Category: BANGLA

  • আসানসোলে ” ডাক সমাবেশ ২০২৫ ‘ র আয়োজন,আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    আসানসোলে ” ডাক সমাবেশ ২০২৫ ‘ র আয়োজন,আসানসোল, ৪ সেপ্টেম্বরঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :– আসানসোল ডাক বিভাগের তরফে বৃহস্পতিবার আসানসোল রেল স্টেশনের কাছে একটি হোটেলে ” ডাক সমাবেশ ২০২৫ ” আয়োজন করা হয়। কাস্টমার মিট বা সেমিনারে মাইক্রো, স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ, আসানসোল ও দুর্গাপুর চেম্বার অফ কমার্স এবং রানিগঞ্জ এলাকার স্থানীয় শিল্পপতিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। অনুষ্ঠানে সিনিয়র ডাক সুপারিনটেনডেন্ট অংশুমান কুমার , পূর্ব রেলওয়ের সিনিয়র ডিসিএম, এমএসএমই বিভাগের আধিকারিক উত্তম লাহা, রানিগঞ্জ চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি রোহিত খৈতান, রানিগঞ্জ চেম্বার অফ কমার্সের উপদেষ্টা অরুণ ভারতীয়া , আসানসোল চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি শম্ভুনাথ ঝা, বিভিন্ন বিভাগের সকল ঊর্ধ্বতন আধিকারিক, ডাকঘরের গ্রাহক এবং ডাকঘরের সাথে যুক্ত অন্যান্য আধিকারিক ও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    এই সমাবেশের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সাংবাদিকদের অংশুমান কুমার বলেন, সময়ের সাথে সাথে ডাকঘরের কর্মব্যবস্থায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। ডাকঘর এখন অনেক ক্ষেত্রেই তার উপস্থিতি অনুভব করছে। এই পরিস্থিতিতে, সময়ে সময়ে এই ধরনের সেমিনার আয়োজন করা প্রয়োজন। যাতে কেবল ডাকঘরই তার গ্রাহকদের সাথে সমন্বয় স্থাপন করতে পারে না, বরং গ্রাহকরা ব্যবসায়িক ক্ষেত্র, এমএসএমই বিভাগ এবং সাধারণ জনগণের কাছ থেকে ডাকঘর থেকে তাদের প্রত্যাশা সম্পর্কে তথ্য পেতে পারেন। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক অতীতে ইন্ডিয়া পোস্ট অনেক পরিবর্তন দেখেছে। এর মধ্যে রয়েছে ডাক বিভাগে অ্যাডভান্সড পোস্ট টেকনোলজি ২.৯ প্রবর্তন, ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্ট ব্যাংক, রোড ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক, ডিজি পিন এবং গ্রামীণ এলাকায় ইন্টিগ্রেটেড ডেলিভারি সেন্টারের অংশগ্রহণে ভারতের ডিজিটাল রূপান্তর। ডাকঘরগুলিতেও ডোরস্টেপ ডেলিভারি নিশ্চিত করা হচ্ছে। অংশুমান কুমার আরো বলেন, মাইনিং অ্যাসোসিয়েটস প্রাইভেট লিমিটেড আসানসোলের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে, একটি বিশেষ কভার করেছে। এসএসপিও আসানসোল বিভাগ দ্বারা একটি স্মারক পণ্য হিসাবে সরবরাহ করা হবে।

    এই প্রসঙ্গে রানিগঞ্জ চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি রোহিত খৈতান বলেন, আসানসোল বিভাগের বর্তমান সিনিয়র ডাক সুপারিনটেনডেন্ট অংশুমান কুমারের নেতৃত্বে ডাক বিভাগের কর্মব্যবস্থা যেভাবে উন্নত হয়েছে। অংশুমান এবং তার দল সর্বদা তাদের পরিষেবা উন্নত করার চেষ্টা করেন। যাতে তারা গ্রাহকদের আরও বেশি সুবিধা প্রদান করতে পারে। এর পাশাপাশি, ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্যও এমন অনেক কাজ করা হচ্ছে। যে কারণে তারা প্রচুর সুবিধাও পাচ্ছে। প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে এদিনের সমাবেশের উদ্বোধন হয়।

