Author: NewsEditor

  • জামুড়িয়া শিল্প তালুকে বেসরকারি কারখানার ঘটনা / বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু ঠিকা কর্মী দাদার , বাঁচাতে গিয়ে আহত ভাই

    জামুড়িয়া শিল্প তালুকে বেসরকারি কারখানার ঘটনা / বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু ঠিকা কর্মী দাদার , বাঁচাতে গিয়ে আহত ভাই

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল:-লোহার রড বাইন্ডিং করার সময়, পাশ দিয়ে যাওয়া ইলেকট্রিকের আরথিং তারে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হলো এক ঠিকা কর্মীর। আহত হয়েছেন আরো এক ঠিকা কর্মী। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ আসানসোলের জামুড়িয়া থানার জামুড়িয়া শিল্প তালুকে একটি বেসরকারি কারখানায়। মৃত ও আহত দুই ঠিকা কর্মী সম্পর্কে দাদা ও ভাই। তাদের বাড়ির বাকুঁড়া জেলার গঙ্গাজলঘাঁটির বিসিন্দা গ্রামে। মৃত ঠিকা কর্মীর অলোক বাউরি (৪৮)। আহত ঠিকা কর্মীর নাম ভজন বাউরি (৩০)। তাকে জখম অবস্থায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সামান্য দূরে থাকায় অল্পের জন্যে প্রাণে বেঁচে যায় আরো ৪ জন।


    জানা গেছে, বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাঁটির বাসিন্দা দাদা, ভাই অলোক বাউরি, ভজন বাউরি সহ বেশ কয়েকজন একটি ঠিকাদার কোম্পানির হয়ে জামুড়িয়া শিল্প তালুকে একটি বেসরকারি কারখানায় সিভিল ঠিকা কর্মী হিসাবে কাজ করতেন। এদিন ঐ কারখানার ভেতরে অলোক, ভজন সহ আরো ৪ জন লোহার রড বাইন্ডিংয়ের কাজ করছিলেন। তারা যে জায়গায় কাজ করছিলেন, তার পাশ দিয়েই গেছে বিদ্যুৎবাহী তারের আর্থিং কানেকশন। কাজ করার সময় অলোক সেই তারের সংস্পর্শে চলে আসেন। এর ফলে তিনি বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হন। তার এই অবস্থা দেখে, বলতে গেলে পাশেই থাকা ভাই ভজন দৌড়ে আসেন, দাদাকে বাঁচানোর জন্য। তাতে তিনিও বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হন। দাদা ও ভাই একসঙ্গে সেখানে লুটিয়ে পড়েন। সামান্য দূরে কাজ করছিলেন তাদের সহকর্মী আরো ৪ জন। কিন্তু, সামান্য দূরে থাকায় তারা বেঁচে যান। যা দেখে অন্য ঠিকা কর্মীরা দৌড়ে আসেন। সঙ্গে আরথিং লাইনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এরপর দুজনকে উদ্ধার করে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে অলোক বাউরিকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। আহত অবস্থায় ভজন বাউরিকে ভর্তি করা হয় জেলা হাসপাতালের মেল সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে।
    এই দুজনকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা কারখানার অন্য এক ঠিকা কর্মী দীপক লায়েক বলেন, ঐ কারখানার ভেতরে অলোক বাউরি ও ভজন বাউরি সহ মোট ৬ জন সিভিল ঠিকা কর্মী হিসাবে রড বাইন্ডিংয়ের কাজ করছিলাম। পাশ দিয়ে গেছে আরথিং তার। আমরা জানতাম ঐ তারের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা আছে। কিন্তু আচমকাই ঐ তারের সংস্পর্শে চলে দাদা ও ভাই। একজন প্রথমে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে অন্যজনও বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে যান। তিনি আরো বলেন, দুজনের বাড়িতে খবর দেওয়া হয়েছে।
    জানা গেছে, মৃত অলোক বাউরি বিবাহিত।
    এদিকে, পুলিশ জানায়, জামুড়িয়া শিল্প তালুকে একটি বেসরকারি কারখানায় হওয়া এই ঘটনা ঘটেছে। তদন্ত শুরু করা হয়েছে। একজন মারা গেছে। আহত হয়েছে আরো একজন।
    তবে, ঐ বেসরকারি কারখানা কতৃপক্ষের তরফে ঘটনা নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয় নি। তারা বলেন, ঠিক কি ঘটনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

