পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক:- আসানসোলের এসবি গরাই রোডের বিবেকানন্দ পল্লী এলাকায় রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি বিভাগ বা পিএইচই ক্যাম্পাসে পিএইচই ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বুধবার একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি আয়োজন করা হয়েছিলো একটি চক্ষু পরীক্ষা শিবির। এই রক্তদান শিবিরে সংগঠনের সাথে যুক্ত সদস্য সহ অন্যান্যরা মিলে ৪৫ জন স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন। এছাড়াও ৪৮ জনের চক্ষু পরীক্ষা করা হয়। এদিনের এই আয়োজন সম্ভব সংগঠনের কনভেনার মৃত্যুঞ্জয় মুখোপাধ্যায় বলেন, রক্তদানের চেয়ে বড় কোন দান নেই। আর গরমের সময় রক্তের একটা ঘাটতি থাকে। কিন্তু চাহিদা কম থাকেনা। তাই এইসব কিছু ভেবে এদিন পিএইচই ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এই রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছে। এদিন রক্ত দান শিবিরের পাশাপাশি চক্ষু পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সংগঠনের তরফে এই প্রথম রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হলো। আগামী দিনে এই ধরনের সামাজিক কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ছিলেন এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পিএইচই আরসিএফএ ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার রুপম ঘোষ, কনভেনার অসিত মল্লিক, সহসভাপতি সুব্রত রায়, সুনন্দ চক্রবর্তী, দিলীপ দাস, কানাই গাঙ্গুলি, চন্দন হাজরা, প্রবীর ধর। বার্নপুর সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার কমিটি ভলেন্টারি ব্লাড ডোনারসের সহযোগিতায় রক্তদান শিবির ও আসানসোল পূর্ণদৃষ্টি আই অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের সহযোগিতায় চক্ষু পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিলো।
প্রকাশ দাস সালানপুর:-পুলিশ দিবস”উপলক্ষে সালানপুর থানার কল্যানেশ্বরী ফাঁড়ির উদ্যোগে এবং আসানসোল ব্লাড ব্যাংকের সহযোগিতায় স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়।এদিন রক্তদান শিবিরের শুভ সূচনা করেন ডিসি(হেডকোয়ার্টার) অরবিন্দ কুমার আনন্দ, এসিপি (কুলটি)এস.কে জাবেদ হোসেন, সালানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অমিত হাটি, কল্যানেশ্বরী ফাঁড়ির ইনচার্জ অরুনাভ ভট্টাচার্য,রূপনারায়ানপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ নাসরিন সুলতানা সহ সমাজসেবী ভোলা সিং,মনোজ তেওয়ারী, সহ আরো অনেকে।এদিন সর্ব প্রথম রক্তদাতা হিসেবে রক্তদান করেন কল্যানেশ্বরী ফাঁড়ির ইনচার্জ অরুনাভ ভট্টাচার্য,তাছাড়া রক্তদান করেন সালানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অমিত হাটি।এবং বাঁকুড়া থেকে এক যুবতী স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন শিবিরে।সঙ্গে এলাকার যুবকরা এবং ফাঁড়ির অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা ও সিভিক ভলেন্টিয়ারা রক্তদান করেন।প্রায় ৩৫ ইউনিট রক্তদান করা হয়।এদিন ডিসি(হেডকোয়ার্টার) অরবিন্দ কুমার আনন্দ জানান রক্তদান হচ্ছে মহান দান।তিনি স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবিরের সমস্ত রক্তদাতাদের ধন্যবাদ জানান।