  • সালানপুরে পথ দুর্ঘটনায় বাইক চালকের মৃত্যু ঘিরে ধুন্ধুমার / ক্ষতিপূরণের দাবিতে বসা অবরোধ বিক্ষোভ তুলতে লাঠিচার্জ পুলিশের………….. সালানপুর ও আসানসোল, ৩ সেপ্টেম্বরঃ

    সালানপুরে পথ দুর্ঘটনায় বাইক চালকের মৃত্যু ঘিরে ধুন্ধুমার / ক্ষতিপূরণের দাবিতে বসা অবরোধ বিক্ষোভ তুলতে লাঠিচার্জ পুলিশের………….. সালানপুর ও আসানসোল, ৩ সেপ্টেম্বরঃ

    Public newz Asansol correspondent

    পশ্চিম বঙ্গের পাবলিক নিউজ :– পথ দুর্ঘটনায় মোটরবাইক চালকের মৃত্যু ও তারপরে ক্ষতি পূরণের দাবি করা রাস্তা অবরোধ ও বিক্ষোভ তুলতে পুলিশের লাঠিচার্জকে ঘিরে বুধবার দুপুরে ধুন্ধুমার কান্ড ঘটলো আসানসোলের সালানপুর থানার আসানসোল চিত্তরঞ্জন রোডের দেন্দুয়া মোড়ে। প্রায় ১৮ ঘন্টা ধরে চলে ক্ষতি পূরণ ও চাকরির দাবিতে চলে এই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ। মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ ঘটে একটি পথ দুর্ঘটনা। এই পথ দুর্ঘটনায় মোটরবাইক চালক আসানসোলের সালানপুর থানার শ্রীরামপুরের বাসিন্দা অশোক মাহাতো (৫০) মারা যান। এলাকার বাসিন্দা প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, আসানসোল কল্যানেশ্বরী রোড দিয়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ মোটরবাইক করে যাচ্ছিলেন এলআইসি এজেন্ট অশোক মাহাতো। সেই সময় লোহার রড বোঝাই দ্রুতগামী একটি ট্রাক অশোকবাবুর মোটরবাইকে সজোরে ধাক্কা মারে। ধাক্কায় তিনি রাস্তায় ছিটকে পড়েন এবং জখম হয়। তাকে উদ্ধার করে আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, সেখানে তার মৃত্যু হয়।এই ঘটনার পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন মৃত বাইক চালকের পরিবারের সদস্য ও এলাকার বাসিন্দারা। তারা স্থানীয়দের সাহায্যে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন৷
    এই ঘটনার প্রতিবাদে রাত থেকেই মৃতের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় মানুষজনেরা দেন্দুয়া মোড়ে চিত্তরঞ্জন-আসানসোল রাজ্য সড়ক সম্পূর্ণ অবরোধ করেন। সারা রাতের পরে বুধবার সকাল থেকেও চলে এই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ । এর ফলে আসানসোল-চিত্তরঞ্জন রোডে বিশাল যানজট সৃষ্টি হয়। কয়েক কিলোমিটার লম্বা গাড়ির লাইন পড়ে এই রাস্তায়।পরিবারের সদস্য অবরোধকারীদের দাবি, মৃত মোটরবাইক চালকের পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকা আর্থিক ক্ষতিপূরণ এবং দুজনকে চাকরি দিতে হবে। ঘটনার খবর পেয়ে সালানপুর থানার বিশাল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। নামানো হয় রেফ ও কমব্যাট ফোর্স। প্রথমে পুলিশ অফিসাররা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলে শান্তিপূর্ণভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আন্দোলনকারীরা নিজেদের দাবিতে অনড় থাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। শেষ পর্যন্ত দুপুর দেড়টা নাগাদ পুলিশ খানিকটা বাধ্য হয়ে লাঠিচার্জ করে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে । এর পর ঐ রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। রয়েছে পুলিশ।পরিবারের সদস্য ও এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, পুলিশ এই ঘটনা নিয়ে প্রথম থেকেই নিষ্ক্রিয় ছিলো। কোন কিছু করেনি। তার উপর, ঐ পরিবারের পাশে না দাঁড়িয়ে পুলিশ নির্মম ভাবে লাঠিচার্জ করলো। তাদের দাবি, পুলিশের এই লাঠি চার্জে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।স্থানীয়দের অভিযোগ, এই রাস্তায় নিয়মিতভাবে ট্রাক ও বড় গাড়ি বেপরোয়াভাবে যাতায়াত করে। যে কারণে প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন সবকিছু দেখেও কিছু করেনা।এদিকে, লাঠিচার্জের কথা পুলিশ অস্বীকার করেছে। পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, বিক্ষোভকারীরা কোন কথা শুনতে চাইছিলেন না। তাই বল প্রয়োগ করে লাঠি উঁচিয়ে তাদেরকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