  • চিত্তরঞ্জনে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ / প্রতিবাদে রেল শহরে মিছিল দুই সংগঠনের , পাওয়ার হাউসের চীফ ইঞ্জিনিয়ারকে ডেপুটেশন

    চিত্তরঞ্জনে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ / প্রতিবাদে রেল শহরে মিছিল দুই সংগঠনের , পাওয়ার হাউসের চীফ ইঞ্জিনিয়ারকে ডেপুটেশন

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক চিত্তরঞ্জন :-রেল শহর চিত্তরঞ্জনে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে সমস্যার জন্য রেল শহরের স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
    অবিলম্বে গোটা পরিস্থিতি ঠিক করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি করে ও প্রতিবাদ জানিয়ে বৃহস্পতিবার রেল শহরে বিক্ষোভ মিছিল করলো ন্যাশানাল ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান রেলওয় ( এনএফআইআর) অনুমোদিত চিত্তরঞ্জন রেলওয়ে ম্যানস্ কংগ্রেস ও ইনটাক। মিছিল এসে শেষ হয় চিত্তরঞ্জন শহরের সেন্ট্রাল পাওয়ার হাউসে। এই পাওয়ার হাউস থেকে চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানা ও রেল শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
    মিছিল শেষে দুই সংগঠনের তরফে একাধিক দাবি নিয়ে সেন্ট্রাল পাওয়ার হাউসের রেলওয়ে চীফ ইঞ্জিনিয়ারকে একটি ডেপুটেশন দেওয়া হয়।

    এই বিষয়ে দুই সংগঠনের তরফে নেপাল চক্রবর্তী ও ইন্দ্রজিৎ সিং বলেন, সাম্প্রতিক কালে চিত্তরঞ্জন রেল শহরে দিনে গড়ে ৩/৪ ঘন্টা ধরে লোডশেডিং হচ্ছে। যা আগে হতোনা। এই কারণে পানীয়জলের সমস্যা ও সংকট তৈরি হয়েছে। বলতে গেলে রেল শহরের স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এই শহরে আগে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য ডিভিসি থেকে হটলাইন ছিলো। তা এখন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি, সেই লাইন আবারও চালু করতে হবে। তারা আরো বলেন, রেল শহরের বিভিন্ন রাস্তায় স্ট্রিট লাইট নেই। অনেক জায়গায় স্ট্রিট লাইট লাগানো রয়েছে। কিন্তু সেগুলো জ্বলেনা। এরফলে শহরের বিভিন্ন এলাকায় সন্ধ্যের পরে অন্ধকার নেমে আসে। ঐসব এলাকায় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। আমাদের দাবি, সব জায়গায় স্ট্রিট লাইট লাগানোর ব্যবস্থা করা হোক। এছাড়াও নিয়ম মেনে রক্ষণাবেক্ষণ করা হোক।
    দুই সংগঠনের দাবি সম্পর্কে চীফ ইঞ্জিনিয়ার আশ্বাস দিয়ে বলেন, সবকিছু গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • যাত্রী পরিষেবা ঠীক রাখতে জেলা শাসক এবং পুলিশ কমিশনার দপ্তরে স্মারকলিপি বাস সংঘটনের।

    যাত্রী পরিষেবা ঠীক রাখতে জেলা শাসক এবং পুলিশ কমিশনার দপ্তরে স্মারকলিপি বাস সংঘটনের।