আলোক চক্রবর্তী আসানসোল: আর জি কর কান্ডে আসানসোলে প্রক্তনীদের প্রতিবাদী মিছিল।গত ৯ ই আগষ্ট কলকাতার আর জি কর হাসপাতালের এক মহিলা চিকিৎসককে নৃশংস ভাবে খুন ও ধর্ষণ করার পর সারা দেশ দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। বুধবার আসানসোলের তুলসিরাণী বালিকা বিদ্যালয়ের প্রাক্তনী ছাত্রীরা আর জি কর কান্ডে দোষীদের শাস্তির দাবিতে একটা মিছিল স্কুলের সামনে থেকে শুরু করে হটনরোড মোড় সিটি বাস স্ট্যান্ডে শেষ হয়।
আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :-বুধবার দুপুরে আসানসোল আদালতের আইনজীবীরা আর জি কর কান্ডে দোষীদের শাস্তির দাবিতে একটা প্রতিবাদী মিছিল বার করা হয়। আদালতের আইনজীবীরা জানান আর জি কর কান্ডে এক মহিলা চিকিৎসককে নৃশংস ভাবে খুন ও ধর্ষণ করা হয় তাদের শাস্তির দাবিতে প্রতিবাদী মিছিল বার করা হয় এবং যতদিন দোষীদের শাস্তি হচ্ছে ততদিন এই প্রতিবাদী মিছিল বার করা হবে বলে জানান বার এ্যাসোসিয়সনের বাণী মন্ডল।
আলোক চক্রবর্তীআসানসোল:- হাতরাস, উন্নাও থেকে আর জি কর হাসপাতালের চিকিৎসককে খুন ও ধর্ষণের অভিযুক্তদের শাস্তির দাবিতে দাবিতে সিভিল রাইট সংস্থার পক্ষ থেকে রবীন্দ্র ভবনের সামনে দোষীদের শাস্তির দাবিতে ধর্ণা প্রদর্শন করেন। তাদের দাবি মহিলারা আজ কর্মক্ষেত্রে অসহায় তাদের উপর বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে মহিলাদের নিরাপত্তার দাবিতে সরকারকে উপযুক্ত ব্যাবস্থা করতে হবে এবং আর জি কর কান্ডে দোষীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিতে হবে।
আলোক বুধবার রাত্রে আসানসোল:- কল্যানপুর হাউসিং থেকে ভগৎ সিং মোড় পর্যন্ত নাগরিকরা মোমবাতি জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এই বিক্ষোভে ছোট বাচ্চা থেকে বয়স্করা অংশগ্রহণ করেছিল। তনুশ্রী রায় নামের এক বিক্ষোভকারনী জানান মহিলাদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষার নিশ্চয়তা, তিলোত্তমার খুনী এবং ধর্ষনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সুভবুদ্ধিসম্পন্ন নাগরিকরা পথে নেমেছেন এবং এই লড়াই জারি থাকবে। অদিতি সেনগুপ্ত নামে আরো এক বিক্ষোভ কারিনী ক্ষোভের সাথে বলেন তিনি জানতেন ৫ তারিখ তিলোত্তমার বিচার সুপ্রিম কোর্টে হবে কিন্তু বিচারক অসুস্থ থাকার কারণে ৫ তারিখ কোর্টে বিচার হবে না। তিলোত্তমার ন্যায় বিচার না পাওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে। কল্যানপুর থেকে ভগৎ সিং মোর পর্যন্ত মহিলারা মোমবাতি জ্বালিয়ে বিশাল রাস্তায় দাঁড়িয়ে ন্যায় বিচারের দাবি করছেন।
पब्लिक न्यूज ब्यूरो /अमित कुमार गुप्ता आसनसोल, पश्चिम बंगाल आसनसोल संत मेरी गोरेटी स्कुल क्लास नाइन की छात्रा दिव्या कुमारी खरवार सोमवार दोपहर करीब 1:40 मिनट पर स्कुल की छुट्टी के समय अचानक से रहस्य मय ढंग से गायब हो गई, जों 28 घंटा बीत जाने के बाद भी नही मिली है, छात्रा की गायब होने के बाद से उसके माता पिता का रो -रोकर बुरा हाल है, छात्रा के रिश्तेदारों के साथ -साथ इलाके के लोग भी छात्रा को ढूंढने मे लगे हैं, साऊथ पुलिस फाड़ी भी छात्रा को ढूंढने के किये अपनी एड़ी