  • অজানা বন্য প্রাণীর আতঙ্ক সালানপুরের গ্রামে/ রাত পাহারার ব্যাবস্থা সালানপুর, ৩ সেপ্টেম্বরঃ

    অজানা বন্য প্রাণীর আতঙ্ক সালানপুরের গ্রামে/ রাত পাহারার ব্যাবস্থা সালানপুর, ৩ সেপ্টেম্বরঃ

    পশ্চিম বঙ্গের পাবলিক নিউজ :–বেশ কিছু দিন ধরে আসানসোলের সালানপুর থানার বৃন্দাবনী গ্রামে এক অজানা বন্য প্রাণীর আতঙ্ক। গ্রামের মানুষেরা ঐ অজানা বন্য প্রাণীর আতঙ্কে সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বার হতে পারছেন না। তারা গ্রামে রাত পাহারার ব্যাবস্থা করেছেন। গ্রামের মাটির রাস্তায় সেই প্রাণীর পায়ের ছাপ দেখা যাচ্ছে। গ্রামের একটা জঙ্গলে সেই বন্য প্রাণীর যাওয়ার একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এই বিষয়ে মাধুরী পাল নামে এক মহিলা জানান, তিনি তিন দিন ধরে সন্ধ্যায় তার বাড়ির পিছনে ঐ অজানা বন্য প্রাণীকে দেখতে পাচ্ছেন। আরেক গ্রামবাসী জানান, গত ১৫ দিন ধরে গ্রামে ঐ বন্য প্রাণীটি ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সে এখনও গ্রামের কারোর কোন ক্ষতি করেনি। তবে গ্রামের মানুষ আতঙ্কে রয়েছেন। তারা জানান, পুলিশ বা বন বিভাগকে এখনও এ বিষয়ে অবহিত করা হয়নি। তবে ঐ বন্য প্রাণীর আতঙ্কে গ্রামের মানুষেরা সন্ধ্যের পরে কাজে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। জেলেরা মাছ ধরতে বাঁধে যাচ্ছেন না। গ্রামের মহিলারা তাদের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের ঘর থেকে বের হতে দিচ্ছেন না। তবে, ভিডিওতে ছবি দেখে অনেকেই মনে করছেন, ঐ বন্য প্রাণী হায়না। বনেজঙ্গলে খাবার না পেয়ে অনেক সময় এরা বসতি এলাকায় চলে আসে। সালানপুর ও রুপনারায়নপুর এলাকায় হায়না মাঝেমধ্যেই দেখতে পাওয়া যায় বলে জানা গেছে।এদিকে, বন দপ্তর জানিয়েছে, ঐ প্রাণীটি তা খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।

  • আসানসোলে মানব পাচারের অভিযোগ/ তিনদিনের মাথায় ধৃত দম্পতিকে নিয়ে আবারও সিবিআইয়ের অভিযান / চাঞ্চল্য ………  আসানসোল, ১৩ আগষ্টঃ