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক/আলোক চক্রবর্তী পশ্চিম বর্ধমান :-পশ্চিম বর্ধমান জেলার যাত্রী পরিবহন ক্ষেত্রে সাতটা সংঘটন একত্রিত হয়ে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে জেলা শাসক এবং পুলিশ কমিশনার দপ্তরে স্মারকলিপি জমা দিলেন। আসানসোল বাস এ্যাসোসিয়সনের পক্ষ থেকে বিজন মুখার্জি, আসানসোল মিনি বাস এ্যাসোসিয়সনের পক্ষ থেকে সুদীপ রায়, অন্ডাল মিনি বাস ওয়েলফেয়ার অনার্স এ্যাসোসিয়সনের পক্ষ থেকে প্রদীপ ঘাঁটি, দূর্গাপুর মিনিবাস ওনার্স এ্যাসোসিয়সনের পক্ষ কাজল দে, দূর্গাপুর মিনিবাস মালিক সমিতির পক্ষ থেকে ঘাঁটি দা, দূর্গাপুর প্যাসেঞ্জার ক্যারিয়ার এ্যাসোসিয়সনের পক্ষ থেকে নিতাই ব্যানার্জী, পানাগড় বাস ওনার্স এ্যাসোসিয়সনের পক্ষ থেকে আদিত্য সামন্ত যৌথভাবে স্মারকলিপি জমা দিলেন।

    মিনিবাস এ্যাসোসিয়সনের সুদীপ রায় জানান সারা বাংলা বাসও মিনিবাস সমন্বয় সমিতির পক্ষ থেকে প্রত্যেক জেলার জেলা শাসক এবং পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারের কাছে যাত্রী পরিবহনের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে স্মারকলিপি জমা দেবার কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত পশ্চিম বর্ধমান জেলার জেলা শাসক দপ্তরে ও আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার দপ্তরে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। জেলা শাসকের অনুপস্থিতিতে এডিএম এবং পুলিশ কমিশনার দপ্তরে ডিসিপি স্মারকলিপি জমা নেন। সুদীপ রায় জানান যাত্রী ভাড়া নিয়ে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ভাড়া নিতে হয় কিন্তু মাল পরিবহন ক্ষেত্রে ভাড়া ট্রাকের মালিকরা ঠীক করে সেই মতো বাসমিনিবাসের ক্ষেত্রে হলে যাত্রী পরিষেবা সচল রাখা সম্বভব হতো দ্বিতীয়ত সরকার টোটো ক্ষেত্রে একটা আইন লাঘু করেছেন কিছু জেলার প্রশাসন মানলেও বেশীরভাগ জেলায় পুলিশ প্রশাসন আইনকে বুড়ো আঙুল দেখাবার ফলে টোটোর দৌরাত্ম কম না হবার কারণে বেশীরভাগ মিনিবাস বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছে তাই পুলিশ প্রশাসনের কাছে আবেদন টোটোর আইন কড়া হাতে লাঘু করতে হবে।

    বাইরের রাজ্য থেকে যাত্রীবাহি গাড়ী সারাদিন শহরে এসে যাত্রী পরিবহন করছে পুলিশ প্রশাসনের চোখের সামনে অথচ পুলিশ প্রশাসন দুচাকার গাড়ী ধরতে তৎপর কিন্তু বেআইনী ভাবে ভিন রাজ্যের কাগজ পর্যন্ত দেখে না। বর্তমানে সাউথ বেঙ্গল স্টেট ট্রান্সপোর্টের কিছু বাসকে সরকার বেসরকারি মালিকানার হাতে তুলে দেওয়াতে জেলার বাস ও মিনিবাস পরিবহন ক্ষেত্রে বাস মালিকরা প্রচন্ড সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে তাই তাদের সমন্বয় কমিটির দাবি জেলার পরিবহন ব্যাবস্থা সচল রাখতে অবিলম্বে প্রশাসনকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