चोटी एक कर चुकी है, छात्रा के पाँच सहेलियों मे से अबतक दो से पुलिस पूछताछ कर चुकी है, बाकि की तीन सहेलियों से अब भी पूछताछ होना बाकी है, छात्रा के पिता गणेश प्रशाद खरवार की अगर माने तो वह हर रोज दोपहर करीब 1:50 मिनट पर संत मेरी गोरेटी स्कुल अपनी बेटी को लेने जाते थे, सोमवार को भी वह अपनी टाइम पर पहुँचे थे, स्कुल से सभी लड़कियां निकल गई पर दिव्या को स्कुल गेट के बाहर नही देखकर वह परेशान हो गए, वह स्कुल के अंदर गए और स्कुल के सिक्षकों और प्रिंसपल से अपनी बेटी के बारे मे पूछताछ की, जहाँ उनको जो जवाब मिला उस जवाब को सुन उनके पैरों तले जमीन खिसक गई, स्कुल मे उनको पता चला की वह पिछले कई दिनों से स्कुल नही आई थी, पर वह सोमवार को स्कुल आई थी और उसने स्कुल नही आने के वजह के लिये एक पत्र भी लिखकर लाइ थी, जिस पत्र को वह जमा भी की और क्लास कर छुट्टी के समय स्कुल से बाहर भी निकली जिसका स्कुल मे लगे सिसिटीवी फुटेज मे प्रमाण भी है, ऐसे मे उनको स्कुल से यह भी पता चला की दिव्या के क्लास की तीन छात्राएं जो छात्राएं उसकी सहेली है, वह भी पिछले कई दिनों से स्कुल नही आई हैं, वह भी सोमवार को स्कुल गई और उन्होने भी स्कुल नही आने के वजह के लिये पत्र जमा कराया और सोमवार को स्कुल मे अपना क्लास कर वह छुट्टी के समय अपनी -अपनी घर चली गई, पर हैरानी की बात यह है की दिव्या के सभी सहेलियां स्कुल मे छुट्टी होने के बाद अपनी -अपनी घर तो चली गई पर दिव्या अपने घर नही पहुँची, जिसके बाद बेहद मायूसी के साथ दिव्या के पिता बिना दिव्या के लिये अपने घर पहुँचे, दिव्या की माँ ने अपने पति से पूछा दिव्या कहाँ है, इस सवाल के बाद दिव्या के पिता फफ़क़ -फफ़क़ कर रोने लगे, अपने पति को रोता देख पत्नी भी अपने पति के साथ फफ़क़ -फफ़क़ कर रोने लगी, जिसके बाद दिव्या के पिता ने अपनी पत्नी को बताया दिव्या नही मिली, दोनों पति पत्नी को रोता देख कल्याणपुर हउजिंग इलाके के रहने वाले लोग भारी संख्या मे इकठ्ठा हो गए और सभी लोग दिव्या की तलाश मे जुट गए, पर दिव्या कहीं नही मिली, जिसके बद उन्होंने घटना की जानकारी आसनसोल साऊथ पुलिस फाड़ी को दी, जिसके बाद पुलिस ने गुमसुदगी का मामला दर्ज कर दिव्या की तलाश शुरू कर दी हम बताते चलें की स्कुल मे एक बजकर चालीस मिनट पर छात्राओं की छुट्टी होती है, ऐसे मे कुछ छात्राएं स्कुल के बाहर अपने परिजनों का इंतजार करती हैं तो कुछ छात्राएं ऑटो या टोटो या फिर स्कुल भेन से अपने घर के लिये रवाना हो जाती हैं, 28 घंटा बीत जाने के बाद भी दिव्या जब नही मिली तो कल्याणपुर हउजिंग इलाके के लोग भारी संख्या मे आसनसोल साऊथ पुलिस फाड़ी पहुँच गए जहाँ उन्होने पुलिस फाड़ी के अधिकारी संजीव दे से बात की संजीव दे ने उनको आस्वासन दिया की वह उनकी बेटी की तलाश कर रहे हैं, साथ मे उनकी बेटी की सहेलियों से भी पूछताछ कर रहे हैं, जैसे ही कुछ पता चलता है वह उन्हें खबर देंगे
পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক/আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :-আসানসোলে কুলটির সাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির ডিসেরগড় মাজার শরীফের কাছে মঙ্গলবার দামোদর নদীতে স্নান করতে দামোদর নদীতে তলিয়ে গেলো একই পরিবারের তিনজন মৃত্যু হয়। তলিয়ে যাওয়াদের মধ্যে বাবা ও দুই ছেলে রয়েছে। তবে এক মহিলা ও এক শিশু বরাত জোরে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে শাঁকতোড়িয়া ফাঁড়ির পুলিশ। রাতে নিয়ে আসা হয় পশ্চিম বর্ধমান জেলার সিভিল ডিফেন্সের উদ্ধারকারী দলকে। জানা গেছে, মঙ্গলবার কলকাতার ইকবালপুর থানার ১৯, বি হোসেন শাহ রোডের বাসিন্দা নাসিমা বেগম তার স্বামী মহঃ ফিরোজ (৪৫ ), ছেলে মহঃ আসিফ (২৪ ), মহঃ তৌসিফ (২০ ) এবং ছোট ছেলেকে নিয়ে সেখানে এসেছিলেন। তারা ডিসেরগড় মাজার শরীফে এসেছিলন ট্রেনে। মাজার শরীফে যাওয়ার আগে তারা দামোদর নদীতে স্নান করতে যান। সূত্রের খবর, স্নান করতে করতে সেলফি তোলার সময় দামোদর নদীতে তলিয়ে যান তারা। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা নাসিমা বেগম ও তার শিশু সন্তানকে রক্ষা করেন। খবর পেয়ে শাঁকতোড়িয়া থানার পুলিশ এসে পৌঁছে তল্লাশি শুরু করে। কিন্তু কোথাও তার হদিস মেলেনি। এদিকে, সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় ও দামোদর নদীর জলের স্তর বেড়ে যাওয়ায় তল্লাশি বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে সিভিল ডিফেন্স এবং এনডিআরএফ দল এসে স্থানীয়দের সহায়তায় তল্লাশি অভিযান চলছিল। রাতে একজনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
আলোক চক্রবর্তী / পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক দুর্গাপুর:-দূর্গাপুরের বিধাননগরে এস কে এস গ্রুপ ২৪ বছর আগে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজি বিভাগ দিয়ে শুরু হয়েছিল বেঙ্গল কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি। নয়ডা এবং মথুরার পর দূর্গাপুরের বিধাননগরে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হয়েছিল এস কে এস গ্রুপ অফ ইনস্টিটিউট ২০১১ সালের পর বিভিন্ন জায়গায় ১৫ টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে যারমধ্যে দুটো বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ ইতিমধ্যেই তৈরী হয়ে গেছে তৃতীয়টা দূর্গাপুরে খুলতে চলেছে। ইতিমধ্যে দূর্গাপুরের এই মেডিক্যাল কলেজের আউটডোর চালু হয়ে চিকিৎসা করা হচ্ছে। আজকের স্থাপনা দিবসে প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করলেন আসানসোল দূর্গাপুর উন্নয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কবি দত্ত সহ বিশিষ্ট অতিথিরা। বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয় প্রতিষ্ঠা দিবসে।
আলোক চক্রবর্তী আসানসোল:- মঙ্গলবার আসানসোল আদালত চত্বরে বিজেপির লিগ্যাল সেলর আইনজীবীরা জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখান। আইনজীবীদের দাবি অবিলম্বে মূখ্যমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জী বলেন আর জি কর কান্ডে দোষীদের শাস্তির দাবিতে গতকাল থেকে জুনিয়র চিকিৎসকরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন এবং আগামী দিনে দেশের জনগণ মেয়ের বাবা মা রা ন্যায় বিচারের দাবিতে পথে নামবেন, গতকাল এই ঘটনায় একজন তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব ধরা পড়েছেন আগামী দিনে আরো নেতৃত্ব ধরা পড়বে।