी अस्पताल ले जाया गया, जहाँ डॉक्टरों ने जांच करने के बाद उन्हें मृत घोषित कर दिया।
समाचार फैलते ही सहकर्मी, मित्र और परिजनों और परिचितों के बीच शोक की लहर दौड़ गई। उल्लेखनीय है कि संजय चट्टोपाध्याय 2015 से आसनसोल गैलेक्सी मॉल में जनरल मैनेजर (GM) पद की जिम्मेदारी संभाल रहे थे। बाद में 2023 में उन्हें पदोन्नति देकर एसिस्टेंट वाइस प्रेसिडेंट बनाया गया। कोलकाता निवासी संजय चट्टोपाध्याय अपने कम में कौशल और सौहार्द्र के लिए सभी के बीच प्रिय थे। आज उनकी कमी सभी को खले गी।
পাবলিক নিউজ আসানসোল :– আসানসোল গ্যালাক্সি এরি AVP সঞ্জয় চ্যাটার্জী হলো ওঘটান মৃত্যু এলাকায় শোকের ছায়া,না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন আসানসোল গ্যালাক্সি মলের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (AVP) সঞ্জয় চ্যাটার্জি। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে মলের কর্মচারী থেকে শুরু করে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে। জানা গেছে, শনিবার সকালে তিনি হঠাৎ করে বুকে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন। ব্যথার সময় তিনি আচমকাই পড়ে যান। তড়িঘড়ি করে তাঁকে আসানসোলের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই সহকর্মী, বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতদের মধ্যে নেমে আসে শোকের ছায়া। উল্লেখ্য, সঞ্জয় চ্যাটার্জি ২০১৫ সাল থেকে আসানসোল গ্যালাক্সি মলে জেনারেল ম্যানেজারের (GM) পদ সামলেছেন। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে তিনি পদোন্নতি পেয়ে অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট হন। কলকাতার বাসিন্দা সঞ্জয় চ্যাটার্জি তাঁর পেশাদারিত্ব ও সৌহার্দ্যের জন্য সকলের কাছেই প্রিয় ছিলেন।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:– প্রাক্তন সাংসদ তথা প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী বৃহস্পতিবার তার ব্যক্তিগত কাজে আসানসোলে আসেন। তিনি আসানসোল সার্কিট হাউসে বেশ কিছুক্ষণ ছিলেন। সেখানে তাকে রাজ্য সম্পাদক প্রসেনজিৎ পুইতুন্ডি সহ অন্য কংগ্রেসের নেতারা পুষ্পস্তবক দিয়ে সম্বর্ধনা জানান। পরে , সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় অধীর রঞ্জন চৌধুরী পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে নিজের স্পষ্ট মতামত ব্যক্ত করেন। তিনি একসঙ্গে কেন্দ্র ও রাজ্যের দুই শাসক দলকে আক্রমণ করে বলেন, এখন ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে কে বড় হিন্দু তা নিয়ে প্রতিযোগিতা চলছে। একদিকে নরেন্দ্র মোদী রাম মন্দির উদ্বোধন করছেন, অন্যদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জগন্নাথ দেবের মন্দির ও প্রাণপ্রতিষ্ঠা করতে দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন, এতদিন আমরা জানতাম যে ঈশ্বর হোক বা আল্লাহ হোক , তিনিই আমাদের জীবন দিয়েছেন। কিন্তু আজ আমরা এমন দুই নেতা নেত্রী পেয়েছি যারা সর্বশক্তিমানের প্রাণপ্রতিষ্ঠা করছেন। অধীর চৌধুরী কটাক্ষের সুরে বলেন, ২০২৬ সালের বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের আগে জনগণকে বিভ্রান্ত করার এটি একটা কৌশল মাত্র। আগের নির্বাচনের আগে যেমন এনআরসি