  • আসানসোল স্টেশন পরিদর্শনে রেলওয়েকনসালটেন্ট কমিটির সদস্য।

    আসানসোল স্টেশন পরিদর্শনে রেলওয়েকনসালটেন্ট কমিটির সদস্য।

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক/আলোক চক্রবর্তী আসানসোল :–বৃহস্পতিবার সকালে আসানসোল স্টেশন পরিদর্শন করতে আসেন রেলওয়ের জোনাল কমিটির কনসালটেন্ট কমিটির সদস্য বাল মিলিন্দ দিওয়াকর। তিনি আসানসোল স্টেশনে যাত্রীদের সাথে বিভিন্ন সুবিধা অসুবিধা নিয়ে কথা বলেন তিনি জানান যাত্রীরা আসানসোল স্টেশনে পরিস্কারের ব্যাপারে, টিকিট কাউন্টার এবং ক্যান্টিনের খাওয়া নিয়ে সন্তুষ্ট তিনি ছোট স্টেশনেও পরিদর্শনে যাবেন। শিয়ালদহ স্টেশনে খাবার নিয়ে অসন্তুষ্ট হবার পর রেলওয়ে কতৃর্পক্ষকে জানাবার পর তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে আগামী দিনে তিনি বিভিন্ন স্টেশনের খাবার, পরিচ্ছন্নতা, যাত্রী পরিষেবা নিয়ে পরিদর্শন করবেন তবে যাত্রীদের মূল অসুবিধা ট্রেনের চলাচল নিয়ে তিনি এই ব্যাপারেও রেল কতৃর্পক্ষর সাথে কথা বলবেন।

  • ১৬ সেপ্টেম্বর নবী দিবসের শোভাযাত্রা নিয়ে আলোচনা হীরাপুর থানায়।

    ১৬ সেপ্টেম্বর নবী দিবসের শোভাযাত্রা নিয়ে আলোচনা হীরাপুর থানায়।

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক/আলোক চক্রবর্তী আসানসোল:-বৃহস্পতিবার বিকালে হীরাপুর থানায় আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্ম গরুর জন্মদিন উপলক্ষে বিশাল শোভাযাত্রা বার করা হবে তার প্রাক্কালে এক আলোচনার আয়োজন করা হয়। নবী দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা বার্ণপুরের জামা মসজিদ থেকে বার হয়ে বার্নপুরের বাস স্ট্যান্ডে আসবে সেখানে আরো দুটো শোভাযাত্রা আসার পর একসাথে তিনটা শোভাযাত্রা বার্ণপুরের বিভিন্ন জায়গা প্রদিক্ষন করবে। এই প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত ছিলেন হীরাপুর থানার আধিকারিক সহ আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের এসিপি ঈপ্সিতা দত্ত সহ বিভিন্ন আধিকারিকরা।

  • পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জ শিল্প তালুক / বিভিন্ন কারখানা থেকে ছড়াচ্ছে এলাকায় দূষণ / বৈঠকে তৃণমূল ও আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি

    পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জ শিল্প তালুক / বিভিন্ন কারখানা থেকে ছড়াচ্ছে এলাকায় দূষণ / বৈঠকে তৃণমূল ও আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক :-পশ্চিম বর্ধমান জেলার রানিগঞ্জের মঙ্গলপুর শিল্পতালুকে একাধিক স্পঞ্জ আয়রন কারখানা থেকে ছড়াচ্ছে দূষণ বলে, অভিযোগ। সেই দূষণের জেরে জেরবার পার্শ্ববর্তী বক্তারনগর, মঙ্গলপুরসহ কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা। জানা গেছে, সম্প্রতি বেসরকারি একটি স্পঞ্জ আয়রণ কারখানা নতুন ইউনিট বসায়। কিন্তু, অভিযোগ, সেই নতুন ইউনিটের জন্য দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন যন্ত্র বসাইনি কারখানা কতৃপক্ষ। এর ফলে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ ছড়াচ্ছে গোটা এলাকায়।

    কারখানা থেকে বেরোনো কালো ধোঁয়ায় ভরে যায় চারিদিক। গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে চর্মরোগ, হাঁপানি ও হৃদযন্ত্রের রোগ, এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ দেখা যাচ্ছে । দূষণ নিয়ন্ত্রণের দাবিতে সম্প্রতি আন্দোলনে নামে বক্তারনগর গ্রাম বাঁচাও বা গ্রামোন্নয়ন কমিটি। কমিটির সেই আন্দোলনের জেরে নতুন ইউনিট আপাতত বন্ধ রেখেছে বেসরকারি ঐ স্পঞ্জ আয়রন কারখানা। এই পরিস্থিতিতে বুধবার বিকেলে এলাকায় আসেন তৃণমূল কংগ্রেসের পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি তথা পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ও আইএনটিটিউসির জেলা সভাপতি অভিজিৎ ঘটক। তারা গ্রাম বাঁচাও কমিটির সদস্য এলাকার বাসিন্দা ও কারখানার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই সময়ে এলাকার বাসিন্দারা কারখানার গেটের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে।