    আসানসোলে মানব পাচারের অভিযোগ/ তিনদিনের মাথায় ধৃত দম্পতিকে নিয়ে আবারও সিবিআইয়ের অভিযান / চাঞ্চল্য ………  আসানসোল, ১৩ আগষ্টঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :-পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলের রেলপারের হাজিনগর এলাকায় আবারও সিবিআইয়ের অভিযান। ঠিক তিনদিনের মাথায় বুধবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সির অভিযানকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মানব পাচার বা হিউম্যান ট্রাফিকিংয়ের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া রানী খাতুন এবং মহঃ বিলালকে নিয়ে এদিন সকাল থেকে হাজিনগরের বিভিন্ন এলাকায় সিবিআই দলের অভিযান চালায়। তাদের সঙ্গে ছিলো কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। 
    প্রসঙ্গতঃ, গত রবিবার আধিকারিক মুকেশ কুমারের নেতৃত্বে চার সদস্যের সিবিআইয়ের একটি দল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদেরকে সঙ্গে নিয়ে হাজিনগরের একটি বাড়িতে অভিযান চালায়। সেই বাড়ির বাসিন্দা রানি খাতুন ও মহঃ বিলাল নামে এক দম্পতিকে গ্রেফতার করে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়। অভিযোগ, এই দম্পতি এলাকার বিভিন্ন অংশে গরিব মেয়েদের বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে তাদের বিক্রি করে দিত। এর পেছনে বড় একটা চক্র রয়েছে।
    জানা গেছে, ২০২৪ সালে বর্ধমানে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছিলো। রেলপারের একটি মেয়েকে সেখানে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, বিয়ের মাত্র দু/তিন দিনের মধ্যে তাকে অন্য একজনের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়। সেই মেয়ে কোনোক্রমে পালিয়ে রায়না থানায় আসে ও অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কোন পদক্ষেপ না হওয়ায় তিনি কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানান। আদালত বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনা করে তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়।
    গ্রেফতার করার পরের দিন অর্থাৎ সোমবার দম্পতিকে কলকাতা হাইকোর্টে পেশ করা হয়। এরপরে আদালতের নির্দেশে সিবিআই তাদের হেফাজতে নেয়। দুদিন ধরে দম্পতিকে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করেন সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। আরো তথ্য প্রমাণাদি সংগ্রহ করার জন্য বুধবার ধৃত দম্পতিকে নিয়ে আসানসোলের রেলপারের হাজিনগরে আসে সিবিআইয়ের দল।
    সিবিআইয়ের আধিকারিকরা মনে করছে , এই দম্পতির পেছনে মানব পাচারের বড় কোন চক্র রয়েছে। এখনো পর্যন্ত বহু মেয়েকে বিয়ের নামে বিক্রি করা হয়েছে বলে সিবিআইয়ের আধিকারিকরা মনে করছেন ।
    জানা গেছে, রেলপারের বালু ময়দান, মকু মুহল্লা, হাজিনগর এবং বাবুতলাও এলাকায় মানব পাচারের একটি নেটওয়ার্ক বা চক্র সক্রিয় রয়েছে। সিবিআই দম্পতির সূত্র ধরে সেই চক্রের সদস্যদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।

  • পান্ডবেশ্বরে বিরোধী দলনেতার মিছিলের জবাবে তৃণমূলের পাল্টা মিছিল / শুভেন্দু অধিকারীকে লাগামহীন আক্রমণ দেবাংশু ভট্টাচার্যের ………..পান্ডবেশ্বর, ১৩ আগষ্টঃ