আনা হয়েছিলো। রাম মন্দিরের বিষয়টিও সামনে আনা হয়েছিলো। ঠিক একইভাবে ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও প্রতিযোগিতামূলক সাম্প্রদায়িকতা করা হচ্ছে। তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, এমন নয় যে বাংলার মানুষ আগে রাম নবমী দেখেনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে দুই দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে, যে রাম এবং হনুমান কার , তা নিয়ে।
আসানসোল সহ সমগ্র রাজ্যে কারখানা এবং উন্নয়ন সম্পর্কে, এই কংগ্রেস নেতা বলেন যে, আসানসোল শিল্পাঞ্চলে যা কিছু শিল্পায়ন হয়েছিল তা কংগ্রেস আমলে। যা ডাঃ বিধান চন্দ্র রায় করেছিলেন। কিন্তু তার পরে, বাংলায় যে সরকারই ক্ষমতায় ছিল, তারা শিল্পায়নের উপর তেমন জোর দেয়নি। যে কারণে আজ প্রতিভা বাংলা থেকে বাইরে চলে যাচ্ছে। অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন যে প্রতি বছর তার আয়োজিত বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ বাংলায় আসে। কিন্তু বাস্তবতার নিরিখে তা কোথাও দেখা যায় না। কেবল মাত্র কাগজপত্রের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়ে যায়। তিনি স্পষ্ট করে বলেন যে, বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেস বা বাংলার বর্তমান রাজ্য সরকার কেবল তিনটি কারণে টিকে আছে। একটি হলো দুর্নীতি। দ্বিতীয় হলো গুন্ডা ও পুলিশের যোগসাজশ ও তৃতীয় হলো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং অনুদান। এর বাইরে তৃণমূল কংগ্রেসের আর কিছুই নেই বলে দাবি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর ।
পাবলিক নিউজ আসানসোল:– এমনটা যে হতে পারে, তা হয়তো কেউ ভাবেননি। কিন্তু হলো এটাই। যার জন্য এতো সবকিছু, সে আজ নেই। অকাল মৃত্যু তাকে নিয়ে চলে গেছে। আসানসোলের ইসমাইলের বাসিন্দা থৈবি মুখোপাধ্যায় এই বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা রেজাল্টে স্কুলের সেরা। আসানসোলের উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান স্কুল থেকে পরীক্ষা দেওয়া তার নম্বর ৬৭৪। পশ্চিম বর্ধমান জেলার সেরা ১০ জনের মধ্যে রয়েছে সে। শুক্রবার সকালে রেজাল্ট জানার পর থেকেই শোকে ভেঙে পড়েছেন থৈবির বাবা-মা থেকে পরিবারের সদস্যরা। প্রায় একই অবস্থা স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা, অন্য শিক্ষিকা ও সহপাঠীদের । গত এপ্রিলেই জন্ডিস কেড়ে নিয়েছে থৈবির । জানা গেছে, আসানসোল উমারানি গড়াই মহিলা কল্যান স্কুলের থৈবি মুখোপাধ্যায় সবসময়ই স্কুলের সেরা। সবার কাছে সে ছিলে জনপ্রিয়। বাবা বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায় পেশায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক। একেবারে সাদাসিধা গৃহবধূ মা পিউ মুখোপাধ্যায়। এই বছর শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলো থৈবি। তবে তার আগেই থৈবির জন্ডিস ধরা পড়েছিলো। পরীক্ষা শেষ হতেই তার চিকিৎসা করাতে মেয়েকে নিয়ে ভেলোর ছুটে গেছিলেন বাবা ও মা। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষার পরে চিকিৎসকরা বলেছিলেন তার লিভার ট্রান্সফার করতে হবে। তার জন্য খরচ হবে ১ কোটি টাকা। সেই কথা জানতে পেরে এগিয়ে আসে থৈবির স্কুল। পাশে দাঁড়ায় বলতে গেলে গোটা শহর। তার চিকিৎসার জন্য পাশে দাঁড়াতে সোশাল মিডিয়ায় আবেদন করেন। মেলে ব্যাপক সাড়া। চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য পাওয়া যায়। সবমিলিয়ে পাওয়া গেছিলো ৪৫ লক্ষ টাকার মতো সাহায্য । কিন্তু সবার আপ্রাণ চেষ্টা শেষ পর্যন্ত বিফলে যায়। বাঁচানো যায়নি থৈবিকে। ভিন রাজ্যের হাসপাতালে গত ১৬ এপ্রিল মৃত্যু হয় থৈবির। তারপর মাত্র ১৭ দিন। শুক্রবার বেরোয় ২০২৫ মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট। তাতে দেখা যায় থৈবি তার স্কুলের সবার সেরা। পেটে ব্যথা নিয়ে পরীক্ষা দেওয়ার পরেও তা সাফল্য একটুও ফিকে হয়নি। সে বাংলায় পেয়েছে ৯৯, অংকে ৯৮, ভৌত বিজ্ঞানে ৯৭, জীবন বিজ্ঞানে ৯৮, ইতিহাসে ৯৫ ও ভূগোলে ৯৫। রেজাল্ট হাতে নিয়ে চোখের জল যেনো বাঁধ মানতেই চাইছেন পরিবারের সদস্যদের। আর থৈবির স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা বা টিচার ইনচার্জ পাপড়ি বন্দোপাধ্যায় বলেন, কি বলবো? বুঝে উঠতে পারছিনা। খুবই খারাপ ও দুঃখের। ও যে ঐ অবস্থায় পরীক্ষা দিয়ে ৬৭৪ নং পেয়েছে, তা অন্য কেউ হলে পারতো না। আর সবার মুখে একটাই কথা।” থৈবি সুস্থ অবস্থায় পরীক্ষা দিলে রাজ্যের ১০ জনের মধ্যে অনেক উপরে থাকতো” । কেন এটা হবে না। পড়াশোনা থেকে বাকি সব হবিতে তো সে সবার সেরা।
পাবলিক নিউজ আসানসোল :– রামনবমী রবিবার সকালে ইস্পাত নগরী বার্নপুর সহ গোটা শিল্পাঞ্চল একটি ঐতিহাসিক ঘটনার স্বাক্ষী থাকলো। বার্নপুর ইস্কো কারখানা বা সেল আইএসপিতে পূর্ব ঘোষণা মতো ভেঙে ফেলা হলো ৫ টি কুলিং টাওয়ার। নতুন প্ল্যান্ট সম্প্রসারণের জন্য আইএসপির ভেতরে ৫ টি কুলিং টাওয়ার ভেঙে ফেলা হলো বলে, কারখানার মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক ভাস্কর কুমার জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এদিন বার্নপুর সেল আইএসপির পাঁচটি আইকনিক কুলিং টাওয়ার ভেঙে ফেলা হয়। ৭০ বছরের পুরনো পাঁচটি হাইপারবোলিক কংক্রিট ন্যাচারাল ড্রাফ্ট কুলিং টাওয়ার। প্রতিটি ৭২ মিটার উঁচু এবং ৩০-৪৮ মিটার ব্যাসের। এদিন সকাল ১২.১৫ মিনিটে ভেঙে ফেলা হয়। প্রাথমিক ভাঙার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এবং সবচেয়ে সাশ্রয়ী পদ্ধতি হল বিস্ফোরক নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের মাধ্যমে কাঠামোগত ধস নামানো। এর পরে হাইড্রোলিক সরঞ্জাম লাগানো খননকারী যন্ত্র ব্যবহার করে সেকেন্ডারি পার্টের কাজ করা হয়।দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্ফোরক ধ্বংসকারী বিশেষজ্ঞ মেসার্স জেট ডেমোলিশন ( পিটিওয়াই ) লিমিটেডের সহায়তায় মুম্বাইয়ের মেসার্স এডিফাইস ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থার সঙ্গে এই কাজের জন্য চুক্তি হয়েছিলো ।