    এই বৈঠকের পর তৃণমূল জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলেন, রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক এই সমস্যা নিয়ে গ্রামবাসী ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন। এরজন্য গ্রাম বাঁচাও কমিটিকে মন্ত্রীকে লিখিত ভাবে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এইসব কারখানার দূষণ যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে তার ব্যবস্থা করা হবে। তিনি আরো জানা, এলাকায় শুধু কারখানা হবে, আর তা থেকে এলাকার বাসিন্দারা কোন সুবিধা পাবেন না, তা তো হতে পারেনা। আমাদের দাবি থাকবে, এলাকার প্রতিটি ঘর থেকে যাতে একজন করে অন্ততঃ একজন করে চাকরি পান, তা দেখা হবে। পাশাপাশি কারখানার সিএসআর প্রকল্প থেকে এলাকায় উন্নয়নের ব্যবস্থা করতে হবে।
    অন্যদিকে, গ্রাম বাঁচাও কমিটির পক্ষে জয়দেব খাঁ বলেন, দুষণ নিয়ন্ত্রণে যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের গ্রাম ছেড়ে চলে যেতে হবে। এমনই একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তাই আমাদের দাবি, গ্রামবাসীদের স্বার্থে দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতেই হবে। তিনি আরো বলেন, এদিন তৃনমুল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি ও আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি এলাকায় এসে বৈঠক করেছেন। জেলা সভাপতি আশ্বাস দিয়ে বলেছেন যে, রাজ্যের আইন ও শ্রম মন্ত্রী মলয় ঘটক গোটা বিষয়টি দেখবেন।
    তবে, গোটা বিষয়টি নিয়ে কারখানা কতৃপক্ষের কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নি।

  • আসানসোল সিবিআই আদালতে রায় ঘোষণা / ঘুষ নিতে গিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও ইসিএল কর্মী / ১০ বছরের কারাদণ্ড

    আসানসোল সিবিআই আদালতে রায় ঘোষণা / ঘুষ নিতে গিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও ইসিএল কর্মী / ১০ বছরের কারাদণ্ড

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক আসানসোল :–ইসিএলে এ্যাপ্রেন্টিসের চাকরি পাওয়া যুবকের কাছ থেকে ঘুষ নিতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়া ইসিএলের কর্মী সন্দীপ সাঁধুর ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হলো। সবমিলিয়ে দুটি ধারায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ৫ বছর করে মোট ১০ বছরের সাজা হয়েছে। ২০১৮ সালের এই মামলায় বুধবার আসানসোল বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী এই সাজা ঘোষণা করেন। একইভাবে সাজাপ্রাপ্ত ঐ ইসিএল কর্মীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ায় নির্দেশ দেন বিচারক। সেই জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাস তাকে কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী নির্দেশ দিয়েছেন।
    সিবিআই সুত্রে জানা গেছে, আসানসোল উত্তর থানার অন্তর্গত কাখোঁয়া গ্রামের বাসিন্দা ইসিএলের সদর দপ্তর শাঁকতোড়িয়ার ডেসপ্যাচ বিভাগের কর্মী ছিলেন সাজাপ্রাপ্ত এই সন্দীপ সাঁধু। শুনানির শেষে আগেই সন্দীপ সাধুকে দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন বিচারক। ।
    সিবিআই সুত্রে আরো জানা গেছে, উড়িষ্যার ঝারসুগাডা জেলার ব্রাজরান্স নগরের বাসিন্দা অজয় দাস পানিকার এ্যাপ্রেন্টিস বা শিক্ষানবিশের এ্যাপোয়েন্টমেন্ট লেটার বা নিয়োগ পত্র নিয়ে আসানসোলের কুলটির শাঁকতোরিয়াতে ইসিএলের হেড কোয়ার্টার বা সদর দপ্তরে এসেছিলেন । তখন এই সন্দীপ সাধু তাকে বিভিন্ন ভাবে নানা কথা বলে কাজ করে দেওয়ায় জন্য ১ লক্ষ টাকা চায়। কিন্তু ঐ যুবক এই পরিমাণ টাকা দিতে পারবে না বলে জানায়। শেষ পর্যন্ত ৯০ হাজার টাকা রফা হয়। তাকে সে ঐ টাকা দিতে বলে। সন্দীপ তাকে সাফ বলে দেয়, এই টাকা না দিলে কাজ হবে না। এরপর অজয় গোটা বিষয়টি সিবিআইকে জানান। সিবিআই সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে। তদন্তে ইসিএলের হেড কোয়ার্টারের এইচ আর ডি সুভাষ চন্দ্র গুপ্ত ও তার পিএ মানস ভুঁইয়ার নাম সিবিআই পায় আসে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তথ্য প্রমাণ না থাকায় তারা এই মামালা থেকে রেহাই পেয়ে যায়। শুধুমাত্র সন্দীপ সাঁধু দোষী সাব্যস্ত হয়।