    পান্ডবেশ্বরে বিরোধী দলনেতার মিছিলের জবাবে তৃণমূলের পাল্টা মিছিল / শুভেন্দু অধিকারীকে লাগামহীন আক্রমণ দেবাংশু ভট্টাচার্যের ………..পান্ডবেশ্বর, ১৩ আগষ্টঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :– রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর মিছিলের ২৪ ঘন্টার মধ্যেই বুধবার বিকেলে পান্ডবেশ্বরে মিছিল করলো তৃণমূল কংগ্রেস। পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভা গোগলা অঞ্চলে প্রায় ১২ হাজার মানুষকে নিয়ে পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভার পক্ষ থেকে পানসিউলি স্কুল মোড় থেকে মান্দারমনি কোলিয়ারি পর্যন্ত এই মিছিলটি হয়।
    মিছিল শেষে একটা সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে লাগামহীন আক্রমণ করেন তৃনমুল কংগ্রেসের মুখপাত্র তথা আইটি সেলের ইনচার্জ দেবাংশু ভট্টাচার্য।
    তিনি বলেন, দিদি ( মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) রান্না করছিলেন। একটা পচা আলু , একটা কানা বেগুন জানালা দিয়ে ফেলে দিলেন । দিদি তো জানতেনই না , জানালার বাইরে বাটি হাতে নরেন্দ্র মোদী আর অমিত শাহ দাঁড়িয়ে আছেন। তারা সেগুলো লুফে নিলেন । বিজেপির দিকে তাকান। দেখবেন সব প্রাক্তন তৃণমুল। তৃণমুলের ফেলে দেওয়া ছাঁট মাল । উপর তলার বিজেপি নেতাদের দিকে তাকান সব প্রাক্তন তৃণমুল আর বিজেপি কর্মীদের দিকে তাকান , দেখবেন সিপিএমের হার্মাদদের। একসময় ওদের বাবারা সব ইনক্লাব জিন্দাবাদ বলতেন এখন জয় শ্রীরাম বলেন ।
    পাল্টা সভায় তৃণমুল নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য্য এভাবেই কটাক্ষ করে শুভেন্দু অধিকারী থেকে সৌমিত্র খাঁ , নিশিথ প্রামানিক , সজল ঘোষ সহ সব প্রাক্তন তৃণমূলীদের নাম করেন। বলেন, বিজেপির নিজস্ব কোন মুখ নেই। সভায় দেবাংশু নিজের স্টাইলেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহকে তুলোধনা করেন । বিজেপি ও শুভেন্দু অধিকারীর হিন্দুত্বকেও তিনি একহাত নিয়ে বলেন, রাজনীতির মঞ্চ মন্দির নয়। তাই রাজনীতির মঞ্চে ভগবানকে নিয়ে আসা যায় না । কিন্তু ওরা রামকে নিয়ে এত রাজনীতি করলো যে যেখানে রামমন্দির সেখানেই বিজেপি হেরে গেল ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে । তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর রামমন্দির প্রসঙ্গ টেনে বলেন, নরেন্দ্র মোদি রামকে নিয়ে ব্যবসা করেন কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা করেন না । মোদী রামকে দেখিয়ে ভোট চান। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা করেন না
    দেবাংশু শুভেন্দুর ‘জয় বাংলা’ শুনলে রেগে যাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, বিরোধী দলনেতা জয় বাংলা শুনে খেপা ষাঁড়ের মতো তাড়া করে । ২৬ এর নির্বাচনে তৃণমুলকে ভোট দেওয়ার এবং সরকারে আনার আবেদন করে বলেন বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন তো আপনার বাংলার মাটি যাবে। সঙ্গে ঘরও যাবে । এরপরে অসমের এনআর সির প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, ওরা হিন্দু বোঝে না। তাহলে হিন্দুদের নাম এনআর সির ফলে বাদ যেত না। তিনি বলেন, আরএসএস ও বিজেপির মধ্যে লড়াই লেগে গেছে । আরএসএসের নিয়ম মতো ৭৫ বছর বয়স হলেই পদে থাকা যাবে না। তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পদত্যাগ করতে । তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ডিসেম্বরেই পড়ে যাবে বলে ভবিষ্যৎবাণীও করেন । বিহার নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, বিহারে হারছেন নীতিশ কুমার। ফলে বিজেপি সরকারের থেকে সমর্থন তুলে নেবে নীতিশ কুমার। তিনি এরপরেই শুভেন্দুকে কড়া ভাষায় কটাক্ষ করে বলেন, ২০২৬ সালে বাংলায় তৃণমুল কংগ্রেসের সরকারই আসছে। আর ২৯ এ বিজেপি কেন্দ্রে আসবে না। তখন বিজেপির শুভেন্দু হয়তো আবার দল বদলাবে আর কংগ্রেসে চলে যাবে। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি তথা পান্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীও রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে আক্রমণ করেন
    এদিনের মিছিল ও সভায় পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভার ২ ব্লকের সভাপতি কিরিটি মুখোপাধ্যায় ও শতদ্বীপ ঘটক সহ পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভার সকল নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন ।