আরো বলা হয়েছে, যেহেতু কুলিং টাওয়ারগুলির কোনও কাঠামোগত অঙ্কন পাওয়া যায়নি, তাই মূল ভৌত বৈশিষ্ট্যগুলি, যেমন রিং বিমের উপরে শেলের পুরুত্বের টেপারিং এবং স্টিল রিইনফোর্সমেন্ট বারগুলির বিশদ স্থান স্থাপনের পরে সরাসরি স্থান তদন্তের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছিল। আগে স্থান পরিদর্শন এবং অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে চাক্ষুষ পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে প্রাথমিক ভাঙ্গার নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল। ভাঙার স্থান প্রস্তুতির কাজ শুরু করার সময় ও স্থান স্থাপনের পরে প্রকৃত কুলিং টাওয়ারের কাঠামোগত বিবরণ স্থাপনের জন্য অতিরিক্ত তদন্ত করা হয়েছিল। তাই ভাঙ্গার নকশার কিছু দিক উপকারী বা প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত হিসাবে সংশোধন করা হয়েছিল। জানা গেছে, এই টাওয়ারগুলি ১৯৫০ সালে নির্মিত হয়েছিলো, যখন এই কারখানায় ব্লাস্ট ফার্নেস তৈরী করা হয়। সুতরাং এগুলি প্রায় ৭০ বছরের পুরানো। এদিন কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পাঁচটি কুলিং টাওয়ারে ব্লাস্টিং বা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। আর তার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পাঁচটি কুলিং টাওয়ার মাটিতে মিশে যায়। এই প্রক্রিয়া চলার সময় যাতে কোন সমস্যা ও আশপাশে ক্ষতি না হয়, তারজন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ ও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিলো। এই কাজের জন্য এদিন সকাল আটটা থেকে বিকেল পর্যন্ত বার্নপুরের রিভারসাইড এলাকার দুটি বিদ্যুৎ সাবস্টেশন বন্ধ রাখা হয়। প্রসঙ্গতঃ, এই ধরনের কুলিং টাওয়ার ভাঙার জন্য ভারতে কোনও বিশেষজ্ঞ নেই। তাই বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছিলো। আগেই বলা হয়েছিলো ৫ টি কুলিং টাওয়ার এমনভাবে ভেঙে ফেলা হবে, যাতে সেগুলির জন্য আশপাশের কোনকিছু না হয়। এমনভাবে একই জায়গায় ভেঙে ফেলা হবে, যাতে আশেপাশের এলাকার কোনও ক্ষতি হবে না। বিশেষজ্ঞরা আগেই বলেছিলেন , এত বড় টাওয়ার ভেঙে ফেলার দৃশ্য দেখতে খুবই রোমাঞ্চকর হবে। এদিন তেমন দৃশ্য দেখাও গেলো। উল্লেখ্য, এবারের সম্প্রসারণের ফলে বার্নপুর ইস্কো কারখানা বা সেল আইএসপির লক্ষ্যমাত্রা ৭ মিলিয়ন টন হবে। এই উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার পরে সেল আইএসপি দেশের অন্যতম বৃহৎ ইস্পাত কারখানার তকমা পাবে। এই পর্যায়ের সম্প্রসারণে ব্যয় প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা হবে বলে জানা গেছে। এর কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। এটি সম্পূর্ণ হতে প্রায় ৫ বছর সময় লাগবে। এর পরে বার্নপুরের আমুল পরিবর্তন হবে। নতুন সম্প্রসারণ থেকে কর্মসংস্থান ও উন্নয়ন আরো হবে। নতুন প্রজেক্ট আসায় শুধুমাত্র আইএসপির সাথে যুক্ত লোকদের ভবিষ্যতই উন্নত করবে না এমনটা নয়। আসানসোল পুরনিগমের বার্নপুর এলাকা এবং আশেপাশের গ্রামগুলির উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই সম্প্রসারণ। সেল আইএসপির কাছাকাছি বসবাস করা শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বাড়বে এবং শহরের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মানও বদলে যাবে। শহরের বিন্যাস বদলে যাবে এবং বিশ্বস্তরে বার্নপুর শহরের নিজস্ব একটা পরিচয় উঠে আসবে । সেল আইএসপির কুলিং টাওয়ার কি? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, একটি কুলিং টাওয়ার হল একটি বিশেষ তাপ এক্সচেঞ্জার ও পরিবর্তনকারী যন্ত্র । যেখানে বায়ু এবং জলকে জলের তাপমাত্রা কমাতে একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগে আনা হয়। ইস্পাত প্ল্যান্টের জন্য কুলিং টাওয়ারের প্রয়োজন হয়। যাতে উৎপাদন প্রক্রিয়া চলাকালীন উৎপন্ন বর্জ্য তাপ অপসারণ করা যায় ও সরঞ্জামের নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত শীতল জলের মাধ্যমে অপারেশনাল দক্ষতা বজায় রাখা যায়। প্রসঙ্গতঃ, বার্নপুরে স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার ইস্কো স্টিল প্ল্যান্টের এর আগে প্রতি বছর ২.৫ মিলিয়ন টন অপরিশোধিত ইস্পাত উৎপাদন ক্ষমতা ছিলো। পরে তা তা বাড়িয়ে ৫ মিলিয়ন টন করা হয়েছিলো। ১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্ডিয়ান আয়রন অ্যান্ড স্টিল কোম্পানি, যা একসময় মার্টিন বার্ন গ্রুপের পতাকাবাহী জাহাজ ছিল। ২০০৬ সালে সেলের সাথে বার্নপুর ইস্কো কারখানার সংযুক্তিকরণ হয়। তারপর এর নাম সেল আইএসপি বা ইস্কো স্টিল প্ল্যান্ট হয়। প্রথম পর্যায়ের সম্প্রসারণে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছিলো।
पब्लिक न्यूज आसनसोल : ईसीएल के निदेशक (तकनीकी) का दायित्व गिरीश गोपीनाथन नायर ने लिया है। गिरीश गोपीनाथन नायर ने सांकतोड़िया स्थित ईस्टर्न कोलफील्ड्स लिमिटेड (ईसीएल) के मुख्यालय में निदेशक (तकनीकी) का पदभार संभाल लिया है। इस नियुक्ति से पहले, वे कोलकाता में कोल इंडिया के कॉर्पोरेट कार्यालय में कार्यकारी निदेशक (अनुबंध प्रबंधन प्रकोष्ठ) के रूप में कार्यरत थे। कोयला खनन उद्योग में 34 वर्षों से अधिक के अनुभव और भूमिगत और ओपनकास्ट खनन दोनों में मजबूत पृष्ठभूमि के साथ, श्री नायर कोयला खनन उद्योग में एक प्रतिष्ठित पेशेवर हैं। उनके पास आईआईटी-आईएसएम, धनबाद से खनन इंजीनियरिंग में डिग्री है और उन्होंने 1997 में प्रथम श्रेणी खान प्रबंधक का योग्यता प्रमाणपत्र अर्जित किया। उन्होंने 1990 में कोल इंडिया की सहायक कंपनी एसईसीएल में अपना करियर शुरू किया और वर्षों से सहायक कंपनी बीसीसीएल में विभिन्न प्रमुख पदों पर भी रहे हैं।
पब्लिक न्यूज आसनसोल :– आसनसोल नगर निगम के 45 नंबर वार्ड इलाके में रामसाएर तालाब के पास आज एक कच्चे मकान में आग लग गई 45 नंबर वार्ड के पार्षद उत्पल राय द्वारा तुरंत दमकल विभाग को खबर दी गई दमकल विभाग की एक टीम मौके पर पहुंची और उन्होंने आग पर काबू पाया इस बारे में आसनसोल दमकल विभाग के सब ऑफिसर तापस घोष ने बताया कि आज 45 नंबर वार्ड अंतर्गत क्षेत्र के एक कच्चे मकान में आग लग गई थी आग तेज हो पाती इससे पहले ही उन्हें स्थानीय पार्षद द्वारा खबर दी गई और वह तुरंत अपनी टीम के साथ मौके पर पहुंचे और आग पर काबू पा लिया उन्होंने कहा कि इस कच्चे मकान में आग किस तरह से लगी यह जांच का विषय है लेकिन आग पर काबू पा लिया गया। वहीं इस बारे में जब हमने 45 नंबर वार्ड के पार्षद उत्पल राय से बात की तो उन्होंने कहा कि यह कच्चा मकान तालाब के सुरक्षाकर्मी का है जो तालाब की देखरेख करता है शॉर्ट सर्किट की वजह से इस कच्चे मकान में आग लगी होगी आग की वजह से कोई हताहत तो नहीं हुआ लेकिन मछलियों को दिये जाने वाले भोजन का नुकसान हुआ इसके अलावा और कोई बड़ा नुकसान नहीं हुआ उन्होंने कहा कि आसनसोल दमकल विभाग को खबर देते ही 10 मिनट के अंदर दमकल की टीम मौके पर पहुंच गई और बहुत जल्द उन्होंने आग पर काबू पा लिया