    জানা গেছে, এই মামলায় মোট ১৩ জন সাক্ষী দেন আসানসোল সিবিআই আদালতে।
    সিবিআই অভিযুক্ত তিনজনের বিরুদ্ধে পিসি আইনের ৭/৮, ১৩(১)(ডি), আর/ডব্লু ১৩/২ ও ভারতীয় দন্ডবিধির ১২০ /বি ধারায় এই মামলা করেছিলো।
    সিবিআই আইনজীবী রাকেশ কুমার সিং বলেন, ২০১৮ সালের ৩ মে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েছিলেন এই ইসিএল কর্মী। তারপর আদালতে চার্জশিট জমা পড়ে।
    সন্দীপ সাঁধু তার আইনজীবী সোমনাথ চট্টরাজের মাধ্যমে আদালতের বিচারকের কাছে দরবার করে বলেছিলেন যে, তিনি ভালোভাবে চলতে পারেন না ও পিঠে সমস্যা আছে। তাই সাজা কম করা হোক। জানা গেছে, এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়া দুটি মামলায় সর্বোচ্চ ১৭ বছরের সাজা হতে পারে।
    সোমনাথ চট্টরাজ বলেন, এদিন শেষ পর্যন্ত বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী দুটি ধারায় ৫ বছর করে মোট ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেন। সেই জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাস কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
    এদিন এই সাজা শোনার পরে তার বিরোধীতায় সন্দীপ সাঁধু উচ্চ আদালতে আবেদন করতে পারেন বলে, তার আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে।

  • आसनसोल रेलवे डिवीजन के ट्रेन मैनेजर ने आसनसोल के डीआरएम कार्यालय के सामने धरना प्रदर्शन किया लाइन बॉक्स हटाकर ट्रॉली बैग देने के विरोध मे

    आसनसोल रेलवे डिवीजन के ट्रेन मैनेजर ने आसनसोल के डीआरएम कार्यालय के सामने धरना प्रदर्शन किया लाइन बॉक्स हटाकर ट्रॉली बैग देने के विरोध मे

    अमित कुमार गुप्ता /इजपब्लिक न्यूज़ ब्यूरो आसनसोल:– आसनसोल रेलवे डिवीजन के ट्रेन मैनेजर ने आज आसनसोल के डीआरएम कार्यालय के सामने धरना प्रदर्शन किया इनका कहना है कि रेलवे प्रबंधन द्वारा लाइन बॉक्स हटाकर ट्रॉली बैग इस्तेमाल करने की बात कही जा रही है जो उनको स्वीकार नहीं है उन्होंने कहा कि लाइन बाक्स भारी संख्या में ऐसे समान रहते हैं जो सुरक्षा से संबंधित हैं उनमें एक डेटोनेटर भी रहता है रेलवे प्रशासन की तरफ से कहा जा रहा है किअब ट्रेन मैनेजर को यह ट्रॉली बैग खुद अपने घर लेकर जाना होगा और फिर काम के समय इसे लेकर आना होगा यह ट्रेन मैनेजरों को स्वीकार्य नहीं है ।