  • আসানসোলে ” আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ” শিবিরে মহকুমাশাসক……… আসানসোল, ১৩ আগষ্টঃ

    আসানসোলে ” আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ” শিবিরে মহকুমাশাসক……… আসানসোল, ১৩ আগষ্টঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল-: আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে বুধবার রাজ্য সরকারের নতুন সরকারি কর্মসূচি ” আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান “র শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিলো। সেই শিবিরে আসানসোলের মহকুমাশাসক (সদর) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য। এছাড়াও ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের মেয়র পারিষদ গুরুদাস ওরফে রকেট চট্টোপাধ্যায়।
    মহকুমাশাসক শিবিরে আসা মানুষদের সমস্যার কথা শোনেন। পরে সেই সমাধানের ব্যবস্থা করেন।

  • আসানসোলে ” আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ” শিবিরে পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র……… আসানসোল, ১৩ আগষ্টঃ

    আসানসোলে ” আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান ” শিবিরে পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র……… আসানসোল, ১৩ আগষ্টঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক আসানসোল :- রাজ্য সরকারের নতুন প্রকল্প “আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান”-র আওতায় বুধবার আসানসোল পুরনিগমের ৫০ নম্বর ওয়ার্ডে একটি শিবির অনুষ্ঠিত হয় আসানসোলের রবীন্দ্র ভবনে। ওয়ার্ড কাউন্সিলর তথা আসানসোল পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র অভিজিৎ ঘটক এখানে উপস্থিত ছিলেন।
    তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুরু করা এই নতুন প্রকল্প থেকে সব মানুষেরা উপকৃত হচ্ছেন। প্রতিটি বুথের জন্য ১০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। যাতে মানুষের এলাকায় ছোট ছোট কাজ করা যায়। শিবিরে মানুষ আসছেন এবং তাদের সমস্যার সমাধান করা হচ্ছে।

  • বার্নপুরে দুটি নির্মাণ নিয়ে এলাকার বাসিন্দাদের প্রশ্ন / কাঠগড়ায় সেল আইএসপি কতৃপক্ষের ভূমিকা / স্মারকলিপি কাউন্সিলরকে…………বার্নপুর, ২৫ জুনঃ

    বার্নপুরে দুটি নির্মাণ নিয়ে এলাকার বাসিন্দাদের প্রশ্ন / কাঠগড়ায় সেল আইএসপি কতৃপক্ষের ভূমিকা / স্মারকলিপি কাউন্সিলরকে…………বার্নপুর, ২৫ জুনঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক:-আসানসোল পুরনিগমের বার্নপুর এলাকার তৃনমুল কংগ্রেসের কাউন্সিলর অশোক রুদ্র বার্নপুরের একটি জমিতে দুটি নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, যে জমিতে এই দুটি নির্মাণ প্রকল্প চলছে, সেখানে দুটি ছোট দোকান এবং একটি শিব মন্দির ছিলো যেখানে আগে গণেশ পূজা হতো। কিন্তু এখন সেখানে কয়েক হাজার বর্গফুটের দুটি বড় ভবন তৈরি হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, এলাকার মানুষ, ক্ষুদ্র কৃষকরা, এই সংক্রান্ত একটি স্মারকলিপি আমার কাছে জমা দিয়েছেন। তাতে তারা এই নির্মাণ কাজটি বৈধ না অবৈধ তা খুঁজে বার করার জন্য অনুরোধ করেছেন। তিনি বলেন, এখানে আগে বলা হয়েছিল যে একটি আউটলেট তৈরি করা হবে। সেই সময় কিন্তু কেউ এর বিরোধিতা করেননি। কারণ এখানে একটি শিব মন্দির, দুটি দোকান এবং গণেশ পূজা হতো। তাই প্রথমে কিছুটা ঝামেলা হয়েছিলো। কিন্তু স্থানীয় কাউন্সিলর হওয়ার কারণে আমি  স্থানীয় জনগণের সাথে বসে শান্তিপূর্ণভাবে বিষয়টি সমাধান করেছিলাম।  কিন্তু এখন স্থানীয় জনগণ বলছেন যে এখানে দুটি নির্মাণ কাজ অবৈধভাবে করা হচ্ছে। অশোক রুদ্র প্রশ্ন তোলেন, যখন এই বার্নপুরে স্থানীয় দোকানদারদের তাদের ছোট দোকানে কোনও মেরামতের কাজ করতে হলে নানা ধরনের সমস্যার সামনে পড়তে হয়। তখন দোকানদারদের বার্নপুর সেল আইএসপির কাছ থেকে অনুমতি নিতে ক্লান্ত হতে হয়।

    এখন এখানে দুটি বড় ভবন তৈরি হচ্ছে, যার বিষয়ে মানুষের সন্দেহ আছে যে এগুলি অবৈধ হতে পারে? তাহলে এই জিনিসটি কিভাবে আধিকারিকদের চোখ এড়িয়ে গেল? তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে যখন স্থানীয় মানুষেরা প্রতিবাদ করেছিল, তখন সেল আইএসপি বা ইস্কো কারখানা কতৃপক্ষ জনগণকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে শিব মন্দিরের জন্য অন্য জায়গা দেওয়া হবে।  অন্য জায়গায় গণেশ পূজার ব্যবস্থা করা হবে, কিন্তু তেমন কিছুই হয়নি। এদিকে, স্থানীয় মানুষ বলছেন যে এখানে অবৈধ নির্মাণ করা হচ্ছে। অশোক রুদ্র অভিযোগ করেছেন যে, সেল আইএসপি কতৃপক্ষের একাংশের যোগসাজশ ছাড়া এটি করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, আমি সেল আইএসপির ঊর্ধ্বতন আধিকারিকদের এ বিষয়ে অবহিত করবো। এর পাশাপাশি আমি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও জানাবো। অবহিত করবো দিল্লিতে সেল আধিকারিকদেরও। তিনি দাবি করেন যে, সেল আইএসপির আধিকারিকদের  বলতে হবে যে, দুটি নির্মাণ করা হচ্ছে তা বৈধ না অবৈধ।
    তবে এই অভিযোগ নিয়ে সেল আইএসপি কতৃপক্ষের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।

  • আসানসোল শহরে দুটি হোটেল পরিদর্শনে সরকারি আধিকারিকরা / শুরু রাজনৈতিক চাপানওতোর…………. আসানসোল, ২৫ জুনঃ

    আসানসোল শহরে দুটি হোটেল পরিদর্শনে সরকারি আধিকারিকরা / শুরু রাজনৈতিক চাপানওতোর…………. আসানসোল, ২৫ জুনঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক:– আসানসোলের জিটি রোডের মুর্গাশোল এলাকায় দুটি হোটেল বুধবার পরিদর্শন করেন আবগারি বিভাগের আধিকারিকরা। তাদের সঙ্গে ছিলেন আসানসোল পুরনিগমের ইঞ্জিনিয়ার ও আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ। সাংবাদিকরা তাদের পরিদর্শনের কারণ সম্পর্কে আধিকারিকদের জিজ্ঞাসা করলে তারা কোনও উত্তর দেননি। অন্যান্য হোটেলেও এই ধরনের পরিদর্শন করা হবে কিনা সে সম্পর্কে আধিকারিকরা সরাসরি কোনকিছু বলতে চাননি। এক আধিকারিক বলেন, নিয়ম মেনে এই পরিদর্শন করা হচ্ছে।
    এদিকে, এই পরিদর্শন নিয়ে আসানসোলে রাজনৈতিক চাপানওতোর শুরু হয়েছে। বিজেপি এই হোটেল পরিদর্শনের পেছনে শাসক দল তৃনমুল কংগ্রেসের রাজনৈতিক অভিসন্ধি খুঁজে পেয়েছেন। এর পাল্টা জবাব বিজেপিকে দিতে দেরী করেননি শাসক দলের নেতৃত্ব।