    क्योंकि कहीं ना कहीं यह उनके पद मर्यादा के समान नहीं है इसके अलावा यह बेहद खतरनाक भी है क्योंकि जो डेटोनेटर उसमें होता है वह फट सकता है घर ले जाने पर कोई बड़ी दुर्घटना हो सकती है इसके अलावा लाइन बॉक्स या ट्रॉली बैग में सुरक्षा से संबंधित जो सामग्रियां होती हैं उनका वजन इतना ज्यादा होता है कि उसे ले जाना फिर ले जाना संभव नहीं है पहले ट्रेन के जरिए इन्हें एक जगह से दूसरी जगह ले आना ले जाना किया जाता था लेकिन अब ट्रॉली बैग में भरकर ट्रेन मैनेजर को इन्हें ले जाना ले आना करना पड़ेगा जो कि संभव नहीं है इसी के खिलाफ धरना प्रदर्शन किया जा रहा है। उपस्थित स्टाफ एआईजीसी शाखा सचिव बबलु प्रसाद और सारे ट्रेन प्रबंधक, मंडल आयोजन सचिव दिनेश पंडित, अंडाल, सीतारामपुर, रानीगंज शाखा सारे ट्रेन प्रबंधक पंजीकृत यूनियन ईआरएमयू, ईआरएमसी के सारे ट्रेन प्रबंधक उपस्थित द हमलोग लगभाग 150 ट्रेन प्रबंधक उपस्थित , ईआरएमयू, ईआरएमसी केई शाखा सचिव, अध्यक्ष वी उपस्थित , पी. के. सिंह, पी. एन. राम, डी. ठाकुर , ए. के. मुकीम, राहुल बनर्जी , संभु प्रसाद, श्याम महतो, रवींद्र कुमार

  • साउथ बंगाल फेडरेशन ऑफ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से आसनसोल स्टेशन के पास पायल इन में प्रेस कांफ्रेंस कर के आसनसोल शॉपिंग फेस्टिवल के बारे में जानकारी दी गई।

    साउथ बंगाल फेडरेशन ऑफ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से आसनसोल स्टेशन के पास पायल इन में प्रेस कांफ्रेंस कर के आसनसोल शॉपिंग फेस्टिवल के बारे में जानकारी दी गई।

    अमित कुमार गुप्ता /पब्लिक न्यूज़ ब्यूरो आसनसोल:–साउथ बंगाल फेडरेशन ऑफ कॉमर्स एंड इंडस्ट्रीज की तरफ से आज आसनसोल स्टेशन के पास पायल इन में एक प्रेस कांफ्रेंस का आयोजन कर आसनसोल शॉपिंग फेस्टिवल के बारे में जानकारी दी गई। यहां जगदीश बागड़ी वी के ढल सहित संस्था के और भी अधिकारी उपस्थित थे। इस मौके पर जगदीश बागड़ी ने बताया कि उनकी संस्था की तरफ से स्टेशन के पास पायल इन में आसनसोल शॉपिंग फेस्टिवल का आयोजन किया गया है। इसमें छोटे व्यापारियों को त्योहारों के मौसम में अपने व्यापार को बढ़ाने के लिए एक अवसर प्रदान किया जा रहा है। इसके तहत रोजाना 599 रुपए का बदले छोटे व्यापारियों को पायल इन में एयर कंडीशन दुकान उपलब्ध कराई जा रही है जिससे की यह अपने व्यापार को बढ़ा सकें । उन्होंने इसके लिए पायल इन को धन्यवाद दिया जिन्होंने यह मौका उन्हें दिया। उन्होंने बताया कि इसके जरिए छोटे व्यापारियों को अपने व्यवसाय को एक अलग स्तर तक ले जाने में मदद मिलेगी।

    उन्होंने बताया दुसरी मंजिल में 35 से ज्यादा दुकानें होंगी और पहली मंजिल में भी जरूरत पड़ने पर 7 के करीब दुकानें होंगी। उन्होंने बताया कि यह शॉपिंग फेस्टिवल धनतेरस के एक दिन पहले तक चलेगा। दुकान की चाभी व्यवसाई के पास होगी वह अपने टाइम से आकर दुकान खोल सकते हैं उन्हें अपने सामान की सुरक्षा को लेकर भी चिंता करने की कोई जरूरत नहीं होगी। बिजली का मीटर भी अलग से रहेगा और हर दुकान वातानुकूलित होगा। जदगिश बागड़ी ने बताया कि बीच बीच में विभिन्न रंगारंग कार्यक्रम भी होंगे। दिवाली मेले का भी आयोजन होगा। यहां दुकान लेने वाले दुकानदारों को निशुल्क स्टॉल लगाने का मौका मिलेगा साथ और भी कई लोग स्टॉल लगाएंगे।