    প্রসঙ্গতঃ, দিন কয়েক আগে পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন উপলক্ষে দলের এক কর্মসূচিতে যোগ দিতে আসানসোলে আসেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি এই দুটি হোটেলে বিশ্রাম নিয়েছিলেন।

    এই প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য নেতা কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় বলেন, আমরা দিন কয়েক দেখবো আসানসোলের সব হোটেলে এমন পরিদর্শন হয় কিনা। তারপর আমরা যা করার করবো। আমরা বুঝতে পারছি এর পেছনে রাজনৈতিক কারণ আছে। গোটা রাজ্যে এখন এমনটাই করা হচ্ছে।

    পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে তৃনমুল রাজ্য সম্পাদক ভি শিবদাসন ওরফে দাসু বলেন, বিজেপি সবকিছুর পেছনে রাজনীতি খোঁজে। কারণ তাদের কাছে তো অন্য কিছু নেই। বাংলার মানুষের জন্য ভাবনা তাদের নেই। কেন হোটেল পরিদর্শন করা হয়েছে, তা যারা গেছিলেন, তারা বলতে পারবেন।

  • দেশের জরুরী অবস্থার ৫০ বছরের প্রতিবাদ / বার্নপুরে বিজেপির মিছিল ও সভা/ কংগ্রেসকে আক্রমণ পদ্ম শিবিরের, সংবিধান রক্ষায় একজোট হওয়ার আহ্বান………… , বার্নপুর, ২৫ জুনঃ

    দেশের জরুরী অবস্থার ৫০ বছরের প্রতিবাদ / বার্নপুরে বিজেপির মিছিল ও সভা/ কংগ্রেসকে আক্রমণ পদ্ম শিবিরের, সংবিধান রক্ষায় একজোট হওয়ার আহ্বান………… , বার্নপুর, ২৫ জুনঃ

    পাবলিক নিউজ ডেস্ক :–১৯৭৫ সালের ২৫ জুন তৎকালীন ইন্দিরা সরকার দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে এবং জনগণের মৌলিক অধিকার কেড়ে নেয়। দেশে জরুরি অবস্থা জারির ৫০ বছর পূর্ণ হওয়ার জন্য বুধবার, তার প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিজেপি সংবিধান হত্যা দিবস পালন করে। 
    এদিন সন্ধ্যায় সংবিধান হত্যা দিবস উপলক্ষে ” গনতন্ত্র বাঁচাও সংকল্প সভা ” নামে আসানসোলের বার্নপুরের ত্রিবেণী মোড় থেকে বিজেপির আসানসোল সাংগঠনিক জেলার তরফে একটি মিছিল বার করা হয়। বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি রাহুল সিনহা, রাজ্য নেতা কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়, আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল, কুলটির বিধায়ক ডাঃ অজয় পোদ্দার, জেলা সভাপতি দেবতনু ভট্টাচার্য সহ বিজেপির কর্মী ও সমর্থকেরূ এই মিছিলে অংশ নেন। ত্রিবেণী মোড় থেকে শুরু হয়ে এই মিছিল স্টেশন রোড, বারি ময়দান, হিরাপুর থানা সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বার্নপুর বাসস্ট্যান্ডের কাছে শেষ হয়। সেখানে একটি সভা হয়। সেই সভায় বিজেপি নেতারা দেশে জরুরি অবস্থা জারির তীব্র নিন্দা করেন এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন। এছাড়াও, দেশে যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে, সেজন্য জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয় বিজেপি নেতৃত্বর তরফে।