    जगदीश बागड़ी ने कहा कि उनके संगठन की तरफ से हमेशा कोशिश की जाती है कि व्यापार को बढ़ावा दिया जाए इसके लिए वह तमाम तरह की गतिविधि करते हैं। वहीं वी के ढल ने बताया कि बंगाल शॉपिंग फेस्टिवल के तर्ज पर आसनसोल शॉपिंग फेस्टिवल का आयोजन किया जा रहा है यहां पर पायल ईन में छोटे उद्ययियों को स्टॉल लगाने का अवसर मिलेगा जिससे कि एक ही जगह पर ग्राहकों को विभिन्न प्रकार की चीज उपलब्ध हो जाए यह त्योहार के मौसम में किया जा रहा है जिससे दुकानदारों को भी अपना व्यापार बढ़ाने में मदद मिले

  • রেলের গার্ডদের বাক্সর বদলে ট্রলি ব্যাগে দেবার প্রতিবাদে বিক্ষোভ।

    রেলের গার্ডদের বাক্সর বদলে ট্রলি ব্যাগে দেবার প্রতিবাদে বিক্ষোভ।

    পাবলিক নিউজঃ ডেস্ক / আলোক চক্রবর্তী আসানসোল:- বুধবার সকালে আসানসোল ডিআরএম ভবনের সামনে রেলের গার্ডরা রেলওয়ের সিদ্ধান্ত প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখান এআইজিসির সদস্যরা। এআইজিসির আসানসোল ব্রাঞ্চ সম্পাদক বাবলু প্রসাদ জানান রেলওয়ে কতৃর্পক্ষ গার্ডদের ট্রেন পরিচালনা করার জন্য একটা বাক্স সরবরাহ করতেন সেই বাক্সে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সহ ছোট বিস্ফোরক থাকতো এবং সেগুলো কুলি দ্বারা ট্রেনের গার্ডের কামড়ায় পৌঁছানো হতো আবার অন্য স্টেশনে গার্ডের ডিউটি শেষ হবার পর কুলি দ্বারা পুনরায় সুনির্দিষ্ট স্টেশনে ট্রেনে করে নিয়ে আসতো কিন্তু বর্তমানে রেলওয়ে কতৃর্পক্ষ বাক্স সরিয়ে ট্রলি ব্যাগ করে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে যাবার নির্দেশ দিয়েছেন এবং সেই ট্রলি ব্যাগ নিজ দায়িত্ব রেখে বাড়ী নিয়ে যেতো হবে আবার নিয়ে আসতে হবে।

    রেলওয়ে কতৃর্পক্ষ এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ তাদের দাবি পুনরায় বাক্স আনতে হবে, ট্রলি ব্যাগে রাখা বিস্ফোরক কোন সময়ে কোন দূর্ঘটনা ঘটে গেলে অনেক ক্ষতি হবার সম্বভনা রয়েছে। বুধবারের রেলের গার্ডদের বিক্ষোভে এআইজিসির আসানসোল শাখার সম্পাদক বাবলু প্রসাদ সহ সমস্ত ট্রেন ম্যানেজার, ডিভিসনাল অর্গানাইজিং সেক্রেটারি দিনেশ পন্ডিত সহ অন্ডাল, সীতারামপুর, রাণীগঞ্জ শাখার সব ট্রেন গার্ড ইআরএমইউ,ইআরএমসির ট্রেন ম্যানেজার, ইআর এম ইউর আসানসোল শাখার সভাপতি এবং সম্পাদক এবং ইআর এম সির আসানসোল শাখার সভাপতি এবং সম্পাদক সহ পি কে সিং, পি এন রাম, ডি ঠাকুর, একে মুকিম, রাহুল ব্যানার্জী, শম্ভু প্রসাদ, শ্যাম মাহাতো রবীন্দ্র কুমার উপস্থিত ছিলেন।